নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুয়ালালামপুরের যে সব জায়গায় বাংলাদেশীরা বেশী বেশী ঢুঁ মারেন

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:০২

মালয়েশিয়া বাংলাদেশের সব চেয়ে নিকটতম মুসলিম দেশ। ফলে দেশটির সাথে বাংলাদেশের রয়েছে নিবিড়তম সম্পর্ক। বাংলাদেশের কয়েক লাখ মানুষ সেখানে কাজ করছে। ব্যবসা-বাণিজ্য ছাড়াও প্রতিদিন বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশী মালয়েশিয়া ভ্রমন করতে যান।

মালয়েশিয়া আসার পর বাংলাদেশীরা কুয়ালালামপুরের যে সব জায়গায় বেশী ঢুঁ মারেন তার মোটামুটি একটা তালিকা আমি তৈরী করার ব্যর্থ চেষ্টা করলাম।

হোটেল সাফারী (Hotel Safari):

জনৈক বাংলাদেশীর মালিকানাধীন এ হোটেলটি কুয়ালালামপুরর আমপাং পয়েন্ট মার্কেটের পাশে অবস্থিত। যে কোন ট্যাক্সিওয়ালাকে আমপাং পয়েন্ট মার্কেটের রেফারেন্স বললেই হোটেলটিতে পৌছে দেবে। সেবার মান মন্দ নয়। হোটেলটিতে বাংলদেশী ছাড়াও আরব দেশের পর্যটকদের বেশী দেখা যায়।

কোতারায়া ( Kotaraya):

কুয়ালালামপুরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। এ জায়গায় বাংলাদেশী দোকানপাট অনেক থাকায় বাংলাদেশী মানুষের আনাগোনা প্রচুর। একমাত্র এখানেই দোকানে বাংলায় সাইনবোর্ড দেখতে পাওয়া যায় ।

কে এলসিসি ((KLCC) )

কুয়ালালামপুরের কেন্দ্রস্থল। এখানে বেশ কিছু শপিংমল আছে। আর আছে বিখ্যাত পেট্রনাস টুইন টাওয়ার। তাই বেড়াতে এলে এখানে তো আসতেই হবে। টুইন টাওয়ারে বিকাল বেলায় বেশ ভালো সময় কাটে। কারণ এর পাশের পানির ফোয়ারা আর পার্ক। বর্ণিল আলোয় আর সঙ্গীতের মুর্চ্ছনায় পানির খেলা দেখে পর্যটকরা মুগ্ধ হয়।

জালান মসজিদ ইন্ডিয়াঃ (Jalan Masjid India ):

জায়গাটি মসজিদ ইন্ডিয়া নামেই বেশী পরিচিত। এখানে ভারতীয় বেশ কিছু শপিং মল আছে। তাদের মধ্যে - হানিফা, মাইডিন, মাদ্রাজ উল্লেখ্যযোগ্য। কুয়ালালামপুরে বেড়াতে এসেছে অথচ হানিফায় কেনাকাটা করেনি এমন কোন বাংলাদেশী খুজে পাওয়া যাবে না।

কেএল সগো (KL SOGO):

এ মার্কেটটি মসজিদ ইন্ডিয়ার পাশেই অবস্থিত। বাংলাদেশীরা এখানেও ঢুঁ মারতে ভুল করে না।


মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮

বিট বলেছেন: সঠিক। তবে গেনতিং হাইল্যান্ডেও প্রচুম মানুষ যাতায়াত করে।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: গেনটিং হাইল্যান্ড, পুত্রজায়া, শাহআলম এসব জায়গায় তো মানুষ যায়ই। তবে আমার দেয়া তালিকাগুলো কেউ বাদ দিতে চায় না। আমি নিজে হেটে হেটে দেখেছি বাংলাদেশীদের আনাগোন। আর কেনাকাটার সেকি ধুম।


ধন্যবাদ।

২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:২৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৩৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভাই, তেমন কোন তথ্য নেই। আপনি বেড়াতে এলেও এই সব জায়গাতেই যাবেন।


পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমার পোস্ট কেউ পড়ে না।

৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫২

আজমান আন্দালিব বলেছেন: বেশ লেগেছে।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমার পোস্ট কেউ পড়ে না।

৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৮

লিরিকস বলেছেন: ওখানে গেলে আমিও দেখতে যাব এটা।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অবশ্যই দেখতে যাবেন। বাংলাদেশের বাইরে কাছের দেশ হিসাবে এখানেই বেশী বাংলাদেশী দেথতে পাবেন। দেখে কষ্ট আর ব্যথার সাথে আনন্দও পেতে পারেন।

৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৬

লিখেছেন বলেছেন: :-B

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, ইমো দেবার জন্য।

৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৯

মহসিন৭১ বলেছেন: ভাই আপিন কি কুয়ালালামপুরে থাকেন?


২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: Yes, Brother ( Sorry, I am unable to type Bangla in my PC now. I do not know that is the cause). I am staying here for last 1 year. This is a very nice place to live in.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.