নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হিজলের, তাল, বুনোঘাস, গুল্মলতার ঝোপে, কাশবন, বাশঝাড়, ভরা ভাদরের নদীকূলে। ফেলে এসেছি শৈশব আনমনে কোনো এক কালে হারিয়ে ফেলেছি গোধুলি লগ্ন মঙ্গল ধুপে। রাতজাগা চোখে, জোনাকির আলো, কদমের ঘ্রাণ সবকিছু পলাতক সময়ের স্রোতে।
১। প্রায় প্রতিটি পাড়া-মহল্লা-গলিতে গুন্ডাটাইপের একজন লোক থাকে, বেশির সময় তার নাম হয় "বাবু" । নাম তাদের যতই বাবু হোকনা কেনো, হাব-ভাব-স্বভাব তাদের মোটেই বাবুর মতো হয়না; তবে কোনো হেল্প লাগলে, ওই "বাবু" ভাইদের খুজে বের করুন।
২। লেখা-লেখি করাটা অনেকটা হাগা-ধরার মতো; বেগ যতো বেশি , লেখার মান ততো চমতকার।
৩। অফিসে সারাদিন যতো কাজ আমি করি, তারমধ্যে সব'চে গুরুত্বপুর্ণ কোনটি? কোনটির ভ্যালুই বা সব'চে বেশি? অনেক ভেবে আমার মনে হয়েছে- কমিউনিকেশন। কমিউনিকেশনটাই আমার কাছে সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপুর্ণ বলে মনে হয়েছে।
৪। যুগ হয়তো মানুষের মনের ভাব বদলে দেয়, যা আবার গড়ে তোলে সমসাময়িক সাহিত্যের প্যার্টান। সম্পুর্ণ অভিন্ন বিষয় নিয়ে লেখা একটি সাহিত্য এক যুগে একেক রকম ভাবে উপস্থাপিত এবং ভিন্ন হতে বাধ্য। যুগ একটা ম্যাট্রিক্স।
৫। শরীর চর্চার মতো মনেরও চর্চা করা দরকার? অংক করুন, ফল পাবেন। অন্যদিকে, আমরাতো ডিজিটাল হচ্ছিনা বরং খানিকটা অর্থব হয়ে পড়ছি। কিছু দরকার হলেই গুগলে ঝাপ দেবার আগে ম্যানুয়ালী একটু কসরত করা উচিত। টাইপ করতে করতে , আমাদের হাতের সব লেখা স্বাক্ষরের মতো হয়ে গেছে।
৬। হাটতে-চলতে-ফিরতে গুনগুন করে গাইবার মতো নতুন কোনো গান বা পরিবেশ কোনোটাই নাই। আমাদের সিনেমা গেলো, গান-নাটক নেই, গদ্য-পদ্য হৈলো অখাদ্য, গবেষণা-বিজ্ঞান ছিলোনা কোনোদিন, আমরা বৈদেশে কামলা দিবো চিরদিন।
বি:দ্র: পুরোটাই লেখকের পার্সোনাল মতামত এবং রুচি-গর্হিত ২ নং পয়েন্টের জন্য দু:খিত, ভালো না লাগলে এড়িয়ে যান, সময় নষ্ট করে, দয়াকরে জ্ঞান দিতে আসবেন না।
©somewhere in net ltd.