নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাতীয় সঙ্গীত আসমান হতে অবর্তীর্ন কোন বস্তু? পৃথিবীর অনেক দেশই জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন করেছে।
ঠাকুর তার ধর্ম, চিন্ত-চেতনার আলোকে কবিতাটি লিখেছে বাংলাদেশ সৃষ্টি হওয়ারও আগে, এটা বাংলাদেশের লক্ষ্য উদ্দেশ্য, জাতির ভাবমূর্তি তুলে ধরে না। এই সঙ্গীতে ৫২ নাই, ৭১ ও নাই। এই সঙ্গীতে দেশের রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, ইতিহাস-ঐতিহ্যের কোন কথাই নাই।
বাংলাদেশের ৮০% জনগোষ্ঠী মুসলমান, অথচ বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতে শির্কী কথাবার্তা।
এই কবিতা লেখাই হয়েছিলো স্বাধীন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে, বঙ্গ বঙ্গের বিরুদ্ধে। হিন্দুরা যখন বঙ্গ বঙ্গের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ শুরু করেছিলো তখন তার নেতৃত্বে ছিলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বঙ্গভঙ্গ কার্যকর হলে হয়তো ১৯৪৭ এ ভারত-পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশ নামের আরেকটা দেশ তৈরি হতো, আমাদের নানা চড়াই-উতরাই এর ভেতর দিয়ে গিয়ে এত রক্তক্ষয়ের দরকার পরতো না।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত অথচ
বাংলাদেশ শব্দটা একবারও নাই
১৯১২ সালের ২৮শে মার্চে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিবাদে বিশাল এক জনসভা আহবান করা হয় কলিকাতার গড়ের মাঠে । আর এই সভাতে সভাপতিত্ব করেন স্বয়ং কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেন "পূর্ব বাংলার সব মূর্খ, তাদের আবার বিশ্ববিদ্যালয় কিসের?"
রবীন্দ্রনাথ দেশকে মা বলেন নাই, এই কবিতায় হিন্দু দেবীকে উদ্দেশ্য করে বলেছে। দেশকে মা সম্মোধন করলেও সেটা ঠাকুর তার দেশ, তার দেশপ্রেম নিয়ে লিখেছে। তাহলে বাংলাদেশীদের বলা উচিৎ আন্টি? ও আন্টি অগ্রানে তোর ভরা খেতে.....
২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২২
জ্যাকেল বলেছেন: রবিন্দ্রনাথ ঢাবি প্রতিষ্টার বিরোধিতা করেছেন বলে বিশ্বাস করি না। এত নিচু মানের মানুষ রবিঠাকুর নন। রেফারেনস ছাড়া ইহা কেমনে বললেন?
৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৪
নতুন বলেছেন: জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তনের জন্য যেই সব কারন দেখাইতেছে সেটা অজ্ঞতা এর ধমান্ধতা ছাড়া কিছু না।
হিন্দু লেখক, ঢাবির বিরোধিতা, বাংলাদেশে নাই...
গোলামআজমের বাচ্চার কাছে বাংলাদেশীরা জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তনের ছবক নিচ্ছে
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯
আদিত্য ০১ বলেছেন: সবকিছুই পরিবর্তন করা হোক, দেশের নাম বাংলাদেশের নাম পরিবর্তন করে বৈষম্যবিরোধিদেশ করা হোক, ঢাকা পরিবর্তন করে সারজিশনগর রাখা হোক, রাজশাহিকে পরিবর্তন করে নাহিদশাহি রাখা হোক, রংপুরকে পরিবর্তন সাইদ নগর রাখা হোক, এভাবে সব বিভাগ ও জেলার নাম হবে ছাত্রদের নামে। জাতীয় সংগীত বাদ দিয়ে পাকিস্তানের জাতীয় সংগীত রাখা হোক, ১৯৭১-এ দেশ স্বাধীন হয় নি, মুক্তিযোদ্ধারা সব দালাল, পাকিস্তানের সাথে তারা অন্যায়ভাবে দেশ ভাগ করেছে, এই দেশের নাম আবার পূর্বপাকিস্তান নয়ত বৈষম্যবিরোধিদেশ নাম রাখা হোক, ১৯৭১-এ যারা পাকিস্তানে পক্ষে ছিলো তারা দেশপ্রেমী ও মুক্তিযোদ্ধা।
জাতীয় ফুল পরিবর্তন করে গোলাপ রাখা হোক নয়ত হাসনা হেনা (আরবি নাম), জাতীয় ফল খেজুর রাখা হোক, জাতীয় পশুর নাম গরু রাখা হোক
এই দেশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের দেশ, এই দেশ তারা স্বাধীন করেছে, তাদের কথা অনুযায়ী সবকিছু চলবে, বাকি সবাই তাদের আদশে চললে চলবেন নয়ত ভারতে চলে যান, এই দেশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের - আপনি ভাড়ায় থাকতেছেন এইটাও ভাবতে পারেন। আপনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কথা না শুনলে ভারত চলে যান বা অন্য দেশে চলে যান