নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশ নিয়ে খুব চিন্তায় মগ্ন থাকি। ভালবাসি আমার এই দেশটাকে।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বৈকুন্ঠের উইল গল্পটি আমার কখনো পড়া হয়নি। পড়া উচিত ছিল কিন্তু পড়তে পারিনি। তবে মানু সেনের পরিচালিত ১৯৫০ সালের ছবি বৈকুন্ঠের উইল সেদিন করে দেখলাম। চমৎকার লেগেছে সিনেমাটি। গল্পটা ছিল অসাধারণ!। আর সিনেমাটিতে আমার প্রিয় অভিনেতা তুলসী চক্রোবর্তি ছিল দেখে দেখার আগ্রহটা অনেক বেড়ে গেলো।
আমি আবারো বলছি বইটি আমার আগেই পড়া উচিত ছিল সে যাই হোক ইংরেজীতে একটা কথা আছে না: Nothing is too late। বইটি কালেকশনে রেখেছি পড়া শুরু করবো।
বৈকুন্ঠর দোকান রয়েছে। তার বউ মারা যাবার পর কে তার ছোট্ট ছেলেটিকে দেখবে সেটা চিন্তা করে সে আরেকটি বিয়ে করে। সে ঘরেও একটি ছেলে সন্তানের জন্ম হয়। তারা দুই ভাই বড় হয়ে উঠে কিন্তু বৈকুন্ঠ তার সম্পদ লিখে যায় প্রথম বউয়ের সন্তান গোকুলের নামে। এই নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে চলে বিরোধ। ইউটিউবের লিংক দিলাম সময় হলে দেখে নিতে পারেন।
সিনেমাটিতে দেবো ৯/১০।
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৩৫
মাস্টারদা বলেছেন: বৈকুণ্ঠের উইলের ওপর রাজ্জাক-বাপ্পারাজের বাপ বেটায় মিলে রিমেক মুভি আছে, একই শিরোনামে "সন্তান যখন শত্রু।" দেখতে পারেন। ইউটিউবে পাবেন। বাপ-বেটায় অভিনয়ে সমানে সমান শুধু বাপ্পার কান্নার অভিনয়টাই বেশি বাপের বেশি আবেগঘন। বাপ্পারাজকে কেন্দ্রে রেখে কলকাতাও মুভিটি বানিয়েছিল (সেটাও ইউটিউবে পাবেন), কিন্তু ওইখানেই আপনি বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের সোনালী অতীতের ছোঁয়া পাবেন।
তবে বইয়ের গল্পের মাত্র ২% স্বাদ মুভিতে থাকে। পড়েছি এবং দেখেছি (যদিও আপনার মেনশনেরটা দেখা হয়নি)___তার উপলব্দি বললাম।
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৩৬
মাস্টারদা বলেছেন: বাংলাদেশেরটাই সেরা
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই দেখবো।