নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাকপ্রবাস

বাকপ্রবাস

সৈয়দ আহমেদ হাবিব

বাকপ্রবাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

অনেকে বিএনপিকে লীগ এর তুলনা করছেন কিন্তু বিএনপি দ্বারা লুট সম্ভব কিন্তু লীগ এর মতো এই পরিমাণে গুম খুন গণহত্যা সম্ভব না

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩২

আওয়ামী শাসন ব্যবস্থা কী নাৎসীবাদ? নাকি ফ্যাসিবাদ? স্বৈরচার নাকি মাফিয়াতন্ত্র?
রাজনীতি সম্পর্কে যারা ধারণা রাখেন তারা এটাকে মাফিয়াতন্ত্র বলছেন, কারণ অন্য দুটি মতবাদ এর একটা লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য আছে যদিও এটা অনৈতিক। তবুও তারা তাদের মতো করে একটা আদর্শ সেট করে সেটার দিকে এগোতে থাকে। কিন্তু মাফিয়াতন্ত্রে কোন আদর্শ ও উদ্দেশ্য থাকেনা। গুম, খুন ইত্যাদি করে আর্থিক লাভবান হয়ে থাকে এবং ক্ষমতাকে ধরে রাখার যন্য যা করারা দরকার সবই করে থাকে।

নাৎসিবাদ (Nazism) একটি রাজনৈতিক মতবাদ, যা জার্মানির নাৎসি পার্টির (National Socialist German Workers' Party - NSDAP) আদর্শের ভিত্তিতে গড়ে ওঠে। এই মতবাদটি ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জার্মানির উপর প্রভাব বিস্তার করে এবং অ্যাডলফ হিটলারের নেতৃত্বে তা জার্মানির সরকারী মতবাদে পরিণত হয়।

নাৎসিবাদের মূল তত্ত্বগুলোর মধ্যে ছিল জাতিগত শ্রেষ্ঠত্বের ধারণা, বিশেষত আর্য জাতিকে শ্রেষ্ঠ বলে দাবি করা। তারা বিশ্বাস করতো যে জার্মান জাতি বা আর্য জাতি অন্য জাতিগুলির তুলনায় শ্রেষ্ঠ এবং অন্যান্য জাতির সাথে তাদের বসবাস করা উচিত নয়। এ কারণে, ইহুদি, রোমা, শারীরিক বা মানসিক প্রতিবন্ধী, এবং অন্য যেসব গোষ্ঠীকে তারা "নিম্নমানের" বলে বিবেচনা করতো, তাদের উপর নিপীড়ন ও গণহত্যা চালানো হয়, যা হোলোকাস্ট নামে পরিচিত।

নাৎসিবাদের আদর্শে জাতীয়তাবাদ, সামরিকবাদ, একনায়কতন্ত্র, এবং সরকারীভাবে আর্য জাতির শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠার উপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছিল। এ মতবাদ গণতন্ত্রের বিরোধী ছিল এবং রাষ্ট্র ও সমাজের সর্বত্র নাৎসি পার্টির পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করতে চেয়েছিল।


ফ্যাসিবাদ (Fascism) একটি রাজনৈতিক মতবাদ যা একনায়কতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা, জাতীয়তাবাদ, এবং রাষ্ট্রের ওপর চরম নিয়ন্ত্রণের ধারণা প্রচার করে। এই মতবাদ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে ইতালিতে বেঞ্জামিন মুসোলিনির নেতৃত্বে গড়ে ওঠে এবং পরে অ্যাডলফ হিটলারের জার্মানির মতো অন্যান্য দেশে ছড়িয়ে পড়ে।

ফ্যাসিবাদের মূল বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:

কঠোর জাতীয়তাবাদ: ফ্যাসিবাদ চরম জাতীয়তাবাদের উপর ভিত্তি করে, যেখানে একটি নির্দিষ্ট জাতি বা গোষ্ঠীকে শ্রেষ্ঠ বিবেচনা করা হয়।
একনায়কতন্ত্র: ফ্যাসিবাদে ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত থাকে এবং একটি নির্দিষ্ট নেতার (যেমন: মুসোলিনি, হিটলার) প্রাধান্য থাকে, যাকে প্রায় অলঙ্ঘনীয় বলা হয়।
ব্যক্তিগত স্বাধীনতার দমন: ফ্যাসিবাদ ব্যক্তিগত স্বাধীনতা এবং গণতন্ত্রের বিরোধিতা করে, যেখানে সরকারের সমালোচনা বা মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সীমিত থাকে।
সামরিকবাদ: ফ্যাসিবাদে সামরিক শক্তি এবং যুদ্ধকে জাতীয় শক্তি ও ঐক্যের মাধ্যম হিসেবে দেখা হয়।
প্রোপাগান্ডা ও প্রচারযন্ত্রের ব্যবহার: জনগণের ওপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে ফ্যাসিস্ট শাসকরা প্রচারযন্ত্রের সাহায্যে জনগণকে নিজেদের মতবাদের সাথে একীভূত করার চেষ্টা করে।
ফ্যাসিবাদ সাধারণত বৈচিত্র্য ও মতভেদকে শত্রু মনে করে এবং একধরনের ঐক্য, শৃঙ্খলা, এবং জাতির জন্য আত্মত্যাগের ধারণা জোরদার করে।

মাফিয়াতন্ত্র (Mafia Rule) এমন একটি শাসনব্যবস্থা বা সমাজ কাঠামো, যেখানে অপরাধী গোষ্ঠী বা মাফিয়া তাদের ক্ষমতা ও প্রভাব বিস্তার করে। মাফিয়াতন্ত্র সাধারণত দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, হুমকি এবং সহিংসতার মাধ্যমে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করে এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে তাদের প্রভাব প্রতিষ্ঠা করে।

মাফিয়াতন্ত্রের কিছু মূল বৈশিষ্ট্য হলো:

অপরাধচক্রের প্রভাব: মাফিয়া বা অপরাধী গোষ্ঠী সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিজেদের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে এবং ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে শুরু করে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করে।

চাঁদাবাজি ও দুর্নীতি: মাফিয়াতন্ত্রে টাকা আদায়ের জন্য চাঁদাবাজি, অবৈধ লেনদেন, এবং দুর্নীতির আশ্রয় নেওয়া হয়। এই তন্ত্রে সাধারণত আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা ও সরকারি কর্তৃপক্ষকে ঘুষ দিয়ে নিজেদের অপরাধ ঢেকে রাখা হয়।

হুমকি ও সহিংসতা: মাফিয়া গোষ্ঠী নিজেদের স্বার্থ আদায়ের জন্য মানুষকে ভয় দেখানো, হত্যার হুমকি দেওয়া, এমনকি হত্যা করতেও দ্বিধা করে না।

গোপনীয়তা ও বিশ্বস্ততার শৃঙ্খলা: মাফিয়াতন্ত্রের মধ্যে একটি গোপনীয় এবং কঠোর শৃঙ্খলাবদ্ধ কাঠামো থাকে, যেখানে বিশ্বস্ততা এবং গোপনীয়তা রক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ।

সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রভাব: কিছু ক্ষেত্রে মাফিয়া গোষ্ঠী স্থানীয় রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করে এবং নিজেদের সুবিধার্থে রাজনীতিবিদদেরকে প্রভাবিত করে।

মাফিয়াতন্ত্রের কারণে সাধারণ মানুষ, ব্যবসায়ী এবং সমাজের সাধারণ শৃঙ্খলা ব্যাহত হয়, এবং একটি দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।









মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: Gen-Z জেনারেশন এর প্রতিনিধি হিসাবে বলছি, বাংলাদেশে কোনদিন সুষ্ঠু ভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর হয়নি। বাংলাদেশের মানুষ গণতান্ত্রিক ধারার রাজনীতি বুঝে কিনা সন্দেহ আছে। যে দেশের মানুষ ৫০০ টাকার বিনিময়ে ভোট বিক্রি করে তারা এত উচ্চ মার্গীয় শাসন ব্যবস্থার জন্য ফিট নয়। কিন্তু আমাদের তো শাসক লাগবে। তাই একবার বিএনপি তো আরেকবার আওয়ামী লীগ বা অন্য দল আমাদের কে শাসন করবে। এর মধ্যে যতটুকু উন্নতি হয় আরকি!

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬

বাকপ্রবাস বলেছেন: আমরা আন্দোলন করে মরে যেতে পারি কিন্তু রাষ্ট্র ক্ষমতা চালাতে পারিনা, সেখানে তালগোল পাকিয়ে ফেলছি, ক্ষমতা রক্ত দিয়ে ধরে এনে অন্যের হাতে দিয়ে দিচ্ছি

২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই, আমার মনে হয় আওয়ামী লীগ উপরে বর্ণিত সবগুলোই। কারন -

১। নাৎসীবাদ - চেতনাধারী (মুক্তিযুদ্ধকে ব্যবহার করে ) তথা চেতনাকে পুঁজি করে দেশে মানুষে মানুষে বিভাজন তৈরী করে গুম-খুন-হত্যা ইত্যাদি কায়েম করে দেশে ভয়ের পরিবেশ তৈরী করে শাসন করেছে।

২। ফ্যাসিবাদ - এক নেতার এক দেশ - পারিবারিক সালতানাতের সাথে সাথে শাসন-শোসনের মাধ্যমে আওলীয়ায়ে শেখের সাম্রাজ্য কায়েম।

৩। মাফিয়াবাদ - নিজের অবৈধ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য আইন-শাসন-বিচার-প্রশাসন সব জায়গায় নিজের লোক নিয়োগ করে মাফিয়াবাদ কায়েম করেছিল।

৪। স্বৈরাচার - ১৫ বছর আগে ক্ষমতায় গিয়ে তারপর সব রকম সাংবিধানিক ইনস্টিটিউট ধ্বংস,সকল নিয়ম-নীতি ধ্বংস এবং নিজের সুবিধায় ব্যবহার, নিজের সুবিধায় নতুন নতুন আইন প্রণয়নের মাধ্যমে বিরোধী দলকে সমুলে ধ্বংসের সাথে সাথে স্বৈরাচারী কায়দায় দেশ শাসন।

সব বিবেচনায় সে ছিল একই অংগে বহূরুপের সমাহার তথা নাৎসীবাদ-ফ্যাসিবাদ- মাফিয়াবাদ- স্বৈরাচারের ককটেল তথা অলরাউন্ডার।

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৭

বাকপ্রবাস বলেছেন: অঙ্গে অঙ্গে রূপ লবঙ্গে বহুরুপি সরকার (প্রাক্তন)

৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২

ডার্ক ম্যান বলেছেন: জিয়া নিজে সেনাবাহিনীতে গণহত্যার মহানায়ক। তার আমলে শত শত সেনাসদস্যকে গুম করা হয়েছে। শত শত সৈনিককে বিচারের নামে ফাঁসিতে ঝুলানো হয়েছে।
অবশ্য আপনারা যদি সেনা সদস্যদের মানুষ মনে না করেন তাহলে সেটা ভিন্ন কথা।

খালেদার শেষ আমল ছিল জঙ্গিবাদের স্বর্নযুগ। গ্রেনেড হামলা বলে বাংলাদেশে কখনো কিছু ঘটে নি।

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৭

বাকপ্রবাস বলেছেন: ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হল, হাসিনা পালিয়ে গেল লজ্বায় ঘুম হয়?

৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



উটকে কতদিন পর পর পানি দিতে হয়?

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

বাকপ্রবাস বলেছেন: উটের গু খাইতে আসিয়েন

৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬

কিরকুট বলেছেন: বাংলাদেশে বিনাবিচারে গনহত্যা আর জংগী সন্ত্রাসীদের অবভুত্থানের সময় কাল চিকাউর রহমান ও তার স্ত্রী বেজির সময়৷ আর দুর্নিতী আর চুরিতে তাহাদের ঔরষজাত এক অথর্ব প্রয়াত পূত্র এবং আর এক দেশ বিদেশে নামকরা চোর তারেক চিকার অবদান অনিস্বিকার্য। সৌদি আরবে ৩০ টা লাগেজ পাঠানো হয়েছিলো স্বর্ন ভর্তি করে। শোনা কথা।।

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

বাকপ্রবাস বলেছেন: ওসব খেয়ে ১৫বছর গেছে, নতুন প্রজন্ম ওসব আর খায়না

৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৪

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমরা কি আকাম কুকাম করছি নাকি, লজ্জা পাব। ঘুম হবে না কেন।

মাঝে মধ্যে আপনার এলাকার বিএনপির ছ্যাছড়া টোকাই এসবের খবর শুনি তখন কারও লজ্জা হয় কিনা জানি না। আগস্টের ২ তারিখও যে পালায় পালায় থাকতো এখন দেখি সে ভ্যানগাড়ি থেকে চাদা বদায় করতেছে।

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫

বাকপ্রবাস বলেছেন: লজ্জা না পাওয়াটা লজ্জাজনক।
৩৬ জুলাই পতন এর ঘোষণার পর আমি রাস্তায় বের হলাম। রাস্তার মোড়ে আগুণ, একটা ঘর পুড়িয়ে দেয়া হল, যে ঘরে বসে এলাকা নিযন্ত্রণ করা হত। মেইন রোডে গেলাম সেখানে ভুমি অপিষে আগুণ দিয়েছিল এবং বিএনপির লোকেরাই নিভিয়ে দিল, বলল এটা জাতীয় সম্পদ পোড়ানো যাবেনা।
মোড়ের ঘরটাতে যারা আগুণ দিয়েছিল তাদের চেহারা শরীর গঠন আপনার কথার সাথে মিল ছিল, তাদের আমি চিনিনা, লিকলিকে শরীর গড়ন যেন বাতাস এলে উড়ে যাবে, সে চিল্লাচ্ছে লাঠি হাতে যেন যাকে পাবে খেয়ে ফেলবে
মেইন রোড থেকে বেড়িবাঁধ পর্যন্ত চলাচলের জন্য রিকশা আছে আর আছে টমটম, সেই টমটম লীগ নিয়ন্ত্রণ করত, ছেলেগুলো আর একজন ছেলেছে খুঁজছিল যে নিয়ন্ত্রণ করত সেগুলো, পাওয়ার চেন্জ হল মাত্র
তবে বিএনপি মনে করেছিল পাওয়ার পেয়ে গেছে আগে যেমনটা হতো, এবার একটু ব্যাতিক্রম, যে দোর্দন্ড প্রতাপে দখল শুরু করে দিয়েছিল সেভাবে কন্টিনিও করতে পারবেনা
নতুন সরকারের কাছে আমি সুন্দর একটা সংবিধান প্রত্যাশা করি, যেখানে রাজনৈতিক দলগুলো নিয়ন্ত্রণে থাকবে, প্রধানমন্ত্রী একচ্ছত্র ক্ষমতা ভোগ করবেনা, এর দলের বিরুদ্ধে সংসদে কথা বলার অধিকার থাকবে, একজন প্রধানমন্ত্রী দুই টার্মের বেশী থাকতে পারবেনা এমনটা
দেখা যাক অন্তর্বর্তি সরকার কী করতে পারে।
আমি বিএনপি করিনা তবে লীগ পছন্দ করিনা, বিএনপি আমার কাছে বোকাবোকা লুট প্রধান দল আর লীগ বেয়াদপ টাইপ সন্ত্রাস প্রধান। এমন ধারণ আমার চারপাশের যারা রাজনীতি করে তাদের দেখে মনে হয়

৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

মামুন ইসলাম বলেছেন: মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ দুটোই সমান। আবার অবশ্য মানের হিসেবে কম বেশিও হয় এই আর কি। !:#P

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

বাকপ্রবাস বলেছেন: ভারত আমাদের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে, আমার পুলিশ সেনা সব ভারত নিয়ন্ত্রণ করেছে এটা বুঝে রাজনীতি করতে হবে, ভারত বিএনপিকে বিশ্বাস করেনা, লীগকে করে তায় লীগ যে পরিমাণ ক্ষতি করার ক্ষমতা রাখে বিএনপি সেটা পারেনা

৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৫৫

প্রহররাজা বলেছেন: ইউনুসের আমলে আগুন দিয়ে পুলিশ হত্যাও কিন্তু নজিরবিহীন।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৫

বাকপ্রবাস বলেছেন: পুড়িয়ে মারা ভাল লক্ষণ না, জঘন্য কাজ

৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:০১

কিরকুট বলেছেন: বাকপ্রবাস বলেছেন: ওসব খেয়ে ১৫বছর গেছে, নতুন প্রজন্ম ওসব আর খায়না।

১৫ বছর তো সেই কামাই খেয়েই বেচে বর্তে আছে। নতুবা কবেই স্বপরিবারে বায়তুল মোকাররমের সামনে জাইংগা খুলে বসতে হতো ভিক্ষার জন্য। ভাগ্যিস মাদকাশক্ত টা মইরা বাচছে। নতুবা বেজি তারে প্লটনের মোড়ের রাস্তায় নতুবা হাতির ঝিলের পাশে ভিক্ষার জন্য ফেলে রাখতো।

নয় প্রজন্মের কথা তো বলছেন। জন্ম যেহেতু এই প্রজন্মের আমাদের দ্বারা হয়েছে ভাববেন না এমন পড়া শিখিয়ে দেব আগামী হাজার প্রজন্ম দুর্নিতিবাজদের প্রস্থদেশে পোড়া লাকড়ি গুজে দেবে।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৭

বাকপ্রবাস বলেছেন: লীগ বিএনপি দুইটাই সুদানের ফোয়া, কোনটা বিশ্বাস করিনা, তায় কেউ সংস্কার করতে চাইলে আশা জাগে, কিন্তু আমরা জাতিগত ভাবেই খুব একটা সুবিধার না, আমরা টাকায় বিক্রি হই সবাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.