নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২০১৭ সালের কথা, সেই জয়দেবপুরের এটকি ধান ক্ষেত থেকে তুলে নিয়ে এসেছিলাম একটি বড়নখার মূল কয়েকটি পাতা সহ। বাসায় এনে পাঁচ লিটারের তেলের বোতল কেঁটে সেটাতে সামান্য মাটি আর জল দিয়ে রেখে দিয়েছিলম গাছটি। কয়েক মাস পরে
কয়েকটি নীল ফুল ফুটে ছিলো তাতে। বড়নখাকে এতোটা নীল হতে আর কখনো দেখি নাই আমি।
বড়নখা
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : নখা, ছোটপানা
Common Name : Arrow Leaf Pondweed, Arrow Leaf Monochoria, Hastate Leaf Pondweed, Monochoria
Scientific Name : Monochoria hastata
বড়নখা জলজ আগাছা জাতীয় উদ্ভিদ। বাংলাদেশের প্রায় সকল গ্রামের জলাভূমি, হাওড়, বিলের পাড়ে বড়নখা দেখা যায়। ধান ক্ষেতের মধ্যেও মাঝে মাঝে পাওয়া যায়। তবে বড়নখাকে এখন বিপদাপন্ন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কচুরিপানা আর বড়নখা একই পরিবারভুক্ত হলেও এদের গণ আলাদা। কচুরিপানার আদি নিবাস ব্রাজিল আর বড়নখা আমাদের অঞ্চলের স্থানীয় বাসিন্দা।
বর্ষজীবী বড়নখা সাধারণত ৫০ সেন্টিমিটার থেকে ১৫০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বড় হয়। এদের পাতা সামনের দিকে চোখা বর্শাকৃতির। বর্শাকৃতি পাতার জন্যই ইংরেজিতেএকে Arrow Leaf Pondweed বলা হয়। মূল কাণ্ড থেকে প্রথমে পাতার ঠিক নিচ থেকে ফুলের কলি বের হয়। দুই তিন দিনের মধ্যে কলি থেকে সুন্দর নীলচে বেগুনী বড়নখা ফুল ফোটে। প্রতিটি পুষ্পদন্ডে ১০ থেকে ৪০টি পর্যন্ত ফুল ফুটতে পারে।
এই প্রজাতিটি ভারত, শ্রীলঙ্কা, নিউ গিনি হয়ে অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত। বড় নখার শিকড় ব্যতীত পুরো উদ্ভিদটি ভারতের বিভিন্ন এলাকায় খাওয়া হয়।
এটির ঔষধি গুনাগুণ রয়েছে, শিকড় পেটের সমস্যা ও যকৃতের সমস্যায় ব্যবহার করা হয়। চুলকানির জন্য এটার ব্যবহার রয়েছে। দাঁতের ব্যথায় শিকড়ের রস এবং হাঁপানি রোগে কাণ্ডের ছাল বেশ ফলদায়ক।
তথ্য সূত্র : উইকি ও নিজ
ছবি তোলার স্থান : নাগরি, কালীগঞ্জ, গাজীপুর, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ১৯/১১/২০১৯ ইং
=================================================================
আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
ফুলেদের কথা
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী,
এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কালো বাদুড় ফুল
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, গামারি, গামার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু
ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা,
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা,
ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
ডালিয়া
তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা
ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীল বনলতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা, নয়নতারা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা, পুর্তলিকা
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা
ভাট ফুল
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল,
রঙ্গন, রুক্সিনী, রক্তক, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা, রক্তকাঞ্চন
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ
শাপলা (সাদা), শাপলা (লাল), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত অকন্দ
সুলতান চাঁপা, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা, সোকরে
হাতি জোলাপ,
=================================================================
ফুলেদের ছবি
ফুলের রাণী গোলাপ - ০১, ফুলের রাণী গোলাপ - ০২, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৪
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৫, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৬, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৭, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৮
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৯, ফুলের রাণী গোলাপ - ১০, ফুলের রাণী গোলাপ - ১১, ফুলের রাণী গোলাপ - ১২
ফুলের রাণী গোলাপ - ১৩
রাতের গোলাপ - ০১, রাতের গোলাপ - ০২, রাতের গোলাপ - ০৩, রাতের গোলাপ - ০৪
অর্কিড-২, অর্কিড-৩, অর্কিড-৪, অর্কিড-৫
কচুরিপানা ফুল-২, কসমস-২, কসমস-৩, কসমস-৪, কসমস-৫, কসমস-৬, কর্ণফ্লাওয়ার-২,
গ্লুকাস ক্যাসিয়া-২, গ্লুকাস ক্যাসিয়া-৩, গোলাপি আমরুল-২,
ডালিয়া-২, ডালিয়া-৩, ডালিয়া-৪,
দাদমর্দন-২, দাদমর্দন-৩, দাদমর্দন-৪, দোলনচাঁপা-২
পপী-২, পপী-৩, পপী-৪, পপী-৫
বোতল ব্রাশ-২, বোতল ব্রাশ-৩, বোতল ব্রাশ-৪
শিমুল গাছে আগুন, অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল
মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল,
=================================================================
গাছেদের কথা
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০১, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০২, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৩, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৪, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৫, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৬
=================================================================
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: গ্রামের দিকে জলা ভূমিতে পেয়ে যাবেন।
২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৫৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ফুলগুলো দারুণ!
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:১৪
নাহল তরকারি বলেছেন: সুন্দর।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রথম ফুলটা 'গাওগেরামে' জলাশয়ে দেখেছি। সম্ভবত একধরনের কচু জাতীয় উদ্ভিদ। সবগুলো ফুল সুন্দর হয়েছে।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
কচুরিপানা আর বড়নখা একই পরিবারভুক্ত হলেও এদের গণ আলাদা। কচুরিপানার আদি নিবাস ব্রাজিল আর বড়নখা আমাদের অঞ্চলের স্থানীয় বাসিন্দা।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: এই নাম প্রথম শুনলাম। যদিও ফুল দেখেছি। প্রথম ছবিটা দুর্দান্ত!
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
এখন নামটাও জানা রইলো।
প্রথম ফুলটাই আমার বারান্দায় ফুটেছিলো।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৬
আরইউ বলেছেন:
কচুরিপানার ছোট ভাইয়ের নাম ছোটপানাই হওয়া উচিত। ফুলটা দেখেছি, ছোটপানা নামে জনতাম।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
প্রায় একই রকম দেখতে আরো একটি ফুল আছে, সেটির নাম আবার ছোটনখা। আর এটির নাম বড়নখা।
৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এই ফুলের নখ বড় তাই বড় নখা
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
এ!! তাই নাকি?
৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৩৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ফুলের এমন নাম কেনো
জানতে পারলে ভালো লাগতো।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: নামকরণের কারণটা জানা নেই আমার।
অনেক সময় কোনো কারণ ছাই অনেক ফুলের নামকরণ হয়।
এই ফুলের পাপড়ি গুলি মেয়েদের লম্বা নখের মতো দেখতে বলে কি নাম হয়েছে নখা? আপনার কি মনে হয়?
৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৩৬
আরইউ বলেছেন:
তাহলে, ছোটনখার নাম হওয়া উচিত মিনিপানা বা মাইক্রোপানা! হা হা হা।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: হা হা হা
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৪৩
বিটপি বলেছেন: আমার একটা দরকার। কোথায় পাব?