নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Our sweetest songs are those that tell of saddest thought (Shelly).

রূপক বিধৌত সাধু

মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])

রূপক বিধৌত সাধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

লক্ষ্যহীন জীবন গন্তব্যহীন জাহাজের মতো।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০

লক্ষ্যহীন জীবন গন্তব্যহীন জাহাজের মতো।
ভালুকা হইতে গাজীপুর আসিয়াছি অদ্য পঞ্চম দিবস অতিক্রান্ত হইলো। ভালুকায় (সদরে) মোটামুটি চৌদ্দ মাস কাটিয়াছে, আর কিছুতেই মন টিকিতেছিলো না; পড়ালেখাও হইতেছিলো না। বিভিন্ন তিক্ত অভিজ্ঞতায় মন বিষণ্ন হইয়া উঠিয়াছিলো।
রওয়ানা দিয়াছিলাম বিকালের পূর্বেই, তথাপি আসিতে আসিতে রাত্তির; অকস্মাৎ যানজটের কবলে পড়ায় এমতাবস্থা!
নিম্নচাপের প্রভাবে পরবর্তীদিন হইতে বৃষ্টি শুরু; দুইদিন গৃহবন্দি। কাদা মাড়াইয়া বাহিরে আসার প্রবৃত্তি হইতেছিলো না। ভোজনপর্ব সম্পন্ন করিয়া কেবল নিদ্রা আর নিদ্রা। বহুদিন শান্তিমতো ঘুম হয় নাই।
ঘুমাইয়া ঘুমাইয়া পরিশ্রান্ত হইয়া পড়িয়াছিলাম বেশ। তৃতীয়দিন গোধূলিলগ্নে বাহিরে আসিলাম। রাস্তায় জলাবদ্ধতা। প্যান্ট হাঁটু পর্যন্ত উঠাইয়া মোড় পর্যন্ত আসিলাম।
দুজন বালিকা কলেজ গেইটে দাঁড়াইয়া পরমানন্দে ফুচকা খাইতেছে। ফুচকা আমার একদমই ভালো লাগে না। সে-ই কবে খাইয়াছিলাম স্মরণে নাই। ভার্সিটিতে থাকিতে শুধু চটপটি খাইতাম। শেষদিকে হালিমের দিকে ঝুঁকিয়া পড়িলাম।
কয়েকজন বালক ঝালমুড়ি খাইতেছে; এইদিকে বেশ ভিড়। ভিড় ঠেলিয়া দক্ষিণপ্রান্তের এক হোটেলে ঢুকিলাম; সিঙ্গারা-পুরি ভাজা হইয়াছে। এইসব মুখরোচক খাবার আমাকে আবার খুব টানে। গ্যাস্ট্রিকে পেটের অবস্থা গুরুতর তথাপি লোভ সামলাইতে পারি না। হোটেল দেখিলেই ঢুকিয়া পড়ি।
সিঙ্গারা-সমুচা খাইতে খাইতে দুইখানি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দৃষ্টিগোচর হইলো, মোবাইলে ঠিকানা তুলিয়া লইলাম। অবশ্য কখনো যোগাযোগ করিবো কী না জানি না, যদিও কিছু করা আমার খুব প্রয়োজন।
পরদিন মনিরকে (নিকটবন্ধু) ফোন দিলাম দেখা-সাক্ষাৎ দিবে কী না তাহা জানিবার নিমিত্তে। সে জানাইলো বাড়িতে ধান কাটার কাজ শুরু হইয়াছে, আসিতে আসিতে পনেরো তারিখ। আমি যেন পিয়াসকে ফোন দিই (পিয়াস কলেজবন্ধু)। পিয়াসকে পাওয়া গেলো মোবাইলে। ঠিকানা ভুলিয়া গিয়াছিলাম, পুনরায় ঠিকানা লইয়া তাহার সঙ্গে দেখা করিতে গেলাম।
সে পড়ালেখা করিতেছিলো। টেবিল ভর্তি বই। আমার ব্যাপারে খোঁজ-খবর নিলো। মাস্টার্স শেষ হইয়াছে অথচ কোথাও আবেদন করি নাই জানিয়া সে খুব বিস্মিত হইলো, আরও বিস্মিত হইলো বিসিএস এর জন্যও আবেদন করি নাই জানিয়া। জানিতে চাহিলো বিডি জবস এ আমার কোন অ্যাকাউন্ট আছে কী না। ইজ্জত বাঁচাইতে বলিলাম, আছে। খানিকক্ষণ খোঁজাখুঁজি করিয়াও কোন অ্যাকাউন্ট পাইলাম না, পাসওয়ার্ড ভুলিয়া গিয়াছি।
সে কিছু হিতোপদেশ দিলো। কোন ধরণের বই পড়া লাগিবে, কী করিতে হইবে, কী করিতে হইবে না। আমি শুধু "হুঁ" বলিলাম। সিদ্ধান্ত নিলাম বাসায় গিয়া পড়ালেখা শুরু করিবো, যদ্যাপি আমি জানি ইহা আমার পক্ষে আর সম্ভব হইবে না। মাস্টার্স তো একদম না পড়িয়াই শেষ করিয়াছি; রেজাল্টের অবস্থা ভয়াবহ।

যাহার যাহা দেখানোর আছে; সে তো তাহা দেখাইবেই।
বিপিএলের ফাইনালে ঢাকা হারিলে জনৈকা মডেল ব্রা পরিয়া লাইভে আসিবে; এমন একখানি মুখরোচক খবরে ফেসবুক সরগরম। লোকজন নিন্দায় তাহার গোষ্ঠি উদ্ধার করিতেছে। আমি বুঝিতে পারিতেছি না; এইখানে নিন্দা করিবার কী আছে। স্বাধীন দেশে একজন মডেল কি ব্রা পরিয়া লাইভে আসিতে পারে না? সে তো দিগম্বর হইয়া আসিতে চাহে নাই; আসিলেই কাহার কী? যাহার যাহা দেখানোর আছে, সে তো তাহা দেখাইবেই।
আইনস্টাইন একবার তাঁহার এক সহকারীকে লইয়া ফ্রান্সের কোন এক শহরের রাস্তা দিয়া হাঁটিতেছিলেন; ঐ সময় জনৈকা বিখ্যাত মডেল অন্য রাস্তা দিয়া যাইতেছিলো, তাহার সুডৌল স্তন উন্মুক্ত ছিলো। লোকজন হাঁ করিয়া দেখিতেছিলো। আইনস্টাইনকে কেহ লক্ষ্যই করে নাই। সহকারী খুব দুঃখ করিতেছিলো, এই বলিয়া যে ফরাসীরা কতো মূর্খ; একজন মহাপুরুষের দিকে না তাকাইয়া সামান্য এক মডেলের পিছনে ছুটিতেছে।
আইনস্টাইন হাসিলেন; বলিলেন, যাহার যাহা আছে সে তো তাহা দেখাইবেই; আর লোকজন তো পছন্দের কিছুর পিছনেই ছুটিবে।

কাঠমোল্লাদের দৌরাত্ম্য।
বাজারের পূর্বপাশে মসজিদটির অবস্থান। একদা মসজিদের পাশের গলি দিয়া কোথাও যাইতেছিলাম, হঠাৎ উপরের দিকে একটা সাইনবোর্ডে দৃষ্টিগোচর হইলো; সেইখানে লিখা "মহিলাদের চলাচল নিষেধ"! মাঝেমাঝে বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে লিখা থাকে "গরু চরানো নিষেধ", তো নারী চলাচল নিষেধ হওয়ার হেতু বুঝিতে পারিলাম না। পরিবেশ নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা না মনোযোগে বিঘ্ন হওয়ার আশঙ্কা?
গতকল্য খবরে পড়িলাম, কুষ্টিয়ার এক জামে মসজিদ কর্তৃপক্ষ মহিলাদের মাঠে যাইতে বারণ করিয়াছে; এই কথা মাইকে ফলাও করিয়া প্রচারও করিয়াছে। কোন যুগে আসিয়া পড়িলাম? নারীরা ক্ষেতে গেলে ফসল বিনষ্ট হইয়া যাইবে? শেষ পর্যন্ত অবশ্য জানা গিয়াছে পুলিশ ফতোয়াবাজদিগকে গ্রেপ্তার করিয়াছে।
কিছুদিন পূর্বে শফি হুযুর বলিয়াছেন, ইহুদি-নাসারারা মুসলমানদিগকে বিপদগ্রস্ত করিতে মোবাইল ফোন আবিষ্কার করিয়াছে। মুসলমানদিগকে সতর্ক হইতে হইবে। হুযুর কি প্রস্তর যুগে ফিরিয়া যাইতে বলিয়াছিলেন?

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

ওমেরা বলেছেন: অবশ্যই আগে লক্ষস্থির করতে হবে তার সাধ্যমত চেষ্টা করতে হবে

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তা আর পারলাম কই? ভাবতে ভাবতে সন্ধ্যে নেমে এলো।

২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার খাওয়া ঠিক করুন: কোন প্রকার ভাজি খাবেন না, পেঁয়াজু, সিংগারা, হালিম ইত্যাদি আসলে মানুষের জন্য মোটামুটি বিষাক্ত খাবার।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বদভ্যাস! যখন অসুস্থ থাকি, ভাবি ছেড়েছুঁড়ে দেবো; সুস্থ হলেই আবার শুরু। মুশকিল!

৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৫

অলিউর রহমান খান বলেছেন: আসলেই সত্যি কথাটা তুলে ধরেছেন। লক্ষ্যহীন জীবন নিয়ে চলা ফেরা ও মুশকিল। যারা লক্ষ্য স্থির করে নিয়েছিলেন তাঁরা জীবনে কিছু না কিছু পেয়েছেন। ইতিহাস বলে, কখনো তাঁরা খালিহাতে ঘরে ফিরেননি।

খুব ভালো লাগলো পোষ্টটি।
আপনাকে ধন্যবাদ।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: লক্ষ্য স্থির থাকলে গন্তব্যে পৌঁছা সম্ভব, আর যার লক্ষ্যই নেই সে যাবে কোথায়?

৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৮

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: সাপ কখনো বাসা বাঁধে না ; নিজেকে সাপ রুপে তো কল্পনা করা যায় না। অন্তপক্ষে একটা লক্ষ্য ঠিক করুন। আপনি যেখানে আছেন সেখান থেকে আবার শুরু করুন। একটু ঘুঁরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করুণ। নিজের চেষ্টা থাকলে কেহ অন্ধকারে থাকে না, একদিন ঠিক সে আলো সন্ধান পায়। শুভ কামনা রইল, প্রিয় কবি।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বড্ড দেরি হয়ে গেছে বোধহয়। সামনে অন্ধকার ছাড়া কিছু দেখা যাচ্ছে না!

৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২০

আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু ,




লক্ষ্যহীন জীবন হয়তো গন্তব্যহীন জাহাজের মতো তবে আপনার এই লেখাখানি সত্যই গন্তব্যের দেখা পাইয়াছে । অর্থাৎ যাহা দেখাইবার তাহা লোকেরা যেমন দেখাইবে তেমনি যাহা বলিবার তাহা আপনি বলিয়া দিয়াছেন । পাঠক নিশ্চয়ই ইহাতে পথের দিশা পাইবেন ।

লেখাটি ভালো হইয়াছে ।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঠিক আছে।

৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২১

পবন সরকার বলেছেন: লেখা মন্দ নয়।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আচ্ছা!

৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৫

চানাচুর বলেছেন: সিঙ্গারা সামুচা যাই খান না কেন অত্যাধিক পরিমাণ পানি পান করিবেন

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সদুপদেশের জন্য ধন্যবাদ। কিন্তু মুশকিল হলো, জলবিয়োগের জন্য দৌড়াদৌড়ি বড্ড বিরক্ত লাগে।

৮| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: কতিপয় ইমামদের ভুলভাল ফতোয়াবাজির মাসুল আমাদেরও দিতে হচ্ছে। ভবিষ্যতেও দিতে হবে, যদি না উনাদের প্রতিহত করি।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধর্মীয় বিষয় সবসময় ধর্মযাজক-পুরোহিত-মোল্লাদের ওপর ছেড়ে দিতে হয় না, অনেক সময় মূর্খতায় নিজেদের স্বার্থে তারা অনেককিছু করে; এ ব্যাপারে নিজেদেরই সচেতন হওয়া জরুরি।

৯| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২২

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: যাহার যাহা দেখানোর আছে; সে তো তাহা দেখাইবেই।

উনি কি লাইভে এসেছিলেন?

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:০৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: হুঁ!

১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫২

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: সময়টাকে এভাবে নষ্ট করে সারা জীবন পস্তাবেন..............

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:০৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মনে হচ্ছে কোনকিছুই আমার নিয়ন্ত্রণে নেই। কী যে করি; এ মুহূর্তে কিছু একটা করাও দরকার।

১১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪০

শামছুল ইসলাম বলেছেন: আপনার লেখা বিষয়গুলি পড়িয়া সামাজিক অসংগতিগুলি চোখে ধরা পড়িল । বেকার জীবনের দু:সহ অবস্থা হইতে রেহাই পান, এই কামনা করিতেছি । ধন্যবাদ ।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা রইলো।

১২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২০

জাহিদ অনিক বলেছেন:

ভালো লিখেছেন। অনেক কিছুই বুঝলাম।
ভালো থাকুন সাধু, ভালো খান। ভালো ঘুম দিন।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তাই করতে হবে। আগে তো শরীর-স্বাস্থ্য।

১৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার মাষ্টার্স শেষ হয়ে থাকলে, আধা শহর এলাকায় একটা রুম নিয়ে, স্কুলের বাচ্ছাদের অংক ও ইংরেজীতে টিউটোরিং করার চেষ্টা করেন।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সেটাই করেছি এতদিন। নতুন জায়গায় নতুন কিছু করা যায় কী না ভাবছিলাম। কোন কূল-কিনারা পাচ্ছি না!

১৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৩০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: লক্ষ, প্ল্যানিং এবং সেটার প্রয়োগ এই তিনটি জিনিস সফলতার মূল চাবিগুলি।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অহেতুক ভাবনায় কালাতিপাত করছি। কিছুতেই সমন্বয় ঘটাতে পারছি না!

১৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:২৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জীবনের লক্ষ্যটা আসলে কী? বিয়ে করে সংসারী হওয়া? তাহলে তো আবার অর্থ উপার্জনের চিন্তাও করতে হবে। আবার সংসারী না হলে একাকী জীবনও তো উপভোগ্য হয় না।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বিয়ে-শাদীর ভাবনা নেই আপাতত; তবে অর্থোপার্জন এর কথা জোরেশোরেই ভাবতে হচ্ছে, পরিবারের কথা ভাবতে হচ্ছে।

১৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:০৯

কাছের-মানুষ বলেছেন: পুরি টুরি এড়িয়ে চলুন, গ্যাস্ট্রিকের হাত থেকে বাচুন!
চাঁদগাজি সাহেব যেই পরামর্শ দিয়েছে আমিও তাই বলতে চেয়েছিলাম।

পকেটে দিনার না থাকলে কোন কিছুতেই শান্তি পাওয়া যায় না! হতাশা খুব খারাপ জিনিষ। হতাশা কাটিয়ে উঠুন এই কামনা রইল।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: হতাশা কাটিয়ে উঠবো কী, দিন দিন আরও জেঁকে ধরছে।

১৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৬

নীলপরি বলেছেন: আহমেদ জী এস স্যারের সাথে আমি একমত । লেখা ভালো হয়েছে । ++++

তবে ,আপনি ফুচকা খান না ? একি শুনিলাম ! :(

শুভকামনা । :)

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঠিক কী কারণে জানি না জিনিসটার প্রতি অরুচি ধরে গেছে; একসময় খেতাম অবশ্য!

১৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কাঠ মোল্লারা কি বলতে কি বলে ফেলেন কে জানে? মুঠোফুন ছাড়া এখন কি চলা সম্ভব ? :(

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আগাছায় দেশ ভরে যাচ্ছে।

১৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২১

প্রামানিক বলেছেন: কাঠমোল্লাদের ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান কম থাকাতেই এই অবস্থা।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তারা তো আবার বেহেস্তের জিম্মাদার; এজন্য বোধকরি দম্ভে মাটিতে পা পড়ে না!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.