নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১) জান্নাতের ১০০টি স্তর রয়েছে। প্রতি দুই স্তরের মাঝে আসমান-জমিনের সমান ব্যবধান বর্তমান। ফিরদাওস হচ্ছে সবচেয়ে উঁচু স্তরের জান্নাত, সেখান থেকেই জান্নাতের চারটি ঝর্ণা প্রবাহিত হয় এবং এর উপরেই (আল্লাহ তাআলার) আরশ স্থাপিত। নবী (সাঃ) বলেছেন, ‘‘তোমরা আল্লাহ তাআলার নিকট প্রার্থনা করার সময় ফিরদাওসের প্রার্থনা করবে। (তিরমিজি ২৫৩১)
২) জান্নাতে রয়েছে নির্মল পানির সমুদ্র, মধুর সমুদ্র, দুধের সমুদ্র এবং মদের সমুদ্র। এগুলো থেকে আরো ঝর্ণা বা নদী-সমূহ প্রবাহিত হবে। (তিরমিজি ২৫৭১) জান্নাতের এই মদে জ্ঞান শূন্য হয় না, কোনো মাথা ব্যথায়ও ধরে না। (সূরা আল-ওয়াকিআ ১৯)
৩) জান্নাতবাসীনী কোনো নারী যদি পৃথিবীর দিকে উঁকি দেয়, তবে গোটা জগত আলোকিত হয়ে যাবে এবং আসমান-জমিনের মধ্যবর্তী স্থান সুগন্ধিতে মোহিত হয়ে যাবে। তাদের মাথার ওড়নাও গোটা দুনিয়া ও তার সম্পদরাশি থেকে উত্তম। (বুখারী ৬৫৬৮)
৪) জান্নাতে কারো ধনুক অথবা কারো পা রাখার স্থান দুনিয়া ও তাতে যা আছে, তা থেকেও উত্তম। (বুখারী ৬৫৬৮)
৫)জান্নাতের একটি গাছের নিচের ছায়ায় কোনো সওয়ারী যদি ১০০ বছরও সওয়ার করে, তবুও তার শেষ প্রান্ত পর্যন্ত পৌঁছতে পারবে না। (বুখারী ৬৫৫২)
৬) জান্নাতে মুক্তা দিয়ে তৈরি ৬০ মাইল লম্বা একটি তাঁবু থাকবে। জান্নাতের পাত্র ও সামগ্রী হবে সোনা ও রূপার। (বুখারী ৪৮৭৯)
৭)সেখানে জান্নাতীগণের জন্য থাকবে প্রাসাদ আর প্রাসাদ। প্রাসাদের উপর নির্মিত থাকবে আরো প্রাসাদ। (সূরা আয-যুমার ২০)
৮) পূর্ণিমার চাঁদের মতো রূপ ধারণ করে জান্নাতীরা জান্নাতে প্রবেশ করবে। তাদের অন্তরে কোনো হিংসা-বিদ্বেষ থাকবে না। তারা কখনো রোগাক্রান্ত হবে না। তাদের প্রস্রাব-পায়খানা হবে না। তারা থুথু ফেলবে না। তাদের নাক দিয়ে ময়লা ঝড়বে না। তাদের চিরুনী হবে সোনার চিরুনী। তাদের ধুনীর জ্বালানী হবে আগরের। তাদের গায়ের গন্ধ হবে কস্তুরির মতো সুগন্ধি। তাদের স্বভাব হবে এক ব্যক্তির ন্যায়। তাদের শারীরিক গঠন হবে (আদী পিতা) আদাম (আঃ)-এর মতো (অর্থাৎ ৬০ হাত লম্বা)। (বুখারী ৩৩২৭)
৯) জান্নাতীদের খাবারগুলো ঢেকুর এবং মিশকঘ্রাণযুক্ত ঘর্ম দ্বারা নিঃশেষ হয়ে যাবে। (মুসলিম ৭০৪৬)
১০) জান্নাতীরা সুখ-শান্তি ও স্বাচ্ছন্দ্যে ডুবে থাকবে। হতাশা, দুশ্চিন্তা ও দুর্ভাবনা থাকবে না। পোশাক-পরিচ্ছেদ ময়লা হবে না, পুরাতন হবে না। তাদের যৌবনও নিঃশেষ হবে না। (তিরমিজি ২৫২৬)
১১) জান্নাতবাসীরা সব-সময় জীবিত থাকবে। কখনো মৃত্যুবরণ করবে না। সব-সময় যুবক-যুবতি থাকবে, বৃদ্ধ হবে না। (মুসলিম ৭০৪৯)
১২) জান্নাতবাসীদের প্রতি আল্লাহ তাআলা বলবেন— আমি তোমাদের উপর আমার সন্তুষ্টি অবধারিত করবো। অতঃপর আমি আর কখনো তোমাদের উপর অসন্তুষ্ট হবো না। (বুখারী ৬৫৪৯)
১৩) জান্নাতের ইট স্বর্ণ ও রোপ্য দ্বারা তৈরি। কঙ্কর হলো মণিমুক্তা, আর মসল্লা হলো সুগন্ধীময় কস্তুরী। (তিরমিজি ২৫২৬)
১৪) জান্নাতের সকল গাছের কাণ্ড হবে সোনার। (তিরমিজি ২৫২৫)
১৫) জান্নাতের ১০০ স্তরের যেকোনো এক স্তরে সারা বিশ্বের সকল মানুষ একত্রিত হলেও তা যথেষ্ট হবে। (তিরমিজি)
১৬) জান্নাতে প্রত্যেক ব্যক্তিকে ১০০ জন পুরুষের সমান যৌনশক্তি ও সঙ্গম ক্ষমতা প্রদান করা হবে। (তিরমিজি ২৫৩৬)
১৭) জান্নাতবাসীগণ লোম, গোঁফ ও দাড়িবিহীন হবে। তাদের চোক সুরমায়িত হবে। (তিরমিজি ২৫৪৫)
১৮) জান্নাতবাসী উট ও ঘোড়া চাইলে দু’টোই পাবে এবং তা ইচ্ছেমতো দ্রুত উড়িয়ে নিয়ে যাবে। তাতে সেসব জিনিস পাবে, যা কিছু মন চাইবে এবং নয়ন জুড়াবে। (তিরমিজি)
১৯) জান্নাতে একটি বাজার থাকবে। প্রত্যেক জুমুআয় জান্নাতী লোকেরা এতে একত্রিত হবে। তারপর উত্তরদিকের বায়ু প্রবাহিত হয়ে সেখানকার ধুলাবালি তাদের মুখমণ্ডল ও পোশাক-পরিচ্ছদে গিয়ে লাগবে। এতে তাদের সৌন্দর্য এবং শরীরের রং আরো বেড়ে যাবে। তারপর তারা নিজের পরিবারের কাছে ফিরে আসবে। এসে দেখবে, তাদেরও শরীরের রং এবং সৌন্দর্য বহু বৃদ্ধি পেয়েছে। তাদের পরিবারের লোকেরা বলবে, ‘আল্লাহর শপথ! আমাদের নিকট হতে যাবার পর তোমাদের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেয়েছে।’ উত্তরে তারাও বলবে, ‘আল্লাহর শপথ! তোমাদের শরীরের সৌন্দর্য তোমাদের নিকট থেকে যাবার পর বহুগুণে বেড়ে গেছে। (মুসলিম ৭০৩৮)
২০) জান্নাতে একজন কৃষি কাজ করতে চাইবে। তারপর সে বীজ বপণ করবে এবং চোখের পলকে অঙ্কুরিত হবে, পোক্ত হবে এবং ফসল কাটা হবে। এমনকি পাহাড় পরিমাণ স্তুপ হয়ে যাবে। আল্লাহ তাআলা বলবেন, ‘‘হে আদাম সন্তান! এগুলো নিয়ে যাও, কোনো কিছুই তোমাকে তৃপ্তি দেয় না!(বুখারী ২৩৪৮)
২১) জান্নাতে এমন সব নিয়ামত প্রস্তুত রয়েছে, যা কখনো কোনো চোখ দেখেনি, কোনো কান শোনেনি এবং কোনো অন্তর কল্পনাও করেনি। (বুখারী ৩২৪৪)
০৬ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৩:৪২
আমি রাছেল খান বলেছেন: এখানে প্রত্যেকটার নির্ভুল রেফারেন্স দেওয়া আছে
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:৩২
কুশন বলেছেন: সুন্দর বিনোদনমূলক পোষ্ট।
জ্ঞান বিজ্ঞান মেধা আর উন্নতিতে যেসব দেশ সভ্য হচ্ছে তারা ক্রমেই ধর্ম নামক আফিম থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। এই যুগে এসেও যারা ধর্মের ভুল লজিক ধরতে পারছেন না, তারা আজকের বিশ্বে আসতে পারেনি, পেছনে পড়ে আছে। যারা আলোর সন্ধান করবে তারা উন্নতি করবে। যারা ধর্মের সন্ধান করবে তাঁরা পেছনে পড়ে থাকবে। সহজ হিসাব।
৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:৪৫
সাসুম বলেছেন: ২২. সুনানে ইবনে দাউদ এর হাদিস অনুযায়ীঃ যারা আল্লাহর এই অসীম বেহেশতে প্রবেশ করবে তারা দুনিয়ার ভাল কাজের বিনিময়ে ৭২ নারী সুন্দরী হুর পাবে যারা থাকবে চির যৌবন বতী এবং তাদের রুপের রুশ্নাই চারদিকে ছড়িয়ে যাবে।
এছাড়া ও, অগুনতি গেল্মান (কচি বাচ্চা) দেয়া হবে তাদের কে। তবে তাদেরকে কি কাজে লাগানো হবে এটা ক্লিয়ার লি কোথাও বলা নেই। তবে জান্নাতে কচি বাচ্চার কাজ কি হতে পারে, তা আমাদের হুজুর দের ফলো করলে একটা আইডিয়া পাওয়া যেতে পারে। যেহেতু জান্নাতে হারাম সরাবান তহুরা সহ দুনিয়াবী কোন হারাম কাজকে হারাম করা হবেনা সো এই গেল্মান দের দিয়ে জান্নাতিরা কি করবে তা সহজেই অনুমেয়।
সাধারণ মানুষ ৩.৫ হাত লম্বা হয়। এবং তার পেনিস এর সাইজ হয় ৬-৭ ইঞ্চি লম্বায় এবং ২.৫-৩.৫ ইঞ্চি বেড়ে।
৬০ হাত লম্বা জান্নাতি মানুষের পেনিস এর সাইজ হবে ১০-১১ ফুট লম্বা এবং,প্রস্থে ৪-৬ ফুট। এই বিশাল সাইজের অস্ত্র কিভাবে মানুষের এক্সিস্টিং মডেল ৬০ হাত শরিরে বহন করে চালানো করবে রাত দিন ২৪ ঘন্টা অগুনিত গেল্মান ও হুর দের খেদ্মতে সেটা একটা প্রশ্ন বটে। তবে, একটা কথা হল- জান্নাতি ভাইরা কখনোই দ্রুত পতন রোগে আক্রান্ত হবেন না, কারন তাদের কোন কিছু নির্গমন করতে হয়না। সো, তারা আজীবন মেশিন চলবে, মেশিন চালাবেই নীতিতে বিলিব করে ঠেলে যেতে পারবেন।
এছাড়াও, জান্নাতি রমনীরা তাদের জান্নাতি স্বামী দের সাথে থাকতে পারবেন এবং তাদের হুর ও গেল্মান মেনেজমেন্ট এর দায়িত্বে থাকবেন বলে আশা প্রকাশ করা যায়।
তবে, আরেক হাদিসে দেখা যায়- জান্নাতি স্বামী স্ত্রী একে অপরের দিকে ৪০ হাজার বছর নাকি খালি তাকায়েই থাকবে। কিভাবে এই সময়ে বাকি হুর গেল্মান মেনেজ করবে সেটা নিয়ে কিছু ক্লিয়ারলি বলা নেই যদিও।
যাই হোক- এই অগুনিত সুখ আর সেক্স এর সাগরে যাওয়াই আমাদের মোসল্মান দের একমাত্র লক্ষ্য।
আমীন।
৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্তরের সংখ্যা ১০০টি থেকে একটু বাড়ায়ে দেন, কোন টাকা পয়সা খরচ হবে না।
০৬ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৩:৪৪
আমি রাছেল খান বলেছেন: মহাজগৎ সম্পর্কে আপনার কোন ধারণা আছে?
৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৫
নতুন বলেছেন: সুতরাং দুনিয়াতে মানুষের পরিক্ষা শেষে বেহেস্তে
যৌবন, নারী, মদ, সেক্স এই পুরুস্কার পাবে।
পরিবহন হবে উড়ন্ত উট আর ঘোড়া?
৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:৩৪
মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: ভাই, জান্নাতের হুরদের দৈহিক সৌন্দর্যের বিবরণটাও যদি দিতেন, তাইলে আরেকটু মজাটা বাড়ত। জান্নাতে তো কোন দিন যাইতে পারবো না, হুরদের বর্ণনা শুনে দুনিয়াতে একটু মজা নিই।
৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: @ মাসউদুর রহমান রাজন, আল্লাহর সাথে যদি কাউকে সরিক না করে তারা সবাই জান্নাত্যে যাবে,আপনি যাবেন আমি যাবো,তবে দুই দিন আগে বা পরে।এটাই কোরানে বলা আছে।
৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১:০০
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আমার তো মনে হয় অনেকের জন্য এই দুনিয়াটাই জান্নাতের মতো - বিশেষত বাংলাদেশে এরকম ভুরিভুরি সৈভাগ্যবান ব্যক্তিকে খুঁজে পাওয়া যাবে। এদের জন্য গোটা জাতি মানি ইজ নো প্রব্লেম বানিয়ে রেখেছে। আর এদের জন্য টপ ক্লাস হুর পরীরও অভাব নেই। যেসব হুর-পরীর কাহিনী ও সুরত ইদানিংকার পত্র-পত্রিকায় দেখছি, তাতে তো জান্নাতের হুর-পরীদেরকে তেমন আকর্ষণীয় মনে হচ্ছে না।
৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১:১৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দাউদ হাদিস অনুযায়ীঃ যারা আল্লাহর বেহেশতে প্রবেশ করবে তারা ৭২ নারী সুন্দরী হুর পাবে।
জান্নাতে প্রত্যেক ব্যক্তিকে ১০০ জন পুরুষের সমান যৌনশক্তি ও সঙ্গম ক্ষমতা প্রদান করা হবে। (তিরমিজি ২৫৩৬)
জান্নাতবাসীগণ গোঁফ ও দাড়িবিহীন মাকুন্দো হবে। তাদের চোক সুরমায়িত হবে। তিরমিজি ২৫৪৫
বিভিন্ন হাদিসে দেখা যায় -
মদিনার মসজিদে সন্ধ্যার পর এই ধরনের আলাপই বেশী হইত। ৭২ নারী সুন্দরী হুর, হুরদের দৈহিক সৌন্দর্যের বিবরণ। নির্গমন বিহীন মেশিন বিবরন,
মুলত মরুভুমির বিচ্ছিন্ন ফ্রিল্যান্সার ছিনতাইকারি ও ছোট ডাকাতদল সমুহকে যুদ্ধ দলে ভেড়াতেই এইসব লোভনীয় গল্প।
যারা মাদ্রাসা শিক্ষকদের মত হালকা হোমো মানসিকতার এদের জন্যও ব্যাবস্থা (গেলম্যান) আছে বলা হত।
পার্থিব জান্নাতের গল্পও স্থান পেত।
নেক্টস যুদ্ধে ওই শহরটা দখল করতে পারলে কার ভাগে কয়টা মাল পাবে, কয় থলে স্বর্নমুদ্রা ...
বর্তমান স্ত্রী দাসী বা গনিমতের মালকে রাতে কোন আসনে লাগাবে, পেছন থেকে বা মুখে লাগালে বৈধ না মাক্রুহ? এসব আলাপও সেই মসজিদে হচ্ছিল, হাদিসে দেখা যায়।
১০| ০৮ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৯:৫৮
বিটপি বলেছেন: যারা সামুতে ইসলামী পোস্ট করতে চান, তাদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, সামুতে ইদানিং এক মহা ছাগলের উপদ্রব শুরু হয়েছে যে কিনা ইসলামী পোস্ট দেখলেই মুখ দেয় এবং বদহজমের কারণে ল্যাদানো শুরু করে। তার আবার কিছু সাপোর্টারও জুটেছে, যারা দলবদ্ধভাবে তাকে ডিফেন্ড করে বা তার সমমনা পোস্ট দেয়। তাই, কেউ যদি মনে করেন যে ইসলামের নিজস্ব একটা সৌন্দর্য আছে, সম্মান আছে, তবে তিনি যেন সামুতে ইসলামী পোস্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকেন।
এঈ ছাগলটার আবার কৃমি রোগ আছে। হিন্দু ধর্ম নিয়ে কিছু বললে আবার কৃমি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। কিন্তু ইসলামী পোস্ট দেখলেই ম্যাতকার শুরু করে।
১১| ০৮ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:১০
এভো বলেছেন: ১১ নং কমেন্ট -- বিটপি বলেছেন: যারা সামুতে ইসলামী পোস্ট করতে চান, তাদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, সামুতে ইদানিং এক মহা ছাগলের উপদ্রব শুরু হয়েছে যে কিনা ইসলামী পোস্ট দেখলেই মুখ দেয় এবং বদহজমের কারণে ল্যাদানো শুরু করে।
আপনি কি অন্য পোস্ট গুলো পড়েন , এই পোস্টে যারা মন্তব্য করেছে , তারা সবাই এমন কোন পোস্ট নেই যেখানে মন্তব্য করে না । আপনার এই ধরনে বার বার অভিযোগ ভুল এবং মিথ্যা । এই সব নিয়মিত ব্লগাররা প্রায় প্রত্যেক পোস্টে মন্তব্য করে আসছে দীর্ঘ দিন থেকে ।
আপনি দু্ই দিন আগে এই ব্লগে যোগ দিয়ে উলটা পালটা অভিযোগ কেন করে যাচ্ছেন ।
১২| ০৮ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:২০
রাজীব নুর বলেছেন: ওরে বিনোদন!!!
১৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৪০
বিটপি বলেছেন: আমি কোন অভিযোগ করিনি। যারা ইসলামী পোস্ট দিতে চায়, তাদেরকে সচেতন করার চেষ্টা করছি। ইসলামী পোস্টে এ ধরণের সংঘবদ্ধ আক্রমণ সামুর ইতিহাসে এর আগে কখনও দেখা যায়নি। লেখক সরল মন নিয়ে জান্নাত নিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছেন। আর কমেন্টবাজরা সব ঝাঁপিয়ে পড়েছে হুর গেলমান কি জিনিস, কারা পাবে - এসব নিয়ে। মনের মধ্যে শয়তানি না থাকলে এ ধরণের কমেন্ট করা সম্ভব না।
বিশেষ করে ছাগ্লার কমেন্ট তো মারাত্মক আক্রমণাত্মক। কি কমেন্ট করলে ইসলামের অনুসারীরা আঘাত পাবে - এ বিষয়ে রীতিমত মাস্টার্স করা সে। আর মডারেশন টিমও এ ধরণের কমেন্ট মডারেশন করেনা। বিষয়টা তুলে ধরলে তাদের গৎবাঁধা স্টেটমেন্ট "অভিযোগ পেলে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব"। আমি জানিনা এ সবের পেছনে কারা আছে। আমি খুব শঙ্কিত।
১৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:০২
এভো বলেছেন: বিটপি কমেন্ট ১৪ ---- কয়েক দিন আগে সাড়ে চুয়াত্তর সাহেব ইহুদী খৃষ্ঠান ও অন্য ধর্মকে নিয়ে আপত্তিকর কমেন্ট করেছিল . তিনি প্রকাশ্য ঐ সমস্ত ধর্ম গুলোকে ভুল বিকৃত বলে গালমন্দ করেছিলেন --- এই সমস্ত মন্তব্য ঐ সব ধর্মে মানুষের অনুভুতিকে আঘাত করে । সেই বিষয়ে কিছু বলবেন কি ? তার এই অন্য ধর্মকে গালাগালির জন্য তার বিরুদ্ধে কিছুই হয় নি ।
১৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:০২
রানার ব্লগ বলেছেন: এটা মোটেও সরল মনের পোস্ট না, ক্যাচাল পোস্ট। লেখক কোন উত্তর দিচ্ছে না। অর্থাৎ তিনি অব্জারভেসন করছেন ক্যাচাল লাগানর নয়া পন্থা।
১৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:০৯
কুশন বলেছেন: যার জন্ম আছে তার মরণ আছে, তবে ঈশ্বর কবে মরবে? ঈশ্বরের যদি জন্ম মৃত্যু না থাকে তবে হলো কীভাবে ও কী থেকে? ঈশ্বর যদি নিজের ইচ্ছায় হতে পারে তবে প্রকৃতি কেন পারবেনা?
১৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৯:১৯
বিটপি বলেছেন: রানার ব্লগ হয়তো ঠিকই বলেছেন। লেখক নিজেও হয়তোবা ছাগুদের দলেরই একজন। মজা দেখার জন্য এই পোস্ট দিয়েছে। আর ছাগুলেরাও সুযোগ পেয়ে নিজ নিজ প্রতিভা প্রদর্শন করে চলেছে।
@কুশন, জন্ম মৃত্যুর জন্য দরকার হয় টাইমলাইন, যেটার শুরু হয়েছে বিগ ব্যাং থেকে। ঈশ্বরের জগতে যেহেতু সময় বলে কিছু নেই, তাই তাঁর জন্ম মৃত্যুও নেই।
১৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:০১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এভো সাহেবের মাথা ভর্তি ডো ডো পাখির ডিম ভর্তি। প্রশ্ন ফাঁস জেনারেশনও হতে পারে। মুসলমান ও খ্রিস্টানদের মধ্যে বহুবার আনুষ্ঠানিকভাবে বিতর্ক হয়েছে। আগে থাকতে ঘোষণা দিয়ে, বহু দর্শক একত্র করে, অডিটোরিয়াম ভাড়া করে বিতর্ক হয়েছে। মানুষ টিকিট কেটে এই বিতর্ক দেখেছে। সামনেও হবে। ঐ বিতর্কের বিষয় ছিল বাইবেল আল্লাহর কথা কি না, ইসা (আ) কি ঈশ্বর, ঈসাকে (আ) কি ক্রুশে বিদ্ধ করা হয়েছিল, কোরআন এবং বাইবেলের মধ্যে কোনটা আল্লাহর কথা ইত্যাদি। যে কোন ধর্ম নিয়ে বিতর্ক করা যায়, সমালোচনা করা যায়। কিন্তু গালি দেয়া বা ব্যাঙ্গ - বিদ্রূপ করা যায় না। আমি গালিও দেইনি, ব্যাঙ্গ-বিদ্রূপও করিনি। কাজেই এভো সাহেবের এই বিষয় নিয়ে পানি ঘোলা করার দরকার নাই।
১৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:১০
এভো বলেছেন: কমেন্ট ১৯ ,,,,, সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এভো সাহেবের মাথা ভর্তি ডো ডো পাখির ডিম ভর্তি।
আপনি কি সুকুমার রায়ে এই কবিতাটা পড়েছেন
সেদিন রাতে দেখলাম বিনা চশমাতে
মামদো ভূতের জ্যান্ত ছানা করছে খেলা জোৎসাতে
আপনি তো তার ছানা , তাই না ?
আপনি আপনার পোস্টের ২৫ নং মন্তব্যের উত্তরে কি লিখেন নি --
একমাত্র ইসলাম ধর্মই সঠিক বাকি ধর্ম বাতিল ও বিকৃত।
এটা কি অন্য ধর্ম গুলোকে অবমাননা নহে । আপনি কে মশাই বাকি ধর্মকে বাতিল বিকৃতি দাবি করার এবং প্রকাশ্য ওপেন পেজে গালমন্দ করছেন ।
২৬ নং মন্তব্য আমি লিখেছিলাম --
প্রকাশ্য পাবলিক পেজে অন্য ধর্মকে অবমাননা করে বাতিল এবং বিকৃত বলার কোন অধিকার আপনার নাই । আপনি বাকি সব ধর্ম বিশ্বাষকে অপমান করছেন এবং বাকি ধর্মের মানুষদের ধর্মানুভুতিতে আঘাত করছেন ।
হু ইউ আর টু সে --- বাকি ধর্ম বাতিল ও বিকৃত।
এই ধৃষ্ঠতা দেখাবার সাহস আপনি কোথায় পেয়েছেন ?
আপনি কি প্রকৃত মুসলমান ? ইসলাম কি এই ধরনের বিদ্বেষ শিক্ষা দেয় ।
আপনি নিজের ধর্ম মানেন সত্য , তাই বলে অন্য ধর্মের অনুভুতিতে আঘাত করতে পারেন না ।
আপনার কোন অধিকার নাই অন্য কোন ধর্মকে ভুল , বাতিল , বিকৃত বলার ।
লিংক এখানে --- বিশ্বের কয়েকজন বিখ্যাত আস্তিক বিজ্ঞানী
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
এসব রূপকথা শুনে পশ্চিমের স্কুলের বাচ্চারাও হাসে।