নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বল বীর – বল উন্নত মম শির! শির নেহারি’আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!
করোনা আতংকে ঢাকা মেডিকেলে এক রোগি চিকিৎসা না পেয়ে মারা গেছেন।
শেরইবাংলা মেডিকেলে করোনা আক্রান্ত সন্দেহে ভর্তি রোগীকে সাধারন রোগীদের সাথে একই ওয়ার্ডে রাখা, পরে রোগির পলায়ন।
বিমান বন্দর থেকে নাম মাত্র চেকিং এ যাত্রীদের ছাড়া।
কোয়ারান্টাইনে বিরুদ্ধে ইতালিফেরত প্রবাসীদের বিক্ষোভ ও তাদের ছেড়ে দেয়া।
এ সব ঘটনা বুঝিয়ে দিচ্ছে করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় আমাদের কোন প্যান বা প্রস্তুতি নেই।
এতদিন ধরে মন্ত্রীরা যা বলে এসেছেন সব ধাপ্পাবাজি।
তারা এর ভায়াবহতা উপলিব্ধি করতে পারেন নি।
এখন তারা স্কুল কলেজ সব বন্ধ করছেন। যেটা শুধু ঘোষনা দিলেই চলে।
কিন্তু যে কাজগুলি করা উচিত ছিল তা তারা করছেন না বা করতে পারছেন না।
এয়ারপোর্ট থেকে কি ভাল ভাবে পরীক্ষা করে সবাইকে বের করা যেত না?
বিদেশ ফেরতদের কি ভাল ব্যবস্থাপনায় কোয়ারান্টাইনে রাখা যেত না?
ফ্লাইট ও বন্দর গুলি কি আরো আগে বন্ধ করা যেত না?
মনে হচ্ছে আমাদের মন্ত্রীরা ভারতের ফলোয়ার। তারা আগে করলে আমরা করতে পারি।
সর্বোপরি মনে হচ্ছে আল্লাহ রক্ষা না করলে ভায়াবহ ভাবে এই ভাইরাস দেশে ছড়িয়ে পরতে পারে।
সরকারের পদক্ষেপ শুধু কথায়, কাজের কাজ কিছুই না।
১৬ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৫৫
খাঁজা বাবা বলেছেন: এটা যে মানুষ ও অর্থনীতির জন্য কতটা ভয়াবহ, সে সম্পর্কে কোন ধারনাই নেই।
হাসপাতাল গুলোর ও কোন প্রস্তুতি নেই।
২| ১৬ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৪৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: একমাত্র আল্লাহই রক্ষাকর্তা ।
১৬ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৫৭
খাঁজা বাবা বলেছেন: ব্যক্তি পর্যায়ে সচেতন হয়ে এ রোগ মোকাবেলা করা সম্ভব নয় রাষ্ট্রিয় সহযোগিতা ছাড়া।
রাষ্ট্রের কর্তারা যেখানে অথর্ব, সেখানে আল্লাহই ভরসা।
৩| ১৬ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:১৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পাঁচ দশটা মন্ত্রীকে করোনা আক্রমণ করে দিলে ভালো হতো। সব মূর্খ্য জানোয়ার।
১৬ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:২৩
খাঁজা বাবা বলেছেন: সেটাই প্রয়োজন
৪| ১৬ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে নতুন করে আরও ৩জন করোনায় আক্রান্ত: আইইডিসিআর
১৬ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০০
খাঁজা বাবা বলেছেন: সব মিলিয়ে এখন ৮জন।
মনে হচ্ছে সংখ্যাটা আরো বাড়বে এবং দ্রুত।
৫| ১৬ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:০২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পত্রিকাগুলো ফাজলামি করতেছে
মহিলা আগেই অসুস্থ ছিল। কানাডা থাকাকালিনই।
পরে ঢাকায় এসে বড় একটি বেসরকারি হাসপাতেলে ভর্তি ছিল। সেখানে ট্রিটমেন্টে ভাল না হওয়ায় আবার হাসপাতেল চেইঞ্জ করে। পরে বারবার হাসপাতাল চেইঞ্জ করতে চাইলে আর কোন হাসপাতালই রোগী ভর্তি করতে রাজি হয় নি।
শেষ ভরসা ঢামেকের ওয়ার্ড। সেখানেও স্বজনরা করনা টেষ্ট করার জন্য চাপাচাপি শুরু করে।
করনা টেষ্ট করার অথরিটি একমাত্র আইইডিসিআর।
নিয়মমাফিক আইইডিসিআর না আসা পর্যন্ত কেউ সেখানে কারো যাওয়ার কথা না, আইইডিসিআর টেষ্টে করনা নেগেটিভ পাওয়া যায়। এরপরও দুতিনদিন হাসপাতালে ওয়ার্ডে থেকে মৃত্যু।
৬| ১৬ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:২৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আরেকটা ফাজলামি "কথিত করনা রোগির পলায়ন
বাহরাইনে প্রথম করোনা রুগী পাওয়া যায় ২৪ ফেব্রুয়ারী। এই লোক ১৮ জানুয়ারী দেশে আসলে সে করোনা রুগী হয় কিভাবে?
এরপরও সে করনা বাহক হয়ে থাকলে ৭ থেকে ১৪ দিনে করনা রোগ হওয়ার কথা, দুমাস পর করনা হয় কেমনে?
অতচ রোগিটি এসেছিল ভিন্ন রোগ নিয়ে সোরয়ার্দি হাসপাতালে, সেখানেও রোগির স্বজনরা করনা টেষ্ট করতে চাপাচাপি করে ।
করনা রুগি হলে হাসপাতালে ভর্তি করার কথা না। কঠিন ভাবে নিষেধ।
এধরনের রুগিদের একমাত্র আইইডিসিআরের এর তত্তাবধানে থাকার কথা, আইইডিসিআর টিম আসার আগেই রোগী হাসপাতাল ত্যাগ করে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৩৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেশ নিয়ে আমাদের কোন মন্ত্রী কবে চিন্তা করেছে?
তাদের একমাত্র চিন্তা হলো, সুইস ব্যাংকের ব্যালেন্স বাড়ানোর জন্য আর কি কি করা যায়?