নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশ নিয়ে খুব চিন্তায় মগ্ন থাকি। ভালবাসি আমার এই দেশটাকে।
Bridge of Spies দেখার পর শুধু এতটুকুই বলবো যে সিনেমাটি এক কথায় অসাধারণ। স্টিভেন স্পিলবার্গের মতো পরিপূর্ণ একজন পরিচালক যে সিনেমা বানায় সে সিনেমা যে নিঃসন্দেহে দেখার মতো হয় তা Bridge of Spies দেখলেই বোঝা যায়। আর স্পিলবার্গের সাথে যদি সেই ম্যাচিংটা হয় টম হ্যাঙ্কের মতো দূর্দান্ত এক অভিনেতার তাহলে সিনেমাটার মান কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। কোয়েন ভ্রাতৃদয়ের লেখার ওপর নির্মিত এই সিনেমার ঘটনা ১৯৬০ দশকের সোভিয়েত ইউনিয়ন ও আমেরিকার মধ্যকার স্নায়ুযুদ্ধের ওপর যেখানে কেজিবির এক সদস্য আমেরিকায় ধরা পরে যায় ও আমেরিকার এক U-2 spy plane এর পাইলট সোভিয়েট ইউনিয়নে ধরা পরে যায়। দুই দেশের দুই নাগরিককে ফিরে পেতে কথা চালাচালির কাজে নিয়োজিত হয় একজন আইনজীবি যার ভূমিকায় অভিনয় করেছে টম হ্যাঙ্কস। সিনেমার গল্পটি বেশ ভালোভাবে ফুটিয়ে তুলেছে পরিচালক। স্টিভেন স্পিলবার্গের ম্যুভি মানেই জন উইলিয়ামস-এর কম্পোজিশন তবে এই সিনেমায় সেটি আর হয়ে উঠিনি। এই সিনেমায় কম্পোজিশন করেছে টমাস নিউমান। আমি বলবো নিউমানের সাউন্ডট্রাকগুলো ছিলো চমৎকার। সর্বশেষে আমি Bridge of Spies কে দেব ১০/১০।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১
এম.এ.জি তালুকদার বলেছেন: কে ভাই আপনি? ১৯৭৭ এর মানে কি আপনার জন্ম তারিখ? তাই যদি হয়, তাহলে আমরা জন্ম বন্ধু! হায়রে কপাল,আপনে সিনেমাওয়ালা,আর আমি টুপরিওয়ালা।