নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বল বীর – বল উন্নত মম শির! শির নেহারি’আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!
ইসলামের ৫ টি স্তম্ভের মধ্যে হজ্ব একটি। আল্লাহ সামর্থবানদের জন্য হজ্ব ফরয করেছেন। সবার জন্য নয়। এমনকি আর একটি স্তম্ভ যাকাত ও সবার জন্য ফরয নয়।
প্রতি বছর আমরা দেখি সরকার প্রচুর মানুষকে সরকারী খরচে হজ্বে পাঠায়।
এমনকি ডাক্তার বা গাইড বা অন্যান্য কোটায় ফাকি দিয়ে (যারা ডাক্তার নন বা গাইড নন এমন ব্যক্তি) বিভিন্ন রাজনৈতিক বা প্রভাবসালী লোকজনের কাছের লোকজন হজ্ব পালন করতে যান। যদিও এদের সংশ্লিষ্ট কাজে কোন সম্পৃক্ততা নেই, কিন্তু এসব কোটায় যারা যায় তাদের যাওয়ার কথা প্রকৃত হাজীদের সাহায্যকারী হিসেবে। কিন্তু বাস্তবে তা হচ্ছে না।
আবার আমরা দেখি ব্যক্তি উদ্যোগে বা বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগেও অনেক মানুষ বিনা খরচে হজ্ব পালনের সুযোগ পান।
যারা এ সুযোগ করে দেন তাদের উদ্দেশ্য নিঃসন্দেহে মহৎ।
কিন্তু কথা হচ্ছে অন্যের সহযোগীতায় বা মিথ্যা বলে অন্যের কোটায় যারা হজ্ব পালন করেন, সেটা তাদের জন্য কতটুকু যায়েজ? এতে কি হজ্বে পালনের উদ্দেশ্য সাধন হচ্ছে? এতে কি আদৌ কোন পূন্য আছে?
বিজ্ঞজনের মতামত চাচ্ছি।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: ঠিক বলেছেন, কিন্তু এভাবে কি হজ্ব হয়?
২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১২
রাজীব নুর বলেছেন: যে অসমর্থ সেই অন্যের টাকায় হজ্ব করে। নিজের টাকা না থাকলে অন্যের টাকা দিয়ে হজ্ব করা যাবে। এটা অন্যায় নয়।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৫
খাঁজা বাবা বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ
৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: নিয়তে ভেজাল থাকলে হজ্জ্ব শুরুতেই নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশংকা থাকে। আপনি সাহায্য করার মিথ্যা কথা বলে গিয়ে ভাবতেছেন আল্লাহ মাফ করে দিবে অথচ আপনার যাওয়াটা ফরজ ছিল না। এসব বিষয়ে ভাল আলেম দের রাখা উচিত। প্রতিটা আবেদন পত্র ভাল ভাবে যাচাই করা উচিত...
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৫
খাঁজা বাবা বলেছেন: যেখানে সরকার আমাদের সব মানুষের মৌলিক চাহিদা মেটাতে এখনো সক্ষম নয়, সেখানে সরকারী খরচে হজ্জ্বে পাঠানো বিলাসীতা।
৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সামর্থ না থাকলে তার জন্য হজ ও জাকাত প্রজয্য নহে। ফরজ তো নয়ই।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৫
খাঁজা বাবা বলেছেন: সেটাই
৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৭
ঢাকার লোক বলেছেন: সরকারি দায়িত্ব পালনে গিয়ে সরকারি খরচে হজ করা জায়েজ এবং করলে একজনের হজ হয়ে যাবে, তবে এ সুবিধা নেয়ার জন্য কোনো মিথ্যা বা প্রতারণার আশ্রয় নিলে তার গুনাহ হবে অবশ্যই, এবং তার হজ কবুল না হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকছেই !
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৩
খাঁজা বাবা বলেছেন: তাই হওয়ার কথা
ধন্যবাদ
৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
তারা নিশ্চয় পুরো জাতির পক্ষ থেকে হজ্ব করে থাকেন, জাতীয় হজ্ব; আপনি জাতীর হয়ে হজ্ব করতে চান?
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২২
খাঁজা বাবা বলেছেন: একটা কথা আছে না, নিজে বাঁচলে বাপের নাম।
নিজের টা আগে করতে পারি কিনা দেখি
জাতীরটা পরে
৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:২০
ঢাকার লোক বলেছেন: আরো একটু পরিস্কার করে বললে, সরকারি দায়িত্ব পালন,( ডাক্তার, হাজীদের দেখাশুনা করা ইত্যাদি) করতে গিয়ে নিজ কাজে ফাঁকি না দিয়ে একজন যদি হজ্ব করেন তো তার সে হজ্ব নাজায়েজ হওয়ার কোন কারন নেই। তবে তিনি তার শারীরিক ইবাদত বন্দেগীর সওয়াব পাবেন, অন্য সাধারন হাজীগন নিজের টাকা পয়সা খরচের যে সওয়াব পাবেন সে নিশ্চয় পাবেন না।
আর আগে যেমন বলেছি, এ সুবিধা নেয়ার জন্য কোনো মিথ্যা বা প্রতারণার আশ্রয় নিলে তার গুনাহ হবে অবশ্যই, এবং তার হজ কবুল না হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকবে!
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৬
খাঁজা বাবা বলেছেন: তেমনটাই হওয়ার কথা
রথ দেখতে গিয়ে কলা বেচার সুযোগ পাওয়া আর কি।
কিন্তু যারা সরকারী ভাবে বা বিভিন্ন ব্যক্তি বা সংস্থার সাহায্য নিয়ে হজ্জ্ব পালনে আসে তাদের বেলায়?
৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪০
নীল আকাশ বলেছেন: এই জাতীয় ধান্দাবাজ লোকজন মিথ্যা বা প্রতারণার আশ্রয় নিলে তার হজ কবুল না হওয়ারই কথা!
হালাল টাকা ছাড়া হজ্ব হবে কিভাবে?
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৫
খাঁজা বাবা বলেছেন: আল্লাহ নিশ্চয়ই সব জানেন
৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: সাধারণত আমি যেকোনো লেখা পড়ে নিজের মতো করে মন্তব্য করি। কখনো আগে কারো মন্তব্যও পড়ি না, পাছে কারো মন্তব্যে প্রভাবিত হই।
আমি দৃঢ় বিশ্বাস করি, সরকারি খরচে হজ্বের ৯০% ই ঘুষের নামান্তর।
ধন্যবাদ।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৪
খাঁজা বাবা বলেছেন: হয়ত সেটাই
১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৭
সাইফ নাদির বলেছেন: বিষয়টা নিয়ে অনেক ভাবার আছে। যারা বিভিন্ন অফারে ফ্রিতে হজ্জ্বে যায় তাদের অফার দাতা কি আদৌ হালাল টাকা দিয়ে তাদের জন্য হজ্জ্বের ব্যবস্থা করে কি-না সেটাও দেখার বিষয়। হারাম হলে এবং অফার গ্রহণ কারী এ ব্যাপারে অবগত থাকলে যাওয়া উচিত হবে না।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪২
খাঁজা বাবা বলেছেন: আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এই জাতীয় ধান্দাবাজ লোকের সংখ্যা বাংলাদেশের কম নয়। দিনে দিনে এদের সংখ্যা আরো বেড়ে যাচ্ছে।