নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়টা তখন ২০১৬ সালের জুলাই মাসের ২৯ তারিখ। ২০ জনের একটি গ্রুপের সাথে আমি ছিলাম মিরসরাই এলাকায়। দুই দিন ধরে নানান ঝিরি পথ আর পাহাড়ি পায়ে চলা ট্রেকিং রুট ধরে ঘামে ভেজা ক্লান্ত শরীরে বিশাল এক ভুড়ি টেনে টেনে পথ চলছি ঝর্না দেখবো বলে। দুই দিনে গোটা ৮-৯টা ঝর্না দেখা হয়েছিল সেবার। তেমনি এক ঝর্ণার খোঁজে প্রথমে ঝিরি পথ ধরে অনেকটা পথ গিয়ে শুরু হয় পাহাড়ে উঠা। খুব চড়াই কিছু না, তবুও আমার মতো মোটা-আলসে মানুষের জন্য সেটাই অনেক কিছু। আমার এক হাতে ক্যামেরা আরেক হাতে একটি বাঁশ। বাঁশটি পথ চলতে সাহায্য করছে, আর ক্যামেরাটি স্মৃতি ধরে রাখতে। ক্যামেরার ভারে মনে হয় হাত-কাঁধ অবস হয়ে যাবে। পানির বতোল আর টুকিটাকি জিনিস হয় ক্যামেরার ব্যাগ দিয়েছি বন্ধু ইস্রাফীলের হাতে। ওর হাতেই এইসব থাকা ভালো, নইলে হাত খালি পেলে কোন ফাঁকে সিঙ্গায় ফু দেয়ার মতলব আটে বলা যায় না।
তো যাইহোক এতো কষ্টের মাঝেও অচেনা একটি ফুল দেখে মনটা জুড়িয়ে গেলো। চোখ আটকে গেলো নীলচে এক ফুলের সৌন্দর্যের ঝলকে। কিন্তু হাতে সময় ছিলোনা, এই পথে একা পিছিয়ে পড়াটা বোকামী হবে। তাছাড়া ম্যমরি কার্ডের স্পেসের হিসাবটাও মাথায় রাখতে হচ্ছে। তাই টপাটপ ২-৩টি ছবি তুলে হাঁটা শুরু করলাম।
নামনাজানা সেই পাহাড়ি ফুলটিকে আবার খুঁজে পেলাম এক বছর পরে ২০১৭ সালের মার্চ মাসের ১৭ তারিখে পুরান ঢাকার বলধা গার্ডেনে, নাম তার নীল বনলতা। ফুলটি দেখতে যেমন সুন্দর তার নামও তেমনি সুন্দর।
নীল বনলতা
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : নীল লতা, নীলাতা, নল লতা, নালাতা ।
Common Name : Bengal Clock Vine, Blue Trumpet Vine, Clockvine, Skay Flower
Scientific Name : Thunbergia grandiflora
পরে ২০১৮ ও ২০১৯ সালে বোটানিক্যাল গার্ডেনে দেখা পাই এই নীল বনলতা ফুলের।
নীল বনলতা আমাদের নিজস্ব ফুল, এর আদি নিবাস বাংলাদেশ, ভারত। এটি চীন, ভারত, নেপাল, ইন্দোচীন, মায়ানমারে প্রাকৃতিক ভাবে জন্মে।
নীল বনলতা শক্ত লতার গাছ। দ্রুত বর্ধনশীল চিরহরিৎ লতানো এই গাছ ২৫ থেকে ১০০ ফুট পর্যন্ত উঠতে পারে। এদের পাতা রুক্ষ, আগা চোখা। বাগানের চারদিকে আলংকারিক বেড়া হিসেবে এর ব্যপক ব্যবহার সম্ভব। তাছাড়া তোরণ বা মাচা করে দিলে চমৎকার দেখতে হয়। নীল বনলতা ইতোমধ্যে বিশ্বের অনেক দেশে গার্ডেন প্ল্যান্ট হিসেবে খ্যাতি কুড়িয়েছে। আমাদের কাছের পাহাড়ে গুলিতে প্রকৃতিক ভাবেই এই বনফুল বছরের প্রায় নয় মাস নিজের সৌন্দর্য মেলে ধরে ফুটে থাকে। ফলে এটি বাগানের জন্য খুবই উপযোগী একটি ফুল। উদ্যানে কিংবা বাড়ির ছোট্ট বাগানে ঝাঁকা কিংবা মাচা তৈরি করে এদের লাগালে চমৎকার মানিয়ে যাবে।
নীল বনলতা গাছে লম্বা ঝুলন্ত ডাঁটায় এক সাথে অনেকগুলি কলি আসে। কলিগুলি থেকে একটি বা একাধিক ফুল ফুটতে শুরু করে। ফুল দেখতে কিছুটা ঘণ্টার মতো। দলনল সামান্য বাঁকা। প্রতিটি ফুলে ৫টি করে পাপড়ি থাকে। পাপড়ির রঙ হালকা নীল বা আকাশী নীল, কিছুটা সুগন্ধিযুক্ত। যেহেতু গাছটি লতাজাতীয় ও বুন এবং ফুলের রং নীল, এই কারণেই ফুলটির নাম হয়েছে নীল বনলতা ফুল। ফুলের পুংকেশর চারটি, দলের সঙ্গে লাগানো থাকে। ফুলগুলি পর্যায়ক্রমে ধীরে ধীরে মার্চ হতে ডিসেম্বর পর্যন্ত ফুল ফুটে।
শুনেছি এর ফল বেশ শক্তপোক্ত ধরনের, তিন থেকে পাঁচ সেন্টিমিটার লম্বা হতে পারে। গাছটির বংশবিস্তার বীজ ও কলমে হয়ে থাকে।
নীল বনলতার অনেক ভেষজ গুণ রয়েছে। পেটের পীড়ায় কাজে লাগে।
পাতা সবজি হিসেবে আদিবাসীরা ব্যবহার করে।
=================================================================
আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
ফুলেদের কথা
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী,
এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কালো বাদুড় ফুল, কাঁটামুকুট, কাঁটামুকুট
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, রক্তগাঁদা, গামারি, গামার, গাম্বার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু
ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা, চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (হালকা গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (সাদা), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (লালচে গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (কমলা), চন্দ্রমল্লিকা (হলুদ-সাদা)
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা,
ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
ডালিয়া
তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা
ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীল বনলতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা, নয়নতারা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা, পুর্তলিকা, পুত্তলিকা, পটপটি
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বাসন্তীলতা, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা
ভাট ফুল
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল,
রঙ্গন, রুক্সিনী, রক্তক, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা, রক্তকাঞ্চন, রক্তপুষ্পক
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ
শাপলা (সাদা), শাপলা (লাল), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত অকন্দ
সুলতান চাঁপা, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা, সোকরে
হাতি জোলাপ,
=================================================================
ফুলেদের ছবি
ফুলের রাণী গোলাপ - ০১, ফুলের রাণী গোলাপ - ০২, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৪
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৫, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৬, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৭, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৮
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৯, ফুলের রাণী গোলাপ - ১০, ফুলের রাণী গোলাপ - ১১, ফুলের রাণী গোলাপ - ১২
ফুলের রাণী গোলাপ - ১৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ১৪
রাতের গোলাপ - ০১, রাতের গোলাপ - ০২, রাতের গোলাপ - ০৩, রাতের গোলাপ - ০৪, রাতের গোলাপ - ০৫
অর্কিড-২, অর্কিড-৩, অর্কিড-৪, অর্কিড-৫
কচুরিপানা ফুল-২, কসমস-২, কসমস-৩, কসমস-৪, কসমস-৫, কসমস-৬, কর্ণফ্লাওয়ার-২,
গ্লুকাস ক্যাসিয়া-২, গ্লুকাস ক্যাসিয়া-৩, গোলাপি আমরুল-২,
জারবেরা-২
ডালিয়া-২, ডালিয়া-৩, ডালিয়া-৪,
দাদমর্দন-২, দাদমর্দন-৩, দাদমর্দন-৪, দাদমর্দন-৫, দোলনচাঁপা-২
পপী-২, পপী-৩, পপী-৪, পপী-৫
বোতল ব্রাশ-২, বোতল ব্রাশ-৩, বোতল ব্রাশ-৪
শিমুল গাছে আগুন, অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল
মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল,
=================================================================
গাছেদের কথা
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, পলাশ ও পারিজাত পরিচিতি, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০১, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০২, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৩, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৪
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৫, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৬, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৭, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৮
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৯, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ১০, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ১১, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ১২
=================================================================
২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:৩৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- শুধু মাত্র নামের সাথে নীল আর লতানো গাছ ছাড়া দুজনের মধ্যে আরকোনো মিল নেই।
২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:৩৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ইউনাইটেড হাসপাতেলে যাওয়ার পথে একটি দেয়ালে অনেক বছর ধরেই এই নীল বনলতা ফুটে থাকতে দেখি। দুইদিন আগেও দেখলাম কয়েকটি ফুল ফুটে আছে।
২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:২৬
মিরোরডডল বলেছেন:
নীল বনলতা নামটা সুন্দর ।
২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:৩৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- নামটি কাব্যিক ও সুন্দর বটে।
৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:৫১
জুল ভার্ন বলেছেন: অপরাজিতা ফুলের সাথে খুব মিল।
২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:৫৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- শুধু মাত্র নামের সাথে নীল আর লতানো গাছ ছাড়া দুজনের মধ্যে আরকোনো মিল নেই।
৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পরিশ্রম সার্থক হয়েছে।
২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:২৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: জ্বী হয়েছে। অনেকগুলি চমৎকার ঝর্ণা আর অসাধারণ সুন্দর অনেকগুলি ঝিরিপথ দেখতে পেয়েছিলাম সেই সময়।
৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:২৮
সোনাগাজী বলেছেন:
সেই এলাকার লোকজন কেমন? বাড়ীঘর দেখলে কেমন মনে হয়? খেয়েছেন কোথায়, কেমন খাবার?
২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:৩৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধুর মিয়া, ঐটা না আপনার এলাকার কাছাকাছি!!
- ঐখানে কোনো পাহাড়ি গ্রাম নেই, কোনো বাড়ি ঘরে নেই, কোনো পাড়া নেই। পথে কারো সাথে দেখা হয়নি। দুই দিনে দুটি শহুরে আমাদের মতো গ্রুপের সাথে দেখা হয়েছিলো দুটি ঝর্নায়।
- পাহাড়ে ঢুকার আগে টিন আর বাঁশের বেড়া দিয়ে তৈরি রেস্টুরেন্টে দুপুরের খাবার অর্ডার দিয়ে ঢুকতে হয়। ফেরার পথে প্রচন্ড ক্ষুধা থাকে বলে গাছ কেটে বানানো টেবিল-টুলে বসে খেয়ে নেয়া যায়। সকাল আর রাতের খাবার শহরেই।
৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:৪৮
সোনাগাজী বলেছেন:
ভয়ংকর।
দেখছেন, শহরের মানুষ সব সম্পদ ও সুযোগ দখল করে রেখেছে, গ্রামের মানুষের জন্য কিছুই নেই।
সীতাকুন্ড ও মিরসরাইতে পাহাড়ে পাহাড়ে "টিপারা" গোত্রের লোকেরা ছিলো; ওদের জমিজমা কেড়ে নিয়েছে স্হানীয়রা; ওরাকোথায় গেলো খবর নেই।
২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আপনি ভুল করছেন। আমি যে এলাকায় হেঁটেছি সেগুলি কেউ কারো কাছ থেকে দখল করে নিয়েছে বলে মনে হয় না। সেগুলি সম্ভবতো সরকারী খাস ভূমি।
৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বর্ননা পরে মনে হলো জার্নি এডভেঞ্চারাস ছিল।
২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আমি রওনা হওয়ার পরেই ঘোষণা দিয়ে ছিলাম প্রথম ঝর্ণা দেখে আমি আর অন্যগুলিতে যাবো না। শেষ পর্যন্তো কোনোটাই বাদ দেইনি। শুধু খৈয়াছড়ার উপরের ধাপগুলিতে ঊঠিনাই। বৃষ্টির কারণে উপরে উঠাটা বিপদজনক হয়ে গিয়েছিলো।
৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:০৬
শেরজা তপন বলেছেন: এই ফুলের নাম প্রথম শুনলাম! চমৎকার রঙের ফুল
২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:২৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- শহরে এর দেখাও কম মেলে, তাই নামটাও অনেকের অপরিচিত।
৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৫৮
কামাল৮০ বলেছেন: এই রংটা আমার প্রিয়।আমি শাড়ী কিনতে গেলে প্রথমে এই রংয়ের শাড়ী দেখি।এই আনন্দ থেকে এখন বঞ্চিত।শাড়ী পরা ছেড়ে দিয়েছে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৪১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- শাড়ি পরা এখন প্রায় সব এলাকাতেই মেয়েরা কমিয়ে দিয়েছে।
১০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৫৪
সোনাগাজী বলেছেন:
ঝড় এলে আযান দিতে হয়; আপনি আযান দেননি, তাই জামগাছটা পড়ে গেলো।
উহা যেখানে ছিলো, সেখানে আরেকটু মাটি খুঁড়ে বসায়ে দেন, রশি দিয়ে সাপোর্ট দেন, মাস'খানেক পানি দেন, বেঁচে যাব. দালপালা কিছু কমালে কাজটা সহজ হবে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১:০৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আপনি আযান দেন নাকি?
- এর আগে একবার এই জামগাছটিকে এই পদ্ধতি ব্যবহার করে বাঁচিয়েছি। এবার আর সম্ভব না। বাড়ি নির্মাণের জন্য এটি কাঁটা পরছে। দুই-একদিনের মধ্যে এমনিতেই কেঁটে ফেলতাম।
১১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:১০
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:১৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আমার এইসব গুরুত্বহীন হাবিজাবি পোস্টে কে কি মন্তব্য করলো তাতে কিছুই এসে যায় না। খুব একটা মন্তব্য কেউ করেও না। তবুও দ্বিতীয় বার আসায় আপনাকে ধন্যবাদ জানাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:২৫
অপ্সরা বলেছেন: এটা তো মনে হয় নীল অপরাজিতার বোন নীল বনলতা....