নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])
মাস্টার্সে অধ্যয়নরত অবস্থায় ইশকুলে ঢোকা; প্রতিষ্ঠানটার নাম “রোজবাড প্রি-ক্যাডেট স্কুল”। এরপর নানান ঘটনা পরিক্রমায় কেটে যায় ছয় মাস। তার বিরুদ্ধে অসংখ্য অভিযোগ আসত প্রতিনিয়ত। অভিযোগগুলোর মধ্যে ছিলো: তার পাঠদান পদ্ধতি ভিন্ন; বাচ্চারা এমন কি খোদ অভিভাবকগণও পড়ানোর ধরণ বুঝতে পারেন না, অত্যাধিক শাসনে রাখে বাচ্চাদের, পাঠ্যক্রম বহির্ভূত পড়ালেখা করায়, ক্লাসে গল্প-গুজব, গান-বাজনা করায় ইত্যাদি। মুখস্ত বিদ্যার মাধ্যমে ছেলেমেয়েদের মগজ পূর্ণ করা হচ্ছে; এর বিপরীতে সৃজনশীল পড়ানো কি দোষের? জীবনে কি শৃঙ্খলার কিংবা বাহ্যিক জ্ঞানের প্রয়োজন নেই? সবসময়ই কি বাচ্চাদের পড়ালেখা ভালো লাগবে? মাঝেমাঝে তো চিত্তবিনোদনের প্রয়োজন! কে কাকে বোঝাবে এসব?
এখনকার অভিযোগ আরও ভয়াবহ! শাসন তো বটেই, তার কারণে ছেলেমেয়েরা বখে যাচ্ছে; সে একটা নাস্তিক, বেয়াদব ইত্যাদি।
ইশকুলে বিচার বসেছে। পরিচালনা পর্ষদের সকল সদস্য, শিক্ষকবৃন্দ সকলে উপস্থিত। বিচারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো তাকে ইশকুল থেকে বের করে দেওয়া হবে। কেউ তার পক্ষে কথা বলল না; এহেন সিদ্ধান্তের কেউ প্রতিবাদ করল না! সবাই মূর্তির মতো বসে রইল!
এর মধ্যে একটা করুণ ঘটনাও ঘটেছে। জনৈক অভিভাবক তার সাথে অসদাচরণ করেন। তার দোষ ছিল এই, ছেলেমেয়েরা ক্লাসে অত্যাধিক গন্ডগোল করছিল; ক্লাস নিয়ন্ত্রণে আনতে সে তাদের কয়েকজনকে প্রহার করে। উত্তম-মধ্যমের মাত্রাটা বোধহয় একটু বেশি হয়ে গিয়েছিল। তাতে কী? শিক্ষক কি শিক্ষার্থীকে শাসন করতে পারেন না?
অভিমান করে সে ইশকুল ছেড়ে দেয়, কিন্তু অধ্যক্ষের অনুরোধে পুনরায় ফিরতে হয়েছিল। ফিরে এসে আরও প্রতিকূল অবস্থার মুখোমুখি হতে হলো! যারা তাকে চায়নি, তারা বেজার! তাকে তাড়াতে তারা উঠেপড়ে লাগল! অবাক করা ব্যাপার হলো, যাদের সে নিকটজন ভাবত, তারাও তার বিরুদ্ধে।
তার আগে জন্মদিন নিয়ে একটা ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটে যায়। জুনের চার তারিখে ছিল তার জন্মদিন। সে উদ্যাপন করতে চায় নি; তাতে আগ্রহও ছিল না! কিন্তু ছেলেমেয়েদের জোরাজুরিতে করতে বাধ্য হয়েছিল। “মান্থস অব দ্যা ইয়ার” কবিতা পড়ানোর সময় ঘটনাক্রমে জন্ম তারিখের বিষয়টা প্রকাশ্যে আসে। পালন না করলে ছেলেমেয়েরা তার সম্পর্কে বিরুপ ধারণা পোষণ করত। একটা কেক কিনতে আর কয় টাকা লাগে? ছেলেমেয়েদের চাওয়া-পাওয়ার তো একটা দাম আছে, না? এটা পালন করতে গিয়ে যে এমন অঘটন ঘটবে কে জানত?
মিটিংয়ে আরও অভিযোগ ছিলো: ছেলেমেয়েদের রোজা রাখতে দেওয়া হয় না, নামাজ পড়তে দেওয়া হয় না, যারা জন্মদিনে আসেনি, তাদেরকেই নাকি মারা হয়েছে। দশটা-বারোটার সময় ছেলেমেয়েরা হাঁপিয়ে ওঠে, নামাজ পড়তে গিয়ে রাস্তায় দৌড়াদৌড়ি করে; ওদের যদি পড়ালেখায় মনোনিবেশ করানো হয়; এটা কি দোষের কিছু? খোদা কি এত নিষ্ঠুর এসব দুধের বাচ্চার এবাদতের জন্য মুখিয়ে থাকবেন?
অভিযোগ শুধু এটুকুতেই সীমাবদ্ধ ছিল না। ও বুঝতেই পারেনি ওর বিরুদ্ধে আরও গভীর ষড়যন্ত্র দাঁনা বেঁধে ওঠেছিল। ও থাকলে অনেকেরই সমস্যা! টিউশন বাড়ছিল ক্রমশ ওর। পঞ্চম শ্রেণির ক্লাস দেওয়ার কথা ভাবছিলেন অধ্যক্ষ। এর আগে শুধু তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিতে ক্লাস নিত। ইংরেজি পড়াত সে। মাঝেমাঝে ধর্ম। এক ধর্ম পড়াতে গিয়ে অন্য ধর্ম চলে এলে কেউ কেউ নাক সিটকাত। বাচ্চাদের মধ্যেও উগ্রতার বীজ কে বপন করেছে? আরেক জনের অগ্রগতি কি বাঙালি সইতে পারে?
নাস্তিক হলে কার কী? পরমতসহিষ্ণুতা বোঝানো কি দোষের? পৃথিবীতে তো আরও ধর্মাবলম্বী আছে, তাদের অস্বীকার করা সম্ভব? সে বুঝতে পারে নি বেয়াদবি কোথায় করল? দেখা হলে বড়োদের আদাব-সালাম তো সবসময়ই দিয়েছে। নিজেদের ভাগে কম পড়বে, তাই কি তাকে সরানো?
ছেলেমেয়েরা তাকে অপছন্দ করে; এমন প্রমাণও নেই। সে চলে আসায় অনেকেই চোখের জল ফেলেছে। একটা বিষয় অবাক করা; যাদের বেশি আদর করা হয়েছে, তারা কমই কেঁদেছে; কেঁদেছে তারা, যাদের বেশি মারধর করা হয়েছে। দুনিয়া বড় অদ্ভূত!
মাঝে মাঝে মনে মনে ভাবে সে উলুবনে মুক্তা ছড়িয়েছে। তার বাসায় অনেক ছেলেমেয়ে দেখা করতে এসেছে। এখনও রাস্তায় দেখা হলে তাকে জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কাঁদে; এসব দেখে কারও কি মনে হবে সে অপছন্দের কেউ? জন্মদিনে কাউকে আসতে বলা হয়নি; যার মন চেয়েছে, সে-ই এসেছে। কোনো উপহারও গ্রহণ করা হয়নি। তাহলে কেন এত হইচই? মফিজ স্যার কী করে ছেলেমেয়েদের হুমকি দিলেন এ বলে যে, জন্মদিনে যারা আসবে, তাদের পিটুনি দেওয়া হবে?
জন্মদিন পালন করায় পাপের কী? ছেলেমেয়েদের শুধুমাত্র কেক খাওয়ানো হয়েছে। অভিভাবকগণ জন্মদিন নিয়ে কোনো কথা বলার কথা নয়, কারণ, যারা আসবে, তারা কেউ রোজা রাখার অবস্থানে নেই।
মোস্তফা স্যার, হারিস স্যার শুরু থেকেই ওর বিরুদ্ধে লেগেছিলেন। এমন নোংরা হয় কেন মানুষ? ওর কি বয়োজ্যেষ্ঠদের কাছ থেকে স্নেহ-ভালোবাসা পাওয়ার কথা ছিল না? মাঝে মাঝে শিক্ষকদের সমালোচনা করেছে; তারা কি সমালোচনার ঊর্ধ্বে? তারা তো এমন অনেক কাজ করেছেন, যা তাদের বয়সের সাথে যায় না।
ইশকুল ছেড়ে দিয়ে এক হিসেবে ভালোই হয়েছে তার। ইগোতে আঘাত লাগলে কেউ টিকতে পারে? মান-সম্মানের একটা ব্যাপার তো আছে নিশ্চয়ই। তার হাতে এখন অফুরন্ত সময়! কোনো প্রকার জঞ্জালতা নেই। কেউ কোনো বিষয়ে চাপ দেয় না। এখন সে যেখানে পড়ায়, সেখানে বেতন দেয় ভালো; সম্মানও আছে, স্বাধীনতাও আছে। টাকা-পয়সা ঠিকমতো পেলে কিছু অভিযোগ হয়তো সহ্য করা যায়। টাকাও কম, আবার প্রতিনিয়ত অভিযোগও; সেটা কি সহনীয়? টিউশনি করেই যদি টাকা কামাতে হয়, তাহলে ইশকুল কেন?
বাসাটা সে পরিবর্তন করে ফেলবে ভাবছে। এ পরিবেশে থেকে দম বন্ধ হয়ে আসে। একটু নিস্তার প্রয়োজন। কিন্তু ছাড়তেও মন চায় না! মায়া জন্মে গেছে যে! যাদের সাথে এতদিন ছিল, সে ছেলেমেয়েদের জন্য এখনও তার পরান পোড়ে; চোখে অশ্রু ঝরে!
২৭ শ্রাবণ ১৪২৪ বঙ্গাব্দ
ভালুকা, ময়মনসিংহ।
১১ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:০৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন:
২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
এগুলো কি আপনার নিজের ইতিহাস?
১১ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: হুম!
৩| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩
প্রামানিক বলেছেন: লেখাটা ভালো লাগল তবে এত বড় প্যারা পড়তে অসুবিধা হয় প্যারা ছোট ছোট করলে পড়তে সুবিধা। ধন্যবাদ
১১ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মোবাইলে লেখা তো; প্যারা করতে যথেষ্ঠ বেগ পেতে হয়!
৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯
নীলপরি বলেছেন: ভালো লাগলো আত্মসম্মানের কাহিনী ।
শুভকামনা ।
১১ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধন্যবাদ, নীলপরি!
৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: পড়েছি ভাই পুরোটাই, কি মন্তব্য রেখে যাবো ভেবে পাচ্ছি না!
এখানে কার দোষ দিবো, মাস্টারের নাকি অভিভাবকদের বুঝতেছি না!
সমাজের সব ক্ষেত্রেই ভালো মানুষের মূল্যায়ন একটু নয়, অনেক কম।
১১ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সমাজের সব ক্ষেত্রেই ভালো মানুষের মূল্যায়ন একটু নয়, অনেক কম।" যথার্থই।
৬| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:০১
জেন রসি বলেছেন: সব ঠিক আছে। তবে বাচ্চাদের যেকোন রকম নির্যাতন করায় সমর্থন নেই।
১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:০৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: প্রাথমিক পর্যায়ের বাচ্চাদের পড়ানো যে কী কষ্টের, যারা পড়িয়েছে বা পড়ায় তারাই কেবল জানে। শ্রেণিকক্ষ নিয়ন্ত্রণে রাখাটা খুব প্রয়োজন এবং কঠিন।
৭| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:০৫
সুমন কর বলেছেন: লেখা ভালো লাগল।
১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৪৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধন্যবাদ, সুমনদা! ভালো থাকুন সতত!
৮| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: হাল জমানার নানান সমস্যার ফিরিস্তি। ম্যাচ না হলে চলে আসা বুদ্ধিমানের কাজ।
১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৪৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যথার্থই বলেছেন।
৯| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৪৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু ,
ঠিক বোঝা গেলনা সবটা , ভাঙা ভাঙা । তবে মনে হলো ভালো একজন মানুষকে কস্ট দেয়া হয়েছে তার ভালোমানুষীর জন্যে ।
পৃথিবীর এটাই নিয়ম । ভেঙে পড়লে চলবেনা । এসবের ভেতর দিয়েই মানুষকে এগিয়ে যেতে হয় ।
নিজের উপর আস্থা রাখুন । জীবনের এবড়ো থেবড়ো পথ চলা তাতে সহজ হবে ।
ভালো থাকুন নিরন্তর।
১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৫০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বিষয়বস্তু ইচ্ছে করেই অস্পষ্ট রাখা হয়েছে, তারপরও যতটুকু বুঝেছেন; সেটাই যথেষ্ট।
১০| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৪৩
পবন সরকার বলেছেন: ভালো লাগল।
১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৫১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা। ভালো থাকবেন।
১১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৩৬
আলআমিন১২৩ বলেছেন: সমাজের সব ক্ষেত্রেই ভালো মানুষের মূল্যায়ন একটু নয়, অনেক কম। সহমত।
১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৪১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: নষ্ট সময়, ভ্রষ্ট সমাজ!
১২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৩৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
প্রতিটি মানুষের জীবনের কাছে কিছু চাওয়ার থাকে......... !
আত্মকথন লেখাটা সুন্দর হয়ে।
শুভ কামনা কবি ।
১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৪২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: প্রীতি ও শুভেচ্ছা রইলো!
১৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:১২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ডায়রীর লেখার মতই লাগলো।। যে কেউ কিছু লুকায় না।।
আর ছাত্র/ছাত্রীদের হালকা পিটানোর ব্যাপারে বলবো, এটা একটা শিক্ষকের কাছে কত যে, পীড়াদায়ক, তা অন্য কেউ বুঝবে না।। তবু বাধ্য হয়য়েই শিক্ষককে এটাও করতে হয়।। কারন শাসন করা তারই সাঝে, সোহাগ করে যে গো।।
১২ ই আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:১৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শাসন করা তারই সাঝে, সোহাগ করে যে।" এই বোধটা ক'জনের আছে। ছাত্রছাত্রীদের মারা সত্যিই পীড়াদায়ক।
১৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০৫
ধ্রুবক আলো বলেছেন: লেখা ভালো লাগলো।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা।
১৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১৫
রানার ব্লগ বলেছেন: ভালো লেগেছে আত্মকথন, কিন্তু একটু প্যারা দিয়ে লিখলে কি ক্ষতি হত কি?
১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মোবাইলে প্যারা করা সমস্যা, তবুও চেষ্টা করলাম।
১৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৫৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভালো মানুষদের একটু হয়; তবে সাময়িক।
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সমব্যথী হওয়ায় কৃতজ্ঞতা।
১৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:২৩
শায়মা বলেছেন: বুঝতে পারছি তোমার এই স্মৃতিগুলো কষ্টের কিন্তু ছোট বাচ্চাদেরকে কোনোভাবেই যে কোনো ভাবেই নিয়ন্ত্রনের পদ্ধতি শাররিক বা মৌখিক নির্যাতন না।
ক্লাসরুম কন্ট্রোল বা নানা প্রকার এ্যকটিভিটির মাধ্যমে বাচ্চাদেরকে শিক্ষামূলক ও আনন্দদায়ক শিক্ষা পদ্ধতি নানা টিচার্স ট্রেইনিং এ শেখানো হয় সেসব বেশ কার্য্যকরী বলে আমি মনে করি!
অনেক ভালো থেকো ভাইয়া!
১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সব কর্ম বোধহয় সবার জন্য না। আমি ব্যর্থ!
১৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৩৯
শায়মা বলেছেন: ব্যার্থ হবে কেনো!
অভিজ্ঞতা সে মধুর বা তিক্ত যাই হোক না কেনো আমাদের পরবর্তী জীবনে কাজে আসে ভাইয়া!
তোমারও নিশ্চয়ই কাজে আসবে।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:০১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তিক্ত অভিজ্ঞতা; এ অভিজ্ঞতা দিয়া কী করবো?
১৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:২২
শায়মা বলেছেন: এ অভিজ্ঞতা দিয়েও পরের জীবনের অভিজ্ঞতাগুলি মধুর করা যায়!
১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে নেওয়ার কোন ইচ্ছে নেই।
২০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:২৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শিশু নির্যাতন পরিত্যাজ্য।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আত্মকথা?