নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এটা কোন প্রণয় উপাখ্যান নয়; তাই ঠান্ডা মাথায় একটু সময় নিয়ে পড়ুন ও ভাবুন, অবশ্যই আপনার মতটি জানাবেন। আগাম ধন্যবাদ।
চলুন এবার কাজের কথায় আসি !
কিভাবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যায় প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যায়ের দ্বন্দ্বটা জাতি বিভক্ত করতে পারে !!!
আমাদের দেশে নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয় দিয়ে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপারটা ঢাকঢোল পিটানোর মতন শুরু করা হয়। পরিস্থিতি তখন একরকম ছিল, আর এখন অন্যরকম হয়ে গেছে।
পরিস্থিতি বুঝতে হলে কিছু মৌলিক ব্যাপারে আলোকপাত আবশ্যক।
পড়ার পরিবেশ ও মানসিকতা:
পাবলিকের পড়ার পরিবেশটা একটু আলাদা। বেশ বড় ক্যাম্পাস, নানা ঐতিহ্য, নানান সুবিধা, হল, লাইব্ররি, সব স্তরের ছাত্র ছাত্রী, নানা অসুবিধা, অনেক পাওয়া না পাওয়া, অনেক প্রতিযোগিতা, সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা, সাথে ভর্তিযুদ্ধ উতড়ানো !
সাথে আরও অনেক কিছু, এখানে "তাড়াতাড়ি" বের হয়ে যাব, টাটা বাই বাই - এমনভাবটা সবার মধ্যে কমই, অথবা তেমন একটা নেই। সবকিছুর পরও একটা আত্মতৃপ্তি কাজ করে। আবার বড় ভাইয়া আপু; সিনিয়র জুনিয়র একটা দারুণ ইতিবাচক পার্থক্য ও হৃদত্বা কাজ করে।
প্রাইভেটের পড়ার পরিবেশটা বেশির ভাগই ফার্মের মুরগির মতন, অনেকেই নার্সারি স্কুল ঠাওড়ায় ! এর কারণ ক্যাম্পাসের আয়তন। এটা বাদ দিলাম। এখানে যারা পড়েন তাদের ৯০% ভাগই পাবলিকে পড়ার সুযোগটা পাননি, অবশ্য অনেকে একাধিক বয়ফ্রেন্ড, গার্লফ্রেন্ডের জন্যও ভর্তি হন !!
এখানে "তাড়াতাড়ি" বের হওয়া, বিদেশি টিচার, পাবলিকের টিচার, আরও নানান সুবিধা; নিজের পছন্দমত টিচার চয়েজসহ আরও অনেক কিছু আছে। সিনিয়র জুনিয়র একই ক্লাসে থাকে বিষয় চয়েজ থাকার জন্য, ফলে সিনিয়র জুনিয়র ব্যাপারটা না মানার একটা ধাঁচ শুরু হয়ে যায় !!
অনেকেই একটা হীনমন্যতায় ভুগেন যে তার কি হবে না হবে নিয়ে। সাথে উভয়ের মানে পাবলিক প্রাইভেটের সিজিপিএ নিয়ে কিছু নাইই বললাম !!
বিশ্ববিদ্যালয় মানে বিশ্বটাকে জানা, বোঝা, মানে নানান বিষয়ে পারদর্শি, জীবন সম্পর্কে আরও ভাবতে শেখা। কিন্তু প্রাইভেটের বেশিরভাগ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এটায় বিশ্বাসী নয়। তারা চায় "ভাল সিজিপিএ" আর "তাড়াতাড়ি" বের হতে। এতে যা হয় তা হল এদের বড় কিছু ভাবার আর দেখার ক্ষমতার অক্ষমতাটা এদের অজান্তেই তৈরি হয়ে যায়।
পক্ষান্তরে "সব পরিবেশ" থেকে আসা সবধরনের লোকের সাথে চলে পাবলিকের শিক্ষার্থীদের মনটাও বড় ও মননটা দূরদর্শিতা অর্জনের একটা পথ পায়। কনসেপচুয়াল বা তাত্ত্বিক পার্থক্যের শুরু হয়ে গেল।
কে কই পড়ছে সেটা তার ব্যাপার; এ ব্যাপারে আমার কোন মন্তব্য নেই। ভাল খারাপ সব জায়গাতেই আছে, কেননা ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধানই ভানবে !
অপরপক্ষে, প্রাইভেটে মোটামুটি সম পর্যায়ের ছেলেমেয়েরা পড়ে, কারণ একটা দিনমজুরের ছেলে এত বিশাল খরচ চালাতে পারবে না; আর যদিও পারে, তবে তাকে যেভাবে চলতে হবে তাতে তার মরণ বা চুরি ডাকাতি ছাড়া পথ থাকবে না ! আসল ট্রিক্সটা এখানেই !
মধ্য-উচ্চ বিত্ত, উচ্চবিত্ত ; বাংলা মিডিয়াম, ইংরেজি মিডিয়াম, এসবের বিভাজনও হয়ে যায়, ফলে এদের নিজেদের মধ্যে যোগাযোগটা হয় কম। সবাই সবার "ভাব" দেখানো নিয়ে ব্যস্ত ! কেউ "ভাব" দেখালে বাকীরা তাকে টেক্কা দেবে -এমনটা অনেকেরই মধ্যে আছে ! পাবলিকে এমনটা হয় কম, বরং ভাব দেখালে উল্টো তার ভাবটায় যে কি অভাব আছে, তার গরীমা দেখানোর যে কিছু নাই, বিত্তের তফাতে কিছু যায় আসে না - এটা বাকীরা ভাল করে বুঝিয়ে দেয়। কারণ এমন অনেক উদাহরণ আছে যেখানে বাবা নিম্নবিত্ত কিছু ছেলেমেয়ে পাবলিকে পড়ে তাদের আর্থিক অবস্থার উন্নতি করেছে।
কিন্তু এমন অনেক উদাহরণও আছে প্রাইভেটে পড়াতে গিয়ে পিতা-মাতা নি:স্ব হয়েছেন !
ফলে একটা জটিল পরিবেশের তৈরি হয়ে যায়।
এবার আসুন মানসিক ব্যাপারটা নিয়ে: এক প্রাইভেটের শিক্ষার্থী আরেককে দেখতে পারে না; আবার উনারা পাবলিকের কাউকেতো দেখতেই পারেন না ! পাবলিকের শিক্ষার্থীরা গরীব, তারা "ফ্রি" পড়ে, আরও সব অযৌক্তিক ও সংঘাতমূলক কথা অনেকেই বলতে শুনেছি, হাজার হলেও আঙুর ফল টক !
এই বিদ্বেষভাবটা অনেক পাবলিক প্রাইভেটের টিচারদেরও দেখেছি!
পাবলিকের টিচারদের এমনও বলতে শুনেছি যে, "ওরা বেশি টাকা দেয়" ওদের বেশি সময় দেব না তো আপনাদের দেব?"
ইগো সমস্যাটাও উভয়ে এখন অতিব মাত্রায় পরিলক্ষিত ! বিভিন্ন র্যাংকি দিয়ে কে কত উপরে উঠতে তার প্রচেষ্টা !
এটা দরুণ অন্তর্দ্বন্দ্ব বিরাজমান।
যেখানে শেখানোর কথা ছিল: পাবলিক প্রাইভেট এগুলো ব্যাপার না, আসল ব্যাপার হল দেশের জন্য, নিজের জন্য, নিজের পরিবারের জন্য কিছু করা ! সেখানে কেউ তো এর ধারে কাছে নেইই; বরং এ ব্যাপারটা পুরোদমে বাদই দেয়া হয়েছে !!
জাতি এখন পাবলিক প্রাইভেটে বিভক্ত ! এমনটা কি হওয়ার কথা ছিল???
সাথে আরেকটা কথা, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো রাজনীতিতে ভরপুর; আর একটা প্রাইভেটও পাওয়া যাবে না যেখানে রাজনীতির লেশমাত্র আছে ! তাহলে আমাদের প্রাইভেটের এরা বলতে চায় যে এরা দেশের কোন অংশ নয়, নাকি পাবলিকের শিক্ষার্থীরা যাতে তাদের জীবনটায় উন্নতি করতে না পারে তার জন্য এই "রাজনীতির" কাল থাবা সবকটা পাবলিকে???
এ প্রশ্নেরও সুরাহা দরকার !
কর্মক্ষেত্র ও ভুতের গুজব:
এখনের টপিকটা আরও ভয়াবহ ও লোমহর্ষক ! এটার কথা কেউ ভেবেই দেখে না !
সবার আগে বলুন প্রাইভেটের বেশির ভাগ কোন ক্লাসের? খোঁজ নিয়ে দেখুন ৬০% ভাগই বড়লোকের উচ্ছন্নে যাওয়া ছেলেমেয়ে !
এদের বাপ মায়ের অনেক টাকা কড়ি আছে। জিপিএ যাই হোক, দুই দিন বাদের সেইই সব হবে ! এখন আমায় বলুনতো, আপনি যদি এটা শুনে লাফান যে ওমুক প্রাইভেটে পড়ে ওমুক কোম্পানির ওমুক বিশাল পদে আছে। আরে বাহ্ ! কি মজা !!
ওমুক প্রাইভেটের এত্ত দাম ! পাবলিকের পড়লে কি আর এইটা হতো???
কাহিনি কিন্তু আসলটা আমরা দেখলাম না; সাথে কথা হল এবার ঐ ছেলে বা মেয়ে যদি তার মধ্যবিত্ত কিছু বন্ধুবান্ধবীকে চাকরি দেয় বন্ধুত্বের খাতিরে সেটা না খতিয়ে আপনি প্রাইভেটের গুণগান শুরু করে দিলেন ! আর বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে অন্যের দাস হলে গেলেন ! নিজের বুদ্ধিটা খাটালেনও না !
ভুলটা আমরা এখানেই করি। পাবলিকের একটা ছেলেমেয়েকে ঐ পজিশনে যেতে কিছুটা সময় লাগে বটে; কিন্তু সে তার স্বীয় যোগ্যতায় যায়, স্রেফ বন্ধুত্বের জন্য যায় না !
এই ব্যাপারটা ৮০%ই খেয়াল করে না।
দ্বন্দ্ব ও জাতি বিভাগ:
নানা কারণে আর নানা কথায় উভয়ের প্রতি উভয়ের একটা বিদ্বেষ কাজ করে। প্রাইভেটের বেশিরভাগই শহরের ছেলেমেয়ে। এরা পার্টি, ফাংশনে অভ্যস্ত। ফলে এদের এক্সপোজারটাও বেশি, চাপাবাজিটাও ভালই করে পারে। আর গ্রাম বা মফস্বলের ছেলে মেয়ে যারা পাবলিকে পড়ে এদের উদ্দেশ্য পড়ালেখা করা। এসবের মধ্যে তাদের পাওয়া কষ্টকর, অনেকেই এসব বোঝে না বা বুঝতে দেরি হয় অথবা বোঝার আগেই নিজেকে হারিয়ে ফেলে। ফলে তারা বাজারের সাথে খাপ খাওয়াতে পারে কম !
প্রাইভেটে তৈরি হয় ইন্সট্যান্ট নুডলস বা কাপ নুডলস ! তাদের উপস্থাপনাটা ভালই হয়। কারণ তারা তেমন একটা পরিবেশেই মানুষ। কিছু জানুক আর না জানুক চাপার জোর এটম খেয়ে ভালই ! ফলে নিয়োগকর্তারাও এদের দিকেই এখন ঝুঁকছেন !
এখানে পাবলিকের বেচারারা মার খেয়ে যাচ্ছে। ফলে দেশের সেরা মেধাবীরা অবহেলিত হয়ে কিছু পাংখা দের থেকে কি যে সেবা পাচ্ছে তা কেউ জানে না।
আমার কথার উদ্দেশ্য কাউকে বড় বা ছোট করা নয়, আমার উদ্দেশ্য হল আঙুল দিয়ে দেখানো যে আমরা কই যাচ্ছি !!
এভাবে চলতে থাকলে অচিরেই একটা দাঙ্গা লাগবে। আর সিজিপিএর যে অপসংস্কৃতিটা চলছে তা অতীব ভয়াবহ ! সেটার কথায় নাইই গেলাম !
শেষকথা:
জানিনা কথাগুলো কতটা গুছিয়ে বলতে পারলাম, তবে কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আমাদের উচিৎ ব্যাপারগুলো নিয়ে ভাবা ও কাজ করা। সেদিন দেখলাম এক নামকরা প্রাইভেটের ভিসি বলছেন যে উনারা উনাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মান পাবলিকের থেকেও ভাল করবেন !
উনার কাছে আমার প্রশ্ন: স্যার, আপনি তো এককালে ঢাবির ফার্মেসির ডীন ছিলেন, আপনার মুখে তো এমনটা মানায় না ! আপনারা কেন বিভাজন করছেন??
আপনার তো ব্যাপারগুলো বোঝা উচিৎ ! আপনি পাবলিকে থাকেন আর প্রাইভেটে; সেটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার, কিন্তু আপনি দেশের জন্য কাজ না করে নিজের আখের গুছিয়ে বিশাল দ্বন্দ্ব আমাদের উপহার দিচ্ছেন কেন????
আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোই আমাদের দেশ নিয়ে ভাবচ্ছে না; শেখাচ্ছে না; তাহলে দেশপ্রেমিক কি আকাশ থেকে উড়ে আসবে??
আর কেউ যদি বলেন যে এটা এমনিই শেখার কথা, তবে আপনাকে বলি: কোন কিছুই আপনা আপনি হয় না; আপনি যা করছেন তা কোন না কোন ভাবে কোথাও শিখেছেন !
ভাবুন, উত্তর পাবেন !
--------------------------------------
সাজ্জাদ হোসেন
১৯, ডিসে: ২০১৩
১১:৪৮ সকাল
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ বলেছেন: কথায় বলে:
If u have the dare to dare then dare to do it & do it !
But if not, then they fear ! & deter others !
ব্যাপারটা তেমন কিছু একটা !
২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯
মামুনূর রহমান বলেছেন: সহমত। যারা প্রাইভেটে পড়ে বড় বড় বুলি আওড়ায় আমি তাদেরকে শুধু একটি প্রশ্ন করি। জিজ্ঞেস করি আপনারা যদি পাবলিকে চান্স পেতেন তাহলে কি প্রাইভেটে ভর্তি হতেন?
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ বলেছেন: আঙুর ফল টক !
৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১০
আহ্নিক অনমিত্র বলেছেন: একপেশে একটা লেখা লিখে, আপনি নিজেকে অন্যদের চাইতে বড় মনে করছেন। কিন্তু বলেছেন সেটা করে শুধু প্রাইভেটের ছেলে মেয়েরা !!!
আগে নিজের দিকটা দেখুন !!!
অনেক গুলো কথা বলেছেন ভিত্তিহীন !!!
একেবারেই মেলে না !!!
যাই হোক, আপনি শুধু নিজেকে এখানে জাহির করে গেলেন। এক তরফা এমন একটা সমাপ্তি টানলেন, যার মানে প্রাইভেটে যারা পড়ে তারা অধিকাংশ নষ্ট, মানুসিকতা নিম্ন মানের, এক রকমে অমানুষ, আরও অনেক কিছু।
সত্যিই অনেক অনেক ভালো পর্যবেক্ষণ করেছেন...
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ বলেছেন: আপনি আসল কথাটা খেয়ালই করেননি !
আপনি নিজেও একপেশে কথাই বললেন !
আবার পড়ে দেখুন, আসলে কি বলতে চেয়েছি !
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ বলেছেন: যার মানে প্রাইভেটে যারা পড়ে তারা অধিকাংশ নষ্ট, মানুসিকতা নিম্ন মানের, এক রকমে অমানুষ, আরও অনেক কিছু।"
এ ধরনের কিছুই আমি বলিনি !
আপনার কিসে যে আঁতে ঘা লাগল কে জানে??
৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
আহ্নিক অনমিত্র বলেছেন: " প্রাইভেটের পড়ার পরিবেশটা বেশির ভাগই ফার্মের মুরগির মতন, অনেকেই নার্সারি স্কুল ঠাওড়ায় ! এর কারণ ক্যাম্পাসের আয়তন। এটা বাদ দিলাম। এখানে যারা পড়েন তাদের ৯০% ভাগই পাবলিকে পড়ার সুযোগটা পাননি, অবশ্য অনেকে একাধিক বয়ফ্রেন্ড, গার্লফ্রেন্ডের জন্যও ভর্তি হন "
'সবাই সবার "ভাব" দেখানো নিয়ে ব্যস্ত ! কেউ "ভাব" দেখালে বাকীরা তাকে টেক্কা দেবে -এমনটা অনেকেরই মধ্যে আছে !"
" এক প্রাইভেটের শিক্ষার্থী আরেককে দেখতে পারে না; আবার উনারা পাবলিকের কাউকেতো দেখতেই পারেন না ! পাবলিকের শিক্ষার্থীরা গরীব, তারা "ফ্রি" পড়ে, আরও সব অযৌক্তিক ও সংঘাতমূলক কথা অনেকেই বলতে শুনেছি, হাজার হলেও আঙুর ফল টক !"
" প্রাইভেটের বেশিরভাগই শহরের ছেলেমেয়ে। এরা পার্টি, ফাংশনে অভ্যস্ত। ফলে এদের এক্সপোজারটাও বেশি, চাপাবাজিটাও ভালই করে পারে। "
" কিছু জানুক আর না জানুক চাপার জোর এটম খেয়ে ভালই !"
এই গুলো তো আপনারই বলা !!!
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬
সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ বলেছেন: কোনটা অসত্য?
যে কাউকে জিজ্ঞেস করুন; সবগুলোর প্রমাণ আপনায় দেখিয়ে দিবে, দু:খ হচ্ছে যে, আপনি আসল টপিকে যেতে রাজি না, যে তখন বলতে চাই নি সেটা হল, আপনার কথাই প্রমাণ দিচ্ছে আপনি "প্রাইভেটের" শিক্ষার্থী !
আপনি যে গরীমাটা দেখাচ্ছেন, সেটাই প্রাইভেটগুলো আপনাতে "ইনস্টল" করে দিয়েছে, আপনি অন্ধের মতন তাই আউড়াচ্ছেন।
আপনায় কি বলব?
বলার কিছু আছে?
আসল টপিক বাদ দিয়ে রূপকে আটকে বসে আছেন ।
৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
সুমন কর বলেছেন: তবে সব প্রাইভেটে পড়ার মান সমান না। ওখানে অনেক কম পড়ানো হয় বা সময় পাওয়া যায় না। আবার কিছু ছাত্র-ছাত্রী একদম পড়াশুনা করতে চায় না আবার পাস করতে চায়!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ বলেছেন: আমি মান নিয়ে কোন কথা বলিনি !
মূল কথাটি মনে হয় আপনি বোঝেন নি।
৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
আহ্নিক অনমিত্র বলেছেন: জি জনাব, নিজের মনের কথাটা বলেছেন। যেটা আপনার মনে হয়েছে সেই চিন্তাধারা অনুসরণ করে গুচ্ছ ধরে সবাইকে বলছেন প্রাইভেটের ওরা এরকম, ওরা সেরকম। সেটা বলতে গেলেই, আমার মতটা দিতে গেলেই
" আপনায় কি বলব?
বলার কিছু আছে?
আসল টপিক বাদ দিয়ে রূপকে আটকে বসে আছেন ।"
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪
সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ বলেছেন: আমি এখনও বলব: আপনাদের মত লোকদের নিয়েই যত সমস্যা, দেশটা রসাতলে আপনারাই নিয়ে যাচ্ছেন; লিখার শিরোনামটা ২০ বার পড়ুন, তাহলে আসল কথাটা বোধগম্য হবে।
দ্বন্দ্বটা যে আছে, আপনিই তার বড় প্রমাণ, একটু বড় চিত্রটা দেখুন !
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
সোহানী বলেছেন: পার্থক্যগুলো চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন।
পাবলিকের একটা ছেলেমেয়েকে ঐ পজিশনে যেতে কিছুটা সময় লাগে বটে; কিন্তু সে তার স্বীয় যোগ্যতায় যায়..........
আপনার এ কথার সাথে ১০০% সমর্থন।