নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নয়নতারা
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : সদাবাহার (হিন্দী), সদাফুলী (মারাঠী), বারমাসী ফুল (নেপালী), সদাসোহাগী, সদাপুস্পী, কটকতারা।
Common Name : Periwinkle, Madagascar periwinkle, Rosy periwinkle, Vinca, Cape periwinkle
Scientific Name : Catharanthus roseus
মাদাগাস্কার রূপসী নয়নতারা বাংলাদেশে এসে নিজের যায়গা করে নিয়েছে প্রায় সবার বাগানে। বাংলাদেশের সাথে সাথে ভারত, পাকিস্তান ও আফ্রিকা মহাদেশসহ আরও বেশ কয়েকটি দেশে এর দেখা পাওয়া যায়। এটি একটি গুল্মজাতীয় ভেষজ উদ্ভিদ।
পাঁচ পাপড়ি বিশিষ্ট নয়নতারা ফুল গোলাপি, হালকা গোলাপি, লালচে, সাদা ইত্যাদি নানান রঙের হয়। ফুল একরঙা হলেও ফুলের মধ্যবিন্দুটি অন্য রঙের হয়। ফুলগুলি গন্ধহীন। গন্ধ না থাকলেও নয়নতারা ফুল ফোটে বারমাস। তবে শরৎ ও বসন্ত ঋতুতে বেশি ফোটে।
নয়নতারা গাছ বেশ কয়েক বছর বাঁচতে পারে, তবে পুরনো হয়ে গেলে ও যত্নে না রাখলে গাছটি শক্ত হয়ে যায় ফুলও তেমন ফোটে না। তাই ছেটে রাখতে হয়।
নয়নতারার ফল দেখতে অনেকটাই সর্ষের বীজাধারের মত, বেঁটে, মোটা এবং বেলনাকার। বীজাধারে অনেক বীজ থাকে। বীজ থেকে বংশবিস্তার হয়। আবার ডাল থেকেও চারা করা যায়।
গাছটির পাতা, ফুল ও ডালে বহু মূল্যবান রাসায়নিক উপাদান রয়েছে। ক্রিমি রোগে, মেধাবৃদ্ধিতে, লিউকোমিয়া, রক্ত প্রদরে, রক্তচাপ বৃদ্ধিতে, সন্ধিবাত, বহুমূত্র ইত্যাদি রোগে এর ব্যবহার হয়।
বোলতার হুলের জ্বালায়, কীট পতঙ্গের দংশনে দ্রুত উপশম পেতে নয়নতারা ফুল বা পাতার রস ব্যবহার করা হয়।
ছবি তোলার স্থান : ছোট বোনের ছাদবাগান, বাড্ডা, ঢাকা, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ০৯/০৫/২০১৯ ইং
=================================================================
আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
ফুলেদের কথা
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী,
এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কালো বাদুড় ফুল
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, গামারি, গামার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু
ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা,
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা,
ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
ডালিয়া
তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা
ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীল বনলতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা, নয়নতারা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা
ভাট ফুল
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল,
রঙ্গন, রুক্সিনী, রক্তক, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা, রক্তকাঞ্চন
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ
শাপলা (সাদা), শাপলা (লাল), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত অকন্দ
সুলতান চাঁপা, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা, সোকরে
হাতি জোলাপ,
=================================================================
ফুলেদের ছবি
ফুলের রাণী গোলাপ - ০১, ফুলের রাণী গোলাপ - ০২, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৪
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৫, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৬, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৭, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৮
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৯, ফুলের রাণী গোলাপ - ১০, ফুলের রাণী গোলাপ - ১১, ফুলের রাণী গোলাপ - ১২
ফুলের রাণী গোলাপ - ১৩
রাতের গোলাপ - ০১, রাতের গোলাপ - ০২, রাতের গোলাপ - ০৩, রাতের গোলাপ - ০৪
অর্কিড-২, অর্কিড-৩, অর্কিড-৪, অর্কিড-৫
কচুরিপানা ফুল-২, কসমস-২, কসমস-৩, কসমস-৪, কসমস-৫, কসমস-৬, কর্ণফ্লাওয়ার-২,
গ্লুকাস ক্যাসিয়া-২, গ্লুকাস ক্যাসিয়া-৩, গোলাপি আমরুল-২,
ডালিয়া-২, ডালিয়া-৩, ডালিয়া-৪,
দাদমর্দন-২, দাদমর্দন-৩, দাদমর্দন-৪, দোলনচাঁপা-২
পপী-২, পপী-৩, পপী-৪, পপী-৫
বোতল ব্রাশ-২, বোতল ব্রাশ-৩, বোতল ব্রাশ-৪
শিমুল গাছে আগুন, অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল
মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল,
=================================================================
গাছেদের কথা
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০১, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০২, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৩, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৪, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৫, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৬
=================================================================
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ঝাঁপিতে আরো কতো ফুলের বাহার সাজিয়ে বসে আছি। দেখতে দেখতে এক ঘেয়েমি যাতে আপনাদের না আসে তাই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে অন্য পোস্টের সাথে মিলিয়ে মিশিয়ে পেশ করি।
২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৫
কামাল৮০ বলেছেন: আমরা প্রতি শনি/রবিবারে কোন কোন না পার্কে ঘুরতে যাই।আর সেখানে ফুল থাকবেই।তাই ফুল দেখে আমাদের এক ঘেয়েমি আসে না।বরং ভালই লাগে।আপনি বরং প্রথম পাতায় একটার বেশি পোষ্ট দিতে চান না তাই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেন।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
বাহ!
নিয়ম করে বাগানে বা পার্কে বেরাতে যাওয়া খুবই ভালো একটা জিনিস। আমাদের দেশে তেমন সুযোগ কম।
এটা সত্যি বলেছেন আমি প্রথম পাতায় একাধীক পোস্ট দিতে চাই না।
৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৭
কামাল৮০ বলেছেন: আপনার বন্ধু রাজীব নুরের কোন খোঁজ খবর নেন।সে কোথায় হারিয়ে গেল।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
সরি, আমি কারোই খোঁজ খবর নেই না। বিশেষ করে রাজীব নুর সাহেবের খোঁজ খবর নেয়ার প্রশ্নই আসে না।
যতদূর বুঝতে পারছি উনি উনার গুরুর পিছনে বসে আছেন। গুরু ছাড়া পেলে তবেই তিনি পোস্ট করবেন সামুতে।
৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩০
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার ছাদ বাগানে অনেক রংগের নয়নতারা আছে। আমাদের বিল্ডিংয়ের একজন মুরব্বি ভাড়াটিয়া আছেন, তিনি শুনেছেন - প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ৫/৬ নয়নতারা পাতা খেলে ডায়েবিটিস রোগ ভালো হয়। সেইজন্য আমার নয়নতারা গাছে ফুল থাকলেও পাতা নাই!
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ডায়েবিটিস রোগের জন্য নয়নতারার পাতার রস কর্জকর বলেই জানি। পুরা গাছটাই ঔষধীগুণে ভরপুর। খুব দাড়ি একটি কি উপাদানও যেনো আছে নয়নতারায়, এই মূহুর্তে সেটি মনে নেই।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১২
কাছের-মানুষ বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর এবং রেসুলেশোন ভাল এসেছে। আপনি কি ইমগুর দিয়ে দিয়েছেন ছবিগুলো?
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:২২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ছবি গুলি মোবাইল ক্যামেরায় তোলা।
ইমগুর এখন ঠিক মতো কাজ করে না। ছবি দেখা যায় না। তাই আমি এখন https://postimages.org/ ব্যবহার করি।
৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৩৯
অঙ্গনা বলেছেন: আমার কাছে একটা রং নাই ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কোন রং নাই?
৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:২৪
অঙ্গনা বলেছেন: ১ নং টা
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:২৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শুভ কামনা রইলো, কখনো হয়তো জুগাড় হয়ে যাবে।
৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৩৫
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: আপনার বিভিন্ন ব্লগ দেখে মনে হচ্ছে আপনি একজন বৃক্ষপ্রেমী এবং ভ্রমনপিপাশু একজন লোক। আপনি ভ্রমন করতে ভালোবাসেন। আপনি আমাদের কাজী হাসান আঙ্কেল এর বাগানে যেতে পারেন। তার সাথে আলাপ করে নিতে পারেন। তার বাগানে গেলে আপনার ফটোগ্রাফি করার অনেক বিষয়বস্তু পাবেন। এবং আপনার ভ্রমন ও হলো।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৫৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে বেরাতে যাবার প্রস্তাবের জন্য।
বাগান-ফুল-প্রকৃতি আমার সব সময়ই পছন্দ। উনার বাগানের সঠিক লোকেশন (গুগল ম্যাপে) পেলে, এবং সেই দিকে কখনো যাওয়া হলে অবশ্যই দেখে আসবো।
৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২২
রানার ব্লগ বলেছেন: আমার বেড়ে ওঠা সামরিক বাহিনীর গন্ডির মধ্যে, আমাদের স্কুলের চারিপাশে এই ফুলগুলো লাগানো হতো ছোট বেলা থেকেই মুগ্ধ চোখে দেখতাম !!! ফুল ছেড়া সম্পুর্ন নিষেধ ছিলো তাও চুপিচুপি দুই তিনটা ফুল পকেটে নিয়ে নিতাম ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
এই ফুলের গোড়াতে পাতলা মধু থাকে। তাজা ফুল তুলে মুখে নিলে তার স্বাদ পাওয়া যায়। ছোটবেলার খেলা ছিলো, এখন ভুলে গেছি অনেকেই।
সুন্দর স্মৃতিচারণ মূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫২
বিটপি বলেছেন: নয়নতারা আমার ফুব পছন্দের একটি গাছ। নামের সাথে মিল করা এমন ফুল খুব কমই আছে। কি অদ্ভুত সুন্দর নাম। বারোমাসি হলেও শীতের নিয়ে ফুলের সাইজ খুব ছোট হয়ে যায়। সবুজ পাতার ভেতরে সাদা ফুল দেখলে মনটাই কেমন ভালো হয়ে যায়।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
নয়নতারা আপনার পছন্দের ফুল তা জেনে ভালো লাগলো।
ভালো থাকবেন সব সময়।
১১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৩৯
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: কাজী হাসান সাহেবের বাগান।
কাজী হাসান সাহেবের বাগান।
কাজী হাসান আঙ্কেল এর বাগান। নাম সোনারং তরুছায়া। নয়াকান্দি, ডাকঘর: ভবেরচর, গজারিয়া, মুন্সিগঞ্জ।
যেভাবে যাবেন: ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইওয়ে ধরে মেঘনাব্রীজ পার হবেন। বসুন্ধরা পেপার মিল পার হবার পর নয়াকান্দি গ্রাম খোজ করবেন। নয়াকান্দি নেমে যে কাউকে জ্ঞিগাসা করলে তার বাগান দেখিয়ে দিবে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:০০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে বিস্তারিত জানানোর জন্য।
আমার গুলল ম্যাপে লোকেশনটি স্টার চিন্হ দিয়ে রাখলাম।
সময় সুযোগ হলে কখনো দেখে আসবো।
আবারও ধন্যবাদ আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আজ তাহলে ঝাঁপিতে নয়নতারার বাহারি রূপ!!