নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
মাঝ রাতে হঠাৎ করেই পেটের ভেতর কেমন মোচড় দিয়ে উঠে মোঃ জামাল হোসেনের। তল পেটটায় খুব চাপ আর ভারী একটা ব্যথার অনুভূতি হয়। প্রকৃতি তাকে ডাকছে। ডাকের প্রগাঢ়তা অনেক বেশী। অবহেলা করার মতো ডাক নয়।
অথচ সন্ধ্যা রাতে খাবার সময় তো এমনটি হয়নি জামাল হোসেনের। তাহলে পেটে এতো তাড়াতাড়ি চাপ আসে কি করে? রাত গভীর হয়ে গেলে গ্রামের বাড়ির টাট্টি খানায় যাওয়া তো চাট্টিখানি কথা নয়। অনেক ভয়ের ব্যাপার। রাত বিরাতে ভূতের উৎপাত। টাট্টিখানা তাদের ঘর থেকে বেশ খানিকটা দূরে। অনেকগুলো কলাগাছ আর একটি বড় পেয়ারা গাছের নীচে সেটা। খুবই অন্ধকার। দেখলে গা ছম ছম করে। মনে হয় যে কোন সময় ভুত তেড়ে আসবে।
মোঃ জামাল হোসেন মনে মনে ভয় পেয়ে যায়। খুব ভোরে মোরগ বাগ দিলে তার বাপ জান উঠে পড়েন। উঠে অজু করে নামাজ পড়েন তিনি। জোরে জোরে সুরা পাঠ করেন। সেগুলো মন দিয়ে চোখ বুজে শোনে জামাল হোসেন। তারপর তার আবার ঘুম আসে। এর মধ্যে বাপ জান গরু আর লাঙ্গল নিয়ে মাঠে চলে যায়।
তার ঘুম ভাঙ্গে মায়ের ডাকে । অথবা তলপেটের চাপে। কিন্তু মাঝ রাতে তার পেটের চাপ শেষ কবে এসেছে মনে পড়ে না। প্রচন্ড কষ্ট আর অস্বস্বিকর একটি ব্যাপার। এতোটাই কষ্ট লাগছে যে নিজেকে খুব বকা দিতে মন চাইছে জামাল হোসেনের।
কি দরকার ছিল সন্ধ্যা রাতে খামোখা অত বেশী ভাত খাওয়ার। ভাত না খেলে কি আর এখন এই সমস্যা হতো।
অথচ ভাত না খেয়ে কিই বা করতে পারতো সে। ভাত খেতে তার খুবই ভালো লাগে। ভাত খেতে অনেক ভালো লাগে।
মোঃ জামাল হোসেনের এই কথাটি অনেকের কাছে মনে হতে পারে খুবই সাধারণ কথা। কিন্তু এটা তার মনের গভীরে একটি কথা। প্রাণের গভীর থেকে নিংড়ানো সত্যি কথা।
সে জানে, ভাত খেতে খুবই ভালো লাগে। সে নিজে এক গরীব পরিবারের সদস্য হিসাবে এবং গ্রামে বসবাস করার সুবাদে সাধারণ মানুষদেরকে খুব কাছ থেকে দেখছে। জামাল হোসেনের ও অন্য গ্রাম বাসীর কাছে ভাত খুবই উপাদেয় খাদ্য।
তারা অনেক আয়েস করে ভাত খায়। অনেক উপাদেয় কোন মাছ মাংস লাগে না। কেবল ১টি মরিচ আর পেয়াজ,লবণ আর একটু পানি হলেই অনেক মজা করে ভাত যারা খায় জামাল হোসেন যে তাদেরই এক জন। কোরমা-পোলাও কিংবা বিরিয়ানী নয়; তারা সামান্য ভাতেই মহাখুশী। তাদের কাছে ভাতের চেয়ে উপায়ে আর কোন খাদ্য নাই। তাদের প্রতি দিনের জীবন সংগ্রামের একটাই লক্ষ্য- এক মুঠো ভাত জোগানো।
তাদের সব কিছু তাই বিবেচিত হয় চালের দামের সুচকে। তাদের এলাকায় যারা রাজনীতি করে সেই নেতারাও এটা জানেন। তাই তারা ভোটের মৌসুম এলে ৪০ টাকা দামের চাল চার ভাগের এক ভাগ দামে খাওয়ানোর লোভ দেখিয়ে ভোট নিতে চান। ভোট আর ভাত একই কাতারে চলে আসে। ভাতের জন্য অনেকেই ভোট দিতে আসে। বার বার ভোট দেয় । আর বার প্রতারিত হয়। ভাতের নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারে না।
মাঝে মাঝে কোন জামা-কাপড় কিংবা একটু দামী জিনিস যা না হলেই নয় কিনতে গেলে দাম শুনে অবাক হলে দোকানী বলে উঠে- চালের সের কত কইরা জানো মিয়া?
সারাটা জীবনই তো তাদের কাটে চালের দামের হিসাব করে। কারণ- তাদের জীবন যাত্রার সব কিছু বিবেচিত হয় চালের দামের সুচকে।
জামালরা ভাত খেতে চায়। কেননা. ভাত খেতে জামালদের খুবই ভালো লাগে।
জামাল হোসেনের তল পেটের চাপটা ক্রমেই বাড়তে থাকে। ক্রমেই সহ্যের বাইরে যেতে থাকে।
বকের কথা মনে করে সে। তার পেটের চাপ সে বকের পেটে চালান করে দিতে পারে। সেই কৌশল সে তার মায়ের কাছ থেকেই সে শিখেছে। যখন তলপেটে প্রচন্ড চাপ আসে তখন মনে মনে – আমার হাগা যা বকের পেটে, মনে মনে সাত বার বললেই পেটের সব চাপ শেষ। সব চাপ চলে যাবে বকের পেটে। বকেরা থাকে বাশঝাড়ের মাথায়। সেখান থেকে তারা যে কোন সময়েই ভারমুক্ত হতে পারে।
মানুষের ভারমুক্ত হতে গেলে নানা আয়োজন আছে। পায়খানায় যেতে হবে। সেটা তাদের শোবার ঘর থেকে বেশ খানিকটা দূরে। রাতের আধারে ঘরের দরজা খুলে সেখান যাবার সাহস তার নেই। অন্ধকার রাত। মনে হচ্ছে ভুতেরা সব আশে পাশে দাঁড়িয়ে আছে। বের হলেই তাকে চেপে ধরবে। তার পর তার ঘাড় মটকিয়ে রক্ত খাবে। ভূতগুলো খুবই ভয়ঙ্কর।
জামাল হোসেন বার বার বলতে থাকে – আমার হাগা যা বকের পেটে, আমার হাগা যা বকের পেটে।
তারপরও পেটের চাপ কমে না। ক্রমেই বাড়তে থাকে। সে আর পারে না। মাকে ডাকা ছাড়া আর কোন উপায় নেই।
মা, ও মা।
জামাল হোসেন মাকে ডাকে। মা সাথে সাথেই তার ডাকে সাড়া দেন।
কি অইছে রে , বাপ?
আগা আইছে। উডো।
জামাল হোসেন উঠে। দেখে তার বাবা নেই।
তার মা উঠে কুপি বাতি জ্বালান। তার পর দরজা খুলে বাইরে আসেন। ছেলে তার পিছে পিছে আসে।
তাদের বাড়ির দক্ষিণ পশ্চিম কোনে তাদের পাটকাঠি আর বাশের তৈরী টাট্টি খানা।
দ্রুত গিয়ে সে বসে পড়ে। খুব দ্রুতই সে ভারমুক্ত হয়। খুব শান্তি লাভ করে সে।
তারপর বাইরে আসে। মা তাকে পরিস্কার হতে সাহায্য করে।
মা, খুব আরাম লাগতে আছে।
তার মা জবাব দেয় না। মানুষটা এখনো ফিরছে না সেই ভাবনা তার মনে।
মোঃ আবুল হোসেন গরু নিয়ে গেছে কোমরগঞ্জ হাটে। গাভীটির একটি বাছুর আছে। ৫/৭ লিটার দুধ দেয়। তবু বিক্রির সিদ্ধান্তটা নিতে হয়েছে। সামনে চাষবাসের মাস। প্রচুর খরচ। হাতে নগদ টাকা দরকার। তার কোন সঞ্চয় নেই। ব্যাংকে গেলে হয়তো ঋণ পাওয়া যেতে পারে। তবে তার জন্য ঝামেলাও কম নয়। আবুল হোসেন ঋণ করা পছন্দ করে না। ধার করা তার স্বভাব নয়। আজ পর্যন্ত কোন দোকানে বাকি রাখেনি সে।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত গাভীটি বিক্রি করা গেল না। ক্রেতারা যে দাম বলল তাতে বিক্রি করা চলে না।
রাত অনেক হয়ে গেলেও মানুষটি ফিরছে না দেখে খুব চিন্তিত রহিমা বেগম। তবে কি কোন সমস্যা হয়ে গেল। গরুটি কি বিক্রি করতে পারেনি।
গাভীটি তার খুব প্রিয়। ছোট্ট একটি বাছুর আছে। মায়াময় চেহারা। লাফিয়ে লাফিয়ে দেৌড়ায়। আর কাছে এসে গা ঘেষাঘেষি করে। কি যে ভালো লাগে রহিমা বেগমের।
মোহাম্মদ জামাল হোসেনেরও খুব প্রিয় গাভীটি। গাভীটির চেয়ে বেশী প্রিয় বাছুরটি। তার সাথে খুব ভাব। বাছুরটি তার মায়ের কাছ থেকে দেৌড়ে জামাল হোসেনের কাছে চলে আসে। তার গা ঘেষে দাঁড়ায় । গুতো দেয়ার ভঙ্গিতে তার শরীরে মুখ রাখে। কি যে ভালো লাগে তার। তার সব ধ্যান-জ্ঞান হয়ে দাড়ায় বাছুরটি।
আজ সকালেই সে জানতে পারে বাবা তাদের প্রিয় গাভীটি আর বাছুরটিকে বিক্রি করে দেবে। পাশের বাড়ির চাচা যাবেন তাদের সাথে। একা একা বিলের উপর দিয়ে দুধাল গাভী নিয়ে যাওয়া সহজ কাজ নয়। বাছুর অত সবল নয় বলে হেটে পেরে উঠে না। মাঝে মাঝে তাকে ধরে ধরে নিতে হয়।
গাভী নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যাবার পর খুব কেদেছে জামাল হোসেন। এতো সুন্দর বাছুর আর গাভীটি কেন বেচতে হবে সে ভেবে পায় না।
গাভীটি কি আর হাউস করে বেচছে আবুল মিয়া। তার যে আর চলে না। সংসার বাচাতে হবে তো।
পাশের বাড়ির রমিজ চাচাকে সাথে নিয়ে সে কোমরগঞ্জ বাজারে যাবার প্রস্তুতি নেয়।
মোঃ জামাল হোসেন তখন স্কুলে। সহপাঠীদের সাথে তখন স্কুলের পড়া আর খেলা নিয়ে হয়তো ব্যস্ত সময় পার করছে। সে জানতেও পারেনি তার বাবা আর রমিজ দাদা তার প্রিয় গাভী আর বাছুরটি নিয়ে কোমরগঞ্জ হাটের উদ্দেশে রওয়ানা দিয়েছে।
তারা যখন বাড়ি থেকে বের হয়ে যাচ্ছিল রহিমা বেগমের তখন খুব কান্না পাচ্ছিল। নীরব কান্না নয়। মুখ দিয়ে কান্নার শব্দ যাতে বের না হয়ে আসে তাই সে শাড়ীর আচল ভাজ করে মুখে চেপে ঘরের দাওয়ায় বসে পড়ে। তাকিয়ে থাকে তাদের হাটে যাওয়ার পথের দিকে। এক সময় তাদের আর দেখা যায় না।
মোঃ জামাল হোসেন স্কুল থেকে ফিরে আসে বিকাল বেলায়। ক্ষুধায় তখন তার পেট জ্বলছে। বাড়িতে ঢুকে বই খাতাগুলো ছুড়ে মারে শোবার চেৌকির উপর। জামাটা খুলে রেখে চিৎকার করে উঠে- মা, খিদা লাগছে, ভাত দে!
মা তার রেডিই ছিল। তাকে হাত মুখ ধুইয়ে দিয়ে পাশে বসিয়ে ভাত খাওয়ায়। মনটা তার অস্থির হয়ে আছে। এই বুঝি ছেলে জানতে চায় গাভীর কথা।
গাপুসগুপস করে দ্রুত জামাল খাওয়া শেষ করে। তারপর যেতে হবে পাড়ার সবার সাথে খেলতে। বিকাল বেলায় গ্রামের পাশের মাঠে খেলাধুলার মজাই আলাদা। একদিন বিকালে মাঠে খেলতে না পারলে কি যে খারাপ লাগে তার ।
সন্ধ্যা হলেও মাঠে খেলা করতে মন চায়। কিন্তু সব ছেলেমেয়েদের বাবা মারা ডাকাডাকি করে নিয়ে যায়। তাই বেশী ক্ষণ থাকা হয় না।
জামাল হোসেনের মাও তাকে ডেকে নিয়ে যায়।
বাপ, সাজ বেলায় বাইরে থাকিস না। অমঙ্গল অইবো। নানা ভূতপ্রেত এই সময় বের হতে শুরু করে। তাই মানুষদের ঘরে চলে যাওয়াই মঙ্গল।
মায়ের সাথে ঘরে ফিরে আসে জামাল হোসেন। প্রচন্ড পানির তেষ্টা পেয়েছে তার। ঘরে ঢুকেই ঢকঢক করে এক তিন গ্লাস পানি খেয়ে ফেলে সে। কি যে শান্তি। আসলেই পানি একটি দারুণ জিনিস।
সন্ধ্যার পর সেই বই নিয়ে বসে। খুব জোরে জোরে অনেকক্ষণ ধরে পড়ে। তারপর ক্লান্ত হয়ে যায়।
মা তার জন্য ভাত তরকারি নিয়ে আসে। সে খেতে বসে। খাওয়া শেষ হলে বলে – মা, গরু গোয়ালে নিবা না। চল যাই। লালুটা মনে অয় ঘুমাইয়া পড়ছে।
মা কথা বলে না। গরুটা যে হাটে নিয়ে গেছে তা সে জানেই না।
মা, চল, গরুকে ঘরে দিয়ে আসি।
মা আর না করতে পারেন না। ছেলের সাথে চলেন গোয়াল ঘরে।
কি আশ্চর্য । আতালে গরু নাই।
মা, গরু কই? বাছুরটা কই?
আছে, বাপ। গরু আছে।
কিন্তু কই। দেখি না কেন? নাকি এখনো পালানে ঘাস খায়?
চল পালানে যাই। এখনো গরু গুলো পালানে। বাবা কই গেছে?
শেষ পর্যন্ত মা বলেই দেন সত্যি কথা।
তোর বাপ গরু বেচতে কোমর গঞ্জের হাতে গেছে। আইসা পড়বো। তুই চিন্তা করিস না।
জামাল বুঝতে পারে যে তার প্রিয় গরু আর বাছুরটিকে বাবা অভাবের কারণে বিক্রি করে দিতে গেছে। সে কাঁন্নায় ভেঙ্গে পড়ে।
তার মা তাকে নানান কথা বলে বুঝ দেয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু তাতে তার কান্না থামে না। কাদতে কাদতে এক সময় সে ঘুমিয়ে পড়ে।
তলপেটে প্রচন্ড চাপে তার ঘুম ভাঙ্গে। মায়ের সাথে চলে টাট্টি খানায়।
জামালের মা, তোমরা কই? আমি আইছি।
জামাল, তোর বাপ আইছে। চল চল দেইখা আসি।
দু’ জনে দৌড়ে যায়। মোঃ আবুল হোসেন ফিরে এসেছেন। হাতে তার গরুর দড়ি। বাছুরটি তার পিছে পিছে দৌড়ে আসছে। যেন নিজের বাড়িতে ফিরে আসতে পেরে তার আনন্দ আর ধরে না।
জামালের মা, গরুটা বেচতে পারলাম না। যা দাম কইল তাতে বেচন চলে না। কালাম চাচায়ও কইলো বেচার চাইতে গরু বাড়িতে ফিরিয়ে নেওয়াই ভালো। আমি নিজেও চিন্তা কইরা দেখলাম, যদি রোজ ৫ সের দুধও দেয় মন্দ কি। এক সের রাখুম । নিজেরা খামু। আর ৪ সের বেইচা দিমু। সেই টাকায় গরুর খাওন কিনুম। আমাগো বাজার করণের টেকাও হইবো। তুমি কি কও?
আমি আর কি কমু? আমি কি কইছিলাম গরু বিক্রি করতে? বাড়িতে ভাতের ফেন অয়। কুড়া অয়। এই গুলান তো গরুডারে খাওয়াতে পারতাম। আমি তো তোমারে কোন দিন কই নাই বেচতে।
রহিমা বেগম অনেক খুশী। গরু আর বাছুরটিকে দেখে আর কি যে ভালো লাগছে। আজ রাতে তার আর ঘুম আসবে না। খুশীতে তার ঘুম চলে গেছে। রহিমা বেগমের চোখেও পানি। সে পানি আনন্দের।
কালাম চাচারে নিয়া আইলা না ক্যান। তোমার লগে হাটে গেল। ভাত খাইয়া যাইতো।
আমি কইছলাম। কইল এতো রাতে আর খাইবো না।
চাচা জান খুব ভালো মানুষ। উনি না থাকলে কে যা্ইতো তোমার লগে অত দূরে কোমরগঞ্জে। কাইল একবার খাইতে ডাকবা।
মোঃ জামাল হোসেন দৌড়ে গেছে বাছুরটির কাছে। জড়িয়ে ধরে আছে। বাছুরটিও তার গা ঘেসাঘেসি করছে। সেও জামালকে দেখে ভারী খুশী। জামালও ভারি খুশী। বাছুরটিকে জড়িতে ধরে কাদছে সে।কাল সকালে উঠে সে আবার বাছুরটিকে দেখতে পাবে। তা্র প্রিয় লালু। লাল রঙ্গের বাছুর বলে সে তার নাম রেখেছিল লালু। লালুকে সে আর কখনোই চোখের আড়াল করবে না। বাবাকে সব সময় চোখে রাখতে হবে। যেন সে লালুকে নিয়ে হাতে যেতে না পারে।
কুয়ালালামপুর
০৪ নভেম্বর, ২০১৭
১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: প্রামানিক ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনি পড়েছেন জেনেই আমি কৃতার্থ বোধ করছি। ভালো থাকুন সব সময়।
২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: গল্প ভাল লাগল।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সব সময়।
৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সুন্দর।
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ
১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনি পড়েছেন জেনেই আমি কৃতার্থ বোধ করছি। কেউ এক জন পড়েছে জানতে পারলে খুবই ভালো লাগে। ভালো থাকুন সব সময়।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫
প্রামানিক বলেছেন: গল্পটি ডবল হয়েছে। তবে ভালো হয়েছে। ধন্যবাদ।