নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশ নিয়ে খুব চিন্তায় মগ্ন থাকি। ভালবাসি আমার এই দেশটাকে।
উত্তম কুমার--সুচিত্রা সেনের সিনেমা কেমন হবে সেটা কি আর বলতে হয়? আর সেই সাথে যদি সিনেমায় থাকে ভানু বন্দোপাধ্যায় তাহলেতো আর কথায়ই নাই। "ওরা থাকে ওধারে" চমৎকার এই সিনেমা সেকেন্ডে সেকেন্ডে উপভোগ করলাম। ১৯৫৪ সালের এই সিনেমার পরিচালক হলেন সুকুমার দাশগুপ্ত।
খুব সাধারণ একটা গল্প এতো অসাধারণভাবে দূর্দান্ত অভিনয়ের মাধ্যেমে ফুটিয়ে তুলেছে তা এই সিনেমা দেখলেই বোঝা যায়। উত্তম কুমার, সুচিত্রা সেন, ভানু বন্দোপাধ্যায়ের পাশাপাশি তুলসী চক্রবর্তীও এই ছবিতে অভিনয় করেছেন। ৫০ দশকের পশ্চিম বঙ্গে বসবাসরত দুই পরিবারকে নিয়ে ঘটনা। দুই প্রতিবেশীর মধ্যে এক পরিবার হলো বাঙ্গাল আরেক পরিবার হলো ঘটি। ৪৭ এর দেশভাগের পর যেসব বাঙ্গালী তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে ভারতে গিয়েছিল তাদেরকে বলে বাঙ্গাল আর পশ্চিম বঙ্গের পুরনো বাঙ্গালিদের বলে ঘটি। দুই ধরনের এই পরিবারের মধ্যে সারাক্ষণ শুধু ঝগড়া লেগে থাকে।
এই ঝগড়া আবার খুব সিরিয়াস টাইপের কিছুনা। ঝগড়ার দৃশ্যের মধ্যেই রয়েছে রসিকতা। রসিক হবারই কথা কারণ ঐ যে ভানু বন্দোপাধ্যায় যে আছে!! তার অভিনয় চমৎকার ছিল। আমি খুব মুগ্ধ তার অভিনয় দেখে।
দুই প্রতিবেশীর মধ্যে ঝগড়াঝাটি হলে হবেটা কি, একে অন্যের জন্য আবার ঠিকই টান রয়েছে। আপনারা দেখতে পারেন। ইউটিউবে পাবেন। লিংকটা দিয়ে দিলাম।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩০
রিনকু১৯৭৭ বলেছেন: জি ভাই লেখা হচ্ছে। আসলে গত কয়েকদিন সমানে সিনেমা দেখছি।
২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:২২
ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: সময় পেলে "দেয়া-নেয়া" দেখবেন (উত্তম কুমার, তনুজা)। আপনি যেহেতু দেখেন, তাই সাজেস্ট করলাম এবং দেখে একটা রিভিউ লিখবেন অবশ্যই
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩১
রিনকু১৯৭৭ বলেছেন: অবশ্যই দেখবো আর আমার সিনেমা দেখা মানেই রিভিউ লেখা।
৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:০১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঢাকার ভানুর কিছু ভালো সিনেমাঃ
১। ভানু গোয়েন্দা জহর অ্যাসিস্ট্যান্ট
২।আশিতে আসিও না
৩। যমালয়ে জীবন্ত মানুষ
৪। সারে চুয়াত্তর
৫। ভানু পেল লটারি
৬। পাশের বাড়ি
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:০১
রিনকু১৯৭৭ বলেছেন: ভানু আমার প্রিয় অভিনেতা। চমৎকার লাগে তার অভিনয়।
৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:২৫
জগতারন বলেছেন:
রিনকু: আপনি যেহেতু সিনেমা দেখেন, আমি বলবো সময়ে পাইলে
১) থানা থেকে আসছি ও
২) শেষ অঙ্ক
এই দুইটি পুরানা দিনের সিনেমা দুইটি দেখিবেন।
এই দুইটি সিনেমায় দেখিতে পাবেনঃ উত্তম কুমার ও শর্মিলা ঠাকুর, পাহাড়ী স্যান্নালদের অভিনয় শৈলীগত পারদর্শীকতা আর সিনেমা পরিচালকদের সংলাব লিখার পারদর্শিতা।
এই সিনেমা দুইটি বানানো হইয়াছিল আজ থেকে ৬০/ ৬৫ বছর আগে।
অথচ এতো বছর পরেও আমরা কী দেখি বর্তমান জামানায় বাঙলা সিনেমায় তা শুধুই আনাড়ী ও বালক বালিকাদের দূর্গন্ধময় কার্যকলাপ।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১২
রিনকু১৯৭৭ বলেছেন: ধন্যবাদ। আমি অবশ্যই দেখবো। সাজেস্ট করার জন্য ধন্যবাদ। দেখার জন্য অস্থির হয়ে আছি।
৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: মুভিটা দেখে্ছি। চমতকার।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১২
রিনকু১৯৭৭ বলেছেন: জি ভাই, আসলেই ভালো।
৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৩:০২
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: আমি মনের লিস্টে তুলে রাখলাম। হয়তো দেখেছি বহু আগে। তবুও রিভিশন হলে মন্দ না। ধন্যবাদ।
৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:১১
(মিফতাহুর রহমান চৌধুরী) বলেছেন: দেখছি
৮| ০২ রা মে, ২০২০ সকাল ১১:২১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দাদার কীর্তি দেখতে পারেন। এটা ১৯৮০ সালের সিনেমা। এটা তাপস পালের ও দেবশ্রি রায়ের প্রথম সিনেমা। এটা মজার একটা সিনেমা। একটা উপন্যাস অবলম্বনে। এছাড়া এতে আছে নায়িকা মহুয়া রায় চৌধুরী। এতে অনেক গুলি রবীন্দ্র সঙ্গীত আছে। আর মিউজিক ডাইরেক্টর ও গায়ক ছিলেন হেমন্ত কুমার মুখোপাধ্যায়। এত রবীন্দ্র সঙ্গীত সম্ভবত আর কোনও সিনেমাতে ব্যবহার হইনি।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৪৬
বিজন রয় বলেছেন: আপনার রহস্যময় ভূতের গল্প কই?