নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বল বীর – বল উন্নত মম শির! শির নেহারি’আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!
একটা সময় ছিল যখন বন্যা হলে জননেতা থেকে শুরু করে স্বৈরাচার পর্যন্ত দুর্গত এলাকায় ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা ও মানুষ দেখতে যেত। অন্তত মানুষকে দেখানোর জন্য বা সহানুভূতি পাওয়ার জন্য হলেও যেত। আর প্রধানমন্ত্রী না প্রেসিডেন্ট কোন এলাকা পরিদর্শনে গেলে সরকারী কর্মকর্তারাও ব্যস্ত হয়ে যেত কিছু কাজ করার জন্য। আদতে সাধারন মানুষ কিছুটা হলেও উপকৃত হত।
কিন্তু এখন চিত্র বদলে গেছে। এখন শুধু কার্যালয়ে বসে ব্রিফিং চলে। দোষ হলে অন্যের ঘারে চাপাও, ভাল কিছু হলে তার ক্রেডিট নাও আর প্রচার কর। সাধারন মানুষ কি করছে না করছে তার খবর কেউ রাখে না।
গত মাসের বন্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রী নাকি বন্যা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন এমন সাজানো পিকনিকের নৌকায়। এবার এখন পর্যন্ত কেউ গিয়েছেন বলে খবর পাওয়া যায় নি।
১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:০৮
খাঁজা বাবা বলেছেন: এক সময় শেখ হাসিনাও স্পিড বোটে চড়ে যেতেন।
এখন কি কি আওয়ামীলিগে এই সহজ কাজ গুলি করার মত কেউ নেই?
নাকি জনগনের কাছে যাওয়ার প্রয়োজনিয়তা আর নেই?
২| ১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ৯:৫৯
সোনাগাজী বলেছেন:
প্রেসিডেন্ট কি দেশে, নাকি সিংগাপুরে? মুহিত সাহেব ছিলেন সিলেটি মানুষ, উনার ভাইও সিলেটি মানুষ, এরা শক্তিশালী ও কমবুদ্ধিমান রাজনীতিবিদ।
১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:১০
খাঁজা বাবা বলেছেন: এরা সবাই বিনা ভোটের নেতা।
এদের জনগনের কাছে যাওয়ার কোন প্রয়োজন নেই।
৩| ১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:১১
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: মান্নান নামের এক মন্ত্রি আছেন, সুনামগঞ্জের। আমি খারাপ কথা খুব একটা বলি না। ওগুলো নাকি ধর্মে নিষেধ। কিন্তু এই মন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীগুলা আমার জবানকে খারাপ করে। যাই হোক, নিয়ন্ত্রণ করি নিজেরে! হুনলাম তো, হাসিনা নাকি সুনামগঞ্জ দেখতে যাইবো। তয় হেলিকাপ্টার নামানোর তো জায়গা মনে হয় নাই। সিলেটের শাহ ইদগাহ নামাইতে পারে। এতে কিছু সময়ের জন্য শাহ ইদগাহটা নাপাক থাকলো; এই কথাটা আমার না। ধর্মান্ধদের। তারা মনে করে মসজিদ ও প্রার্থনাস্থলে নারীদের গমন নিষেধ।
১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:১৪
খাঁজা বাবা বলেছেন: তাইলে এবার হেলিপ্যাড বানাইতে বরাদ্দ দেন।
৪| ১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:২০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
যুগ বদলেছে,মানুষ বদলেছে,নির্বাচনের প্যার্টান বদলেছে।
১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:২৩
খাঁজা বাবা বলেছেন: হাঁ, সবই বদলেছে।
বদলায়নি জনগনের ভাগ্য।
৫| ১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১১:২৮
তানভির জুমার বলেছেন: সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: সিলেটের শাহ ইদগাহ নামাইতে পারে। এতে কিছু সময়ের জন্য শাহ ইদগাহটা নাপাক থাকলো; এই কথাটা আমার না। ধর্মান্ধদের। তারা মনে করে মসজিদ ও প্রার্থনাস্থলে নারীদের গমন নিষেধ।
নিজের ধর্মান্ধদতা মানুষের উপর চাপান কেন? আমার জানামতে কোন ধর্মান্ধ আজ পর্যন্ত বলেনি যে মসজিদ ও প্রার্থনাস্থলে নারীদের গমন নিষেধ। ইসলাম ধর্মে নারী যে কোন জায়গায় যেতে পারে প্রয়োজন হলে।
২০ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:১৫
খাঁজা বাবা বলেছেন: আমার মনে হয় কথাটা উনি উলটো করে বলেছেন
৬| ১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১১:৩৭
কালো যাদুকর বলেছেন: এরকম দুর্যোগে অন্যান্য দেশে নেতারা এখনো দুর্গত এলাকাতে যান।
আমাদের কথা আলাদা। যেখানে মানুষ এমনেই কত ভোট দিয়ে নির্বাচিত করে, সেখানে এত কস্ট করার দরকার কি।
২০ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:১৪
খাঁজা বাবা বলেছেন: ঠিক সেটাই, কোন দায় নেই।
৭| ২০ শে জুন, ২০২২ রাত ১:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: এভাবে চিন্তা করলে সবচেয়ে এগিয়ে থাকবেন এরশাদ।
২০ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:১৪
খাঁজা বাবা বলেছেন: আপনি কিভাবে চিন্তা করেন?
৮| ২০ শে জুন, ২০২২ সকাল ১০:০৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সত্যিকারে জনগনের প্রতি কোন দরদ নেই সবই লোক দেখানো ও ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থে।
২০ শে জুন, ২০২২ সকাল ১০:৪৮
খাঁজা বাবা বলেছেন: লোক দেখানোর জন্য হলেও কিছু কাজ করলে অন্তত জনগনের কাজে লাগে। কিছু না করার চেয়ে তো ভাল।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ৯:৫৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জিয়াউর রহমান আমজনতার কাছে যাওয়ার জন্য মাইলের পর মাইল হাঁটতেন আর খাল কাটতেন। কেউ ওনাকে এই বুদ্ধি দিয়েছিলেন বলে শুনেছি। নামটা ভুলে গেছি। আর আমাদের এরশাদ চাচা বন্যার পানিতে হাঁটতেন। সামরিক বাহিনীর লোকদের জন্য এই কাজগুলি খুব সহজ কাজ।