নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যা ভাল তা ভাবতে চাই,যা ভাবি তা করতে চাই,সুন্দর পৃথিবী গড়তে চাই।
১৩ ই জানুয়ারী, ১৯৮২ ওয়াশিংটন জাতীয় বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করল এয়ার ফ্লোরিডা ফ্লাইট নং ৯০ বিমানটি। উড্ডয়নের কিছুক্ষনর মধ্যেই বিমানটি আছড়ে পড়ল বরফ ঢাকা পটোম্যাক নদীর একটি ব্রিজের উপর। তদন্ত কারী দল হিসাবে মাঠে নামল এনটিএসবি (ন্যাশনাল ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি বোর্ড)। শুরু হল দুর্ঘটনার একমাত্র জীবন্ত স্বাক্ষী ব্ল্যাক বক্স উদ্ধারের কাজ। অবশেষে মিলল সেই কাঙ্খিত ব্ল্যাক বক্স এবং এর সূত্র ধরেই উদঘাটিত হল দূর্ঘটনার কারণ। কি ছিল সেই দূর্ঘটনার কারণ? তা জানার আগে ব্ল্যাক বক্স সম্পর্কে কিছু সাধারন কথা জেনে নিই।
ব্লাক বক্স: কালো বাক্স। সবার মনেই একটি প্রশ্ন জাগে ব্ল্যাক বক্স দেখতে কেমন? আসলে ব্ল্যাক বক্স দেখতে গাঢ় কমলা রঙের। কিন্তু এর এমন বিদঘুটে নামের কারন মনোযোগী পাঠক মাত্রই ধরতে পেরেছেন লেখার শিরোনাম থেকে। হ্যা, অজানা তথ্য (এক অর্থে ব্ল্যাক) সংরক্ষিত হয় যে বাক্সে এবং অজানা তথ্য জানা যায় যার মাধমে। তাই নামকরনের সার্থকতা আছে বৈকি।
দূর্ঘটনার সময় কি ভুল হয়েছিল এবং এই ভুলের পিছনের কারন কি ছিল তা অনুসন্ধান করতেই ব্ল্যাক বক্স এর আবির্ভাব। ব্ল্যাক বক্স বানিজ্যিক বিমানের একটি অত্যাবশ্যকীয় যন্ত্র। এর যান্ত্রিক নাম ফ্লাইট রেকর্ডার। ফ্লাইট রেকর্ডার বলতে দুইটি আলাদা যন্ত্রেকে বুঝানো হয়। একটি হল ককপিট ভয়েস রেকর্ডার (সিভিআর) অন্যটি ফ্লাইট ডাটা রেকর্ডার (এফডিআর)। দুইটির মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল সিভিআর।
প্রথমে আমরা ককপিট ভয়েস রেকর্ডার (সিভিআর) সম্পর্কে জানব।
ককপিট ভয়েস রেকর্ডার (সিভিআর)ঃ নাম থেকেই বুঝা যায় যে, এতে ভয়েস রেকর্ড করা হয়। চারটি চ্যানেলে রেকর্ড সম্পন্ন হয়। প্রথম চ্যানেলে ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ারের/প্যাসেঞ্জার এড্রেস, দ্বিতীয় চ্যানেলে ফার্স্ট অফিসার, তৃতীয় চ্যানেলে ক্যাপ্টেন-এর কথোপকথন রেকর্ড করা হয়। চতুর্থ চ্যানেলে ইঞ্জিনের শব্দ, বায়ু প্রবাহের শব্দসহ সমস্ত ককপিটের মধ্যকার শব্দ রেকর্ড করা হয়। এই রেকর্ডিংয়ের সময়কাল মডেল ভেদে শেষ ৩০ মিনিট থেকে ২ ঘন্টা। । বিশেষ পদ্ধতির এই রেকডিংকে বলা হয় প্রান্তহীন চক্র নীতি (এ্যান্ডলেস লুপ প্রিন্সিপাল)। রেকর্ডকৃত তথ্যগুলো জমা হয় একটি ম্যাগনেটিক টেপ অথবা মাইক্রোচিপে।সিভিআরের মধ্যে দুর্ঘটনাকবলিত বিমানের মধ্যকার সমস্ত তথ্য (ধারনকৃত শব্দ) কিন্তু রয়ে যায় অক্ষত। কারণ সিভিআর-এর মধ্যে রয়েছে দুর্ঘটনা কালীন অগ্নিকান্ডের কারনে সৃষ্ট উচ্চ তাপমাত্রা, বিস্ফোরণ জনিত আঘাত এবং পানি রোধক বিশেষ ব্যবস্থা। এটি ১১০০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় ৬০ মিনিট, ২৬০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড তাপমাত্র্রা ১০ ঘন্টা পর্যন্ত টিকে থাকতে সক্ষম। এটি ছয়দিক থেকে ৫০০০ পাউন্ড চাপ সহ্য করতেও সক্ষম। এটি ৩৪০০ জি (মাধ্যাকর্ষন শক্তির ৩৪০০ গুন) ধাক্কা সহ্য করতে সক্ষম। কমলা রঙটি ব্যবহার করা হয়েছে যাতে দূর থেকে সহজেই বাক্সটিকে সনাক্ত করা যায়।
দূর্ঘটনার পর যদি সিভিআর পানিতে অর্থাৎ নদী বা সমুদ্রের তলদেশে চলে যায় তখন তাকে সনাক্ত করার জন্য রয়েছে একটি আন্ডার ওয়াটর লোকেটর বিকন(ইউএলবি)। এই বিকনটি পানির সংস্পর্শে আসার সাথে সাথে নির্দিষ্ট সিগনাল (এ্যাকুয়েস্টিক সিগনাল) প্রেরণ করতে থাকে । এটি একটানা ত্রিশ দিন পর্যন্ত সিগনাল প্রেরণ করতে সক্ষম। এই বিকন ২০,০০০ফুট গভীরতায় এবং দুই থেকে তিন কিঃমিঃ দূরত্বে সিগনাল প্রেরণ করতে সক্ষম। উদ্ধারকারী দল একটি রিসিভারের সাহায্যে এই সিগনাল অনুসন্ধান করে সিভিআর-এর অবস্থান নির্ণয় করে। সিভিআর/এফডিআর থাকে বিমানে লেজের কাছে যেখানে দূর্ঘটনার সময় তুলনামূলক কম আঘাতপ্রাপ্ত হয়। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল যে, বিমান তার নিজস্ব শক্তিতে চলাকালীন সময়ে এর তথ্য পাইলট যাতে কোন ভাবে মুছে ফেলতে না পারেন সে সুরক্ষা ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।
চিত্রঃ ইউএলবি।
চিত্রঃসিভিআর ও এফডিআরের অবস্থান।
চিত্রঃউদ্ধারকৃত সিভিআর।
ফ্লাইট ডাটা রেকর্ডারঃ এই যন্ত্রটি দেখতে প্রায় সিভিআরের মতোই। শুধু পার্থক্য হল যে, এতে বিমানের আকার ও বয়স অনুযায়ী ভয়েস ডাটার পরিবর্তে টেকনিক্যাল ডাটা অর্থাৎ বিমান চলাকালীন যান্ত্রিক অবস্থার বিভিন্ন প্যারামিটার গুলো সংরক্ষিত থাকে। এর সাথেও একটি ইউএলবি সংযুক্ত থাকে এবং দূর্ঘটনার কারনে যাতে এর সংরক্ষিত তথ্য অক্ষত থাকে তার ব্যবস্থাও সিভিআরের মত। প্রথম প্রজন্মের এফডিআরে প্রয়োজনীয় কিছু প্যারামিটার সংক্ষেন ব্যবস্থা ছিল। যেমন উচ্চতা অনুসারে বায়ুর চাপ (প্রেসার অল্টিচিউড), বায়ুর চাপ (ইন্ডকেটেড এয়ার স্পীড), চৌম্বকীয় দিক (ম্যাগনেটিক হেডিং), নরমাল এক্সিলারেশন, মাইক্রোফোন কিয়িং, ইঞ্জিন প্যারামিটার, ফ্লাইট কন্ট্রোল প্যারামিটার সমূহ, ফ্ল্যাপের অবস্থান ইত্যাদি। পরবর্তিতে কিছু দূর্ঘটনার পর্যালোচনা থেকে আরও কিছু তথ্য সংরক্ষনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। সময়ের সাথে সাথে বিভিন্ন বিমানের আকারের উপর নির্ভর করে তাতে ১১টি থেকে ৮৮টি প্যারামিটার সংরক্ষণের ব্যবস্থা রাখা হয়।
তৃতীয় প্রজন্মের ডিজিটাল এফডিআর-এর মধ্যে সাত শতাধিক প্যারামিটার সংরক্ষণের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। মাইক্রোফোন অন হলেই (রেডিও ট্রান্সমিশনের সময়) সিভিআর ও এফডিআর এর মধ্যে তথ্য সংরক্ষিত হতে থাকে। এর মধ্যে শেষ ২৫ঘন্টা বিমান চলাকালীন ডাটা রেকর্ড থাকে এবং সিভিআর এরম ত প্রান্তহীন চক্র (এন্ডলেস লুপ প্রিন্সিপাল) পদ্ধতিতে রেকর্ডিং করা হয়। এফডিআর এর ডাটা বিশ্লেষণ করে তদন্তকারী বুঝতে পারে যে, একটি বিমান কিভাবে ধাপে ধাপে দূর্ঘটনার দিকে অগ্রসর হয়েছিল।
চিত্রঃ এফডিআর।
এবার আমরা আবার দূর্ঘটনা পরবর্তী তদন্তে ফিরে আসি।
চিত্রঃ পরীক্ষাগারে সিভিআর।
উদ্ধারকৃত সিভিআর পাঠানো হল এনটিএসবি-এর পরীক্ষাগারে। সেখানে শব্দ বিশ্লেষণ করে দেখা গেল যে, উড্ডয়নের জন্য ইঞ্জিন যে পরিমান ধাক্কা (থ্রাস্ট) দেয়ার কথা ছিল সে পরিমান ধাক্কা (থ্রাস্ট) তৈরীতে ব্যর্থ হয়েছে।এর কারণ উদ্ধারে আরও পরীক্ষা চালায় উক্ত বিমান প্রস্তুতকারী সংস্থা বোয়িং নিজেই। পরীক্ষার ফল হিসাবে বেরিয়ে আসে যে, ইঞ্জিনের সেন্সরটি (ইঞ্জিন ইনলেট প্রোব) থ্রাস্টের মাত্রা নিরুপন করতে ব্যর্থ হয়েছিল আর এর পিছনের কারণ ছিল যে, সেন্সরটির উপর বরফ জমে গিয়েছিল। পরবর্তীতে বোয়িং এই সেন্সর বরফ থেতে রক্ষা ব্যবস্থার প্রচলন করে।
এই ভাবে একটি যন্ত্র আমাদের বিমান যাত্রাকে নিরাপদ করার স্বার্থে অবদান রেখে চলেছে সুদীর্ঘ ৪০ বছর ধরে।
ধন্যবাদ হে কালো বাক্স।
আমার আরেকটি পোস্টঃ আকাশের বিপত্তি
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫
দি রিফর্মার বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব রায়হান । আপনার শুভেচ্ছা গ্রহন করলাম। মন্তব্য পেয়ে নিজেকে উৎসাহিত বোধ করছি। আমরা বাংলাভাষীরা প্রযুক্তি বিষয়ক লেখা বেশি পছন্দ করি না। কারণ প্রযুক্তি বিষয়ক লেখাগুলো নিরস ধরনের হয়ে থাকে। তাই আমি চেষ্টা করছি সহজ সাবলীল ভাষায় কিছু প্রযুক্তি বিষয়ক পোস্ট লেখার। আপনাদের দোয়া আমার পাথেয় হয়ে থাকবে।
আবারও ধন্যবাদ।
২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:১১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব চমৎকার একটি উদ্যোগ নিয়েছেন। আশা করি প্রযুক্তি বিষয় আপনার কাছ থেকে নিয়মিত লেখা পাবো।
এই পোষ্ট থেকেও অনেক ইন্টারেস্টিং বিষয়ে জানলাম। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯
দি রিফর্মার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনাদের আশা যেন পূরণ করতে পারি।ইনশাআল্লাহ।
৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:০৮
আমিনুর রহমান বলেছেন:
চমৎকার পোষ্ট +
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫
দি রিফর্মার বলেছেন: আমরা অনেক কিছু জানি কিন্তু ধারাবাহিক ভাবে বা সম্পূর্ণটা জানি না।
ব্ল্যাক বক্স সম্পর্কে বাংলা ভাষায় তেমন কোন তথ্যমূলক লেখা চোখে পড়ে নাই। আর এই বিষয়ে পরিষ্কার ধরণা না থাকলে সহজ ভাষায় লেখা কঠিন হয়ে যায়। অনেকে বাংলায় এই বিষয়ে লেখার চেষ্টা করেছেন কিন্ত পরিষ্কার কোন ধারনা দিতে পারে নি। অনেক বিদেশী পত্রিকার লেখক পর্যন্ত সঠিক তথ্য দিতে ব্যর্থ্ হয়েছেন। যাক আমার লেখা স্বার্থক হবে তখর যখন একজন নন টেকনিক্যাল পারসন একটি টেকনিক্যাল বিষয় সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা লাভ করবেন।
ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭
এহসান সাবির বলেছেন: দারুন পোস্ট।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৪০
দি রিফর্মার বলেছেন: ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:০৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ক্ষন লাগিয়ে লিখাটি পড়লাম । ব্ল্যাক বক্স সম্পর্কে একটি ধারণা ছিল যে এটি বোধ হয় আসলেই কাল । কিন্তু এই লিখা পাঠে ধারণাটি ভাঙ্গল । ব্ল্যাক বক্স সম্পর্কে বাংলা ভাষায় কোন তথ্যমূলক লেখা চোখে পড়ে নাই, তাছাড়া নীজ এলাকা বহির্ভুত বিধায় এ বিষয়ে লিটারেচার ঘাটাঘাটি করা হয়নি । আপনার লিখাটি দেখে লোভ সামলাতে পারিনি , মনযোগ দিয়ে পড়লাম ও অনেক অজানা বিষয় জানলাম নীজের ভাষায়। নিজের ভাষায় কোন বিষয়কে অনুধাবন করা সে যে কত মর্তবান তা বুঝিয়ে বলার অবকাশ রাখেনা । তবে একটি বিষয়ে আমি অভিভুত হয়ে গেলাম, বিষয়টি সম্পর্কে এত পরিষ্কার ধরণা না থাকলে সহজ ভাষায় এটা লিখা সম্ভব হতনা । একটি জটিল টেকনিকেল বিষয়কে সহজ সাবলিল ভাবে বাংলা ভাষায় প্রকাশ করা বেশ পান্ডিত্য পর্ণ কাজ। অনেক সময় ইংলিশ লিটারেচার সমৃদ্ধ একটি লিখাকে একজন টেকনিকেল জ্ঞান সম্পন্ন লোকের পক্ষেও সাবলিল ভাবে নীজ ভাষায় প্রকাশ করা বেশ দুরুহ কাজ । অতি সুন্দরভাবে কঠিন টেকনিকেল বিষয়কে অগনিত পাঠকের কাছে হৃদয়গ্রাহী করে জ্ঞানের আলো ছড়ানোর মহতি প্রয়াসের জন্য লিখকের প্রতি রইল হৃদয়ের গহীন থেকে অভিনন্দন ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
০৯ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:০০
দি রিফর্মার বলেছেন: নন-টেকনিক্যাল পাঠকের উদ্দেশ্যেই এই পোষ্ট। ব্ল্যাক বক্স নিয়ে বিদেশী পত্রিকাতেও আনেক ভুল তথ্য প্রকাশিত হচ্ছে, বিষয়টি পুরোপুরি না জানার কারণে। টেকনিক্যাল বিষয় বাংলাতে লেখা আসলেই দুরূহ ব্যাপার। সহজ বাংলা ভাষায় এ্যারোস্পেস প্রযুক্তি নিয়ে লেখাই আমার উদ্দেশ্য। আমি চেষ্টা করে যাচ্ছি। আপনার মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে আমি হয়ত সঠিক ভাবে শুরু করতে পেরেছি। এ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং ও এর সংশ্লিষ্ট বিষয় গুলো আমাদের দেশে নতুন। অদূর ভবিষ্যতে বাংলাতে অনেক বই, আর্টিকেল প্রকাশিত হবে এই আশা করি।
আপনার শুভ কামনা আমার পাথেয় হয়ে থাকবে। আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৫৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর প্রতি উত্তরের জন্য
শুভেচ্ছা রইল ।
৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সত্যি চমকপদ একটি অজানা বিষয় জানালেন জনাব। আমিও ড: এম আলী ভাইয়ের মতো বুঝতাম ব্লাক বক্স মানেই ব্লাক কিছু একটা হবে। কিন্তু আপনার নিপুন বর্ণনাতে বুঝতে পারলাম আসলে জিনিষটি কি। ধন্যবাদ অনেক এমন পোস্ট দিয়ে আমাদের জানয়ে যাচ্ছেন বলেন বলে।
১৩ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৪
দি রিফর্মার বলেছেন: আপনার জন্য শুভ কামনা নিরন্তর। আপনাদের উৎসাহ আমার পাথেয় হবে।
৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪৮
আবু আফিয়া বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্টের জন্য লেখককে ধন্যবাদ,
১৩ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৭
দি রিফর্মার বলেছেন: এভিয়েশন সম্পর্কে অজানা তথ্য বাংলা ভাষায় জানানোর জন্যই ব্লগে লিখছি। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৬
প্রামানিক বলেছেন: খুব ভালো একটি পোষ্ট। ব্লাক বক্স সম্পর্কে সুন্দর একটি ধারনা পাওয়া গেল।
১৪ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৮
দি রিফর্মার বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল।
১০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।
১১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১১
শের শায়রী বলেছেন: ভালো লেখা প্রযুক্তি নিয়ে এটা পড়লাম। বাকীগুলোও পড়ার ইচ্ছা আছে। পড়ে কমেন্ট দেব।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৫
দি রিফর্মার বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্য পেয়ে উৎসাহিত হলাম। আপনার মত করে যেন সুন্দর পোস্ট লিখতে পারি। শুভ কামনা রইল।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো পোস্ট ।
শুভেচ্ছা অনেক