নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])
আবিদ ও আবীর দুই ভাই। আবিদের বয়স বারো, আর আবীরের দশ। তারা ঢাকার একটা বেসরকারি স্কুলে পড়ে। আবিদ সপ্তম শ্রেণিতে, আবীর পঞ্চম শ্রেণিতে। তাদের অনেক দিনের ইচ্ছে নানার বাড়ি যাবে। তাদের নানার বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার ভালুকায়। মা-বাবাকেও একাধিকবার বলেছে তাদের মনের কথা। স্কুল, প্রাইভেট থাকার কারণে যাওয়া সম্ভব হয় না। তাদের বাবা আফজাল সাহেব একটা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। মা ফারহানা বেগম একটা স্কুলে শিক্ষকতা করেন। তারা প্রচণ্ড রকম ব্যস্ত। ঠিকমত ছেলেদের সময় দিতে পারেন না। যাব, যাব বলে ছেলেদের দাবিয়ে রেখেছেন।
প্রতিদিন স্কুলে যাওয়া, প্রাইভেট পড়া আর ভালো লাগে না। শহরের যান্ত্রিকতায় দুই ভাই হাঁপিয়ে ওঠছিল। আবিদ একদিন মাকে বলেই ফেলল, “মা, আমরা নানার বাড়ি কবে যাব?”
ফারহানা বেগম বললেন, “এখন তো তোমাদের স্কুল খোলা। তোমার বাবার, আমারও তো ছুটি নেই। সামনের শীতের ছুটিতে।”
আবিদ কিছু বলল না। গভীর আনন্দ নিয়ে সামনের শীতকালীন ছুটির জন্য অপেক্ষা করতে লাগল। দুই ভাই নানার বাড়ি গিয়ে কী করবে, না করবে; তার পরিকল্পনা করছিল।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে শীতকালীন ছুটিতে তাদের স্কুল পনেরো দিনের জন্য বন্ধ হলো। মা দুই সপ্তাহের ছুটি পেলেন। কিন্তু বেসরকারি চাকুরে বাবার ছুটি মিলল না। ফারহানা বেগম তাকে ছেড়ে আসতে চাচ্ছিলেন না। আফজাল সাহেব স্ত্রীকে বললেন, “ছেলেদের অনেকদিন কোথাও বেড়াতে নিয়ে যাওয়া হয় না। তাদের মন সবসময় বিষণ্ন থাকে। অনেক দিন পর ওদের ছুটি মিলল। তুমি ওদের নিয়ে চলে যাও।”
ফারহানা বললেন, “তুমি কবে আসবে?”
আফজাল বললেন, “আমি দু’একদিনের মধ্যেই চলে আসব।”
আফজাল সাহেব স্ত্রী-সন্তানদের ময়মনসিংহের বাসে তুলে দিলেন। বাস দ্রুতবেগে চলতে লাগল। আবিদ ও আবীর জানালার পাশে বসল। প্রচণ্ড গরমে জানালা দিয়ে হালকা শীতল বাতাস আসছিল। গা জুড়িয়ে গেল। তারা দুই ভাই গাঁয়ের গাছগাছালি অনেকদিন দেখেনি। ছোটে চলা ছোটো ছোটো বাড়িগুলো তাদের কাছে খেলাঘরের মতো লাগছিল। তিন ঘণ্টা পর বাস ভালুকায় পৌঁছল।
গ্রাম বাংলার মেঠুপথ ধরে হাঁটছিল তারা। গাছে গাছে পাখি ডাকছিল। পাখির ডাক তারা আগে কখনও শুনেনি। খুব ভালো লাগছিল সেই কিচিরমিচির শব্দ। হাটুরেরা হাটে যাচ্ছে, কুমোর মাটির হাঁড়ি নিয়ে যাচ্ছে।
সামনে পড়ল বিশাল শালবন। তার পাশেই একটা নদী বয়ে যাচ্ছে। নাব্যতা তেমন নেই। নদীর ধারেই সরষেখেত। আবির মাকে জিগ্যেস করল, “মা, এগুলোর নাম কী?”
মা বললেন, “সরষে।”
সাথে সাথে ছেলেরা দৌড়ে সরষে খেতে নেমে পড়ল। কী দারুণ গন্দ! এমন সৌন্দর্য তারা জীবনে কখনও দেখেনি। হাতে থাকা ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলতে লাগল আবিদ। তারা যে সরষে মাড়িয়ে যাচ্ছে, সে দিকে তাদের খেয়াল নেই। মা চেঁচামেচি করছিলেন, “বাবারা, ওঠে আয়। খেতের ক্ষতি হচ্ছে।” কিন্তু কে কার কথা শোনে।
আবীর মাকে জিগ্যেস করল, “মা, সরষে দিয়ে কী হয়?”
মেজাজ খারাপ হয়েছিল। মা ধমকের সাথে বললেন, “সরষে থেকে তেল হয়।” আবীর আর কিছু জিগ্যেস করল না। দুই ভাই খেত থেকে ওঠে এলো।
এদিকে আবীর-আবিদদের বিলম্ব দেখে নানার বাড়ির লোকজন চিন্তায় অস্থির হয়ে পড়েছেন। সকাল ১০টায় রওনা দিলে দুপুর ১টার মধ্যেই তাদের পৌঁছানোর কথা। আর এখন দুপুর গড়িয়ে বিকেল হয়ে আসছে। এখনও তারা আসছে না। পথে কোনো সমস্যা হয়নি তো? বিচিত্র রকমের ভাবনা সবার মাথায় খেলা করছে। সবাই যখন চুপচাপ, চিন্তামগ্ন হয়ে বারান্দায় বসে আছে; নানা আবুল কালাম বললেন, “কেউ একটু এগিয়ে গিয়ে দেখে আয় তো পথে গাড়ি নষ্ট হল কি না। না, থাক। আমিই যাচ্ছি।” এই বলে তিনি যখন উঠে দাঁড়ালেন, নানি সফুরা বেগম বলে ওঠলেন, “কষ্ট করে আপনাকে আর যেতে হবে না। ওরা এসে পড়েছে।”
ফারহানা বেগম মা-বাবার পা ছুঁয়ে সালাম করলেন। নানা আবীরকে কোলে তুলে নিলেন। আবিদকে জড়িয়ে ধরলেন। তারপর মেয়েকে বললেন, “এতদিন পরে এলি, মা?”
ফারহানা বললেন, “কী করব বাবা! বাচ্চাদের স্কুল বন্ধ হয় না, আমি, তোমাদের জামাই সবসময় ব্যস্ত থাকি। তাই এতদিন আসা হয়নি।”
“পথে কোনো সমস্যা হয়নি তো?” সফুরা বেগম জানতে চাইলেন।
ফারহানা বললেন, “না, আবিদ-আবীর এক সরষেখেতে নেমে পড়েছিল। অনেক ছবি-টবি তুলল। এ জন্যই দেরি হয়ে গেল।”
ভাইয়ের বউ সুরাইয়া বেগম জানতে চাইলেন, “জামাই এলো না?”
ফারহানা বললেন, “বেসরকারি চাকরি, বোঝোই তো। একটু বিশ্রাম নেই। ছুটি পায়নি, তাই আসতে পারেনি। আমাদেরকেই পাঠিয়ে দিল।”
আবুল কালাম বললেন, “থাক মা, এবার তোরা বিশ্রাম নে! অনেক ক্লান্ত লাগছে তোদের। আমি আবিদকে নিয়ে বাজারে যাই।”
আবীর কোল থেকে নামতে চায় না। সেও বাজারে যাবে। কী আর করা! তিনি দুই নাতিকে সঙ্গে নিয়েই বাজারের দিকে রওনা দিলেন। হাতে মস্ত বড় চটের ব্যাগ। অনেক দিন পর মেয়ে, নাতিরা এসেছে। তার মনে খুব আনন্দ। তার ঘরে আজ চাঁদের হাট বসেছে।
যাহোক, বাজার থেকে অনেক বড় একটা রুই মাছ কিনলেন। তরি-তরকারি কিনলেন। সাথে একজোড়া দেশী মুরগিও নিলেন। নাতিদের কিছু খেলনা কিনে দিলেন। ব্যাগ ভর্তি বাজার নিয়ে তারপর বাড়ি ফিরলেন।
রাতে সবাই একসাথে খেতে বসেছে। মুড়িঘণ্ট, মাছ-মাংস, মাষডাল আরও অনেককিছু রান্না করা হয়েছে। পিঠাও বানানো হবে। আবীর মুড়িঘণ্ট খেতে পারছিল না। ভাইবৌ সুরাইয়া তাকে কাঁটা বেছে দিচ্ছিলেন। খাবার ফাঁকে নানা আবুল কালাম বললেন, “অনেকদিন পর আমার মায়ের সাথে খাচ্ছি। দুনিয়ার সব শান্তি যেন এখন আমার ঘরে।”
ফারহানা বেগম বাবার কথা শুনে হাসলেন।
সফুরা বেগম জিগ্যেস করলেন, “কয়দিন থাকবি?”
আবীর বলে উঠল, “পনেরো দিন থাকব।”
আবুল কালাম বললেন, “পনেরো দিন কেন? একমাস থাকবি।”
রাতে দুই ভাই আবিদ-আবীর নানার সাথে ঘুমোবে। ফারহানা আবীরকে নিজের কাছে নিতে অনেক জোরাজুরি করলেন। কিন্তু সে যাবে না। নানার সাথেই থাকবে। নানাকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে আছে তারা। নানা বললেন, “অনেক দিন পর এসেছ তোমরা। এখন বলো তো কে কী করতে চাও?”
ওরা কিছুক্ষণ ভাবল। তারপর আবিদ বলল, “নানা, আমি নৌকায় চড়ব!”
নানা বললেন, “ঠিক আছে। আমাদের পুকুরে নৌকা আছে। তোমাকে নিয়ে কাল নৌকা চালাব।”
এবার আবীরের পালা।
“বলো, কী করতে চাও?” নানা জানতে চাইলেন।
আবীর বলল, “আমি গরুর গাড়িতে চড়ব!”
নানা বললেন, “ঠিক আছে। তোমাকে কাল গরুর গাড়িতে চড়াব।”
গভীর রাত্রি নেমে এলো। চারদিক নিঝুম হয়ে এসেছে। মানুষের কোলাহল নেই। সবাই নিবিড় ঘুমে অচেতন। শুধু নানা আবুল কালামের চোখে ঘুম নেই। তিনি কী যেন ভাবছেন!
সকাল হতেই সফুরা বেগম পিঠা বানাতে বসেছেন। পুলি পিঠা, পাটিসাপটা, কলাই পিঠা, দুধ চিতই ইত্যাদি। সবাই তাকে ঘিরে বসে আছে। কাঁচা খেঁজুরের রস দিয়ে ক্ষীর রেঁধেছেন। বাচ্চারা ক্ষীর খাচ্ছে।
আবিদ, আবীর, আর তাদের ছয় বছরের মামাতো বোন শায়লা পুকুর পাড়ে খেলাধুলা করছিল। আবীরের হাতে ছোট্ট একটা কাগজের নৌকা। নানা বানিয়ে দিয়েছেন। ঘাটে নেমে সে নৌকাটা জলে ভাসিয়ে দিল। কী সুন্দর করে নৌকাটা ভাসছে! নৌকাটা পুকুরের মাঝখানে চলে যাচ্ছিল। কীভাবে আনা যায়? আবীর ভাবছিল। ভাবতে ভাবতে সে জলে নেমে গেল। নৌকাটা তার আনতেই হবে। একটু একটু করে সে এগোতে লাগল। হঠাৎ সে তলিয়ে যেতে লাগল।
আবিদের হঠাৎ খেয়াল হলো, আবীর পুকুর পাড়ে নেই। সে কিছুক্ষণ তাকে ডাকল। কিন্তু কোনো সাড়া নেই। কোথায় গেল, আবীর? আশপাশে খোঁজ নিল। না, আবীর কোথাও নেই। সে দৌড়ে ঘাটে নামল। “ওই তো দূরে আবীরের মাথার চুল দেখা যাচ্ছে।” ভাইকে বাঁচাতে সে জলে ঝাঁপিয়ে পড়ল।
আবীরকে সে টেনে ঘাটে তুলল। হঠাৎ নৌকাটা দেখতে পেল সে। আবিদ ভাবল, মাঝখানে বোধহয় বেশি জল নেই। ভাইয়ের নৌকাটা আনতে তৎক্ষণাৎ সে সামনে এগোল। পুকুরের মাঝখান থেকে সে কাগজের নৌকাটা তুলে পাড়ে ছুড়ে মারল। কিন্তু পাড়ে পৌঁছাতে পারল না। বাতাসে জলেই পড়ে গেল। আর আবিদ পুকুরের কালো জলে তলিয়ে গেল।
আবীর অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে ঘাটে। তার পেটে জল ভর্তি। এলাকার লোকজন এসে তাকে বাড়ি নিয়ে গেল। কেউ জানল না আবিদ পুকুরে ডুবে গেছে। আবীরের পেট চেপে জল বের করে আনা হলো। মাথায় তুলে ঘোরানো হলো। হঠাৎ জ্ঞান ফিরে এলো। সে দ্রুত শ্বাস নিতে লাগল। চোখ মেলে কাঁদ কাঁদ কণ্ঠে প্রথমেই বলল, “ভাইয়া পুকুরে ডুবে গেছে।”
লোকজন দৌড়ে পুকুরে নামল। অনেক খোঁজাখুঁজি করল। তাতে কোনো লাভ হলো না। শেষে জাল ফেলা হলো; উঠে এলো আবিদের নিষ্প্রাণ দেহ। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করলেন। এই নিষ্পাপ, অবুঝ বাচ্চার অকাল মৃত্যুতে সবাই ব্যথিত হলো, মা-বাবার জোড়া মানিকের একটা মানিক হারিয়ে গেল। এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এলো।
৬ ডিসেম্বর ২০০৮ খ্রিস্টাব্দ
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা নিরন্তর।
২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৬
আখেনাটেন বলেছেন: গল্প হিসেবে মন্দ না।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আচ্ছা! শুভেচ্ছা রইলো।
৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বাস্তবেও এমন হতে পারে...
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমাদের গ্রামেরই ঘটনা।
৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪২
আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু ,
বাস্তবেও এমনটাই ঘটে । পত্রিকাতেও এমন ধরনের খবর আসে কখনও কখনও।
অনেক আগের লেখা তাই সম্ভবত একটু কাঁচা মনে হলো । যদিও গল্পটি টাচি ।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অনেক বছর আগে আমাদের গ্রামেই ঘটনাটা ঘটেছিলো। মোটামুটি ২০০৪ সালের দিকে।
৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৩
প্রামানিক বলেছেন: বাস্তবে এমন ঘটনাই ঘটে থাকে। ধন্যবাদ
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঘটনা বাস্তবিকই। শুভেচ্ছা আপনাকে।
৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সুন্দর গল্প।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা অফুরন্ত!
৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৮
সুমন কর বলেছেন: প্লট কমন কিন্তু বর্ণনা ভালো ছিল। +।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো।
৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৮
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: এটাতো গল্প নয়!! এটা বরং একটা সত্যি ঘটনার বর্ননা!!
এ কাহানিতো বহুবার শুনেছি!! এঘটা দেখেছিও বহুবার!
১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: হ্যাঁ, নিত্যনৈমিত্তিক আমাদের চারপাশে ঘটে যাওয়া ঘটনাসমূহের মধ্য থেকে তুলে আনা যে কোন একটা ঘটনার আখ্যান রুপ এটা!
৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫২
ওমেরা বলেছেন: দুঃখজনক ঘটনা !! গল্প ভাল হয়েছে। ধন্যবাদ
১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকে। ভালো থাকবেন নিরন্তর।
১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ভালোই লাগল !
১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেক অনেক শুভ কামনা!
১১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এ ধরনের ঘটনা প্রায়শ ঘটে। লিখা ভাল হয়েছে।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গ্রামে-গঞ্জে এমন ঘটনা অহরহই ঘটে।
১২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১
নীলপরি বলেছেন: খুব কষ্টের গল্প ।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যথার্থই।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৪
অনিক_আহমেদ বলেছেন: ভাইকে বাচাতে গিয়ে নিজে মারা গেল। গল্পটায় প্রথমে একটা মায়া তৈরী করে শেষে শক্ দিতে চেয়েছেন। ভাল লাগল।