নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বল বীর – বল উন্নত মম শির! শির নেহারি’আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!
সৈয়দ ফারুক রহমান
লেফটেনেন্ট কর্নেল
S Force ব্রিগেডের ডেপুটি কমান্ডার হিসেবে যুদ্ধ করেছেন।
খন্দকার আব্দুর রশিদ
লেফটেনেন্ট কর্নেল
Z Force ব্রিগেডের ডেপুটি কমান্ডার হিসেবে যুদ্ধ করেছেন।
শরিফুল হক ডালিম
লেফটেনেন্ট কর্নেল
সেক্টর ১ এ সাব সেক্টর কমান্ডার হিসেবে যুদ্ধ করেছেন।
মহিউদ্দদিন আহামেদ
লেফটেনেন্ট কর্নেল
Z Force ব্রিগেডের ডেপুটি কমান্ডার হিসেবে যুদ্ধ করেছেন।
রাশেদ চৌধুরি
লেফটেনেন্ট কর্নেল
Z Force ব্রিগেডের ডেপুটি কমান্ডার হিসেবে যুদ্ধ করেছেন।
এ কে এম মোহিউদ্দিন আহমেদ
লেফটেনেন্ট কর্নেল
S Force ব্রিগেডের ডেপুটি কমান্ডার হিসেবে যুদ্ধ করেছেন।
মোহাম্মাদ বজলুল হুদা
লেফটেনেন্ট কর্নেল
K Force ব্রিগেডের ডেপুটি কমান্ডার হিসেবে যুদ্ধ করেছেন।
এস এইস এম বি নূর চৌধুরি
লেফটেনেন্ট কর্নেল
S Force ব্রিগেডের ডেপুটি কমান্ডার হিসেবে যুদ্ধ করেছেন।
আওয়ামীলিগ যদি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি হয় তবে একদল মুক্তিযোদ্ধা কেন শেখ মুজিব কে হত্যা করল?
সূত্রঃ উইকিপিডিয়া
২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:১৮
খাঁজা বাবা বলেছেন: দিন বদলে গেছে।
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯
রাসেল বলেছেন: সমাজে নিরপেক্ষ জবাব দেওয়ার কেউ আছে কি? যে দেশে রাজনীতি/ সরকারি উচ্চপদ অর্থ উপার্জনের(অবৈধ) একটি মাধ্যম, সে দেশের মঙ্গল আশা করা যায় না। তারপরও মঙ্গল কামনা করছি।
২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:১৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: হয়তো কেউ আছেন নিরপেক্ষ।
৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:১২
ডার্ক ম্যান বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে তো কি হয়েছে। খুনি তো খুনি।
এই খুনিদের দৌড়ানি দিয়ে দেশ ছাড়া করেছিল কলিগরা। জিয়া ও এরশাদ অবশ্য তাদের কাউকে কাউকে চাকরি দিয়েছিলেন।
সেই খুনি পরিবারের কোন কোন সদস্য সামুতে ব্লগিং করে বলে গুজব আছে।
২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:১৮
খাঁজা বাবা বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধারা কেন খুন করল? জানলে জবাব দিবেন।
৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:২৪
ডার্ক ম্যান বলেছেন: জিয়ার খুনের অপরাধে ১৩ জন মুক্তিযোদ্ধা অফিসারের ফাঁসি হয়। তাঁরা কেন জিয়াকে খুন করলেন? সেটা কি জানা আছে?
বঙ্গবন্ধুকে যারা খুন করেছে তারা নিজেদের তথাকথিত বিপ্লবী ভেবেছে। কিন্তু জেনারেলরা যে তাদের চেয়ে বড় খেলোয়াড় সেটা বুঝতে পারে নি। সেনাবাহিনীর ক্ষমতার লোভে ১৫ আগস্ট ঘটেছে। ৫ আগস্ট ঘটেছে সেই একই কারণে।
২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:১৮
খাঁজা বাবা বলেছেন: জিয়াকে যারা খুন করেছে তারা ক্ষমতা নিতে চেয়েছে।
শেখ মুজিব কে যারা খুন করেছে তারা সুযোগ থাকা সত্বেও ক্ষমতা নেয় নি।
তো আপনি বলছেন শেখ মুজিব কে হত্যা একটা বিপ্লব ছিল।
৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৪৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
যে কোন হত্যাকাণ্ডই খারাপ।
কোন হত্যাকান্ডের পক্ষে সাফাই গা ওয়ার কোন কারণ নেই।
২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:২০
খাঁজা বাবা বলেছেন: হত্যাকান্ড অবশ্যই খারাপ।
কিন্তু কখনো কখনো হত্যাকান্ড ছাড়া উপায় থাকে না।
আমি সাফাই গাচ্ছি না। কারন জানতে চাছি। আপনাদের মতামত জানতে চাচ্ছি।
৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৪৭
আহলান বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা বলেই তো তারা অন্যায়ের বিরুদ্ধে সরাসরি ব্যবস্থা নিতে সাহস পেয়েছিলো। বাকশাল নামক এক নায়কতন্ত্রের বিরুদ্ধে গর্জে উঠতে পেরেছিলো।
২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:২০
খাঁজা বাবা বলেছেন: শেখ মুজিব তাকে ক্ষমতা থেকে শান্তিপূর্ন উপায়ে অপসারনের সব উপায় বন্ধ করে ফেলেছিল।
৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: শেখ হাসিনা এতদিন ক্ষমতায় থাকার পর এদের আত্মীয় স্বজন সবাই কি বাংলাদেশে সুস্থভাবে বেঁচে আছে?
২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:২০
খাঁজা বাবা বলেছেন: জানি না
৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:২৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: ১৯৭৫ এর ১৫ ই অগাস্ট এর হত্যাকান্ড কোন অবস্থাতেই সমর্থনযোগ্য নয়। সেই সময়ে যদি আওয়ামিলীগের পতন এই ২০২৪ এর গনআন্দোলনের মত করে ঘটানো হত , তাহলে হয়ত বাংলাদেশের চেহারা আজ অন্যরকম হত।
২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৮
খাঁজা বাবা বলেছেন: শেখ মুজিব বাকশাল করে নিজেকে আজীবন প্রধানমন্ত্রী ঘোষনা করেছিল।
প্রশাসনের সর্বত্র দলীয়করন করা হয়েছিল।
দেশে কোন শক্তিশালী বিরোধীদল ছিল না।
৭৩ এর নির্বাচনে নজির বিহীন কারচুপি করা হয়েছিল।
নামে মাত্র দল ছিল জাসদ। তাদের ৩০ হাজার কর্মী হত্যা করা হয়েছে।
এমন একটি গন আন্দোলন তখন হয়তো সম্ভব ছিল না।
৯| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০
কিরকুট বলেছেন: খাজা বাআব কলা খাবা গাছ লাগায়ে খাও , পরের গাছের পানে কেন মিটি মিটায়ে চাও ।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩৬
খাঁজা বাবা বলেছেন: নিজের গাছের দিকেই চাই
১০| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০
কিরকুট বলেছেন: খাজা বাবা কলা খাবা গাছ লাগায়ে খাও , পরের গাছের পানে কেন মিটি মিটায়ে চাও ।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩৭
খাঁজা বাবা বলেছেন: কিরকুট
সুন্দর নাম
১১| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৯
ফেনা বলেছেন: আহারে.......
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৫৮
খাঁজা বাবা বলেছেন: হম
১২| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৩
কামাল১৮ বলেছেন: কারন হলো সিআইয়ের চাল কিছু ব্যক্তিগত স্বার্থ ও খোভ।সেই সময় সিআইয়ে অনেক রাষ্ট্র প্রথানকেই হত্যা করে যারা আমেরিকা বিরোধী সোভিয়েত বলয়ের পক্ষে।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:১১
খাঁজা বাবা বলেছেন: যারা হত্যায় নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদের কি লাভ?
১৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪২
জ্যাকেল বলেছেন: ডার্ক ম্যান বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে তো কি হয়েছে। খুনি তো খুনি।
সিরাজ শিকদারকে কে জানি খুন করেছিল?
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:১২
খাঁজা বাবা বলেছেন: জাসদ এর ৩০ হাজার নেতা কর্মী হত্যা করা হয়।
১৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:১৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সেনাবাহিনীর অনেকেই জানতো যে এই ধরণের কিছু ঘটতে যাচ্ছে। তবে কখন ঘটবে সেটা কেউ জানতো না। জিয়াউর রহমান জানতেন যে কিছু সেনা কর্মকর্তা কিছু করতে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা এই হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনার সাথে জড়িত ছিল। বিভিন্ন কারণে সেনা কর্মকর্তারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবরের উপরে ক্ষুব্ধ ছিলেন। মেজর ডালিমের স্ত্রীর সাথে ঘটনার কারণে কয়েকজন সেনা কর্মকর্তা চাকরী হারায়। নীচের বইয়ে অনেক তথ্য পাওয়া যাবে এই বিষয়ে। তিনটি সেনা অভ্যুত্থান এবং কিছু না বলা কথা - কর্নেল হামিদ
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:১৪
খাঁজা বাবা বলেছেন: দুর্ভিক্ষ, বিশৃংখলা, লুটপাট অন্যতম কারন ছিল।
১৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৫৮
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমি কখন বললাম, বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড একটা বিপ্লব?
সেসময় গুটিকয়েক সেনা কর্মকর্তা ছাড়া সবাই জানতো ১৫ আগস্টের খুনের কথা।
একটা কথা মনে রাখবেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিজেদের স্বার্থে যেকোনো অঘটন ঘটাতে পারে। এতে দেশের কতটুকু ক্ষতি হবে সেটা চিন্তা করে না।
৩ রা নভেম্বর কিংবা ৭ নভেম্বর, এগুলো হচ্ছে জেনারেলদের ক্ষমতার লড়াইয়ের বহিঃপ্রকাশ। জিয়ার আমলে হাজারের বেশি সৈনিক জুডিশিয়াল মার্ডারের শিকার হয়েছেন। সেনাবাহিনী এগুলো ধামাচাপা দিয়ে রেখেছে তাদের ইমেজের স্বার্থে।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:১৬
খাঁজা বাবা বলেছেন: সেনাবাহীনিতে শৃংখলা ফেরাতে বিচারের প্রয়োজন ছিল।
১৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৪২
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
ডার্ক ম্যান বলেছেন: জিয়ার খুনের অপরাধে ১৩ জন মুক্তিযোদ্ধা অফিসারের ফাঁসি হয়। তাঁরা কেন জিয়াকে খুন করলেন? সেটা কি জানা আছে?
জিয়ার হত্যার ব্যাপারে শেখাছিনা ও ভারতের সম্পৃক্ততার বিষয়ে শেখাছিনারই পিএস, মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টু তার "আমার ফাসি চাই" বইতে লিখেছেনঃ
১৯৮১ সালের ২৩শে এবং ২৪শে মে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসটি’র তিন তলায় সেমিনার কক্ষে ’৭১ ও ’৭৫ যোদ্ধাদের এবং সেনাবাহিনীর প্রাক্তন সদস্যদের গোপন ও জরুরী বৈঠক বসে। এই বৈঠকে কর্নেল শওকত আলী (বর্তমানে আওয়ামী লীগের এমপি, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী) মুক্তিযোদ্ধা রাষ্ট্রপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান বীর উত্তমকে হত্যার পরিকল্পনা এবং হত্যাকালীন ও হত্যা পরবর্তী সময়ে করণীয় সম্পর্কে অবহিত করেন। কর্নেল শওকত আলী বলেন, জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামে গেলে চট্টগ্রামের জিওসি মেজর জেনারেল মঞ্জুর বীর উত্তম–এর নেতৃত্বে জিয়াকে হত্যা করা হবে এবং এই হত্যাকান্ডের ব্যাপারে সভানেত্রী শেখ হাসিনা অবহিত আছেন। সভানেত্রী আমাদেরকে এই হত্যাকান্ড সহায়তা ও ভ‚মিকা
রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা মাত্র কয়েক দিন হলো দেশে এসেছেন, এর মধ্যেই তিনি এমন একটি নির্দেশ কীভাবে দিতে পারেন? প্রশ্ন করা হলে কর্নেল শওকত আলী বলেন, শেখ হাসিনা দেশের বাইরে (ভারত) থাকতেই এ বিষয়ে অবহিত আছেন। কর্নেল শওকত আলী জিয়া হত্যাকান্ড ও হত্যা পরবর্তী সময়ে আমাদের করণীয় সম্পর্কে বলেন যে, হত্যাকান্ডের সময় আমাদের চট্টগ্রাম ও ঢাকায় থাকতে হবে। আমাদের যারা চট্টগ্রাম থাকবে তাদের দায়িত্ব হবে জেনারেল মঞ্জুরএর কাছ থেকে অস্ত্র নিয়ে ঢাকায় চলে আসা এবং ঢাকায় যারা থাকবে তাদের দায়িত্ব হবে চট্টগ্রামথেকে আসা অস্ত্র নিয়ে ঢাকায় রেডিও-টেলিভিশনসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা। আমাদের মধ্যে একজন কবে নাগাদ এই হত্যাকান্ড হতে পারে প্রশ্ন করায় কর্নেল শওকত বলেন, এখন থেকে যে কোনো সময় হতে পারে। যখনই জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামে যাবেন তখনই তাকে হত্যা করা হবে। কর্নেল শওকত আরো বলেন, জিয়া হত্যা সংঘটন পর্যন্ত সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এইচ, এম, এরশাদসহ অন্যান্য জেনারেলগণ এবং রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান–এর গার্ড রেজিমেন্টের কর্নেল মাহফুজুর রহমান অভ্যূত্থানের নেতা জেনারেল মঞ্জুরের সাথে থাকবেন। কিন্তু যেই মুহূর্তে জিয়া হত্যা সংঘটিত হয়ে যাবে সেই মুহূর্ত থেকে এরা বিভক্ত হয়ে পড়বে এবং দ্বন্দ শুরু হবে। সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এরশাদের নেতৃত্বে থাকবে পাকিস্তান প্রত্যাগত (রিপ্রেট্রিয়ট) অফিসার ও জোয়ানসহ ঢাকার জেনারেলগণ। অন্যদিকে জেনারেল মঞ্জুরের নেতৃত্বে থাকবে চট্টগ্রামের মুক্তিযোদ্ধা
সামরিক অফিসার ও জোয়ানরা। জিয়া হত্যার পর জেনারেল এরশাদের আনুগত্যশীল সেনাবাহিনী এবং জেনারেল মঞ্জুরের অনুগত্যশীল সেনাবাহিনীর লড়াই হবে, যুদ্ধ হবে। এই যুদ্ধে উভয় গ্রæপেরই ক্ষতি হবে এবং একটি গ্রæপকে পরাজিত ও ধ্বংস করে অপর গ্রুপটি বিজয়ী হলেও খুবই দুর্বল থাকবে, ঠিক সেই মুহূর্তে আমরা বিজয়ী দূর্বল গ্রুপটিকে আক্রমণ করে পরাজিত করব। এই হচ্ছে আমাদের হত্যা ও হত্যা পরবর্তী করণীয়।
বইঃ আমার ফাসি চাই
লেখকঃ মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টু (শেখাছিনার পিএস)
পৃষ্ঠাঃ ৭৭-৭৮
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:১৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: জানা ছিল না
জানলাম।
১৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৪৫
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
ডার্ক ম্যান বলেছেন: জিয়ার খুনের অপরাধে ১৩ জন মুক্তিযোদ্ধা অফিসারের ফাঁসি হয়। তাঁরা কেন জিয়াকে খুন করলেন? সেটা কি জানা আছে?
জিয়ার হত্যার ব্যাপারে শেখাছিনা ও ভারতের সম্পৃক্ততার বিষয়ে শেখাছিনারই পিএস, মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টু তার "আমার ফাসি চাই" বইতে লিখেছেনঃ
১৯৮১ সালের ২৩শে এবং ২৪শে মে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসটি’র তিন তলায় সেমিনার কক্ষে ’৭১ ও ’৭৫ যোদ্ধাদের এবং সেনাবাহিনীর প্রাক্তন সদস্যদের গোপন ও জরুরী বৈঠক বসে। এই বৈঠকে কর্নেল শওকত আলী (বর্তমানে আওয়ামী লীগের এমপি, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী) মুক্তিযোদ্ধা রাষ্ট্রপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান বীর উত্তমকে হত্যার পরিকল্পনা এবং হত্যাকালীন ও হত্যা পরবর্তী সময়ে করণীয় সম্পর্কে অবহিত করেন। কর্নেল শওকত আলী বলেন, জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামে গেলে চট্টগ্রামের জিওসি মেজর জেনারেল মঞ্জুর বীর উত্তম–এর নেতৃত্বে জিয়াকে হত্যা করা হবে এবং এই হত্যাকান্ডের ব্যাপারে সভানেত্রী শেখ হাসিনা অবহিত আছেন। সভানেত্রী আমাদেরকে এই হত্যাকান্ড সহায়তা ও ভূমিকা রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা মাত্র কয়েক দিন হলো দেশে এসেছেন, এর মধ্যেই তিনি এমন একটি নির্দেশ কীভাবে দিতে পারেন? প্রশ্ন করা হলে কর্নেল শওকত আলী বলেন, শেখ হাসিনা দেশের বাইরে (ভারত) থাকতেই এ বিষয়ে অবহিত আছেন। কর্নেল শওকত আলী জিয়া হত্যাকান্ড ও হত্যা পরবর্তী সময়ে আমাদের করণীয় সম্পর্কে বলেন যে, হত্যাকান্ডের সময় আমাদের চট্টগ্রাম ও ঢাকায় থাকতে হবে। আমাদের যারা চট্টগ্রাম থাকবে তাদের দায়িত্ব হবে জেনারেল মঞ্জুরএর কাছ থেকে অস্ত্র নিয়ে ঢাকায় চলে আসা এবং ঢাকায় যারা থাকবে তাদের দায়িত্ব হবে চট্টগ্রামথেকে আসা অস্ত্র নিয়ে ঢাকায় রেডিও-টেলিভিশনসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা। আমাদের মধ্যে একজন কবে নাগাদ এই হত্যাকান্ড হতে পারে প্রশ্ন করায় কর্নেল শওকত বলেন, এখন থেকে যে কোনো সময় হতে পারে। যখনই জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামে যাবেন তখনই তাকে হত্যা করা হবে। কর্নেল শওকত আরো বলেন, জিয়া হত্যা সংঘটন পর্যন্ত সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এইচ, এম, এরশাদসহ অন্যান্য জেনারেলগণ এবং রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান–এর গার্ড রেজিমেন্টের কর্নেল মাহফুজুর রহমান অভ্যূত্থানের নেতা জেনারেল মঞ্জুরের সাথে থাকবেন। কিন্তু যেই মুহূর্তে জিয়া হত্যা সংঘটিত হয়ে যাবে সেই মুহূর্ত থেকে এরা বিভক্ত হয়ে পড়বে এবং দ্বন্দ শুরু হবে। সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এরশাদের নেতৃত্বে থাকবে পাকিস্তান প্রত্যাগত (রিপ্রেট্রিয়ট) অফিসার ও জোয়ানসহ ঢাকার জেনারেলগণ। অন্যদিকে জেনারেল মঞ্জুরের নেতৃত্বে থাকবে চট্টগ্রামের মুক্তিযোদ্ধা সামরিক অফিসার ও জোয়ানরা। জিয়া হত্যার পর জেনারেল এরশাদের আনুগত্যশীল সেনাবাহিনী এবং জেনারেল মঞ্জুরের অনুগত্যশীল সেনাবাহিনীর লড়াই হবে, যুদ্ধ হবে। এই যুদ্ধে উভয় গ্রুপেরই ক্ষতি হবে এবং একটি গ্রুপকে পরাজিত ও ধ্বংস করে অপর গ্রুপটি বিজয়ী হলেও খুবই দুর্বল থাকবে, ঠিক সেই মুহূর্তে আমরা বিজয়ী দূর্বল গ্রুপটিকে আক্রমণ করে পরাজিত করব। এই হচ্ছে আমাদের হত্যা ও হত্যা পরবর্তী করণীয়।
বইঃ আমার ফাসি চাই
লেখকঃ মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টু (শেখাছিনার পিএস)
পৃষ্ঠাঃ ৭৭-৭৮
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:২০
খাঁজা বাবা বলেছেন: কমেন্ট ২ বার এসেছে।
১৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার এই পোস্টটি ব্লগের নির্বোধ এবং ধর্মান্ধ জংগিদের চিহ্নিত করার জন্য সুন্দর এক ফাদের মত হয়েছে। মানে আপনি সহ।
মানুষের কর্মফল তাপগতিবিদ্যার সুত্রের মত সামনের দিকে যায়, সেটা দিয়ে ইতিহাসের কোন বীভৎস্য হত্যাকাণ্ড ন্যায্যতা দেওয়া যায় না। আওয়ামী স্বৈরতন্ত্রের সকল অপকর্মের বিচার হলে এদের কঠোর সাজা হবে, কিন্তু সেটা বঙ্গবন্ধু এবং তার পরিবারের হত্যকান্ডকে বৈধতা দেয়না। যারা এধরনের বয়ান তৈরির চেস্টা করে ব্লগে তাদের সম্পর্কে সচেতন হওয়াটা জরুরি।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:২২
খাঁজা বাবা বলেছেন: আপনার জন্য পরিক্ষা
জুলাই হত্যাকান্ডের জন্য শেখ হাসিনার কি স্বাস্তি চান আপনি?
১৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:২৯
দূর মিয়া বলেছেন: ডার্ক ম্যান ভাই ৪ নেতা কেন খুন করল। খাজা শুদু শেখ মুজিবের কথা বলে। ৪ নেতা কথা বলেনা
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৩৬
খাঁজা বাবা বলেছেন: চার নেতাকে হত্যা করেছে খন্দকার মুস্তাক, সে আওয়ামীলিগের নেতা ছিল।
সেনা প্রধান ছিল শেখের নিয়োগ কৃত সফিউল্লাহ।
২০| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৩৬
ক্লোন রাফা বলেছেন: একজন রাজাকার আজীবন রাজাকার হোলেও একজন মুক্তিযোদ্ধা আজীবন মুক্তিযোদ্ধা কখনই নয় । যখন কোন মুক্তিযোদ্ধা তার বিবেক বিক্রয় করে তার লোভ লালসার কাছে তখন সে আবির্ভুত হয় একজন অপরাধী হিসেবে। ক্ষমতার লোভে যখন খুন করে তখন তার পরিচয় শুধুই একজন খুনী।
আশা করি এবার বুঝতে অসুবিধা হবেনা কখন মুক্তিযোদ্ধারা খুনী হয়॥
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৪৭
খাঁজা বাবা বলেছেন: যারা খুন করেছে তারা কোন ক্ষমতা নিয়েছে? প্রেসিডেন্ট হয়েছে? মন্ত্রী হয়েছে না প্রধানমন্ত্রী হয়েছে?
কিন্তু চাইলেই পারত।
রাজাকার মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে আপনার কথা সঠিক হলে দুর্ভিক্ষ, দুঃশাসন, বাকসালের জন্য মুজিবের মুর্তিতে আপনার থু থু দেয়া উচিত।
দিয়েছেন?
২১| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৪৬
ডার্ক ম্যান বলেছেন: সাদ্দাম হোসেন @ রেন্টুর বইয়ের রেফারেন্স কোথাও দিবেন না।বিএনপি ক্ষমতায় ছিল। তারা কখনো জিয়া হত্যার ব্যাপারে শেখ হাসিনা কিংবা আওয়ামী লীগের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ করে নাই।
টিএসসিতে গোপন বৈঠক? এটা কি আদৌ বিশ্বাসযোগ্য?
আওয়ামী বিদ্বেষী কোন কোন সেনা কর্মকর্তা বই লিখেছেন। তাঁরা নিশ্চয়ই রেন্টুর চেয়ে বেশি জানেন। তাঁরা কখনো জিয়া হত্যার সাথে আওয়ামী লীগের কোন সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পান নাই।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৪৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: রেন্টুর কি দোষ ভাই?
২২| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৫৪
ডার্ক ম্যান বলেছেন: খাজা বাবা@ খুনীরা কিছু হয় নি। কিন্তু বঙ্গভবনে বসে দুনিয়ার আকাম কুকাম সব করতো। তাদের বাপেরা তাদের দেশ ছাড়া করছে।
এক খুনি তো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তার স্ত্রী'র দিকে কুনজর দিছিলো। ঐ কর্মকর্তা তো জিয়াকে বিচার দিয়েছিলেন।
খুনি ফারুক গোপনে দেশে এসে জিয়ার সাথে খেলতে চাইছিলেন। জিয়া তাকে আবার দেশ ছাড়া করে।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:০৭
খাঁজা বাবা বলেছেন: তাদের ক্ষমতার লোভ থাকলে মোস্তাক কে ক্ষমতা দিত না, অথবা পরে সরিয়ে নিজেরা ক্ষমতায় বসত।
২৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৫৫
দূর মিয়া বলেছেন: বলদ কোন দিন মানুষ হয় না। আর বলদ/বেকুব এর সাথে বারাবারি করা মানা
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:০৮
খাঁজা বাবা বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই।
২৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:০১
দূর মিয়া বলেছেন: এটা কি বলেন খাজা, বলদ কোন দিন মানুষ হয় না। আর বলদ/বেকুব এর সাথে বারাবারি করা মানা
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:০৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: সহমত ভাই।
২৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১৩
দূর মিয়া বলেছেন: খাজা আপনারা যারা প্রগন্ডা প্রচার করে তাদের অনুসরণ করেন। আর এই দেশে অপপ্রচার কে করে সবাই জানে।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২০
খাঁজা বাবা বলেছেন: প্রপাগান্ডা
সহমত ভাই।
২৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫১
আদিত্য ০১ বলেছেন: এই সামুতে বঙ্গবন্ধু খুনিদের পরিবারের সদস্য প্রস্থেটিক নিয়ে ব্লগিং করে। তারপর বলেন আর কিভাবে কি কি "তাল গাছ আমার" যুক্তি দিবেন। জামাত মুক্তিযুদ্ধে পাকিদের শান্তি বাহিনীর কাজ করতো, তাহলে তাদেরকে কেন আপনারা সমর্থন করেন? আপনাদের কাছে কিচ্ছা বানানোই থাকে
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:১২
খাঁজা বাবা বলেছেন: আমি জামাত সমর্থন করি আপনাকে কে বলল?
মতের সাথে মিল নাহলেই দেশ বিরোধী, এই টপিক পাব্লিক খায় না।
আওয়ামীলিগের দিন শেষ। ঐটা বাদ দেন, নতুন বোতলে নতুন কিছু আনেন।
২৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:২৭
আদিত্য ০১ বলেছেন: হা হা, আমি সম্বোধন করেছি "আপনারা" "আপনি" বলি নাই। মানে অনেক আছে যারা জামাত সমর্থন করে। যাইহোক আপনি সমর্থন না করলে আপনি নাই সেই দলে, এইটুকু জ্ঞান রাখতে হবে। জামাতের কথা উল্লেখ করেছি মেটাফোর হিসেবে আপনার ব্লগের বিষয়টাকে এক কথায় উত্তর দেওয়ার জন্য।
"তাল গাছ আমার" যুক্তি আসবে, আর বলে কি হবে
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:০৮
খাঁজা বাবা বলেছেন: আপনি বলছেন তাল গাছ আমাদের
২৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৪৯
আদিত্য ০১ বলেছেন: আপনি যে বিষয় নিয়ে ব্লগ লিখেছেন, প্রস্থেটিক নিয়ে ব্লগিং করছেন, ইনিয়ে বিনিয়ে কিচ্ছা কাহিনি লিখে কি হবে, ২০০১-২০০৬ বা তারও আগে মানে ১৯৭৫ থেকে এমন অনেক হইছে, পাঠ্য বই থেকে শুরু করে কিছু বাদ যাই নি। তাতে কি হইছে, ইতিহাস যেমন আছে তেমনই থাকবে, গুটি কয়েক লোক শুধুই ইতিহাসকে বিকৃত করে সস্তা গার্বেজের উচ্ছিষ্ট ভরা কিচ্চা কাহিনি বানাবে । কিন্তু আদৌ বিকৃত কি হবে, হলে মীর জাফর বিশ্বাসঘাতকের নাম থেকে চলে যেতো দেশপ্রেমিকের খাতায়। ১৯৭৫ থেকে এখন পর্যন্ত কত রকমের যে কিচ্ছা কাহিনি বানানো হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর বাড়ি ৩২ পোড়ানো হইছে, বঙ্গবন্ধুর নামে যত রকম আজে বাজে কথা আছে বলা হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য, মুরাল ও নাম ফলক ধ্বংস করা হচ্ছে, এতে কি ইতিহাস পাল্টে যাচ্ছে, এই আপনি যেইটা বিকৃত ইঙ্গিত দিচ্ছেন, এমন অহরহ দিচ্ছে, তাতে কি ইতিহাস বিচ্যুত হয়েছে? ইতিহাস তার আপনগতিতে চলবে সত্য নিয়ে।
আমাদের প্রিয় রাসুল (সাঃ) কে নিয়ে যখন অন্য ধর্মাবলম্বী মুশরিকরা অপছন্দ করে বিকৃত কিছু এখনও বলে, আমরা মুসলিম উম্মাহ ব্যাথিত হই, প্রতিবাদে ফেটে পড়ি, ঐসব মুশরিকরা ওপর লালন বর্ষিত হয়। আখলাকে সর্ব শীর্ষে রাসুল (সাঃ) বাদ যান নি এমন কত রকম কুৎসা থেকে।
আর বঙ্গবন্ধু তারই উম্মত হয়ে কিভাবে বাদ যাবেন।
আমি চেষ্টা করেছি আলোকপাত করে আপনার তীর্যক বাজে কথার বিরুদ্ধে আমার প্রতিবাদের ভাষায়
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:১১
খাঁজা বাবা বলেছেন: মীর জাফর কে যদি খারাপ বলতে চান তবে শেখ মুজিব আর হাসিনাকেও খারাপ বলতে হবে।
তারা মীর জাফরের থেকেও খারাপ। মীর জাফর কোন সাধারন মানুষ হত্যা করে নি। সে সিরাজের সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করলেও স্বাধীনতা বিসর্জন দিতে চায় নি।
শেখ হাসিনা ঘৃন্যতর।
২৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২৪
জ্যাকেল বলেছেন:
আওয়ামীলীগের ইতিহাস ফ্যাসিবাদের ইতিহাস। ফ্যাসিবাদের আড়ালে হিন্দুত্ববাদী ভারতের গোলামীর ইতিহাস। পিরিয়ড।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:১৩
খাঁজা বাবা বলেছেন: ফ্যাসিবাদের তাও একটা আদর্শ ছিল, দেশের ভাল করতে চেয়েছিল।
এরা তার চেয়েও খারাপ।
৩০| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:১৪
আদিত্য ০১ বলেছেন: খাজা বাবার দরবারে জিলাপি আর খিচুরিতে পাগলের মেলা থাকে আর তাতে পাগলের যত প্রলাপ
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:২০
খাঁজা বাবা বলেছেন: পাগল মাঝে মাঝে ভালো কথাও বলে
৩১| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৪৩
কিরকুট বলেছেন: সাদ্দাম, বাদাম খান আর টিএসসি গরম করেন বায়ু নির্গত করে । আর যদি আসলেই ব্লগিং করতে হয় পড়াশুনা করে আসুন । পড়াশুনার বিকল্প নাই ।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:২৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: উনি তো রেন্টুর বই পড়েছেন।
৩২| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৫৭
কাঁউটাল বলেছেন: পাকিস্তান জিন্দাবাদ
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৩০
খাঁজা বাবা বলেছেন: মনে মনে জয় হিন্দ
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৮
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
এই প্রশ্ন করছেন মানে আপনি রাজাকার হয়ে গেছেন!! এখনই খুনি হাসিনার পেইড এজেন্ট টিম চলে আসবে।
বঙ্গবন্ধু নেতা হিসাবে নেতৃত্ব ছিল ৯০/১০০ কিন্তু শাসক হিসাবে ছিলেন পুরোপুরি ব্যার্থ। উনি সারাজীবন গণতন্ত্র চর্চা করে শেষে এসে কতিপয় বৃদ্ধের কথামত একদলীয় শাসন (সমাজতন্ত্রের শাসন প্রনালীর প্রথম ধাপ) কিভাবে করলেন এটা আজও ধাঁধাঁ।