নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশ নিয়ে খুব চিন্তায় মগ্ন থাকি। ভালবাসি আমার এই দেশটাকে।
রোজা রাখার নিয়ম হলো যখন যে দেশে রমজানের চাঁদ দেখা যাবে ঠিক তার পরের দিন থেকে রোজা পালিত হবে। আর যদি মেঘলা আবহাওয়ার কারনে চাঁদ দেখা না যায় তাহলে মাস ৩০দিন পূর্ণ করে রোজা শুরু করতে হবে। এর বাইরে আর কোন নিয়ম নেই। অন্য দেশে চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে রোজা রাখা কোনমতেই চলবেনা। অথচ আমাদের দেশে বিপথগামী কিছুসংখ্যক মুসুল্লী আছেন যারা সৌদি আরব ও মধ্যপ্রাচ্যের রীতি অনুসরণে রোজা রাখা শুরু করেন। এদের রোজা কি আদৌ হবে? আসলে দুনিয়াটা যে শেষ জমানার দিকে গেছে তা এরুপ ঘটনা দেখলেই বোঝা যায়। চাঁদপুরের চার উপজেলার ৪০টি গ্রামের মানুষ আজ বুধবার থেকে রোজা রাখতে শুরু করেছেন। গ্রামগুলোর অধিকাংশ মুসল্লি গতকাল দিবাগত রাতে সেহরি খেয়ে রোজা শুরু করেন। সৌদি আরবের রীতি অনুসরণে এক দিন আগে রোজা ও ঈদ পালন করে থাকে এই জায়গার লোকরা। কিন্তু এটি কি ঠিক? এদের রোজা কি হবে? সৌদি আরব ও মধ্যপ্রাচ্যের মতই যদি তারা রোজা ও ঈদ পালন করে তাহলে সৌদি আরব ও মধ্যপ্রাচ্যে যেসময় প্রতি ওয়াক্তের নামাজ হয় সেইসময় কি তারাও নামাজ পড়ে?
২| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
এস এইচ খান বলেছেন: স্বাধীন গোপালগন্জবাসী গোপালগুন্জী চাঁদ না দেখলে তাদের পক্ষে আসলেই রোজা রাখা সম্ভব নয়! তা ছাড়া ইন্ডিয়ান চাঁদ আর পাকি চাঁদ এক হয় কি করে
লোকজন দেখছি, মোল্লা সল্ট খাওয়া ছাইড়া দিছে
৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: রোজা হবে তবে একটা নফল হয়ে যাবে আর ফরজ রোজা বাদ পড়বে। ঈদের নামাজটা মনে হয় বৃথা যাবে। এরা সহীহ হাদীসের ধার ধারে না। নিজেদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে।
৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪
ভিটামিন সি বলেছেন: ভাইজান আমি সিঙ্গাপুরে থাকি আজ ৬ বছর। একবার রোজা রাখার জন্য চাঁদ দেখি নাই। তারপরও রোজা রাখি, আজকেও রেখেছি। তাহলে আমার কি হবে? চাঁদ কেন দেখি না জানেন, সিঙ্গাপুর সারা বছরই বর্ষা, সারা বছরই গরম আর তাই সারা বছরই আকাশে মেঘ ভেসে বেড়ায়। সুতরাং আকাশে মেঘ ভেসে থাকলে তো আর আকাশের চাঁদ দেখা যাবে না। তাহলে আমার রোজার কি হবে?
সিঙ্গাপুর আলোর শহর। রাস্তা-ঘাট, বন-জঙ্গল, অফিস-ফ্যাক্টরীতে রাতে + দিনে আলো জ্বলে। বিদুতের আলোয় আকাশ আলোকিত হয়। এখন আলোকিত আকাশে তো আর সরু একখান চাঁদ মাইক্রোস্কোপ, টেলিস্কোপ, বায়োস্কোপ দিয়েও খুজে পাওয়া যাবে না। আর সবারই তো মাইক্রোস্কোপ, টেলিস্কোপ ব্যাবহার করার সময়, সুযোগ সামর্থ্য নেই। তাহলে আমাদের রোজার কি হবে? তারচেয়ে সরকার যে ঘোষনা দিয়েছে সেইটা ফলো করি, না হলে গুনাহ সরকারের উপর বর্তাবে সেটাই ভালো না? তবে হ্যাঁ বাংলাদেশে গতকাল চাঁদও দেখা যায় নাই, সরকারি ঘোষণাও আসে নাই। তারপরও তারা রোজা রেখেছেন - এতে করে তাদের রোজা হবে না এমন না। শুধু মাত্র তিনদিন রোজা রাখা যাবে না। ঈদুল ফিতর, ঈদুল আজহা ও শবে বরাত। সুতরাং একদিন আগে রোজা রাখলে সেটা পূর্ববর্তী কোন না করা রোজার প্রতিস্থাপন অথবা নফল রোজা হবে। বাধা তো নেই।
৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
রোজা হবে। ইজমা বলে একটা বিষয় আছে জানেন তো? ৪০টি গ্রামের মুসলিম মানুষ যে বিষয়ে একমত হয়েছে সেটা আল্লাহর কাছে অবশ্যই গ্রহন যোগ্য হবে। ইসলাম অনেক সহজ একটা ধর্ম ভাই, ইসলামে কোন জটিলতা নেই। আল্লাহ সামান্য ইবাদতেই খুশি হন, আর রোজার মত একটা কঠিন সাধনা আল্লাহ গ্রহন করবেন না এটা হতেই পারেনা।
৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
গোবর গণেশ বলেছেন: বুদ্ধি কম। এত কিছু বুঝি না। তবে ৩নং কমেন্ট ভালো লেগেছে। সব কিছুরই একটা সুনির্দিষ্ট নিয়ম থাকা উচিত। এলেমেলো মনগড়া নিয়ম কোন ভাবেই গ্রহণযোগ্য বা যুক্তিসঙ্গত হতে পারে না।
৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫
জননেতা বলেছেন: ভাই রাষ্ট্র ত রাজনৈতিক সীমারেখা আর আল্লাহ্র কাছে ত পুরা পৃথিবীটাই এক।
ভাই রোজা শুরু হয় চাঁদের উপর নির্ভর করে, আর নামাজ হয় সূর্যের আবস্থানের উপর।
৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৩
বলাক০৪ বলেছেন: এইটা ই আমাদের এক নম্বর জাতীয় সমস্যা।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
দেখতাছি বলেছেন: রোজা হবে না এই তথ্য কই পাইলেন ? সহীহ হাদিস অথবা কুরআন ?