নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশ নিয়ে খুব চিন্তায় মগ্ন থাকি। ভালবাসি আমার এই দেশটাকে।
নবী(সাকে যেকোন মুসলমান তাদের বাবা-মায়ের চেয়েও ভালবাসে। নবীর প্রতি এই ভালবাসা চিরদিন অটুট থাকবে যেকোন ঈমানদার মুসলমানের। তাই যখনই কোন বেজন্মা আমাদের ইসলাম ধর্মের ওপর, আমাদের নবীর ওপর আজেবাজে কথা বলে তখন কোন ঈমানদার মুসলমান চুপচাপ বসে থাকতে পারে না। জামায়াত-শিবিরের বিচার হউক সেটা আমিও চাই তবে নবী (সাঃ) এর বিরুদ্ধে যদি কোন জারজ সন্তান কথা বলে আর সেটার বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গেলেই যদি সেটাকে জামায়াত-শিবিরের সমর্থক হিসেবে ধরে নেওয়া হয় তা কিন্তু ঠিক হবেনা। যুদ্ধপরাধিদের শাস্তি আমরা চাই। তবে নবী(সাঃ) এর বিরুদ্ধে যেই কথা বলুক না কেন তারও নির্মম শাস্তি আমরা চাই!!! আর আমি এটাও মনে করি যে যাকে সৃষ্টি করা না হলে কাউকেই সৃষ্টি করা হতো না, সেই নবীর বিরুদ্ধে যারা কথা বলে তাদের বিচার যুদ্ধপরাধীদের আগেই হওয়া উচিত!!! আগে নবীর অপমানকারীদের বিচার এরপর যুদ্ধপরাধীদের বিচার।
২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০২
মোঃ মুশফিকুর রহমান বলেছেন: এদেশে নবী করিম (সঃ) এর বিরুদ্ধে কেও কথা বলেনা। বর্তমানে নবী করিম (সঃ) এর বিরুদ্ধে কথা হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে সেটা একটা চক্রান্ত। জামায়াত-শিবির টলটলে পানি ঘোলা করে তা থেকে ফায়দা নিতে চাচ্ছ। কারণ জামাত শিবিরের বেড়াই পিঠ ঠেকে গেছে।
৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬
ডি না মা ই ট বলেছেন: নবী (সাঃ) এর বিরুদ্ধে যদি কোন জারজ সন্তান কথা বলে আর সেটার বিরুদ্ধে আন্দোলন
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০১
মাফকরেবন বিচারপতি বলেছেন: আজকের সর্ব স্তরের মুসল্লিদের মিছিলে পুলিশী বাধা দিয়ে ও ককটেল ফাটিয়ে এই হরকার বস্তুত নবী অবমাননা কারীদের পক্ষ অবলম্বন করল শুধু নয় তারা নবী (সা) কেউ অবমাননা করল।