নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
বিদেশ সফর থেকে ফিরে প্রধানমন্ত্রী গণভবনে সাংবাদিকদেরকে ডাকেন ব্রিফ করার জন্য। কিন্তু আজ পর্যন্ত আমি এই ধরনের ব্রিফিং এর খবরে সফর করা দেশ নিয়ে কোন কিছু জানতে পারিনি। এর কারণ কি? কারণ হচ্ছে আমাদের অনেক উৎসাহী সাংবাদিক । তার আসল প্রসঙ্গ নিয়ে কোন প্রশ্ন করে না। যেমন ~ কয়েক দিন আগে প্রধানমন্ত্রী ইতালী সফর করে যথারীতি সাংবাদিকদেরকে গণভবনে ডাকলেন। সাংবাদিকরা ইতালী সফর নিয়ে কোন প্রশ্ন না করে প্রশ্ন করা শুরু করলেন সাবেক একজন প্রধানমন্ত্রীর জেল জীবন নিয়ে। ফলে প্রধানমন্ত্রীর বয়ানে পাঠকরা ইতালী সফর সম্পর্কে কিছুই জানতে পারলেনা। প্রধানমন্ত্রী যদি জেল নিয়ে সাংবাদিকদের কথা বলতে ডাকতেন তাহলে সেটা সঠিক হতে পারত। এধরনের প্রায়ই হচ্ছে। অনেক পাঠকই এটা খেয়াল করেন। সাংবাদিকরা স্মার্ট হবেন আরো বেশী।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:২১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর কার্যক্রম জানার ইচ্ছে যে কোন নাগরিকের থাকাই স্বাভাবিক। তারা সেটা জানবে মিডিয়ার মাধ্যমে। মিডিয়ার লোকজন যদি স্মার্ট না হয় তাহলে আম জনতা জানবে কি করে? ধন্যবাদ।
২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মিডিয়া হচ্ছে, অদক্ষ শিক্ষিত বেকারদের আড্ডাখানা
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:২৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: দেশের প্রতিটি জায়গায় শিক্ষিত, প্রশিক্ষিত, দক্ষ আর স্মার্ট লোকজনকে পদায়ন করতে হবে। যুগটা বিজ্ঞানের। এই যুগে বোকার হদ্দ হয়ে বসে থাকার জো নেই। অনেক মানুষই আছে যারা প্রচুর পড়াশোনা করেন। সবাইকে ফাঁকি দেয়া যায় না।
৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৩
সোহানী বলেছেন: তেলে পিপা কাধেঁ নিয়ে যায় ওরা.... তেল ঢালবে নাকি প্রশ্ন ঢালবে। ওরা জানে তেলের হিসাব কম পড়লে খপর আছে............হাহাহাহাহা
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:২৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি যে কাজ করি সেই কাজটা আমাকে ভালোভাবে শিখতে হবে। আমি কৃষি কাজ করবো অথচ জমি চাষ করতে জানবো না এটাতো হবে না। প্রশিক্ষিত ও শিক্ষিত লোক জন বড় বেশী দরকার। আমাদের দেশে প্রচুর বিদেশী চাকরি করছে। আমাদের লাখ লাখ লোক বিদেশে কামলা দিচ্ছে। দেশে তাদের কোন কাজ নাই।
৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৩
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: সাংবাদিকরা মনে হয় পরীক্ষা করে!! বিদেশ গিয়ে প্রধানমন্ত্রী দেশের খবর রাখেন, কী না?
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: রাষ্ট্রের প্রধান নির্বাহীকে নিয়ে তামাশা করে বলে মনে হয় না। তবে তাদের আরো স্মার্টনেস থাকতে হবে। সময় বদলেছে। মানুষ এখন অনেক খবর রাখে। ধাপ্পাবাজির দিন শেষ।
৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ওখানে আওয়ামী লীগ বিরোধী কোন সাংবাদিক যেতে পারে বলে মনে হয় না। তাই ওটা আসলে আকবরের সভাস্থল...
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: যেতে না পারলে প্রেস সেক্রেটারির কাছ থেকে জেনে নিয়েও খবর রচনা করা যায়। প্রেস সেক্রেটারী ছাড়াও উপপ্রেস সেক্রেটারি, সহকারী ইত্যাদি অনেক লোক আছেন। আসল কথা স্মার্টনেস। যেটার তাদের মাঝে অভাব।
৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই যুগে সাংবাদিকদের অনেক বিষয়ে দক্ষ হতে হবে; এসব নকল-করা, প্রশ্ন-ফাঁসের লোকদের দ্বারা সাংবাদিতা সম্ভব নয়।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এই ব্লগে তো অনেকেই লিখতে পারেন। তারাও মনে হয় এই সব সাংবাদিকদের চেয়ে খারাপ সংবাদ লিখবেন না।
৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০১
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
জজ কোর্টে প্রত্যেক পত্রিকার একজন রিপোর্টার আছেন। তাদের একটা সমিতিও আছে। জজ কোর্ট বিল্ডিঙে তাদের বসার জন্য একটা রুমও আছে।
আমি তখন জজ কোর্টে প্রাকটিস করতাম। বিকাল ৪টার দিকে বাসায় চলে আসব, এমন সময় আমার পরিচিত, নামকরা এক পত্রিকার, একজন রিপোর্টার হন্তদন্ত হয়ে আমার কাছে আসলেন। হাতে এক মামলার রায়ের কপি। আমাকে অনুরোধ করলেন, ইংরেজিতে লেখা রায়টা বাংলায় অনুবাদ করে দিতে।
ঐ সময়ে আমার অনুবাদ করতে ইচ্ছা করছিল না। তাই তাকে এড়ানোর জন্য নানান প্রশ্ন করছিলাম।
ঐ প্রশ্নমালা থেকে যে উত্তরগুলি পেয়েছিলাম তার সারসংক্ষেপ এখানে দিলাম।
১। তিনি ইংরেজি ভাল জানেন না তাই অনুবাদ করতে পারবেন না।
২। একটা বিটের সব রিপোর্টার পৃথক পৃথক ভাবে সংবাদ সংগ্রহ করেন না। একজন সংগ্রহ করে সবার কাছে দিয়ে দেন।
৩। ঐ দিন রিপোর্ট সংগ্রহ করার দায়িত্ব ছিল তার।
৪। তারা নিজস্ব সোর্স থেকে সংবাদ সংগ্রহ করেন না। সবাই মিলে কোর্টের একজন পেশকারকে মাসিক ভাতা দেন। সেই পেশকার চাঞ্চল্যকর মামলার তথ্য সরবরাহ করে।
সব কিছু জানার পর আমার কোন উপায় ছিল না, অনুবাদ করে দিয়েছিলাম। বিনিময়ে তিনি আমাকে একটা ডাব খাইয়ে ছিলেন।
পরের দিন আমার অনুবাদ কৃত লেখাটা কোন পরিবর্তন ছাড়াই অনেক পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। কোন কোন পত্রিকায় সামান্য এদিক সেদিক করে ছাপা হয়েছিল।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি খুবই উপভোগ করলাম। আসলেই তো তাই। আমাদের সাংবাদিকদের উচিত নিজেদেরকে আরো যোগ্য করে গড়ে তোলা। তারপর কাজ করা। শিক্ষার কোন বিকল্প দেখি না।
৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে একজনও সৎ সাংবাদিক নাই।
সব তেলবাজ।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সবাই অসৎ নাও হতে পারে। তবে সবাইকে পেশাদার হতে হবে। দারুণ স্মার্ট হতে হবে। শিক্ষিত আর প্রশিক্ষিত হতে হবে।
৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২
হাঙ্গামা বলেছেন: সাংবাদিক আর পুলিশ একই জাতের।
আর বিদেশ সফর নিয়া প্রধানমন্ত্রীর সভায় সব চাটুকার রা যায়।
কামের কোন প্রশ্ন নাই, সব আজাইরা তেলবাজি।
এর মধ্যে একটার নামঃ মঞ্জুরুল আহসান ভুলভুল
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: পেশাদার না হলে টিকে থাকতে পারবে না। তেলবাজরা এক সময় বিলুপ্ত হয়ে যাবে। সময়ের প্রয়োজনে।
১০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬
বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: প্রিন্ট মিডিয়ার দিন শেষ হয়ে আসছে। এখন নাগরিক সাংবাদিকতার জন্য ব্লগই হতে পারে উত্তম প্লাটফরম। আসুন, যার যার এলাকার সব খবর ব্লগে ছড়িয়ে দিই। প্রবাসীদের কান্না হাসি প্রকাশ করে দিই।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: খোজ নিয়ে দেখুন ছাপানো পত্রিকার বিক্রি কমে গেছে। মানুষ এখন রিমোট হাতে চ্যানেল দেখে। পত্রিকার আর কেউ আগের মতো পড়তে চায় না।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২১
আবু তালেব শেখ বলেছেন: সফরে কিছু দেওয়া নেওয়া থাকে সবাই জানে। জনগন জেনে কি করবে?