নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশ নিয়ে খুব চিন্তায় মগ্ন থাকি। ভালবাসি আমার এই দেশটাকে।
ইসলামী ব্যাংক একটি চড়া সুদি ব্যাংক। অন্যান্য ব্যাংক প্রকাশ্যে বলে যে তারা সুদ নেয়, সেটা নিয়ে কোনই আপত্তি নেই কিন্তু এই ইসলামী ব্যাংক ইসলামী শরীয়ার কথা বলে মানুষের সাথে চূড়ান্ত পর্যায়ে ভন্ডামী করে চলেছে। এরা অন্যান্য যেসব ব্যাংক সুদ নেয় তাদের থেকেও অতি উচ্চু হারে সুদ আদায় করে। গ্রাহকদের এরা "ইসামী শরীয়ার" কথা বলে প্রতারিত করে চলেছে। এরা মুনাফেক, শয়তান। এরা নামায, রোযা রাখে আবার চড়া দামে সুদও নেয়। ইসলামী ব্যাংকের অবৈধ কার্যক্রম যেভাবেই হোক বন্ধ করতেই হবে।
২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৪
রিনকু১৯৭৭ বলেছেন: Boro dhoroner ekta case kora hoisay ai Bank er against ay...amader keo tara hoiranii korsay kintu amra challenge suray diasii jay tara shuudii bank..
৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১১
খইকাঁটা বলেছেন: @রিনকু১৯৭৭ : ভাই কিছু মনে নেবেন না, কয়টা প্রশ্ন ছিল করি।
১) আপনি কি মুসলমান?
১নং এর উত্তর হ্যা হলে,
২) আপনি কি আদৌ ইসলামী ব্যবসা ও অর্থনীতি সম্পর্কে পড়াশুনা করেছেন?
যদি উত্তর হ্যাঁ হয়
৩) আপনি কি ইসলামী ব্যাংকের কাছে কখনো তাদের ব্যবসা ও ব্যাংকিং ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন করেছেন?
আমি আপনার উত্তরের আশায় থাকলাম।
৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৯
টকঝালমিষ্টি বলেছেন: ভাই খইকাঁটা কে বলছি
আপনি নিশ্চিত থাকুন লেখক এখন কেবলই ত্যানা প্যাঁচাবে, সঠিক আলোচনায় আসবে না। দেখে নিন, অপেক্ষায় থাকুন।
৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪২
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: শুধু চড়া সুদই না, ইসলামি ব্যান্ক এর কাউন্টার থেকে জাল টাকা সরবরাহেরও অনেক প্রমাণিত ঘটনা আছে। ধরা পড়লে এরা নানাভাবে ম্যানেজ করে।
৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮
পথহারা সৈকত বলেছেন: কোথাও ইসলাম লেখা থাকলেই চুলকানী হয় কিছু লোকের....... আসুন এমরান ভাইকে বলে এই ব্যাংক বন্ধ করি।
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩২
রিনকু১৯৭৭ বলেছেন: ইসলাম নাম দেখলেই চুলকানি হয়না, যারা ইসলামী নাম ব্যবহার করে অন্য কাজ করে যেটা মোটেও শরীয়াভিত্তিক নয় কিন্তু মানুষদের বুঝায় ওটি শরীয়াভিত্তিক, সেটাতেই আপত্তি
৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২৮
রিনকু১৯৭৭ বলেছেন: @টকঝালমিষ্টি @খইকাঁটা : না জেনে শুনে মন্তব্য করাটা মনে হয় বাঙ্গালীর একটা বদ অভ্যাস। আমি না জেনে শুনে এমন ব্লগ পোস্ট করিনি। ব্যাপক পড়াশুনা ও নিজ বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকেই এমন ব্লগ পোস্ট করিছি। হ্যা! আমি মুসলমান। আর, কোনো ভন্ড লোক বা প্রতিষ্ঠান ইসলামের নাম ব্যবহার করে একটি কথা বললো বা কাজ করলো আর তা যাচাই না করেই অন্ধের মতো বিশ্বাস করে বসলাম সেরকম মুসলমান আমি নই। ইসলামের নাম নিয়ে কিছু করলেই যে সেই লোক বা সেই প্রতিষ্ঠান "পাক্কা" মুসলমান বা পাক্কা মুসলিম প্রতিষ্ঠান" সেটা ভাবাটাও আমি মনে করি ঠিক না।
আপনারাই বা কতটুকু জানেন এই ইসলামী ব্যাংকের সিস্টেমের ব্যাপারে? আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি আমি যেটা জানি তার ১% ও আপনারা জানেন না এই ব্যাংক কিভাবে কার্যক্রম করছে। কারণ আমি নিজে সরাসরি এদের সাথে "ডিল" করেছি, ১ বার বা ২ বার নয়। ১৩টি বছর এদের সাথে সরাসরি "ডিল" করেছি। আর আমি শুধু পড়াশুনাই করিনি, আমি ইসলামী ব্যাংকের মেমোরান্ডাম ওফ আর্টিকেল থেকে শুরু করে বহু ব্যাপার বিস্তারিত গবেষনাও করেছি। আর এরসাথে রয়েছে নির্মম নিজের অভিজ্ঞতা।
আপনারাই বা কতটুকু পড়েছেন??? লোকে মুখে শোনা কথাই আপনারা টিয়া পাখির মতো বলে বেড়ান যে ইসলামী ব্যাংক ইসলামী শরীয়া অনুযায়ী কাজ করে। এটি সম্পূর্ণ ভুল কথা।
অন্যান্য যেসকল ব্যাংক প্রকাশ্যে বলে যে টারা সুদ নেয়, সেটা নিয়ে কোনই সমস্যা নেই আমাদের কারণ তারা সুদ যে নিচ্ছে সেটা প্রকাশ্যেই বলছে। সুদ ইসলামে হারাম। এটি ইসলাম সমর্থন করে না।
ইসলাম ধর্ম যেমন নামায, রোযা, জাকাত ফরয করেছে ঠিক একইভাবে "রিবা" বা সুদ কে হারাম করেছে। যতই নামায, রোযা হোক কেউ যদি সুদের সাথে জড়িত থাকে তাহলে তার সবকিছুই বরবাদ হয়ে যাবে। আর এই সুদটাকেই আমরা একেবারে হালকাভাবে নেই। সুদের কথা কোরআনের সূরা বাক্বারাতেই শেষের আয়াতের দিকে বলা হয়েছে। আর এই ইসলামী ব্যাংক এই সুদটাই সাধারণ মানুষের কাছ থেকে নেয় অন্যভাবে। যদিও তারা বলে যে তারা প্রফিট-লসের মাধ্যমে ব্যবসা করে কিন্তু আমাকে আপনারা প্রমাণ দেখান যখন কোন প্রতিষ্ঠান লোকসান করে তখন কি এই ইসলামী ব্যাংক সেই প্রতিষ্ঠানকে মওকুফ করে? তখন কি তারা লাভ-লোকসানের কথা বলে নাকি তারা সেইসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা করে? ইসলামী শরীয়ার কথা বলে এরা ঠিকই কিন্তু শরীয়া অনুযায়ি মটেও কাজ করেনা। ইসলামী শরীয়াতে এও বলা আছে যে যদি কোন লোক বা প্রতিষ্ঠান লোকসান করে তাহলে সেটার অংশীদার ব্যাংকেও নিতে হবে এবং দুই পক্ষের মধ্যে সমঝোতায় এসে সমাধান করতে হবে। আমি চ্যালেন্জ দিয়ে বলতে পারি আপনারা এমন কোন প্রতিষ্ঠানকে দেখাতে পারবেননা যে প্রতিষ্ঠান লোকসান করেছে আর ইসলামী ব্যাংক আইনী ব্যবস্থা না করে তাদেরকে মওকুফ করে দিয়েছে!!!
উদাহরণ: একটি প্রতিষ্ঠান ইসলামী ব্যাংক থেকে বিগত বছরে ৭৬ কোটি টাকা নিয়েছে আর সেই প্রতিষ্ঠান ইসলামী ব্যাংকে ফেরত দিয়েছে ৬৪ কোটি টাকা। তাহলে বাকি রইলো ১২ কোটি টাকা। এখন এই প্রতিষ্ঠান বলছে তাদের ব্যবসায়িক লস হচ্ছে তাই এই ১২ কোটি টাকার জন্য হয় কিছু টাকা মওকুফ করে দেওয়া হউক বা দীর্ঘ মেয়াদীর কিস্তির ব্যবস্থা করে দেওয়া হউক। যেহেতু এই ব্যাংক ইসলামী শরীয়া অনুযায়ী কাজ করে তাই এখনে মওকুফের প্রশ্ন আসছে, অন্য সুদভিত্তিক ব্যাংক হলে এমন প্রশ্ন থাকতোনা। এদিকে ব্যাংক বলছে তারা এখনো ২৫ কোটি টাকা পায়!!! কোথা থেকে এই টাকা এলো??? সেই প্রতিষ্ঠান বলছে যে এটি হয়তো অন্য সুদ ভিত্তিক ব্যাংকের বেলায় মানা যেত তারা যেহেতু অনেক ধরনের সুদের হিসাব করে কিন্তু ইসলামী ব্যাংক কিভাবে এমন কথা উত্থাপন করে???
সেই প্রতিষ্ঠান এও বলছে যে তারা শরীয়া অনুযায়ীই ইসলামী ব্যাংকের কাছে এই প্রস্তাব রেখেছে একানে অন্যায়ের কিছু হয়নি। অথচ সেই প্রতিষ্ঠানকে এখন হেনস্তা হতে হচ্ছে এই ব্যাংক দ্বারা। দফায় দফায় ব্যাংক চেক বাউন্স করিয়ে হয়রানি করছে। এখন সেই প্রতিষ্ঠান আইনী লড়াই করছে যে ইসলামী ব্যাংক কোর্টে প্রমাণ করুক যে তারা শরীয়া অনুযায়ী কাজ করছে, আর যতদিন প্রমাণ দিতে না পারবে ততদিন ব্যাংকে এক পয়সাও দেবেনা তারা কারণ তাদের কাছে প্রমাণ আছে যে ইসলামী ব্যাংক ইসলামী শরীয়া অনুযায়ী কাজ করছেনা।
আরো ভুরিভুরি প্রমাণ আছে, সব আস্তে আস্তে বলবো।
৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩৪
খইকাঁটা বলেছেন: @রিনকু১৯৭৭ : আপনি যেহেতু এ ব্যাপারে অনেক বেশী জানা, তাই আপনার কাছ থেকে এই সুযোগে কিছু জেনে নেই।
১. ভাই মুদারাবা অর্থ কি?
২. ইসলামী অর্থ বা ব্যবসা ব্যবস্থায় মাদারাবা পদ্ধতির অবস্থান মূল্যায়ন করবেন কি?
বাকী প্রশ্নগুলো আস্তে আস্তে করি?
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
রিনকু১৯৭৭ বলেছেন: আপনি কি আমাকে পরীক্ষা করছেন? আপনি পরীক্ষা করার কে? আপনি নিজে ঠিকই এইসব জানেন এখন আমাকে জিজ্ঞেস করে যাছাই করছেন আমি ঠিক বলছি কিনা!!! ইসলামী ব্যাংকিং সিস্টেমের জন্য যেই সকল টার্ম আছে এসবের জন্য যথেষ্ট বই আছে আর এইসব ইন্টারনেটের মাধ্যমেই পাওয়া যায় সুতরাং এটি মোটেও বললে কেউ বিশ্বাস করবে না যে আপনি কোথা থেকেও জানতে পারছেন না এই সবের অর্থ কি। আর আমিও বা আপনাকে কৈফত দিতে যাবো কেন? আপনি জানেন মুদারাবা, মুরাবাহা বা মুশরাক্বা মানে কি?? এসব শিখাইতে আিসেন না আমাকে। আমি বহু ঘাটছি এদের ব্যাপারে খুবই কাছ থেকে। না জেনে আমি এই পোস্ট দেই নাই।
আর আরেকটা ব্যাপার স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই যে ইসলামী ব্যংকের ব্যাপারে বললেই যে সেটা ইসলামের বিরুদ্ধে বলা হয়ে গেলো সেটা ভাবাটাও অন্যায়। আমি এখানে এইতাই বলার চেষ্টা করছি যে এরা ইসলামী ব্যাংকিং সিস্টেম, মানে ইসলামী শরীয়ার কথা বলে ফ্যাংশান করছে আরেকভাবে।
আমি শুধু এতটুকুই বলতে চাই যে একটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংক থেকে, মানে ইসলামী ব্যাংক থেকে ৭৬ কোটি টাকা নিয়েছে আর ফেরত দিয়েছে ৬৪ কোটি টাকা। এরই ভেতর ব্যাংকের যত ধরনের চা্র্জ, কোম্পেনসেশন, প্রফিট ধরা আছে। এখন ব্যাংক বলছে যে ব্যাংক নাকি এখনো ২৫ কোটি টাকা পায়। আর এই প্রতিষ্ঠান ব্যাংককে বলছে যে এই ব্যাংকতো অন্যান্য সুদী ব্যাংক নয় যেএতো চার্জ হতে থাকবে। এই প্রতিষ্ঠানের কথা হলো তারা নিয়েছে ৭৬ কোটি টাকা আর দিয়েছে ৬৪ কোটি টাকা সুতরাং ব্যাংক আর পাবে ১২ কোটি টাকা। যেহেতু ইসলামী ব্যাংক Claim করে তারা শরীয়া ব্যাংকিং করে তাই এইটা শরীয়ার মধ্যেই পড়ছে কি না আপনারা আমাকে বলেন। আর এরা আরো বলছে যে যেহেতু ইসলামী শরীয়া প্রফিট-লস শেয়ারিং এর কথা বলা রয়েছে টাই এই ১২ কোটি টাকা থেকে কিছু মওকুফ করে দেওয়া হউক অথবা লম্বা একটা সময় ধরে কিস্তির মেয়াদ দেওয়া হউক। এইসব কি শরীয়া পরিপন্থি কোন প্রস্তাব আপনারা বলেন????
৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৩
চিকন আলি বলেছেন: ব্রাক ব্যাংক ২৭ % পর্যন্ত নেয়.....। ভাইরে, মিছা কথা বলে কেউ বিজয়ী হিচে শুনছেন কোনোদিন......?? কেন খালি খালি মিছা কথা কন।
বেহুদা পোষ্ট।
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭
রিনকু১৯৭৭ বলেছেন: Whenever something is purchased, this so called ISLAMI BANK mentions that there will a profit of 15.5% on the total value. According to ISLAMI SHARIA you cannot fixed the rate. They use the term PROFIT but say 15.5% which becomes INTEREST
১০| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৯
ফকির সাইঁ বলেছেন: আপনাদের কারো থেকেই আসল উততর পেলাম না , দুই পকখোই তেনা পেচাচছেন।
আমাকে রেফানেনস ও লজিক দারা বুঝান ইসলামী ব্যাংক যেটা নেয় সেটা সুদ ।
ওর, যারা এটাকে সুদ বলতে নারাজ তাদের কে বলি এটা কেন সুদ নয় !
ইলজিকেল আর আবেগ থেকে কোন উততর চাই না।
১১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫৫
নদীর তীরে বলেছেন: অন্যরা সরাসরি খায় আর এরা ঘুরাইয়া খায় ।
মুনাফা নির্ধারন করে দিলেই সেটা সুদ ।
ব্যাঙ্ক এ টাকা খাটালে লাভের যেমন অংশীদার হইতে হবে তেমনি ক্ষতির ও অংশীদার হইতে হইবে । কিন্তু ব্যাঙ্ক এ তা নাই । এখানে শুধুই লাভ ।
১২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১০
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: sud haram taile khali islami bank ken,sob bank bondho korar andolon koren....
mne ja chan ta manben baki tuku manben na ta kmn kotha ??
hoi purush hoben noile mohila..
amadr somaje hijlar dam nai..
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
রিনকু১৯৭৭ বলেছেন: vodai type er public dekhi apni...na bujhaii montobbo korlen...ami onno bank er against ay bolbona karon tara ghoshona diyaii bolay tara interest nissay...Islami Bank na ghoshona diya ISLAMI SHARIAr kotha bolay jay tara sharia vittik bangking koray...tara jokhon kono kisu purchase kortay dai tokhon 15.5% profit mention koray...sheta SHARIA na Interest sheta bolen...amar kotha holo, Shariar kotha bolay tara keno interest vittik kaaj korsay
১৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯
মদন বলেছেন: আপনারা যেহেতু ইসলামী ব্যাংকের বিরুদ্ধে কেস করেসেন যে তারা সুদী ব্যাংক। কেস এর আপডেট মাঝে মাঝে জানায়েন। আমারও জানতে চাই তারা আসলে কি?
১৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২২
খইকাঁটা বলেছেন: লেখক বলেছেন : আমি শুধু এতটুকুই বলতে চাই যে একটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংক থেকে, মানে ইসলামী ব্যাংক থেকে ৭৬ কোটি টাকা নিয়েছে আর ফেরত দিয়েছে ৬৪ কোটি টাকা। এরই ভেতর ব্যাংকের যত ধরনের চা্র্জ, কোম্পেনসেশন, প্রফিট ধরা আছে। এখন ব্যাংক বলছে যে ব্যাংক নাকি এখনো ২৫ কোটি টাকা পায়।
...........................................
এ ব্যাপারে আপনি ডিটেইল তথ্য এবং প্রমান পত্র [email protected] এ আপলোড করবেন কি? দেখি সত্যটাকে আবিস্কার করতে পারি কি না?
১৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৮
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: পর্যবেক্ষণে রইলাম ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
আপনদেশ বলেছেন: এই ইসলামী ব্যাঙ্কের কারনে আজ আমি পথের ফকির, আমার ব্লগ পড়ুন।