নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিশেষ কোন পরিচয় নাই।

আমি রাছেল খান

বলার মত কিছু নেই

আমি রাছেল খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

২৬ তারিখ কি হবে? জানুন এটার ভয়ংকর দিক এবং সুবিধা

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৩

Hamaster kombat নামে একটা টেলিগ্রাম মাইনিং প্রজেক্ট ২৬ তারিখ উইথড্র হবে।
এটা মূলত একটা ব্লকচেইন ক্রিপ্টোকারেন্সী। টেলিগ্রামে এইরকম কয়েক শত প্রজেক্ট চলমান থাকে। বর্তমানে উল্লেখযোগ্য কয়েকটা Tap sawp, Blum, memefi, yescoin ইত্যাদি।

টেলিগ্রামের বেশিরভাগই ফেইক অথবা স্কাম হতো। তবে সাম্প্রতিক NOT coin সবাইকে পেমেন্ট দেয়। যারফলে টেলিগ্রাম প্রজেক্ট গুলো জনপ্রিয়তা পায়। বাংলাদেশে প্রায় ৫০ লক্ষ প্লাস মানুষ Hamaster kombat প্রজেক্টে কাজ করেছে। বলতে পারেন এটাও একধরনের আউটসোর্সিং।

ব্লকচেইন ক্রিপ্টোকারেন্সী নিয়ে সংক্ষিপ্ত ভাবে যদি বলি— সবাই এটাকে বিটকয়েন নামে চিনে। কিন্তু পৃথিবীতে ২০ হাজার + ক্রিপ্টোকারেন্সী আছে তারমধ্যে একটা হলো বিটকয়েন। প্রতিদিন ১০০ এর উপর নতুন কয়েন মার্কেটে যুক্ত হয়।

এবার আসি এই কয়েন কিভাবে টাকা দেয়?
উত্তর হলো- এই সব কয়েনই হলো ভার্চুয়াল। এগুলোর ফিয়াট মুদ্রার মতো কোন কয়েন নেই। ফিয়াট মুদ্রা মানে নরমাল দেশী টাকা। আমাদের যেমন ৫ টাকা, ২ টাকার কয়েন আছে। তো এসব কয়েন আবার একটা মার্কেট প্লাটফর্মে বিক্রি হয়। যাকে বলা হয় এক্সচেঞ্জ। প্রতি সেকেন্ডই সকল কয়েনের দাম উঠা নামা করে। পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় এক্সচেঞ্জ হলো বাইন্যান্স।

বাইন্যান্সের মালিক বর্তমানে পৃথিবীর টপ ২০ ধনীর একজন। মার্কেট গবেষকরা বলেছেন আগামী ২০ বছরে পৃথিবীর সবাই বাইন্যান্স একাউন্ট করে ফেলবে। এটার কিছু সুবিধা আছে, যেমন- পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে সেকেন্ডের মধ্যেই টাকা পাঠাতে পারেন। আবার ট্রেড করতে পারেন। বাংলাদেশে বর্তমানে ২৪ লক্ষ মানুষ ট্রেড করে আয় করছে। এছাড়াও বিভিন্ন পেমেন্ট গেটওয়ে আছে। আবার চাইলে মোবাইলে টাকা রিচার্জ করতে পারেন। বিনামূল্যে লটারিতে অংশ গ্রহন করতে পারেন৷ টাকা ডিপোজিট করে রাখতে পারেন৷ এখানে বাৎসরিক ২০০/৩০০% পর্যন্ত ইন্টারেস্ট দেয়। আগে অনেকে আউটসোর্সিং করে দেশে টাকা আনতে হয়রানির শিকার হতো, কিন্তু বাইন্যান্সের মাধ্যমে সহজেই দেশে টাকা আনা যায়। আবার ১ মিনিটের মধ্যেই বিকাশে/ব্যাংকে টাকা বের করা যায়। আপনি যদি কোন প্রকার আউটসোর্সিং করেন বাইন্যান্স একাউন্ট আপনার লাগবেই।

এক্সচেঞ্জ তথা বাইন্যান্সের সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো এটা দিয়ে ডার্ক ওয়েব কাজ করা যায়, কোন কারনে অজ্ঞাত কেউ টাকা দাবী করলে, আপনি যে টাকা দিয়েছেন সেটার কোন ক্লু পাবেন না। সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো টাকা পাচার। আপনি যদি দুর্নীতি করে আয় করা ১০০ বিলিয়ন টাকাও এখানে ভরে রাখেন পৃথিবীর কোন গোয়েন্দাও বের করতে পারবে না। যারা দুর্নীতি করে ব্যাংকে টাকা রাখে বা আত্মীয় স্বজনের নামে রাখে, দেখা যাচ্ছে গোয়েন্দা সংস্থা বের করে ফেলে। কিন্তু বাইন্যান্সে টাকা রাখলে ধরার কোন উপায় নাই।

পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েকটি কয়েন হলো- বিটকয়েন, ইথারিয়াম, বিএনবি, ইউএসডিটি, শিবা ইনু, সোলেনা, ডগি ইত্যাদি।

বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ধনী ব্যাক্তি বিটকয়েনের মালিক সাতোশি নাকামতো। আজ পর্যন্ত এই লোক প্রকাশ্যে আসে নাই। যারফলে ওনার অর্থ বিত্ত নিয়ে কেউ তেমন আলোচনার সুযোগ পান না। ফলে ওনাকে বাদ দিয়েই ধনীর তালিকা করা হয়। এই বছর একটা বিটকয়েন দাম প্রায় ৮০ লক্ষ টাকা ছিলো। বর্তমানে প্রায় ৬৫ লক্ষ টাকা চলতেছে।

আপনি ক্রিপ্টোকারেন্সী দুইভাবে ফেতে পারেন- প্রথমত ক্রয় করে দ্বিতীয়ত মাইনিং করে। মাইনিং আবার কয়েক ধরনের হয়।
যেমন বিটকয়েন মাইনিং করতে হয় কম্পিউটার টাইপের মতো কিছু ক্যালকুলেশন হার্ডওয়্যার দিয়ে। তবে এরপর ইংল্যান্ডের Stanford University এর দুইজন প্রফেসর Android মোবাইলে মাইনিং সিস্টেম নিয়ে আসে। ওনাদের প্রজেক্টের নাম হলো Pi network.
বর্তমানে পৃথিবীতে ৮০ মিলিয়ন মানুষ মোবাইলে Pi network মাইনিং করছে। বাংলাদেশে প্রায় ৩০ লক্ষ মানুষ Pi network এ একাউন্ট করেছেন। আরেক ধরনের মাইনিং হলো টেলিগ্রামের মাধ্যমে মাইনিং করা। তবে সাধারণ মাইনিং থেকে টেলিগ্রাম প্রজেক্টগুলো একটু ভিন্ন।

মোবাইল মাইনিং আবার দুইভাবে হয়- পেইড মাইনিং আরেকটা হলো ফ্রী মাইনিং।
বাংলাদেশে আমরা সবাই ফ্রী মাইনিং করি।

এই ব্যবস্থায় কাজ করেও দেশের রেমিট্যান্স বাড়ানো সম্ভব। মাইনিং করে প্রাপ্ত টাকা দেশের বাহিরে P2P তে বিক্রি করে দেশে ডলার আনলে রেমিট্যান্স আসবে। যদি দেশের ভিতরই P2P ক্রয় বিক্রয় করেন তবে এতে কর্মসংস্থান হবে তবে রেমিট্যান্স আসবে না।

আপনি বাইন্যান্স একাউন্ট করতে চাইলে নিচের লিংক থেকে করতে পারেন। যার জন্য আপনার NID card এবং ফেস ভেরিফিকেশন লাগবে

Binance:
https://accounts.binance.com/en/register?ref=164296254

এছাড়াও বিস্তারিত কোন তথ্যের দরকার হলে আমার টেলিগ্রাম চ্যানেল যুক্ত হতে পারেন, হেল্প করবো। https://t.me/cryptoguidedhaka



মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৮

আমি রাছেল খান বলেছেন:
Binance:
https://accounts.binance.com/en/register?ref=164296254

এছাড়াও বিস্তারিত কোন তথ্যের দরকার হলে আমার টেলিগ্রাম চ্যানেল যুক্ত হতে পারেন, হেল্প করবো। https://t.me/cryptoguidedhaka

২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩০

আমি রাছেল খান বলেছেন:

৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩১

আমি রাছেল খান বলেছেন:

৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৪

এক্সম্যান বলেছেন: আপনার অনেক তথ্যে ভুল আছে।

এক্সচেঞ্জ তথা বাইন্যান্সের সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো এটা দিয়ে ডার্ক ওয়েব কাজ করা যায়, কোন কারনে অজ্ঞাত কেউ টাকা দাবী করলে, আপনি যে টাকা দিয়েছেন সেটার কোন ক্লু পাবেন না।

এটা শতভাগ ভুল, সব এক্সচেঞ্জেই ভেরিফিকেশন করতে হয় সুতরাং মোটামুটি রেপুটেডেট যেকোনো এক্সচেঞ্জ থেকে ক্রিপ্টো পাঠালে তা ধরা যাবে। একমাত্র প্রাইভেসি প্রটেক্টেড টোকেন যেমন মোনেরো ট্রান্জেকশন নন ট্রেসেবল, সেটাও ওয়ালেট থেকে ।

আপনি যদি দুর্নীতি করে আয় করা ১০০ বিলিয়ন টাকাও এখানে ভরে রাখেন পৃথিবীর কোন গোয়েন্দাও বের করতে পারবে না। যারা দুর্নীতি করে ব্যাংকে টাকা রাখে বা আত্মীয় স্বজনের নামে রাখে, দেখা যাচ্ছে গোয়েন্দা সংস্থা বের করে ফেলে। কিন্তু বাইন্যান্সে টাকা রাখলে ধরার কোন উপায় নাই।

হা হা, হাসতেই আছি, আপনি হয়তো জানেন না রাস্ট্র চাইলে বাইনান্স তথ্য দিতে বাধ্য। যেখানে আপনি এনআইডি দিচ্ছেন, ফেস ভেরিফিকেসন করতেছেন সেখানে আপনাকে ধরতে রাস্ট্রের কিছুই করা লাগবেনা, জাস্ট অফিসিয়ালি চিঠি দিলেই বাইনান্স আপনার ছবি, এনআইডির সকল তথ্য দিয়ে দেবে।

আপনি যদি কোন প্রকার আউটসোর্সিং করেন বাইন্যান্স একাউন্ট আপনার লাগবেই।

কে বলেছে আপনাকে? আউটসোর্সিং সম্পর্কে আপনার কোনো ধারনা আছে বলে মনে হয় না। ক্লায়েন্ট কখনই আপনাকে ক্রিপ্টোতে পে করবেনা। যদি ইলিগ্যাল কাজ হয় তাইলে আলাদা কথা।

আরো ভুল তথ্য আছে, কিন্তু টাইপ করার এনার্জি নাই।

নিজের রেফারেল প্রচার করার আরো অনেক ওয়ে আছে, সেগুলো ব্যাবহার করুন, ভুল-ভাল তথ্য দিয়ে নয়।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩৩

আমি রাছেল খান বলেছেন: কম জানলে যা হয়, শতশত এক্সচেঞ্জ আছে, কোন এক্সচেঞ্জে কে পাঠাইছে কিভাবে জানবে? আর বাইন্যান্সও সহজেই কাউকে কোন তথ্য দেয় না। বাইন্যান্সে পাঠালেও অথোরিটি ছাড়া পৃথিবীর সবাই কেবল ট্রানজেকশন হ্যাশ পাবে। এটা দিয়ে কে পাঠাইছে, রিসিভ করছে বুঝা যাবে না।


আপনি বাইন্যান্সে টাকা রাখছেন এটা কি বলে বেড়াবেন? আপনি বোকার স্বর্গে আছেন।আর আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের ইতিহাসে কারো তথ্য চাইছে?

আউটসোর্সিং করলে পেমেন্ট খুব শর্টকাট নেওয়া যায়। বর্তমানে সবাই বাইন্যান্সেই পেমেন্ট নিচ্ছে।

আরেকটু জানুন। তারপর কমেন্ট করবেন ধন্যবাদ

৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৯

আজব লিংকন বলেছেন: স্কুল কলেজের বাচ্চাদের জন্য এগুলা প্রজেক্ট। বছরে ২-১ টা প্রজেক্ট দিয়া টুকটাক হাত খরচা বের করা যায়। আমাকে নট কয়েন ১০০$ ডলার দিয়েছিল। ডগস দিয়েছে ২০$ এর মত। আর কোন মাইনিং বট পেমেন্ট দিছে বলে আমার জানা নাই। রানিং যে গুলা চলে এগুলার কোন ভরসা নাই। পাই থেকে কিছু পাওয়া যাচ্ছে ১পাই মনে হয় ৪-৫ টাকা করে দিচ্ছে।

প্রফেশনালি কিছু করতে চাইলে আপ-ওয়ার্ক এবং ফাইভারে আসেন। এয়াড়-ডোপ আর টেলিগ্রাম মাইনিং এগুলা টাইম-পাস এ্যাকটিভিটি । বছরে ৫০টা প্রজেক্টে করলে ২-৩ টা থেকে পেমেন্ট পাওয়া যায়।
স্কুল কলেজের বাচ্চাদের জন্য এগুলা প্রজেক্ট। বছরে ২-১ টা প্রজেক্ট দিয়া টুকটাক হাত খরচা বের করা যায়। আমাকে নট কয়েন ১০০$ ডলার দিয়েছিল। ডগস দিয়েছে ২০$ এর মত। আর কোন মাইনিং বট পেমেন্ট দিছে বলে আমার জানা নাই। রানিং যে গুলা চলে এগুলার কোন ভরসা নাই। পাই থেকে কিছু পাওয়া যাচ্ছে ১পাই মনে হয় ৪-৫ টাকা করে দিচ্ছে।

প্রফেশনালি কিছু করতে চাইলে আপ-ওয়ার্ক এবং ফাইভারে আসেন। এয়াড়-ডোপ আর টেলিগ্রাম মাইনিং এগুলা টাইম-পাস এ্যাকটিভিটি । বছরে ৫০টা প্রজেক্টে করলে ২-৩ টা থেকে পেমেন্ট পাওয়া যায়।


আচ্ছা বলেন তো হেমেস্টার থেকে আমি কি রখম পাইতে পারি?

৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৫৬

আজব লিংকন বলেছেন: ত্যাত উপরের মন্তব্য এলোমেলো হলো কেন?
স্কুল কলেজের বাচ্চাদের জন্য এগুলা প্রজেক্ট। বছরে ২-১ টা প্রজেক্ট দিয়া টুকটাক হাত খরচা বের করা যায়। আমাকে নট কয়েন ১০০$ ডলার দিয়েছিল। ডগস দিয়েছে ২০$ এর মত। আর কোন মাইনিং বট পেমেন্ট দিছে বলে আমার জানা নাই। রানিং যে গুলা চলে এগুলার কোন ভরসা নাই। পাই থেকে কিছু পাওয়া যাচ্ছে ১পাই মনে হয় ৪-৫ টাকা করে দিচ্ছে।

প্রফেশনালি কিছু করতে চাইলে আপ-ওয়ার্ক এবং ফাইভারে আসেন। এয়াড়-ডোপ আর টেলিগ্রাম মাইনিং এগুলা টাইম-পাস এ্যাকটিভিটি । বছরে ৫০টা প্রজেক্টে করলে ২-৩ টা থেকে পেমেন্ট পাওয়া যায়।

৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:২০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এই সব বাজে জিনিসে নিজের মুল্যবান সময় নষ্ট করবেন না, এগুলো ৯৯% ই স্ক্যাম প্রজেক্ট।
হাজার হাজার কয়েনের মধ্যে ২০/৩০ টি টিকে থাকবে বাকি সব ঝড়ে পড়বে।

প্রফেশনালি কিছু করতে চাইলে আপ-ওয়ার্ক এবং ফাইভারে আসেন। এয়াড়-ডোপ আর টেলিগ্রাম মাইনিং এগুলা টাইম-পাস এ্যাকটিভিটি । বছরে ৫০টা প্রজেক্টে করলে ২-৩ টা থেকে পেমেন্ট পাওয়া যায়।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২১

আমি রাছেল খান বলেছেন: ভাই আমি সাতোশি এ্যাপ আর রেমিটানো দিয়ে ১৭ লক্ষ টাকা পেয়েছি। আশা করছি পাই নেটওয়ার্ক দিয়ে ৫ কোটি পাবো। আমার ৩০ হাজার কয়েন হয়ে গেছে। রানিং ৪০ ডলার করে চলছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.