নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যা ভাল তা ভাবতে চাই,যা ভাবি তা করতে চাই,সুন্দর পৃথিবী গড়তে চাই।
উড়োজাহাজ এমন একটি বাহন যা প্রযুক্তির বিস্ময়কর আবিষ্কারের একটি। তাই উড়োজাহাজ সম্পর্কে জানার আগ্রহ সবার। আজ আমরা উড়োজাহাজ নিয়ে কিছু মজার কথা শুনিঃ
১। ১৯০৩ সালে রাইট ভ্রাতৃদ্বয়ের তৈরী বিশ্বের প্রথম উড়োজাহাজ প্রথমবার মাত্র ১২০ফুট উড়তে সক্ষম হয়েছিল। আর আজকের বোয়িং-৭৮৭ একনাগারে ১০,০০০ মাইল দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে।
২। ইংরেজি হল ফ্লাইটের জন্য আন্তর্জাতিক ভাষা। সকল ফ্লাইট কন্ট্রোলার এবং আন্তর্জাতিক বানিজ্যিক বিমানের পাইলটকে অবশ্যই ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করতে হয়।
৩। বোয়িং ৭৪৭-৪০০ উড়োজাহাজের ককপিট উইন্ড শীল্ড বা একটি জানালার ফ্রেমের দাম একটি বিএমডব্লিউ-এর চাইতে বেশি।
৪।বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বড় এয়ারলাইন্স পাইলট ও কো-পাইলটের জন্য একই খাবার বরাদ্দ করে না। কারণ পাইলট ও কো-পাইলট যাতে একই খাবারে ফুড পয়জনিংয়ের শিকার না হয়।
৫। বিশ্বের সবচেয়ে ছোট বিমানটি হল বি,ডি-৫ মাইক্রো(BD-5 Micro)। এটির ডানার দৈর্ঘ্য (উইং স্প্যান)১৪-২১ফুট এবং ওজন মাত্র ৩৫৮ পাউন্ড।
৬। বিমানের ডানা সম্পূর্ণটি একটি যন্ত্র। এর উপর চারটি বল উপর, নিচ, সামনে অথবা পশ্চাৎমুখী বল একসাথে কার্যকর। এই চারটি বলের নাম লিফ্ট(উর্ধ্বমুখী বল), থ্রাস্ট(সম্মুখ বল), ড্র্যাগ(বাতাসের ঘর্ষনের ফলে সৃষ্ট বাধা) ও ওয়েট(ওজন)।
৭। উড়োজাহাজের জরুরী অক্সিজেন মাস্কে মাত্র ১৫মিনিট অক্সিজেন সরবরাহ করা হয়।
৮। গড়ে একটি বোয়িং ৭৪৭ উড়োজাহাজের ভিতরে ওয়ারিংয়ের দৈর্ঘ্য ১৫০-১৭৫ মাইল।
৯। বোয়িং কি,সি-১৩৫( Boeing KC-135) জেট ট্যাংকারের মেইন ল্যান্ডিং গিয়ারের রয়েছে আটটি চাকা ও নোজ ল্যান্ডিং গিয়ারে রয়েছে ২টি চাকা। এই চাকা গুলো তৈরীতে যে উপাদান ব্যবহৃত হয়েছে তা দিয়ে ১০০টি অটোমোবাইল গাড়ীর চাকা তৈরী করা সম্ভব।
১০। ১৯১১ সালে আমেরিকার প্রথম মহিলা পাইলট হিসাবে লাইসেন্সপ্রাপ্ত হন হ্যারিয়েট কুইম্বি(Harriet Quimby) এবং তিনিই প্রথম উড়োজাহাজে ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রমকারী মহিলা পাইলট।
১১। এমেলিয়া ইয়ারহার্ট (Amelia Earhart, 1897–1937) প্রথম মহিলা পাইলটদের সংগঠন "দি নাইনটি নাইন" -এর প্রতিষ্ঠাতা, যিনি প্রথম একক পাইলট হিসাবে উড়োজাহাজে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দিয়ে ছিলেন।
১২। বিশ্বের বৃহত্তম যাত্রীবাহী উড়োজাহাজের নাম এয়াবাস এ-৩৮০(Airbus A380)। এটি সম্পূর্ণ দ্বিতল (double-decker), চার ইঞ্জিন বিশিষ্ট সুপরিসর বিমান যার সর্বোচ্চ যাত্রী ধারণ ক্ষমতা ৮৫৩জন। সিংগাপুর এয়ারলাইন্স ২০০৭ সালের ২৫অক্টোবর প্রথম বানিজ্যিকভাবে এই উড়োজাহাজের পরিচালনা শুরু করে।
১৩। বানিজ্যিক এয়ারপোর্ট রানওয়ে তৈরী করতে সাধারণত ২ থেকে ৪ ফুট পিচের আস্তর দেয়া হয় আর টেক্সিওয়ে তুলনা মূলক কম পুরু যা তৈরী হয় ১৮ ই্ঞ্চি ঢালাইয়ের মাধ্যমে।
১৪। বিশ্বের দ্রুততম উড়োজাহাজের নাম লকহিড এস,আর-৭১ ব্ল্যাকবার্ড(Lockheed SR-71 Blackbird) যা ঘন্টায় ২,১৯৩মাইল বেগে উড়তে সক্ষম এবং এই গতি বিগত ৪০বছরের রেকর্ডকে অতিক্রম করেছে।
১৫। বাতাসের কার্বন ডাই-অক্সাইড মাত্রা বৃদ্ধি উড়োজাহাজের টার্বুলেন্স-এর মাত্রা বাড়িয়ে দেয় যা উড়োজাহাজ উড্ডয়নের জন্য মারাত্মক হুমকি।
১৬। এক হিসাব অনুযায়ী, উড়োজাহাজে ভ্রমণের সময় প্রতি ঘন্টায় দুই কাপ পরিমান পানি দেহ থেকে বেরিয়ে যায়। দীর্ঘ ভ্রমনে একজন যাত্রী ডিপ ভেইন থ্রম্বসিসে(শিরায় রক্ত জমাট বাধা) আক্রান্ত হতে পারেন। তাই উড়োজাহাজে দীর্ঘ ভ্রমণের আগে, ভ্রমণের সময় এবং পরে প্রচুর পানি পান করা উচিৎ।
১৭। ১৯১৯ সালে বিশ্বের প্রথম এয়ারলাইন্স KLM প্রতিষ্ঠিত হয়। এর প্রথম ফ্লাইটটি ১৯২০ সালে ১৭ই মে আমস্টারডাম থেকে লন্ডন যাত্রা করে।
১৮। বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিমানের টিকিটটি কিনেছিলেন সিডনি ধনকুবের জুলিয়ান হেওয়ার্ড। তিনি বিশ্বের সবচেয়ে বড় যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ এয়ারবাস এ-৩৮০এর সিঙ্গাপুর থেকে সিডনি প্রথম ফ্লাইটের প্রথম যাত্রী হওয়া জন্য ব্যয় করেন ১,২৩,০০০ মার্কিন ডলার।
১৯। বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দর গুলোর একটি হল শিকাগো ও'হেয়ার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এতে প্রতি ৩৭ সেকেন্ডে একটি উড়োজাহাজ উঠানামা করে। সেই হিসাবে ঘন্টায় প্রায় ১০০টি উড়োজাহাজ উঠানামা করে।
২০। আপনি জানেন কি, উড়োজাহাজের আয়ুষ্কাল কিভাবে নির্ণয় করা হয়? উড়োজাহাজের আয়ুষ্কাল বছর দ্বারা নির্ধারিত হয় না। প্রতি উড্ডয়নে একটি উড়োজাহাজের আভ্যন্তরীণ চাপ নিয়ন্ত্রন(প্রেশারাইজেশন) করা হয়, এর ফলে উড়োজাহাজের ফিউজলেজে(শরীরে) ধাতব ক্লান্তি(মেটা্ল ফেটিগ) এবং মেরামত অযোগ্য্ অদৃশ্য ফাটল সৃষ্টি হয়। একটি উড়োজাহাজের আয়ুষ্কাল নিরূপনের জন্য সাধারণত ৭৫,০০০ বার এই চাপ নিয়ন্ত্রন সংখ্যা গণনা করা হয়। সেই হিসাবে একটি উড়োজাহাজের আয়ুষ্কাল ২০-২৫বছর।
২১। এয়ারবাস এ-৩৮০-এর ডানার দৈর্ঘ্য(উইং স্প্যান) উড়োজাহজের নিজস্ব দৈর্ঘ্যের চাইতে বেশি। ডানার দৈর্ঘ্য- ৭৯.৮মিঃ আর উড়োজাহাজের নিজস্ব দৈর্ঘ্য-৭৩মিঃ।
২২। হাইনরিশ কুবিস(Heinrich Kubis) জার্মানীতে প্রথম ও বিশ্বের প্রথম ফ্লাইট এটেন্ডেন্ট হিসাবে কাজে যোগ দেন ১৯১২ সালে।
২৩। 'মে ডে' (‘MAYDAY’) শব্দটি ফরাসী শব্দ মে'ইডেজ(m’aidez) থেকে এসেছে যার অর্থ 'আমাকে সাহায্য করুন'।
২৪। একটি বোয়িং-৭৪৭ উড়োজাহাজ প্রতি সেকেন্ডে এক গ্যালন জ্বালানী তেল খরচ করে। ১০ঘন্টার একটি ফ্লাইটে জ্বালানী তেল খরচ হয় ৩৬,০০০ গ্যালন।
২৫। বোয়িং-৭৪৭ (সকল সংস্করণ) আকাশে ভ্রমণ করেছে আনুমানিক ৩৫ বিলিয়ন মাইল, যা পৃথিবী থেকে ৭৫,০০০বার চাঁদে ভ্রমণের সমান।
২৬। প্রথম মহিলা ফ্লাইট এটেন্ডেন্ট হিসাবে নিয়োগের শর্ত ছিলঃ ক) ওজনঃ ১১৫পাউন্ডের বেশি নয়, খ) অবিবাহিতা ও গ) নার্স হতে হবে।
২৭। উড্ডয়নকালীন সময়ে শতকরা ৭৫ভাগ ইকোনমি ক্লাসের উঠতি বয়সের যাত্রীই সিট হেলানো নিয়ে অন্য যাত্রীদের সাথে তর্কে জড়িয়ে পড়ে।
২৮। ১৯৬১ সাল পর্যন্ত বিমান ছিনতাই বেআইনি ঘোষিত হয়নি।
২৯। Antonov AN-225 কার্গো জেট বিশ্বের বৃহত্তম বিমান। নোজ থেকে টেইলএবং ডানার একপ্রান্ত থেকে অন্য ডানার প্রান্ত পর্যন্ত যতটুকু জায়গা দখল করে তা প্রায় একটি ফুটবল মাঠের সমান। এটা মূলত মহাকাশযান পরিবহনের জন্য নির্মিত হয়েছিল।
৩০। প্রায় ৪০লক্ষ যন্ত্রাংশের সমন্বয়ে তৈরী হয়েছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ যাত্রীবাহী বিমান Airbus A380।
৩১। একটি বানিজ্যিক জেট বিমানের গতি গড়ে(cruising speed) ঘন্টায় ৫৫০-৫৮০মাইল।
৩২। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিদিন ৩০,০০০ ফ্লাইটে ২০লক্ষ যাত্রী পরিবহন করা হয়।
৩৩। বিশ্বব্যাপী এয়ারলাইন্স শিল্প থেকে আয় হয় ৬৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৩৪। গড়ে প্রতি পাঁচ জনের এক জন উড়াল ভীতি বা এভিওফোবিয়াতে ভোগে।
৩৫। গড়ে আমেরিকানদের মধ্যে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হওয়ার ঝুঁকি ১১ মিলিয়নের মধ্যে ১ আর গাড়ি দুর্ঘটনায় নিহত হওয়ার ঝুঁকি ৫০০০ মধ্যে ১।
৩৬। এক গবেষণায় দেখা গেছে, উড়োজাহজের দূর্ঘটনার ৮০% সংঘটিত হয় টেক-অফের পর প্রথম তিন মিনিট এবং ল্যান্ডিংয়ের ৮মিনিট আগে এই সময়ের মধ্যে।
৩৭।গবেষনায় দেখা গেছে, অন্য যে কোন পেশার চাইতে উড়োজাহাজের যাত্রীরা প্রথম দর্শনেই বিমান বালার প্রেমে পড়ে যায়।
৩৮। ফেডারেল এভিয়েশন এডমিনিস্ট্রেশন আইন অনুযায়ী একটি বিমানে এমন ব্যব্স্থা থাকতে হবে যাতে করে দূর্ঘটনার সময় ৯০সেকেন্ড সময়ের মধ্যে সকল যাত্রীদের নিরাপদে সরিয়ে নেয়া সম্ভব হয়। কারণ উড়োজাহাজের ভিতর আগুন মাত্র দেড় মিনিট সময়ের মধ্যে সমস্ত ঊড়োজাহাজকে গ্রাস করে ফেলে।
৩৯। উড়োজাহাজের কেবিন চাপ নিয়ন্ত্রিত অবস্থায় এবং অধিক উচ্চতায় উড্ডয়নকালীন সময়ে হঠাৎ উড়োজাহাজের দরজা খুলে গেলে বাইরের বাতাসের চাপের কারণে ভিতরের যাত্রী ও অন্যান্য জিনিসপত্র ভিতর থেকে বাইরে টেনে নিয়ে যাবে। সেই কারণে, চাপ নিয়ন্ত্রিত কেবিনে উড্ডয়ন কালীন সময়ে উড়োজাহাজের দরজা(প্লাগ টাইপ) খোলা কয়েকজন সবল লোকের পক্ষেও প্রায় অসম্ভব।
৪০। হাসপাতালে যে ভাবে বাতাস ফিল্টারের মাধ্যমে বিশুদ্ধ করা হয় ঠিক একই প্রযু্ক্তি ব্যবহার করে উড়োজাহাজের ভিতরের বাতাস বিশুদ্ধ করা হয়।
তথ্য সূত্রঃ ইন্টারনেট।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩
দি রিফর্মার বলেছেন: বাংলা ভাষায় এভিয়েশন সংক্রান্ত লেখা অপ্রতুল। এভিয়েশন বিষয়ক আরো লেখক তৈরী হওয়া দরকার। তাই আমার এই প্রচেষ্টা। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কত অজানা হল জানা
থ্যাংকু
++++
১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০০
দি রিফর্মার বলেছেন: আপনাদের কিছু মজার তথ্য জানাতে পারলাম এতেই আমি সার্থক। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯
সানজিদা আয়েশা শিফা বলেছেন: বাহ অনেক অজানা কিছু এক সাথে জানলাম, সাথে বোনাস হিসেবে ছবিও দেখলাম। লেখককে ধন্যবাদ এই সুন্দর পোস্টের জন্য।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১১
দি রিফর্মার বলেছেন: উড়োজাহাজ এমন একটি বাহন যাকে ঘিরে রয়েছে অনেক অজানা কথা যা সচরাচর সাধারণের নিকট পৌঁছাতে পারে না বিভিন্ন কারণে। তাই উড়োজাহাজ নিয়ে কিছু লেখা লেখি শুরু করেছি। আপনার সুন্দর মন্তব্য পেয়ে অনেক অনুপ্রাণিত হলাম। ভবিষ্যতে আরো সুন্দর লেখা পোস্ট করার আশা রাখি। আন্তরিক শুভেচ্ছা রইল।
৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক তথ্যপুর্ণ ও প্রয়াস সাধ্য পোস্ট । এরকম একটি পোস্টে ছবি সংযোজন ও তার বিবরণ সহজ সরল বাংলা ভাষায় দেয়া বেশ কঠিন, কারন অনেক টারমিনলজি ইংরেজিতে । এই লিখাটি আমাদের শিক্ষার্থীদের জ্ঞানের ও জানার চাহিদা মিটাতে পারবে । এ ধরনের পোস্ট সামুর জন্য সম্পদ । লিখাটি প্রিয়তে গেল ।
ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা রইল ।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩
দি রিফর্মার বলেছেন: শ্রদ্ধেয় ডঃ এম এ আলী, আপনার সুন্দর মন্তব্য আমাকে অনেক অনুপ্রাণিত করে। তাই অনেক ব্যস্ততার মাঝেও এভিয়েশন বিষয়ক কিছু লেখালেখির চেষ্টা করে যাচ্ছি। লেখার বিষয় বস্তুর ব্যাপারে আমি খুবই আন্তরিক। যেহেতু আমি আপনাদের মতো লেখক নই তাই অনুবাদের সময় ও লেখার মাঝে কিছু ভুল ত্রুটি থাকতে পারে। আপনার দোয়া আমার সাথে থাকবে।
৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:১৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শিকাগো ও'হেনরী বানান ভুল।
হবে ওহেয়ার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। শিকাগো।
তবে এটিও বর্তমানে ১নম্বরে নেই, ৪র্থ ।
এখন ১নং হচ্ছে আটলান্টার হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন ইনটারন্যাশানাল এয়ারপোর্ট 101,491,106 প্যাসেঞ্জার পার ইয়ার
১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২২
দি রিফর্মার বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ বানান ভুলটি ধরিয়ে দেয়ার জন্য। আপনি আগ্রহ নিয়ে প্রতিটি কথা পড়েছেন এর জন্য আবারো ধন্যবাদ। এই তথ্যটি ছিল ফ্লাইট সংখ্যার উপর ভিত্তি করে। ফ্লাইট সংখ্যার ভিত্তিতে ও'হেয়ার এখনো বিশ্বে ২য় ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট। আমি এই লেখায় তাই ব্যস্ততম শব্দটি ব্যবহার করিনি। শুভ কামনা রইলো।
৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৮
ইমরান আশফাক বলেছেন: তথ্যগুলির জন্যে ধন্যবাদ। আরও তথ্যের জন্যে অপেক্ষায় থাকলাম।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২০
দি রিফর্মার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ও মজার কথা গুলো পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। আমি এই তথ্য গুলোকে কথা বলেছি এই জন্য যে, এখানে কিছু average তথ্য দেয়া হয়েছে। পাঠকের কাছে ভালো লাগাই লেখকের সার্থকতা। সামনে আরো এভিয়েশন বিষয়ক লেখা নিয়ে হাজির হব ইনশাআল্লাহ। শুভ কামনা রইলো।
৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৯
আলগা কপাল বলেছেন: বাহ! চমৎকার তথ্য। কয়েকটা ছাড়া প্রায় সবগুলোই জানতাম না। চালিয়ে যান।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪
দি রিফর্মার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। সামনে আরো সুন্দর সুন্দর এভিয়েশন সংক্রান্ত লেখা উপহার দিব আশা রাখি।
৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৫
টমাটু খান বলেছেন: পোষ্টটি অনেক ভাল লাগল।অনেক কিছু জানা গেল।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১৪
দি রিফর্মার বলেছেন: তথ্য আর ছবি দুটি মিলিয়ে মজাদার টমেটো চাটনির মত কিছু করার চেষ্টা করেছি। ভালো লেগেছে, এতেই আমার কষ্ট সার্থক। আমার অন্য পোস্ট গুলোও ভালো লাগবে আশা করি।
শুভ কামনা রইল।
৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট টি ভালো লাগলো।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৮
দি রিফর্মার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা রইল।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬
হাবিব শুভ বলেছেন: ভালো লাগলো