১| ১৮ ই মে, ২০২২ রাত ১১:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার উদাহরণগুলো বর্তামান অর্থনৈতিক সমস্যা ( করোনাত্তর সমস্যা ও ইনফ্লাসনের ) পরিপ্রেক্ষিতের মিতব্যয়িতার উদাহরণ হয়নি।

২| ১৮ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৩২

ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: আমি বলি,
মাছ কিনবেন অর্ধেক।
তৈল বাদ।
মাংস বাদ।
সব্জি ২ বেলা।
দু'বেলা চা-নাস্তা বাদ।
মাসে ৪ বেলা রিচ ফুড।

৩| ১৮ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



কিন্তু আপনি ঠিকই বুঝেছেন কি করতে হবে! উনার সমস্যা, উনি অর্থনীতির ভাষা জানেন না, আপনার সমস্যা, বুঝেও না বুঝার ভান করা।

৪| ১৮ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উনি এই অবস্হা থেকে বের হওয়ার কথা নিশ্চয় ভাবছেন; সুতরাং, উনি অবশ্যই বলতে চাইবেন।

৫| ১৮ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৫৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সিগারেট খাওয়া বন্ধ করলে বিড়ি/সিগারেট শিল্পের লোকজন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ডাক্তারদের আয়ও কমে যাবে।

৬| ১৯ শে মে, ২০২২ রাত ১২:০৮

নিমো বলেছেন: যারা সত্যিকারের সংকটে আছে, তাদের মনে হয় না ইন্টারনেট নামক বিলাস খরচ করে ব্লগ নামক ভড়ং করার টাকা এবং সময় আছে। তারা বরং সেটাকা জরুরি খরচ আর সময়টা জরুরি খরচ তোলার আয়ের পেছনে ব্যয় করবে।

৭| ১৯ শে মে, ২০২২ রাত ১:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমি শেখ হাসিনার কথা বুঝতে পেরেছি। উনি বলেছেন, ফালতু খরচ বন্ধ করতে।

৮| ১৯ শে মে, ২০২২ রাত ১:৪৭

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: মিতব্যয় আর কৃপণতা ভিন্ন জিনিস।
অপচয় না করে পরিমিত ব্যয় করাই তো মিতব্যয়। তাহলে এই বলায় দোষটা কিসে?
আপনি যদি বিরোধিতা করার জন্যই বিরোধিতা করেন, সেটা ভিন্ন কথা।
করোনা পরবর্তি আমাদের অর্থনৈতিক দুঃসময়ে চলমান সংকট মোকাবেলায় প্রধানমন্ত্রী এমন একটি পরামর্শ অবশ্যই সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য। মন্দকে মন্দ বলুন, ভালকে কেন খোঁড়া যুক্তি দিয়ে মন্দের দোষ চাপাবেন?

৯| ১৯ শে মে, ২০২২ সকাল ১১:৫৬

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: কোন দরকার নেই। যে যা পারেন কেনা কাটা করে টাকা পয়সা শেষ করে ফেলেন। গরু খাসি ইলিশ এই বছরে আখেরি খাওয়া খেয়ে নেন। দরকার হলে বাড়ি গাড়ি বেচে জন্মের মতো একটা ইউরোপ ট্যুর দিয়ে আসেন। মরে গেলে কিছুই সংগে যাবে না। শুধুমাত্র যা খাবেন আর যা দেখবেন তাই সংগে যাবে।

১০| ১৯ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৫

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি যদি যদি মিতব্যয় মানে বেডকভার কেনার জন্য জার্মান সফর বাতিল করা বোঝেন তো ভিন্ন কথা।
আপনি তো ভাই সাংঘাতিক! মন্তব্যের প্রাসঙ্গিক জবাব না আজাইরা প্যাচাল পারেন! বেড কভার কেনার খবর পত্রপত্রিকায় আমিও দেখেছি। পারলে ওটা নিয়ে পোস্ট দিন।
আমি আপনার পোস্ট পড়েই মন্তব্য করেছি। সামর্থ্য থাকলে আমার মন্তব্যের প্রাসঙ্গিক জবাব লিখেন।

১১| ১৯ শে মে, ২০২২ রাত ৮:০১

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: জনগণকে সাশ্রয়ী ও মিতব্যায়ী হবার কথা বলে সরকারের বিভিন্ন মহলে অপচয় ও লুটপাট অব্যহত। প্রধানমন্ত্রীর উপদেশ আর রাষ্ট্র পরিচালনায় স্ববিরোধিতার বিষয়গুলো উল্লেখ করে সমালোচনা করতে পারতেন আপনার পোস্টে। আপনার সাথে সহমত পোষণ করতাম। কিন্তু আপনি যেসব উদাহরণ টানলেন, ওসব আদৌ ধর্তব্যের মধ্যে পড়ে? একেকজন মন্ত্রী দেশের কোটি কোটি টাকা অপচয় করে বিশাল বহর নিয়ে বিদেশ রাষ্ট্রীয় সফরে যান। সরকারের উচ্চপদস্ত কর্মকর্তারা বিভিন্ন অজুহাতে বিদেশে গিয়ে টাকা অপচয় করেন। তারমধ্যে কথিত বেডকভার কেনার জন্য জার্মান সফরও একটি, এরূপ বহু উদাহরণ রয়েছে। বিভিন্ন প্রকল্পের নামেও হরিলুট হয়। টাকা জনগণের, ভোগান্তিও জনগণের। ভোগবিলাস করে বেড়ায় মন্ত্রী ও কর্মকর্তারা। জোড়ালো যুক্তি ও তথ্য উল্লেখ করে লিখেন এসব নিয়ে।
শুভ হোক আপনার ব্লগিং।

১২| ১৯ শে মে, ২০২২ রাত ৯:৪৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তেলের বিকল্প পানি আর
বেগুনের বিকল্প পেপে খেলেও
সংকট যে তিমিরে সেই তিমিরেই
থাকবে বলে আমার ধারণা।

১৩| ১৯ শে মে, ২০২২ রাত ১০:১১

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার কমেন্টের উত্তরে কিছু লিখব না,
আপনি বুঝবেন না।
আপনি যেহেতু শেখ হাসিনা, আর আমি খাঁজা বাবা, তাই সেটাই স্বাভাবিক।

১৪| ২০ শে মে, ২০২২ বিকাল ৫:০১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই পরিস্থিতিতে ধনীদের উচিত খরচ বাড়ানো এবং গরীবদের উচিত খরচ কমানো। এতে জনগণের মোট আয় ঠিক থাকবে। সবাই খরচ কমালে সেটা হিতে বিপরীত হতে পারে। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের ক্ষেত্রে সরকারকে ভর্তুকি দেয়া শুরু করতে হবে যেন মুদ্রাস্ফীতির কারণে সাধারণ মানুষের কষ্ট না হয়। উন্নয়ন বাজেট কিছুটা কমিয়ে সাধারণ মানুষের পিছনে ব্যয় করতে হবে সাময়িকভাবে। যত সমস্যা গরীবদের। ধনীরা বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। অনেকে বরং লাভবান হচ্ছেন।