নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আবু হেনা মোঃ মাসুদ (রাসেল)

দি রিফর্মার

যা ভাল তা ভাবতে চাই,যা ভাবি তা করতে চাই,সুন্দর পৃথিবী গড়তে চাই।

দি রিফর্মার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিমান যাত্রা-টেকঅফ টু ল্যান্ডিং (সম্পূর্ণ্)।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৩

প্রযুক্তির আশীর্বাদে ও ক্রমবর্ধমান প্রয়োজনের তাগিদে আমরা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ছুটে বেড়াচ্ছি। আমাদের এই চাহিদা মিটাতে আকাশে উড়োজাহাজের ভিড় বেড়েই চলেছে। আমরা যারা উড়োজাহাজের যাত্রী তাদেরও উড়োজাহাজ ও এয়ারলাইন্স সম্পর্কে বিস্তারিত অনেক বিষয় জানা হয়ে উঠে না। আসুন আমরা জেনে নেই এই উড়াল যন্ত্র উড়োজাহাজের ভ্রমণের পিছনের মহাযজ্ঞের কিছু কথা।

প্রথমেই বলে রাখা ভাল যে, এই পোষ্টে সকল বর্ণনা সাধারণ ও প্রচলিত যন্ত্রাংশের এবং প্রচলিত পদ্ধতির বর্ণনা করা হয়েছে যা নির্দিষ্ট কোন উড়োজাহাজের সাথে এবং পাইলটের নির্দিষ্ট কোন পদ্ধতির সাথে নাও মিলতে পারে। কারণ প্রতিটি উড়োজাহাজের ধরন, পরিচালনা এবং রক্ষনাবেক্ষনের জন্য কিছু কিছু স্বতন্ত্র পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়।

উড়োজাহাজের একটি সাধারণ ফ্লাইট সাতটি পর্যায়ে যাত্রা সম্পন্ন করে থাকে। পর্যায়গুলি হল:

১। যাত্রাপূর্ব প্রস্ততি(Pre-flight)
২। আরোহন (Boarding)
৩। যাত্রা শুরু(Taxi-out)
৪। উড্ডয়ন-প্রস্থান(Take-off/Departure)
৫। আকাশ পথে (Enroute)
৬। অবতরণ প্রস্তুতি ও অবতরণ(Approach-Landing)
৭। ট্যাক্সি ইন (Taxi-in)


১। যাত্রাপূর্ব প্রস্ততি(Pre-flight):

এই পর্যায়ে রক্ষনাবেক্ষন প্রকৌশলী, সংশ্লিষ্ট কর্মী, পাইলট এবং কেবিন ক্রু সকলেই ফ্লাইটের জন্য নির্ধারিত উড়োজাহাজটিকে ভ্রমন উপযোগী করার জন্য যা যা প্রয়োজন তার ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। সঠিক সময়ে ও নিরাপদে উড়োজাহাজটি যাতে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যেতে পারে তার সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহন করেন।

যখন উড়োজাহাজ রক্ষনাবেক্ষন প্রকৌশলীরা উড়োজাহাজটিকে উড্ডয়নক্ষম ঘোষণা করেন এই সময় প্রি-ফ্লাইট চেকলিস্ট(উড়োজাহাজ প্রস্তুতকারী সংস্থা ও বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের অনুমোদিত)অনুযায়ী ককপিটে পাইলট নেভিগেশন ও কমুনিকেশন, বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা, অক্সিজেন ব্যবস্থা ইত্যাদি সমস্ত কিছু চেকলিস্ট অনুযায়ী পরীক্ষা করে দেখেন। অপর একজন পাইলট উড়োজাহাজের বাইরের নিয়ন্ত্রণকারী অংশগুলি নিরীক্ষণ করেন যেমন ডানা ও এর বিভিন্ন অংশ, ইঞ্জিন, উড়োজাহাজের বাইরের সম্পুর্ন অংশ এবং ল্যান্ডিং গিয়ার পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা করে নিশ্চিত করেন। কেবিনের ভিতরে কেবিন ক্রুরা জরুরী যন্ত্রপাতি, যাত্রীদের প্রয়োজনীয় সকল কিছু ও খাবার সংরক্ষণ করেন।

(ক) উড়োজাহাজের জ্বালানী তেলঃ
আপনার ফ্লাইটটি যাত্রার আগে যে সব কাজ সম্পন্ন করতে হয় তার মধ্যে উড়োজাহাজের জ্বালানী সংগ্রহ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

ফ্লাইট ডিসপ্যাচার প্রথমে ফ্লাইট প্ল্যান অনুযায়ী প্রয়োজনীয় জ্বালানী তেলের পরিমান নির্ধারণ করেন। পরে ঐ ফ্লাইটের ক্যাপ্টেন একমত হলে(প্রয়োজনে কিছু পরিমান বৃদ্ধি করলে) একটি ফুয়েল সার্ভিস ফরম(ফুয়েল স্লিপ) তেল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানে প্রেরণ করা হয় এবং সেই অনুযায়ী উড়োজাহাজে জ্বালানী তেল সরবরাহ করা হয়।

এই স্লিপে ফ্লাইট নম্বর, উড়োজাহাজের রেজিঃ নম্বর এবং তারিখ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। জ্বালানী তেল সংক্রান্ত কোন সমস্যা যাত্রার আগেই মিটিয়ে ফেলা হয়। উড়োজাহাজের প্রধান দরজা বন্ধের আগেই এই স্লিপ পাইলটের হাতে আসতে হয়। কেননা এটি ফ্লাইট সংক্রান্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল।

(খ)ফ্লাইট পরিকল্পনাঃ(Flight Plan)

উড়োজাহাজের প্রতিটি ফ্লাইটের জন্য একটি ফ্লাইট প্ল্যান অতি আবশ্যক। ফ্লাইট প্ল্যান প্রস্তুত করতে অনেক গুলি বিষয় বিবেচনা করা হয় যেমনঃ যাত্রা শুরু, গন্তব্য, যাত্রা পথের আবহাওয়া, শিডিউল ফ্লাইট টাইম, যাত্রাপথ, প্রয়োজনীয় জ্বালানীর পরিমান, উড়োজাহাজের ওজন, উচ্চতার সাথে বাতাসের গতিবেগ এবং যে কোন রক্ষনাবেক্ষন যা উড়োজাহজের পরিচালনায় প্রভাবিত করতে পারে ইত্যাদি। এই ফ্লাইট প্ল্যান ৩০ পৃষ্ঠা পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে। উড়োজাহাজের ক্যাপ্টেন এই ফ্লাইট প্ল্যানটি ফ্লাইট ডিসপ্যাচারের কাছ থেকে বুঝে নেন এবং তিনি এই উড়োজাহাজটির সার্বিক দায়িত্ব গ্রহন করে ডিসপ্যাচ রিলিজে স্বাক্ষর করেন।


(গ)ক্রু-নির্দেশনাঃ(Crew Briefing)
যাত্রা শুরুর প্রাক্কালে উড়োজাহাজের ক্যাপ্টেন কেবিন ক্রু ও ককপিট ক্রুদের নিম্নলিখিত বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করে থাকেনঃ


১) প্রত্যেকের পরিচিতি
২) যাত্রার সময়সূচী
৩) কি ধরনের প্রতিকূল আবহাওয়ার সম্মুখীন হতে পারে
৪) জীবন রক্ষাকারী সরঞ্জাম
৫) কোন ধরনের রক্ষনাবেক্ষন(কেবিন/উড়োজাহাজের) যা ফ্লাইটকে বিঘ্নিত করতে পারে
৬) ফ্লাইট ডেক প্রবেশের নিয়ম-কানুন
৭) নিরাপত্তা বিষয়ক নির্দেশনা (যদি থাকে)
৮) ফ্লাইট বাতিল হলে কিভাবে যাত্রীদের উড়োজাহাজ থেকে বাহিরে আনা যায়
৯) ফ্লাইটটি সম্পর্কে বা কোন বিষয় দৃষ্টিগোচর হলে
১০) জরুরী অবস্থায় কি কি করতে হবে
১১) ডিপার্চার/এরাইভালে উড়োজাহাজ পরিচালনা নির্দেশনা
১২) গন্তব্যের আবহাওয়া,
১৩) গো-এরাউন্ড প্রক্রিয়া, ইত্যাদি।

(ঘ) পিটট-স্ট্যাটিক সিস্টেমঃ

উড়োজাহাজের মৌলিক ফ্লাইট সিস্টেমগুলির একটি হল পিটট-স্ট্যাটিক সিস্টেম। এই সিস্টেমের তিনটি মৌলিক যন্ত্রগুলি হল এয়ারস্পিড ইন্ডিকেটর, ভার্টিকেল স্পীড ইন্ডিকেটর এবং অল্টিমিটার যারা বাতাসের চাপের পার্থক্য নিরূপন করে প্রয়োজনীয় তথ্য নির্দেশ করে। প্রায় সব উড়োজাহাজে এই সিস্টেম বিদ্যমান। পিটট সিস্টেমের ডাটা গুলি সকল বানিজ্যিক উড়োজাহাজে ব্যবহৃত এয়ার ডাটা কম্পিউটার, এয়ার ডাটা ইনার্সিয়াল রেফারেন্স সিস্টেম এবং অন্যান্য সিস্টেম যেমন কেবিন প্রেশারাইজেশন সিস্টেম এবং গ্রাউন্ড প্রক্সিমিটি ওয়ার্নিং সিস্টেমেও ব্যবহার করা হয়। তাই এই সিস্টেমটি অতি গুরুত্বপূর্ণ।
উড়োজাহাজের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থিত টিউব এবং স্ট্যাটিক পোর্টের মাধ্যমে পিটট সিস্টেমে বাতাস প্রবেশ করানো হয়। যদি কোন কারণে তা বাধাগ্রস্ত হয় তবে ত্রুটিপূর্ণ তথ্যের কারণে ঘটতে পারে মারাত্মক দূর্ঘটনা। তাই উড়োজাহাজের পাইলট এবং প্রকৌশলী যাত্রার আগে ভাল ভাবে এই বিষয় গুলি পর্যবেক্ষন ও নিশ্চিত করেন।

(ঙ)অক্সিজেন সিস্টেমঃ

বানিজ্যিক উড়োজাহাজের জরুরী অক্সিজেন সিস্টেমে রয়েছে প্যাসেন্জার, ফ্লাইট ক্রু এবং পোর্টেবল অক্সিজেন সিস্টেম। ভিন্ন ভিন্ন ভাবে এই তিন সিস্টেমে অক্সিজেন সরবরাহ করা হয়। যাত্রা পূর্বে এই জরুরী অক্সিজেন ব্যবস্থা নিশ্চিত করা প্রকৌশলী এবং পাইলটের দায়িত্ব।

(২) বোর্ডিংঃ(Boarding)

বোর্ডিং গেট থেকে বোর্ডিং ব্রিজ পর্যন্ত যাত্রীরা পৌছানো সময়টুকুর মধ্যেও চলতে থাকে অনেক কাজ, যা একজন যাত্রীর পক্ষে দেখা সম্ভব হয় না। এই সময়ের মধ্যে শুধু উড়োজাহজটি প্রস্তুত করাই নয়, তার পেছনেও অনেক কাজ সংঘটিত হয়। ধাপে ধাপে বিমান সংস্থার কর্মীরা সঠিক সময়ে উড়োজাহাজের ডিপার্চার দেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যান। এই সময়টি যেহেতু অনেক মূল্যবান, তাই প্রতিটি ধাপ সুচারুরূপে সম্পন্ন করার জন্য বিশেষ নজর দেওয়া হয়। তথাপিও যথাসময়ে ডিপার্চার দেওয়া সম্ভব হয়ে উঠে না। যেমন, হঠাৎ কোন যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পরল বা যাত্রীদের কেবিনে কোন মেরামতের দরকার পড়ল। তখন এই স্বল্প সময়ে দ্রুত রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়। আবার এই রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ক্লিনারদের কাজ আটকে যেতে পারে। তাতেও বিলম্বিত হতে পারে ফ্লাইট ডিপার্চারের সময়সুচী।

এই পর্যায়ে এমন অনেক পরিস্থিতির উদ্ভব হতে পারে বা এমন কোন ঘটনা ঘটতে পারে যা আপনার ফ্লাইটকে বিলম্বিত এমনকি বাতিলও করতে হতে পারে। এই স্বল্প পরিসরে তা বর্ণনা করা অসম্ভব। তবে এই পরিস্থিতিতে এয়ারলাইন্স কর্মীদের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে দ্রুত অনেক সমস্যার সমাধান করে সিডিউল মত ফ্লাইট ডিপার্চার অনেক ক্ষেত্রে সম্ভব হয়, যার পূরটাই থাকে পর্দার আড়ালে। এক্ষেত্রে অন্যান্য এয়ারলাইন্স কর্মীদের সহযোগীতোয় একজন ক্যাপ্টেন মুখ্য সমন্বয়কের ভূমিকা পালন করে থাকেন এবং বিমান যাত্রা বিলম্বের হার অনেকাংশে কমিয়ে আনতে সক্ষম হন।

(৩) ট্যাক্সি আউট (Taxi-out)(একটি উড়োজাহাজ বোর্ডিং ব্রিজ থেকে টেকঅফের আগ পর্যন্ত সময়কে ট্যাক্সি আউট বলা হয়)ঃ

ট্যাক্সি আউট পর্যায়ে ককপিট এবং কেবিন সংক্রান্ত অনেক কাজ সম্পন্ন করা হয়। ফ্লাইট অ্যাডেন্টেন্টরা নিশ্চিত করেন যে, কেবিন টেকঅফের জন্য সম্পূর্ন প্রস্তুত এবং ইমার্জেন্সি ব্রিফিং সম্পন্ন হয়েছে কিনা।। এরপর পাইলট ইঞ্জিনগুলি চালু করেন এবং ট্যাক্সিের অনুমতি চান টা্ওয়ারের কাছে।। যদিও মনে রা হতে পারে যে এটি একটি ফ্লাইটের অপেক্ষাকৃত সহজ পর্যায়, কিন্তু বিশেষ করে যখন বিমানটি একটি খুব ব্যস্ত এয়ারপোর্টে থাকে, আসে পাশে অনেক বিমান চালাচল করে, এমনকি দৃশ্যমানতাও অনেকসময় কমে যায়। এই সময় পাইলট কেবল ট্যাক্সি করার কাজে বেশি যত্নবান থাকেন এবং তার পক্ষে ফার্স্ট অফিসার ট্যাক্সি চেকলিস্ট" সম্পাদনে সহায়তা করেন।

(৪) টেক-অফ ডিপার্চারঃ(Take-off-Departure)

একটি ফ্লাইটের টেকঅফ-ডিপার্চার ধাপটি নিরাপত্তার দিক থেকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ । তাই এ সময় পাইলট যতদূর সম্ভব অনুমোদিত ত্রুটির ব্যাপারে খুবই সজাগ থাকেন। এজন্য পাইলট প্রশিক্ষণকালীন সময়ে এধাপটি খুটিয়ে খুটিয়ে বিশ্লেষণ করা হয় এবং সে অনুযায়ী পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই প্রশিক্ষণ পর্বটিকে "V1(vee-1)cut" বলা হয়। সময় এবং গতি বিবেচনা করে সঠিক দিক বজায় রেখে বিমানটিকে ভূমি থেকে আকাশে উড়ানো এবং সেই সাথে ইমারজেন্সি চেকলিস্ট অনুসরণ করা প্রশিক্ষনের অন্যতম অংশ।

(৫) যাত্রা পথ (Enroute)ঃ

একটি বিমানের উড্ডয়নকালীন সময় থেকে ল্যান্ডিং পর্বের আগ পর্যন্ত যাত্রা পথের মূল সময়টিই হল এনরুট(Enroute) পর্ব। এই পর্বে পাইলট ফ্লাইট প্ল্যান অনুযায়ী নির্ধারিত উচ্চতা বজায় রেখে বিমানটিকে নির্ধারিত গন্তব্যের দিকে নিয়ে যান। বিমান যাত্রায় দূরত্ব অনুযায়ী মূল সময় এই পর্বে ব্যয় হয়। চূড়ান্ত উচ্চতায় যাওয়ার পর পাইলট এবং ফ্লাইট এ্যাটেনডেন্টদের অনেক কাজ করতে হয়। যাত্রীদের আপ্যায়নের ব্যবস্থাও এই পর্বে সম্পন্ন হয়।

(৬)এ্যাপ্রোচ-ল্যান্ডিংঃ(Approach-Landing)

অবশেষে আপনার গন্তব্যের কাছাকাছি ধাপটি হল আপনার ফ্লাইটের Approach-Landing পর্যায়। এই ধাপে পাইলটের চাপ নাটকীয়ভাবে বৃদ্ধি পায়। এই ধাপে পাইলট এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলার থেকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা অনুযায়ী বিমানটিকে তার জন্য নির্ধারিত রানওয়েতে অবতরনের সকল কর্মকান্ড শেষ করে নিরাপদে অবতরণ করেন। ফ্লাইট এ্যাটেনডেন্টরা অবতরণ জন্য কেবিন প্রস্তুত করেন ও যাত্রীদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করেন। ।

(৭) ট্যাক্সি ইনঃ(Taxi-In)

এই ধাপে পাইলট বিমানটিকে তার জন্য নির্ধারিত গেটে ট্যাক্সি করেন এবং যাত্রীদের আগমন প্রস্তুতি ও প্রয়োজনীয় কাজে নিয়োজিত কর্মচারীদের উপস্থিত নিশ্চিত করার জন্য রেডিও যোগাযোগ সম্পন্ন করেন। পাইলট ট্যাক্সি করার সময় অত্যন্ত সতর্কতার সাথে পাশে অবস্থিত অন্যান্য উড়োজাহাজ ও যন্ত্রপাতি লক্ষ্য রেখে বিমানটিকে নিরাপদে গেইটে নিয়ে যান। ফ্লাইট এ্যাটেনডেন্টরা যাত্রীদের বিমান থেকে নির্গমনে সহায়তা করেন।

যাত্রাপূর্ব প্রস্তুতি সম্পন্ন হলে যাত্রীদের উড়োজাহাজে আরোহনের ঘোষনা দেওয়া হয়।আর এভাবেই সম্পন্ন হয় একটি বিমানের যাত্রা পথ।
এছাড়াও প্রয়োজনীয় অনেকগুলি ধাপ পেরিয়ে উড়োজাহাজের যাত্রাপূর্ব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয় যা এই সল্প পরিসরে বর্ণনা করা সম্ভব নয়।

সকলের বিমান যাত্রা শুভ হোক, নিরাপদ হোক।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

সনেট কবি বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩০

দি রিফর্মার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। দোয়া করবেন।
শুভ কামনা রইল।

২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: পোষ্টটা দুই বার এসেছে। আপনি অনুগ্রহ করে এডিট করে ঠিক করে দিন। প্রসঙ্গত, আপনি এই তথ্যগুলো কিভাবে পেয়েছেন? আপনি কি বিমান পরিচালনা বা বিমান উড্ডয়নের সাথে জড়িত?

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

দি রিফর্মার বলেছেন: ভুলটি ধরিয়ে দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমি উড়োজাহাজের রক্ষণাবেক্ষণ কাজে জড়িত। তাই আমার পোস্ট গুলিতে উড়োজাহাজের ম্যানুয়াল, ট্রেনিং নোট, ফ্লাইট অপারেশন সংক্রান্ত ম্যানুয়াল ইত্যাদি এবং সর্বপরি ইন্টারনেট থেকে তথ্য নিয়ে থাকি। শুভ কামনা রইল।

৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: বাহ, চমৎকার লিখেছেন এ পোস্টটা। একজন বিমানযাত্রী হিসেবে এতদিন এসব বিয়য়গুলো খেয়ালই করিনি। একটা ফ্লাইট উড্ডয়ন থেকে অবতরণ পর্যন্ত চোখের সামনে দিয়ে এবং চোখের অন্তরালে কত কর্মযজ্ঞই না ঘটে থাকে!
পোস্টে প্লাস + +

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৩

দি রিফর্মার বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। এমন মন্তব্য পেয়ে অনুপ্রাণিত হলাম। দোয়া করবেন।
শুভ কামনা রইল।

৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
এ বিষয়ে আমার বেশ আগ্রহ ছিল।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪১

দি রিফর্মার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। Aviation technology ও এয়ারলাইন্স সংক্রান্ত বিষয় গুলি সত্যি চমৎকার। তাই এই বিষয়ে সবার আগ্রহ রয়েছে। তাই আমি বাংলা ভাষায় এই বিষয় গুলি নিয়ে কিছু কিছু পোস্ট লিখছি। আপনিও শুরু করেন।
শুভ কামনা রইল।

৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০১

স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন:
সুন্দর পোস্ট।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪২

দি রিফর্মার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা রইল।

৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৭

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: বাংলাদেশে কি ব্যক্তিগত বিমান ক্রয়ের ক্ষেত্র কোন রেস্ট্রিকশান আছে? ব্যক্তিগত ছোট বিমান গুলো চালাতে কতদিনের পাইলট ট্রেইনিং নিতে হয়। পাইলট ট্রেনিং নিতে বয়সের কোন বাধা আছে কি?

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

দি রিফর্মার বলেছেন: সিভিল এভিয়েশন আইন মেনে ব্যক্তিগত হেলিকপ্টার তো চলছে। একই ভাবে যেকোন বিমান ক্রয়ে কোন বাধা নেই। সমস্যা হল Aircraft Maintenance ও পাইলট। পাইলট ট্রেনিং ও লাইসেন্স বিষয়ক আইন জানতে হলে visit করুন: http://www.caab.gov.bd- Regulation- Air Navigation Order- Airworthiness (Ops)A5. পাইলট ট্রেনিংয়ের জন্য বেশ কয়েকটি ফ্লায়িং ইনস্টিটিউট আছে। সেখানে যোগাযোগ করতে পারেন।
পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা রইল।

৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৪

জগতারন বলেছেন:


সুন্দর পোষ্ট !
এক কথায় অসাধারন !!

আমি 'BOEING' Company' -তে B-778 বিমান প্রস্তুত প্রনালী-এর সাথে কর্মরত।
মাঝে মাঝে ভাবি; আমিও কিছু লিখবো বিমান প্তস্তুত প্তনালী, কলাকৌশল, রক্ষানাবেক্ষন, নেভিগেশন, স্যাট-কম বা স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন সমন্ধে। কিন্তু সপ্তাহের প্রতিটি দিনই আমার কর্ম ব্যাস্তায় থাকে ভরপুর।
আশা আছে একদিন অবসর নিয়ে লিখবো। ঠিক কবি খায়রুল আহসান -এর মত করে।

ব্লগার দি রিফর্মার -এর প্রতি অভিন্দন; এত বৃহত এবং জটিলএকটি বিষয় চিত্র সহ খুব সল্প পরিসরে সহজ করে বর্ণনা করে লিখার জন্য।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪০

দি রিফর্মার বলেছেন: প্রিয় জগতারণ ভাই,
আপনার মন্তব্য পেয়ে আমি অনেক উৎসাহিত হলাম। আপনি যদি এভিয়েশন বিষয়ে লেখেন, তাহলে খুবই আনন্দিত হব। আপনার পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।
শুভ কামনা রইল।

৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৭

জগতারন বলেছেন:

B-778 = B-787,
প্তনালী = প্রনালী।

৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রিয় @জগতারন,
অনেক ধন্যবাদ, আমার নামটা বোল্ড করে উল্লেখ করে অবসর নেয়ার পর 'আমার মত করে' স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন সমন্ধে কিছু লিখবেন, এ কথা জানিয়েছেন বলে। কিন্তু ভাই, আমি তো লিখি, একজন সহব্লগারের ভাষার সাহায্য নিয়ে বলছি, অংবং টাইপের যা কিছু। আমার মত করে লিখলে আপনার চলবে কেন?
আপনি এখন থেকে আপনার আগ্রহের বিষয়ে নোট রাখতে শুরু করুন, সময়ে এগুলো কাজে দেবে।

১০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৩

আখেনাটেন বলেছেন: অ্যাভিয়েশন টেক নিয়ে অনেক ডিটেইলসে লিখেছেন। প্রশংসাযোগ্য।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৯

দি রিফর্মার বলেছেন: আপনার প্রশংসা পেয়ে আমি খুবই আনন্দিত। কেননা যখনই এভিয়েশন বিষয়ক কিছু লেখি, তখনই মনে হয় বিষয়টি বোঝাতে পারছি তো? যেহেতু বিষয়টিই জটিল। চেষ্টা করছি বাংলা ভাষায় সহজ করে Aviation Technology নিয়ে লিখতে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা রইল।

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩

জসীম অসীম বলেছেন: আমার মনে হলো আমি যেন দীর্ঘদিন ধরেই এ রকম একটি পোস্ট/ লেখা পড়ার অপেক্ষায়ই ছিলাম। ইন্টারনেটেও এমন লেখা পড়ার চেষ্টা করেছি কয়েকবার। কিন্তু সব লেখা মন মতো হয়নি।
অনেক কিছুই জানতে পারলাম আপনার লেখা ও ছবি থেকে। অশেষ ধন্যবাদ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৬

দি রিফর্মার বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে বুঝতে পারলাম আমার কষ্ট সার্থক হয়েছে। আমার এভিয়েশন রিলেটেড কয়েকটি পোস্ট আছে। আশা করি ভাল লাগবে। ইন্টারনেটে এভিয়েশন নিয়ে অনেক লেখা পাবেন, কিন্তু সব মিলিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ বিষয় নিয়ে লেখা কম পাওয়া যায়। সেখানে শুধু একটি টপিক/সিস্টেম নিয়ে বেশি লেখা হয়।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা রইল।

১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: দি রিফর্মার ,




চমৎকার করে সহজ ঢংয়ে একটি জটিল বিষয় বুঝিয়ে দিলেন ।
লাইকড .......

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৯

দি রিফর্মার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল।

১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

জ্ঞান পাগল বলেছেন: জীবনে বিমানে চড়িনি কিন্তু বিমানের কার্যপ্রণালী জেনে চমকপ্রদ হলাম

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪১

দি রিফর্মার বলেছেন: ইনশাআল্লাহ, তাড়াতাড়িই বিমানে চড়বেন ও আমার লেখাটি যাচাই করবেন। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল।

১৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৯

আতোয়ার রহমান বাংলা বলেছেন: আপনার চমকপ্রদ পোস্টটির জন্য অনেক ধন্যবাদ

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৪

দি রিফর্মার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল।

১৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৫

করুণাধারা বলেছেন: অনেক কিছু জানা হলো। আশা করি ভবিষ্যতেও আপনি এভাবে আমাদের সাথে আপনার জ্ঞান শেয়ার করবেন।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২১

দি রিফর্মার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। আমার লেখা এভিয়েশন রিলেটেড আরো কয়েকটি পোস্ট আছে, পড়ে দেখতে পারেন। আশাকরি ভাল লাগবে।
শুভ কামনা রইল।

১৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫

টিয়া রহমান বলেছেন: পোস্টটি অনেক ভালো হয়েছে, এমন উপকারী একটা পোস্টের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ

২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

দি রিফর্মার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল।

১৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৮

পদ্মপুকুর বলেছেন: একটা কোয়েশ্চেন, একটা দেশের সরকারি বা বেসরকারি বিমান সংস্থা কি অন্য কোনো দেশের ডমেস্টিক ফ্লাইট পরিচালনা করতে পারে? মানে আমাদের ইউএস বাংলা কি চাইলে কলকাতা-চেন্নাই, বা দিল্লী টু কলকাতা ফ্লাইট অপারেট করতে পারবে? অথবা ইন্ডিগো কি ঢাকা-যশোর ফ্লাইট চালাতে পারবে?

জাস্ট জানার জন্য।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

দি রিফর্মার বলেছেন: আমার জানা মতে এমনটি সম্ভব নয়। যেমন কলকাতা-যশোর-ঢাকা-কলকাতা এই ধরনের ডেস্টিনেশন হতে পারে। অন্য দেশের ভিতর ডমেস্টিক ফ্লাইট অপারেট করা যাবে না।

১৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৯

কালীদাস বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। একটা পার্ট মনে হয় আপনার আগের একটা পোস্টে পড়েছিলাম গতবছর(?)

ফাইনাল বোর্ডিংএর সময় সিট চেন্জ হতে দেখেছি কয়েকবার। প্যাসেন্জার কম থাকায়, প্লেনের ব্যালেন্স ঠিক রাখার জন্য নাকি করা!! বাইদ্যাওয়ে, আমি যতদূর জানি এনরুটের সময়টাও অনেকাংশেই সংশ্লিষ্ট আকাশসীমার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলারের উপর নির্ভর করে।

এরকম লেখা আরও শেয়ার করুন ব্লগে। খুবই উপভোগ্য :)

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০২

দি রিফর্মার বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল। প্যাসেঞ্জার উড়োজাহাজে উঠার আগে ওয়েট এন্ড ব্যালেন্স হিসাব করা হয় এবং প্রয়োজনে যাত্রীদের সিট পরিবর্তন করে উড়োজাহাজ ব্যালেন্স করা হয়। যদি যাত্রী সংখ্যা খুবই কম হয় তবে উড়োজাহাজে বালু ভর্তি অতিরিক্ত ওয়েট যোগ করে তা ব্যালেন্স করা হয়। এত সব ঘটনা যাত্রার পূর্ব প্রস্ততির অংশ। কোন একটি কাজে ত্রুটি থাকলে তা যে কোন দূর্ঘটনার কারণ হতে পারে। তাই অনেক সময় যাত্রা বিলম্বিত করা হয়। আকাশ পথে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলারের উপর নির্ভর করেই উড়োজাহাজ চলাচল করেতে হয়। তাই প্রয়োজনে রুট পরিবর্তন করে উড়োজাহাজের ডাইভারশন করতে হয় বা বিশেষ প্রয়োজনে অন্য কোন গন্তব্যে ল্যান্ড করতে বাধ্য করা হয়। আশাকরি এভিয়েশন রিলেটেড আরো পোস্ট লিখে যাব। আপনাদের মন্তব্য ও উৎসাহ আমাকে সাহস যোগাবে।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইল।

১৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি বাংলাদেশে চাকরি করেন না বিদেশে?

২০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১০

দি রিফর্মার বলেছেন: দেশেই আছি।

২১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৮

জুন বলেছেন: আমি যখন প্লেনে কোথাও যাই তখন টেক অফের সময় মনে হয় এটাই সবচেয়ে কঠিন এবং বিপদজনক সময় । আবার যখন ল্যান্ডিং এর ঘোষনা আসে প্লেন নীচে নামতে থাকে তখন মনে এটাই সবচেয়ে জটিল অবস্থা । আপনার লেখাটি অত্যন্ত প্রাঞ্জল । সহজে সব কিছু বলে গেছেন । ধন্যবাদ আপনাকে দি রিফর্মার ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৭

দি রিফর্মার বলেছেন: আপনার ধারণাই সঠিক। উড়োজাহাজের সবচেয়ে কঠিন সময়ই হচ্ছে টেক-অফ ও ল্যান্ডিং-এর সময়। অধিকাংশ দুর্ঘটনাই এই সময় সংঘটিত হয়। পাইলটের দক্ষতা এই সময় অনেক দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা করতে পারে।
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.