নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বল বীর – বল উন্নত মম শির! শির নেহারি’আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির!
আচ্ছা আপনারা যারা পদ্মা সেতু না চেয়ে চাকরি চান তারা কি ভেবে দেখেছেন চাকরি কার কাছে চান? সরকারের কাছে? চাইলেই সরকার আপনাকে কেন দেবে? আপনি বলবেন আমাদের সরকার আমাদের জন্য কাজ করবে। না করলে আমরা ভোট দেব না। কিন্তু ঘটনা হচ্ছে এই সরকার আপনার না। আপনাকে সরকারের কোন প্রয়োজন নেই। আপনার ভোটের ও কোন প্রয়োজন নেই। আপনার ভোট ছাড়াই আরো ৫ বছর এই দেশে রাজত্ব করার ব্যবস্থা তারা পোক্ত করে ফেলেছে। আপনি চাকরি করলে সরকারের তেমন কোন লাভ নেই। বরং না করে বেকার থাকলেই সরকারের লাভ। চাকরি করলে আপনি মাসে ২০০০০ টাকা কামাই করলে তো তাদের কথা শুনবেন না। আপনার পেটে ভাত পরলে আপনি মুক্ত চিন্তা করতে শুরু করবেন। সম্মান চাইবেন। ২৭ ধারা ৫২ ধারা আরো কি কি ধারা আছে সেগুলির বিরোধিতা করবেন। কথা বলার স্বাধীনতা চাইবেন। আরো কত ঝামেলা। আপনি ঠকছেন কিনা তার হিসাব চাইবেন, কেউ কেউ টিভি তে কথা বলবেন, আদালতে যাবেন, যদিও তাদের কিছু করতে পারবেন না। কিন্তু শুধু শুধু ঝামেলা পাকালে তাদের তা ভাল লাগবে না। বরং আপনি বেকার থাকলে পেটে ভাত না থাকলে তাদের ডাকে মিছিলে যাবেন, যারা তাদের কথা শুনবে না তাদের সায়েস্তা করার জন্য তো গুন্ডা দরকার। তো তারা তো আমেরিকা থেকে আসবে না আর চাঁদ গাজী সাপ্লাই দিবে না। দিলেও অনেক টাকার ব্যাপার। অই কাজ গুলি আপনি ই করবেন এক প্যাকেট বিরিয়ানী খেয়ে, গলির মুখের একটা সিগারেটের দোকান থেকে চাঁদা নেওয়ার অধিকারের বিমিময়ে। সাথে পাড়ায় মাঝে মাঝে দুর্বল লোকজনকে চড় থাপ্পর মেরে নিজের ক্ষমতা জাহিরের ও অধিকার পাবেন। কি করলে আপনারা তাদের পাশে থাকবেন প্রয়জনে চাপাতি নিয়ে রাস্তায় নামবেন তা তারা ভালই জানে। বিগত সরকার নকল বন্ধ করে শিক্ষার মান উন্নয়নের চেষ্টা করেছিল। শীর্ষ সন্তাসী দের ক্রস ফায়ার দিয়েছিল বা দেশ ছাড়া করেছিল। বিনিময়ে তারা তাদের প্রয়োজনে তাদের পিছনে জিন্দাবাদ দেওয়ার লোক পাচ্ছে না। তাদের পক্ষে শটগান নিয়ে রাস্তায় নামার লোক নেই। থাকবে কিভাবে আপনারা সরকারী না হোক একটা প্রাইভেট চাকরি করে পেটে ভাত দিতে পারছেন। ওইগুলির জন্য সময় নাই। এ সরকার ব্যপারটা ভালই উপলব্ধি করতে পারছে। মানুষ বেকার থাকলেই লাভ। অর্ধ শিক্ষিত থাকলেই লাভ। সবাই ভাতের চিন্তায় থাকবে। তাদের কার্যকলাপ নিয়ে প্রশ্ন করার না আপনাদের যোগ্যতা থাকবে না সময় থাকবে। বরং প্রয়োজনে আপনাকে এক প্যাকেট বিরিয়ানী দিয়ে বাসে আগুন লাগিয়ে পটকা ফাটিয়ে বিরোধীদের নামে চালানো যাবে। ভয় নাই পটকা ফাটাতে গিয়ে কাউকে খুন করে ফেললে যদি কোন কারনে ফেসেও যান, কোর্ট থেকে বেখসুর খালাস পাবেন। বিশ্বজিতের খুনিরা সবাই খালাস। সূতরাং চাকরি না খুজে ২য় ৩য় ৪র্থ পদ্মা সেতু চান। তবে উদ্বোধনের দিনে অন্তত বিরিয়ানির প্যাকেট পাবেন।
১২ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩
খাঁজা বাবা বলেছেন: না, সম্ভবত কোটা সিষ্টেমে আটকে গেছি। উপায় কি?
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২৯
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আমার দুটোই চাই।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্য, পাঠক এত কম কেন? আপনার লিখা কি প্রথম পাতায় যাচ্ছে না ?