নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বল বীর – বল উন্নত মম শির! শির নেহারি’আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!
উন্নয়ন কি? ১৭৫৭ সালের আগের বাংলা কি বেশি উন্নত ছিল নাকি ১৯৪৭ সালের বাংলা বেশি উন্নত ছিল? নিশ্চিত ভাবে ১৯৪৭ সালের বাংলা অবকাঠামোর দিক থেকে বেশি উন্নত ছিল। ব্রিটিশ লর্ড হার্ডিঞ্জ পদ্মা নদীর উপর প্রথম ব্রিজ বানিয়েছিল ১৯১৫ সালে তার ১০০ বছর পরেও আমরা এ নদীর উপর দ্বিতীয় ব্রিজ বানাতে পারিনি। তবে কি ব্রিটিশ লর্ড রা এদেশে বেশি উন্নয়ন করেছিল? নাকি এ সব স্থাপনা উন্নয়ন সময়ের দাবি ছিল, সময়ের প্রয়োজনে হয়েছে? গত ১০ বছরে বাংলাদেশে যে উন্নয়ন হয়েছে তা কি পর্যাপ্ত? বাংলাদেশের সমসাময়িক অর্থনীতির দেশ গুলিতে কি এই পরিমান উন্নয়ন হয়েছে নাকি আরো বেশি হয়েছে? গত পাচ বছরে এদেশে কোন হরতাল হয়নি। তারপরেও দেশের যে উন্নতি হয়েছে তা কি পর্যাপ্ত? নাকি অন্য যে কেউ দেশ চালালেও এমন উন্নতি হতই! এখানে কি আদৌ কোন কারিশমা আছে?
১৭৫৭ সালের চেয়ে তো ব্রিটিশ লর্ডদের সময়ে অনেক বেশি উন্নয়ন হয়েছে। তাই বলে কি আমরা স্বাধীনতার দাবী থেকে সরে সরে এসেছি? ধরলাম নাহয় এখন আমরা অনেক উন্নত জাতী। তাই বলে কি উন্নয়ন স্বাধীনতার বিকল্প হতে পারে? এদেশে এখন একজন মাত্র ব্যক্তি ছাড়া দ্বিতীয় কেউ কি স্বাধীন? কেউ কি ন্যায় বিচার প্রত্যাশা করতে পারে? আজ যারা দম্ভ ভরে চেতনার ফেরি করেন, মাত্র একজনের অংগুলি হেলনে ন্যায়ের সব দরজা তার জন্য বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৪
খাঁজা বাবা বলেছেন: রাজাকার বলতে বাস্তবে যা বোঝায় তা আওয়ামীলিগেও ভরপুর। রাজাকারের গাড়িতে আওয়ামীলিগ ও দিয়েছে। এটা এখন শুধু দেশের জনগনকে বিভক্ত করার একটা ফর্মূলা।
২০০১- থেকে ২০০৬ বাড়তি কোন বিদ্যুৎ উতপাদন হয়নি এটা সঠিক নয়। আওয়ামীলিগের মিথ্যাচার।
বি সি এস সম্পর্কে তথ্যটা আমি জানি না। দেখতে হবে।
যাইহোক, আমার প্রশ্ন ছিল উন্নয়ন কি স্বাধীনতার বিকল্প? আপনি কি বিকল্প মনে করেন?
২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৮
কলাবাগান১ বলেছেন: অপার স্বাধীনতা আছে বলেই টক শতে গলার রগ তিন ইন্চি ফুলিয়ে রাজাকারদের পক্ষে সাফাই আর আওয়ামী উন্নয়ন কোন উন্নয়ন নয় (নরমাল ডেভেলপমেন্ট) বলে ব্লগে পোস্ট দেওয়া যাচ্ছে
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬
খাঁজা বাবা বলেছেন: স্বাধীনতা আছে কি নেই সেটা বিবেকবান মানূষের বিচার। যার যার চিন্তা ভাবনা তার।
আমার প্রশ্নের উত্তর দিলেন না
৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪
নীল আকাশ বলেছেন: ভালোই ঝগড়া হচ্ছে দেখি! আপনার লেখা অনেকেরই গাত্রশূল হবে, মাইরি বলছি।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০
খাঁজা বাবা বলেছেন: আমি নিরীহ মানুষ ভাই, ঝগড়ায় পটু নই।
৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭
যোখার সারনায়েভ বলেছেন: দেখলাম!
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১
খাঁজা বাবা বলেছেন: ধন্যবাদ।
শুধু দেখলেন? পড়লেন কি?
৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: জনগনের মুখে স্কচটেপ আর হাতে দড়ি লাগিয়ে উন্নয়ন করা ছাড়া উপায় নেই ।কারণ আমরা যা করি তা অসামাজিক আর যা বলি তা নেগেটিভ। আমাদের সাথে এমনই হওয়া উচিত ! ব্রিটিশরা শোষণ করে কিছু হলেও করেছে। গণতন্ত্র দিয়ে কি করবেন? চায়ের দোকানে বসে জ্ঞান বিলি করবেন ? আমাদের দরকার নিজ অবস্থান থেকে একে অপরের সাহায্য করার। নিজেদের মানসিকতা পরিবর্তন দরকার । তাহলে গণতন্ত্র ফিরবে ।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪
খাঁজা বাবা বলেছেন: ভাল লিখেছেন
মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ
৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯
স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন:
কঠিন সময়।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬
খাঁজা বাবা বলেছেন: কঠিন সময়
৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬
অগ্নি সারথি বলেছেন: গত দশ বছরের আগে বাংলাদেশে যে উন্নয়ন মডেল নিয়ে কাজ করা হত তার ঘোর বিরোধী ছিলাম আমি কারণ সেটা ছিল দান সর্বস্ব কিন্তু গত দশ বছরে দান সর্বস্ব তথা দাতা সংস্থা নির্ভর মডেল ছুড়ে ফেলে দিয়ে আওয়ামী সরকারের বিগ পুশ তত্ত্ব প্রয়োগ বিষয়টা আমার অনেক ভালো লেগেছে। এর সাথে অনেক অনেক নেতিবাচক বিষয় জড়িত থাকতে পারে তবে দান সর্বস্ব উন্নয়ন মডেল দিয়ে পৃথিবীর ইতিহাসে কোন জাতি আজ পর্যন্ত মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেনি।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৬
খাঁজা বাবা বলেছেন: অর্থনীতি নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি করলে মনে হয় এই মডেল আর ভাল লাগবে না।
সরকার ব্যাংক গুলি থেকে লোন নিয়ে ব্যাংক ফাঁকা করে ফেলেছে। প্রকৃত উদ্যোক্তারা ঋন পাচ্ছে না।
ব্যাংকে নিরাপদ সঞ্চয় ৫% এ নামিয়ে আনা হয়েছে। ফলে আমানত কারী ঝুকিতে পরেছে, মুদ্রাস্ফিতি বেশি হয়েছে।
সেবা খাতে অর্থ প্রবাহ সাময়িক ভাবে প্রবৃদ্ধি আনলেও দীর্ধ্মেয়াদে অর্থনীতিকে ঝুকিতে ফেলে।
বর্তমানে মাথাপিছু ঋন ৬০০০০ টাকার বেশি, যা দশ বছর আগে ১০০০০ টাকার কম ছিল।
অভ্যন্তরিন খাত থেকে উচ্চ সুদে ঋন নেয়ায় বাজেটের একটা বড় অংশ সুদ পরিশোধে ব্যয় হয়।
বৈদেশিক আয় ও ঋন না পাওয়ায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ চাপে আছে, ফলে টাকার মন কমেছে, যা নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য ও অন্যান্য আমদানীকৃত পন্যের দাম বৃদ্ধি করেছে।
আরো আছে, লিখতে ইচ্ছা করছে না।
৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০০
প্রবালরক বলেছেন: গনতন্ত্র ছাড়া উন্নয়নের ধারনা পশ্চাৎপদ মানসিকতার চিন্তাধারা।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৭
খাঁজা বাবা বলেছেন: সেটা অনেকেই বোঝে না।
৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০২
রাজীব নুর বলেছেন: একটা সহজ ব্যাপারকে কেন প্যাচাচ্ছেন?
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৮
খাঁজা বাবা বলেছেন: পেচানো আমার উদ্দেশ্য না ভাই। আমি আমার মত দিলাম, আপনি আপনার মত দেন।
১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১২
আল-আমিন টিপু বলেছেন: বাচ্চারা যেটা করে দেখালো... সেটাকে বাস্তবায়ন করার কোন ইশতেহার কাহারো কাছে পেলাম না... বাচ্চারা কিন্তু বাস্তবায়ন ও করে দেখিয়েছিল। বুড়া-বুড়িদের উচিৎ এসব আবাল মার্কা উন্নয়ন না দেখিয়ে ১৮-প্রজন্মের কাছে দেশের দায়িত্ব অর্পন করা... যেখানে সামগ্রিক স্বাধীনতা, গনপ্রজাতান্ত্রিক শান্তি ও নিরাপদ সড়ক প্রতিষ্ঠিত হবে। আমি দেখেছি পাগলা গারদের সামনে দিয়ে চলা ৮ নং লোকাল বাসেও গনতন্ত্র চর্চা হয়। চায়ের দোকানে বসা ত্রি-পক্ষীয় অধিবেশন আমাদের পাগলা-গারদের অধিবেশন কেও হার মানায়... আমরাই কতিপয় শিক্ষিত চুচিল আছি যারা শুধুমাত্র একটা নীতি তেই আছি আর তা হল ধান্ধানীতি... আমাদের কাছে রাষ্ট্রনীতি--রাজনীতি--প্রজানীতির কোন ব্যাকরন নাই। অশিক্ষিত জাতি প্রশ্নপত্র ফাস করেই শিক্ষিত হবে... আর উন্নয়ন এর নামে সর্বত্রই ঠগতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে.। তবে একদিন এ বাঙ্গালীর ঘুম ভাংবে.। সে সিন আর বেশী দূরে নয়....
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫০
খাঁজা বাবা বলেছেন: একমত, বাচ্চারাও আমাদের বুড়োদের চেয়ে আপডেটেড।
১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৩
নতুন বলেছেন: এখন যারা গনতন্ত্র নাই বলে চিক্কুর পারতেছে তারা কি চায়??
তারা ক্ষমতা চায়... কি করবে ক্ষমতায় গিয়ে?
তারা দেশ লুটেপুটে খাবে.... আর কিছুই না।
তার চেয়ে জনগনের উচিত হবে আয়ামিলীগকেই ভোট দেওয়া। দেশে হরতাল,আগুন,বোমা নাই। দেশের দরকার ঝামেলা ছাড়া পরিবেশ।
আর দূনিতি কমানোর জন্য হাসিনাকে চাপ দিন... নিজেরাও দূনিতির বিরুদ্ধে দাড়ান...
জনগন হিসেবে সেটাই সবার করা উচিত।
ক্ষমতা বিএনপিকে দিয়ে দূনিতি বাড়ানোর কোন কারন দেখিনা।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৫
খাঁজা বাবা বলেছেন: তো আপনি বলছেন দেশে গনতন্ত্র নাই?
সরকার কে নির্বাচন ছাড়া চাপ দেয়ার উপায় কি? বলবেন কি?
১২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৫
অগ্নি সারথি বলেছেন: অর্থনীতি নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি করলে মনে হয় এই মডেল আর ভাল লাগবে না।
হা হা হা! হাসাইলেন ভাউ! বিগ পুশ মডেল হইতাসে ডেভেলপমেন্ট ইকোনোমিক্স এবং ওয়েলফেয়ার ইকোনোমিক্সের সব থেকে গ্রহনযোগ্য ধারনাটা। বুঝছি আপনার অর্থনীতি বিষয়ে আপনার জ্ঞান নাই!
সরকার ব্যাংক গুলি থেকে লোন নিয়ে ব্যাংক ফাঁকা করে ফেলেছে। প্রকৃত উদ্যোক্তারা ঋন পাচ্ছে না।
ব্যাংকে নিরাপদ সঞ্চয় ৫% এ নামিয়ে আনা হয়েছে। ফলে আমানত কারী ঝুকিতে পরেছে, মুদ্রাস্ফিতি বেশি হয়েছে।
সেবা খাতে অর্থ প্রবাহ সাময়িক ভাবে প্রবৃদ্ধি আনলেও দীর্ধ্মেয়াদে অর্থনীতিকে ঝুকিতে ফেলে।
বর্তমানে মাথাপিছু ঋন ৬০০০০ টাকার বেশি, যা দশ বছর আগে ১০০০০ টাকার কম ছিল।
অভ্যন্তরিন খাত থেকে উচ্চ সুদে ঋন নেয়ায় বাজেটের একটা বড় অংশ সুদ পরিশোধে ব্যয় হয়।
বৈদেশিক আয় ও ঋন না পাওয়ায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ চাপে আছে, ফলে টাকার মন কমেছে, যা নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য ও অন্যান্য আমদানীকৃত পন্যের দাম বৃদ্ধি করেছে।
- বিগ পুশ তত্ত্বের সাথে এই বিষয়গুলো কিভাবে প্রাসঙ্গিক বুঝলামনা। বিগ পুশ মডেল কি এসব করতে বলেছে?
শোনেন! এই বিগ পুশে যাওয়ার সাহস থাকতে হয়। মাতবর দেশ গুলো কখনোই চায় না তৃতীয় বিশ্বের একটা দেশ তাদের ডেপেলপমেন্ট মডেল বিগ পুশে নিয়ে যাক বরং তারা ডিপেন্ডেনসী মডেল চাপিয়ে দেয়। তৃতীয় বিশ্বের একটা দেশের বিগ পুশে যেতে কলিজা লাগে, সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন হবার ভয় থাকে।
আমাকে ক্ষমা করবেন আপনার এমন জ্ঞানী পোস্টে আমার কমেন্ট করা ঠিক হয় না।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭
খাঁজা বাবা বলেছেন: বুঝলাম হয়ত আমার চেয়ে আপনার জ্ঞ্যান বেশি।
কিন্তু আপনার সাথে একমত হতে পারছি না।
একটা পয়েন্ট বলি, বেশি লিখতে ইচ্ছে করে না।
পদ্মা সেতুতে বিদেশি সহায়তা পেলে হয়ত ১-৩% হারে সুদ লাগত, এখন ৮-১০% হারে আভ্যন্তরিন ঋনের সুদ পরিশোধ করছি। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে চাপ পরছে।
আপনার থিওরি এমন সব খাতের জন্য প্রযোজ্য যেখানে প্রয়োজনীয় খাতে সহজ শর্তে ঋন পাওয়া যায় না। পদ্মা সেতুতে আমরা কর্ম দোশে বিদেশি টাকা পাই নাই।
১৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৩
নতুন বলেছেন: বিএনপি বা আয়ামীলীগে নিজের দলের সভাপতি নিবাচনেই তো গনতন্ত্র নেই.... তারা দেশে কি গনতন্ত আনবে???
যদি দেশের সত্যিকারের উন্নয়ন চান তবে আয়ামীলীগেকে সামনের ক্ষমতায় পাঠানোর চেয়ে ভালো অপসন জনগনের নেই।
দেশ ভালো দিকে আগাচ্ছে... এটা পাকিস্হানী, ভারতের কেইই চাইবেনা।
এখন যদি হাসিনা দেশে দূনিতি কমানোর জন্য কাজ শুরু করে তবে দেশ অনেক এগিয়ে যাবে।
বিএনপি কান্না করছে তাদের দূনিতির কামানো টাকা শেষ এবং আয়ামীলীগের কোটিপতিদের দেখে ভালো লাগছেনা।
খালেদা জিয়ার চেয়ে হাসিনা হাজার গুণে বুদ্ধিমত,
আমি আশা করি হয়তো হাসিনা তার ক্ষমতাকে দেশের দূনিতি নিমুলে কাজে লাগাতে চেস্টা করতে পারে.... তিনি নিজে সিদ্ধান্ত নেন..এবং সেটা বাস্তবায়ন করতে চেস্টা করেন। তাই তার পক্ষেই এই রকমের একটা চেস্টা সম্ভব। কারন যদি কেউ দূনিতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেন... তাকে মেরে ফেলার জন্য বিএনপি, আয়ামীলিগ,সবাই এক হয়ে কাজ করবে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫
খাঁজা বাবা বলেছেন: হাহাহাহা,
গনতন্ত্র প্রশ্নে ভাল বলেছেন, কিচ্ছু বলার নেই।
এই ১০ বছরে যে ৬ লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে তার দেড় লাখ কোটি তাকা পাচার করেছে শেখ পরিবার। এরা দূর্নীতির প্রতিকার করবে আশা করা সূর্য পশ্চিম দিকে ওঠার শামিল।
এদের আমরা একবারই জবাব দেয়ার সুযোগ পাই ৫ বছরে। এ দেশ আপনার ও। আপনার কি জবাব হবে সেটা আপনি ই ঠিক করবেন। তবে এদের পক্ষে বলা এদের অপকর্মকে যায়েজ করা।
১৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯
নতুন বলেছেন: এটা আমাদের দেশের মানুষের সমস্যা.... যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবন।
এখন জবাব দিতে গিয়ে যদি বিএনপির দূনিতিবাজদের ক্ষমতায় পাঠান তবে তারা আরো বেশি দূনিতি করবে।
আমাদের দেশের রাজনিতিক দলগুলি নিবাচনের ১০দিন আগে তাদের ইশতিহার ঘোষনা করে... কারন তারা জানে জনগন বেকুফ...তারা মাকায় ভোট দেয়... জনগনকে তারা কি করবে বা করেছে তার জবাবদিহি করতে চায় না।
দেশের জন্য ভালো মানুষকে সংসদে পাঠাতে হবে.... সেটা যেই দলেরই হোক ভালো মানুষকে সমথ`ন করতে হবে... জনগনো ভালো মানুষকে ভোট দেব এটা জানলে সবদলই ভালো মানুষকে নমিনেসন দেবে....
আগে আমাদের পাল্টাতে হবে... তবেই না সবাই পাল্টাবে
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫
খাঁজা বাবা বলেছেন: ভাল কাউকে পেলে অবশ্যই ভোট দেবেন।
আওয়ামীলিগ কে ভোট দেয়ার মানে জাবাবদিহিতার নুন্যতম সুযোগ টাও নষ্ট করা।
নি এন পি ক্ষমতায় এলে এদের যে বিচার করবে, এতে কোন সন্দেহ নাই।
তদ্রুপ, বি এন পির পরে আওয়ামিলিগ বা অন্য কেউ এলে তাদের ও বিচার করবে।
তখন কিছুটা হলেও লাগাম থাকবে।
ভেবে দেখেন আওয়ামীলিগের প্রথম ৫ বছরের চেয়ে দুঃসাসন কতটা বেড়েছে ২য় আমলে। তখন তাদের জবাব দিহিতার ভয় ছিল, এখন নেই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১২
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার কাছে উন্নয়ন বলতে কি বুঝেন সেটাই বোধগম্য নয়...। উন্নয়ন যদি সবসময় ই হত তাহলে ২০০১-২০০৬ পর্যন্ত্য এক মেগাওয়াট নতুন বিদ্যুত ও কেন তৈরী হল না??? পর পর তিন বার কেন বিসিএস পরীক্ষায় (৫ বছরে) কোন সরকারী চাকরীতে কেউ নিয়োগ পেল না...। বিরোধী দলের মিটিং গ্রেনেড মেরে ৩০ জন কে হত্যা করার উন্নয়ন দেখেছি। রাজাকারদের গাড়ীতে পতাকা উঠানোর উন্নয়ন আর চাই না