নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশ নিয়ে খুব চিন্তায় মগ্ন থাকি। ভালবাসি আমার এই দেশটাকে।
এপ্রিল এর ২৪ তারিখে Netflix-এ রিলিজ হয়েছে Chris Hemsworth অভিনিত সিনেমা Extraction। যেদিন রিলিজ হয়েছে সেদিনই দেখে ফেলেছি সিনেমাটি। শুধু আমি একা দেখেনি আমার সাথে আমার স্ত্রীও এই ছবিটি দেখেছে। সিনেমাটি নিয়ে বেশ অনেকদিন ধরেই কথাবার্তা শুনা যাচ্ছিলো কারণ সিনেমাটির অনেক জায়গায় ঢাকায় দৃশ্যায়ন হয়েছে। হলিউডের একটি সিনেমায় ঢাকা শহরকে দেখানো হবে, সিনেমার মধ্যে টুকটাক বাংলা ভাষায় কথাবার্তা হবে সেটা দেখার জন্যই সবাই অধীর আগ্রহে ছিল। যারা সিনেমা পাগল তারাও অপেক্ষায় ছিল এই সিনেমাটি দেখার জন্য।
সিনেমাটি পুরোদমে এ্যাকশনধর্মী একটি ছবি। হলিউডের এ্যাকশন সিনেমা বলতে যা বুঝায় ঠিক সেরকমই। যাদের মারামারি দেখতে ভালো লাগে তারা দেখে মজা পাবেন। ছবির কাহীনি নিয়ে বিস্তারিত বলতে চাইনা যেহেতু এটি সদ্য মুক্তপ্রাপ্ত একটি ছবি। অনেকেই এখনো দেখেনি তাই মূল গল্পটা নাই বা বলি।
আমার কাছে বেশী অবাক লেগেছে সিনেমাটি দেখে আমাদের দেশের অনেকেই খারাপ মন্তব্য করেছেন। ঠিকভাবে ঢাকা শহরকে কেনো দেখানো হয়নি, কেনো এতো নোংরাভাবে শহরটাকে দেখানো হয়েছে তার জন্যই তারা বেশ বাজেভাবে রেটিং দিয়েছে এই সিনেমাটিকে। সুতরাং আমি বলতে চাই যারা সেকেন্ডে সেকেন্ডে ঢাকা শহর খুঁজবে তাদের জন্য এই সিনেমা নয়।
আমার কাছে ভালই লেগেছে সিনেমাটি। এ্যাকশন সিনেমা বলতে যা বুঝায় সেরকমই। একটা কথা বলি, এই সিনেমাটি বাচ্চাদের সাথে নিয়ে দেখবেন না। এখানে অনেক গালাগালি ব্যবহার করা হয়।
২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:২৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: এই সিনেমার কোন অংশ ঢাকায় শুট হয় নি।
ঢাকা বলতে যা দেখানো হয়েছে তা সম্ভবত কেরালায় সেটে শুট হয়েছে।
৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: মুভিটা দেখব, দেখব করে দেখা হচ্ছে না।
৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:২১
আমিন রবিন বলেছেন: ঢাকা শহর দেখানো হয়নি, এটা নিয়ে কেউ আফসোস করছেনা। শ্যুটিং কোথায় কোথায় হয়েছে তা আমরা আগে থেকেই জানি। দেশি কোন শিল্পী কাজ করেনি, সেটাও মেনে নিলাম। সমস্যা হল, ভারতীয় শিল্পীদের দিয়ে অভিনয় করিয়ে এরপর বাংলা ডাবিং-টাও তাদের দিয়েই করানো হয়েছে। এহেন কুৎসিত বাংলা শোনার পরে কারওই ভালো লাগবেনা। তাছাড়া যানবাহন, ঘরবাড়ি, আসবাবপত্র, ... গডফাদারের বউ কিংবা পার্টির মেয়েদের পোশাক, সবই প্রায় ভারতের রাজস্থানীদের মত। আরও বিরক্তিকর হল, প্রত্যেকটা বাসা থেকে কোন না কোন হিন্দি গান ভেসে আসছে! খুবই দুখঃজনক যে, গবেষণা দলে নাকি ওয়াহিদ ইবনে রেজার মত লোক ছিলেন!
আর আপনাকে বলি, সিনেমা রিভিউ কি জিনিস না বুঝে দয়া করে শব্দটা টাইটেলে ব্যবহার করবেননা। আপনি দুই প্যারায় যা লিখেছেন, খুব বেশি হলে এটা আপনার ব্যক্তিগত অনুভূতি। এটাকে রিভিউ বলেনা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৫:৩৯
নেওয়াজ আলি বলেছেন: বাচ্চারা যেন না দেখে বলে ভালো করেছেন