নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হিজলের, তাল, বুনোঘাস, গুল্মলতার ঝোপে, কাশবন, বাশঝাড়, ভরা ভাদরের নদীকূলে। ফেলে এসেছি শৈশব আনমনে কোনো এক কালে হারিয়ে ফেলেছি গোধুলি লগ্ন মঙ্গল ধুপে। রাতজাগা চোখে, জোনাকির আলো, কদমের ঘ্রাণ সবকিছু পলাতক সময়ের স্রোতে।
গতরাতে হয়ে যাওয়া বৃষ্টি রেশ রয়ে গেছে এখনো। আমাদের গাড়ী ঢাকা, চন্দ্রা পেরিয়ে কালিয়াকৈর পড়তেই আমরা যেন সবুজের মধ্যে একেবারে সেধিয়ে গেলাম। আকাশে মেঘ থাকলে গাছপালাগুলোকে একটু বেশি সবুজ লাগে।
সারা বাংলাদেশের রাস্তার দুধার একই রকম-ধুলো ময়লা, টং দোকান, মার্কেট, রিকশা, হাড্ডিচর্মসার লোকজন, ইত্যাদি। সুন্দরেরা রাস্তার ধারে থাকেনা, তারা বাস করে দুরে বহুদুরে- less people more nature।
আমাদের গন্তব্য ছিলো রাজশাহী। বাংলাদেশের যতো জায়গায় আমি গিয়েছি, তার মধ্যে রাজশাহী আমার কাছে সবচেয়ে ভালো লেগেছে। পাঠ্য বইয়ে চলনবিলেন নাম শতসহস্রবার পড়লেও দেখলাম এইবার প্রথম। এতো চমতকার জায়গা আর কোথাও নেই। আমি আমার সহযাত্রীদের বললাম, আমাকে এখানে নামিয়ে দিয়ে তোরা চলে যা, চলে যা, চলে যা………
রাজশাহীর রোডঘাটগুলো নিরিবিলি, পরিস্কার পরিছন্ন। গ্যানজাম নাই। আমি শুধু ভাবছিলাম কি যেন একটা নাই রাস্তায়। কি সেটা?
বিকেলে পদ্মার ধারে বেড়াতে গিয়েছিলাম। হিমালয়ের কোল বেয়ে নেমে আসা পদ্মার পাড়ে সুন্দর একটা শহর রাজশাহী
যা ভালো লাগে নাই:
ঐ যে পর্যটনের মোটেলটা। ভাড়ার তুলনায় রুমগুলো একেবারে পিচ্চি পিচ্চি। সকালের ব্রেকফাস্টটা আরো একটু রিচ হওয়া উচিত ছিলো।
বি:দ্র: “আমি শুধু ভাবছিলাম কি যেন একটা নাই রাস্তায়। কি সেটা?” সেটা হলো সি.এন.জি
২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমি বিজন ভাইয়ের সাথে খুবই সহমত। খুবই দায়সারা গোছের লেখা।
৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪
আখেনাটেন বলেছেন: রাজশাহীর রোডঘাটগুলো নিরিবিলি, পরিস্কার পরিছন্ন। -- সত্য কথন। বাংলাদেশের অার কোনো নগরী এতটা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন নয়।
তবে আপনার বিশাল ও বিশদ ভ্রমণ ব্লগ পড়ে মনে হল ঝটপট লিখে ব্লগে পোস্ট করেই মোটেলের বাথরুমে দৌড় দিয়েছেন কম্ম সারতে। হা হা হা।
কাহিনি সেচা নাকি অাদম ভাই।
৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯
কে ত ন বলেছেন:
কোথাও কি এই জিনিস দেখেছেন?
৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: ছবি কই?
৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০
নাহিদ০৯ বলেছেন: বুঝলাম, আপনি রাজশাহী গেছেন আর আসছেন। ভ্রমণ বলা চলে না।
৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২
ইসমত বলেছেন: আহারে! এই ছিল রাজশাহীর কপালে; রাজশাহী ভ্রমণ কাহিনী এর চেয়ে ভালো লিখতে পারবে যে কেউ।
৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হিমালয়ের কোল বেয়ে নেমে আসা পদ্মা এই তথ্যটি সঠিক নয়। তা' ছাড়া এই শহরে সিএনজি নাই এই তথ্যও ভুল। সিএনজি আছে, তবে সংখ্যায় কম। গনপরিবহন হিসাবে বাস মিনিবাসও চলে না। এখানে মুলত ব্যাটারি চালিত থ্রি হুইলারই বেশি চলে। যে কারণে এখানে বায়ু দূষণ প্রায় নাই বললেই চলে। পর্যটনের মোটেলটি পাকিস্তান আমলের। তাই রুমগুলোর অবস্থা ওরকম।
৪ নং কমেন্টে ব্লগার কে ত ন যে জিনিষটির ছবি দিয়েছেন, সেটির নাম ঢোপ কল। ব্রিটিশ আমলে সম্ভবত ত্রিশের দশকে জমিদার রানী হেমন্তকুমারীর উদ্যোগে সারা শহরে পানি সরবরাহের জন্য এই ঢোপ কল বসানো হয়। তখন মানুষ এই ঢোপ কল থেকে পানি সংগ্রহ করে বাসা বাড়িতে ব্যবহার করতো। এখন অবশ্য ওয়াসা থেকে পাইপের মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা হয়। ঢোপ কল শহর থেকে প্রায় উঠেই গেছে।
পোস্টটি খুবই সংক্ষিপ্ত। ফলে রাজশাহী শহরের প্রায় কিছুই উঠে আসেনি এই পোস্টে। তারপরেও আপনাকে ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫
বিজন রয় বলেছেন: দায়সারা গোছেন লেখা।
আরো একটু দায়িত্ব নিয়ে লেখা যেত না?