নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশ নিয়ে খুব চিন্তায় মগ্ন থাকি। ভালবাসি আমার এই দেশটাকে।
২০১১ সালের ২২-এ জুলাই নরওয়েতে যে বর্বরোচিত হত্যাকান্ড ঘটেছিল সেটার ওপর নির্মিত ছবি 22 July দেখলাম কয়েকদিন আগে।
মূল হত্যাকারী Anders Behring Breivik কিভাবে পুলিশের ড্রেস পরে প্রথমে নরওয়ের সরকারি অফিস Regjeringskvartalet বোমা দিয়ে উড়িয়ে দিয়ে দেওয়ার পর Utøya নামের একটি দ্বীপে গিয়ে নিরীহ লোকজনদের সমানে গুলি করে মেরেছিল এবং যার ফলে মোট ৭৭জন মারা গিয়েছিল সেটা নিয়েই এই ছবিটি বানানো হয়েছে। The Bourne Supremacy, Green Zone, Captain Phillips এর মতো দূর্দান্ত ছবির পরিচালক Paul Greengrass এই ছবিটি পরিচালনা করেছে।
ওত কাহীনি না ঘেটে মূল ঘটনাতেই চলে যায় সিনেমাটি। যাকে বলে শুরু থেকেই সাসপেন্স! ইসলাম বিদ্বেষী Anders Behring Breivik এইরকম একটি হত্যাকান্ডের সিদ্ধান্ত নেয় কারণ সে মনে করতো তার দেশ সহ ইউরোপের বহু দেশে ইসলাম তাড়াতাড়ি ছড়িয়ে যাচ্ছে এবং ইমিগ্র্যান্টের কারণে ইউরোপিয়ানরা তাদের ঐতিহ্য হারাচ্ছে। সে এতোটাই হিংস্র হয়ে উঠে যে সে সিদ্ধান্ত নেয় যে এমন কিছু একটা করবে যাতে সবার টনক নড়ে।
ছবিতে দেখানো হয় যারা বেচে যায় তারা কিভাবে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয় এবং তারা চায় যার কারণে এতো নিরীহ প্রাণ চলে গেলো তার যেন উচিত শাস্তি হয়।
আমার কাছে খারাপ লাগিনি সিনেমাটি। আমি তার মানে এইটা বলছিনা যে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আমি দেব ৮/১০। আপনারা সময় পেলে দেখতে পারেন।
২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩২
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ছবিটি কবে রিলিজ হয়েছে বলেননি, আর ২২ শে জুলাই হলে
৪ মাস পর এর গুরুত্ব অনেক কমে যায়।
.................................................................................
বিশ্বে মুসলিম সম্প্রদায়কে হেয় করা বা নিপীড়ন নির্যাতন করার
জন্য, বিভিন্ন খৃষ্টান দেশ পরিক্লপনা করে, আর আমাদের মতো
বোকার দল তাদের পাতা ফাঁদে পড়ে, জেল জরিমানা, মৃত্যুদন্ড
ভোগ করে ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: খুন, মারামারি কাটাকাটির মুভি আমাকে আহত করে।