নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পড়তে ও চিন্তা করতে ভালবাসি। ছোট গল্পের সাথে সাথে ব্লগ লিখি।
হিন্দু বাড়িতে আবার আগুন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় থামতে না থামতে নড়াইলের লোহাগড়ায় তিনটি বাড়িতে দুষ্কৃতিকারীরা আগুন দিয়েছে। ব্লগার হত্যা, সংখ্যালঘু হত্যা, বিদেশি হত্যা, হিন্দু বাড়িতে-মন্দিরে আগুন সব একই সূত্রে গাথা। একটি থামে নতুন করে আরেকটি শুরু হয়। যারা এসব ঘটাচ্ছে তারা যেন রাষ্ট্রকে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে—দেখো তোমাদের চেয়ে আমরা অনেক বেশি সেয়ানা। একটার পর একটা অপকর্ম করে পালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ তার নাটের গুরুদের সনাক্ত করতে পারছে না! কয়দিন পর পর হিন্দু বাড়িতে আগুনের হেতু কী? তারা কি সবার মনোযোগ এই দিকে সরিয়ে আরও বড় কোনও ঘটনা ঘটাতে চাইছে? আর বুঝি না এভাবে বাড়ি-ঘরে আগুন দিয়ে নির্বিঘ্নে কেটে পড়ে, মহল্লাবাসিদের কারও চোখে পড়ে না, এটা কেমন কথা!
ছোট বেলায় দেখতাম প্রায় বাড়িতেই কুকুর পোষা হত। অপরিচিত কেউ বাড়ির পর এলে সমস্বরে সব ঘেউ ঘেউ করে সবাইকে সতর্ক করত। এখন কুকুর পোষা হয় না কেন? ক-বছর আগে আমাদের গ্রামের বাড়িতে চুলোর ঘরে রাতে আগুন লাগলে কুকুরছানাদের চিৎকারে কাকার সন্দেহ হয় কিছু একটা ঘটেছে, বিপদ থেকে আমরা রক্ষা পাই।
সবাইকে বলি নিজের চোখ-কান খোলা রাখুন। বাড়িতে কুকুর পোষার চেষ্টা করুন।
ছবি: বিডি নিউজ ২৪ ডটকম
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৪
আহা রুবন বলেছেন: সংখ্যালঘু মুক্ত হলে তখন প্রতিপক্ষ হবে নিজেদেরই কেউ শিয়া, সুন্নি, আহমদিয়া, বাহাই, সুফিবাদি...বা অন্য কেউ।
২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০১
ঢাকাবাসী বলেছেন: মায়ানমার নিয়া আমাদের বীরপুঙ্গবদের সারাদিন চিল্লাচিল্লি কিন্তুি নিজদেশে শত শত বছর ধরে বসবাসকারী হিন্দুদের মেরে ভর্তা করে দিচ্ছে কেউ কিছু বলছেনা!
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
আহা রুবন বলেছেন: লক্ষ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেয়ার জন্য গলা ফাটাবে এরা। কিন্তু নিজ দেশি, প্রতিবেশি, চেনা-জানা, বন্ধু, সহকর্মী সংখ্যালঘুকে কি তারা কয়দিন আশ্রয় দিতে রাজি আছে?
৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
এ সকল ঘটনাতে দেখলে কষ্ট লাগে। সত্যি আজ বিপন্ন মনবতা।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৩
আহা রুবন বলেছেন: কষ্ট পাওয়ার মানুষের সংখ্যা মনে হয় দ্রুত কমে আসছে!
৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১০
ধ্রুবক আলো বলেছেন: সব দিক দিয়ে বিপন্ন মানবতা
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৯
আহা রুবন বলেছেন: নিজের শরীরে আঁচ না লাগা অবধি আমদের হুঁশ হবে না।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩০
কুহুক বলেছেন: এগুলো দেখার কেউ নেই । বাংলাদেশকে সংখ্যালঘু মুক্ত করতে চাচ্ছে । আমাদের এরা চাই মায়ানমারের সঙ্খালঘুরা ভালো থাকুক আর আমাদের এখানে সংখ্যালঘু মুক্ত হোক । এদের মায়ানমারের মুসলিম সংখ্যালঘুদের জন্য যত কান্না কিন্তু নিজ দেশের সংখ্যালঘুদের নিয়ে কোন টান নেই । এটাই ইসলামের শিক্ষা