নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়টা ২০১৬ সাল, নভেম্বর মাসের ২৫ তারিখ গিয়ে ছিলাম মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ার বালিয়াটি জমিদার বাড়ি দেখতে। বাড়ির ভিতরে একটি চমৎকার শান বাঁধানো পুকুর আছে। শীতের সময় বলে জলের পরিমান কম। সেখানে বেশ কয়েক যায়গায় ফুটে আছে চমৎকার সুন্দর লাল শাপলা বা রক্ত কমল। ঘাটের সিঁড়ি দিয়ে নেমে একেবারে জলের কাছে গিয়ে বেশ কয়েকটা ছবি তুললাম। পরের বছর ডিসেম্বরে ধামরাই এর একটি এলাকায় হঠাত করেই পেয়ে গেলাম একটি লাল শাপলার বিল। বিলে তখন জল শুকিয়ে গেছে। কিছু কিছু পুকুরের মতো যায়গায় রয়েছ জল আর সেখানে ফুটে আছে অজস্র লাল শাপলা। আর এই বছর জানুয়ারিতে কুয়াশা ঢাকা ভোরে গিয়ে হাজির হয়েছিলাম দিনাজপুরের রামসাগরে। গিয়ে দেখি সেখানে ফুটে আছে বেশ কয়েকটা লাল শাপলা।
লাল শাপলা
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : রক্ত কমল, লাল কমল, আলগন্ধা, অলিপ্রিয়া, আলোহিতা, নিলুফার
Common Name : Red Water Lily
Scientific Name : Nymphaea Rubra
লাল শাপলা বা রক্ত কমল নাতিশীতোষ্ণ ও গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এলাকার স্বল্প গভীর জলের হ্রদ ও পুকুরে জন্মে। সাধারণত বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, চীনের ইউনান প্রদেশ, তাইওয়ান, ফিলিপাইন, কম্বোডিয়া, লাওস, মায়ানমার, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া প্রভৃতি দেশে শাপলা ফুটতে দেখা যায়।
সারা বাংলাদেশের সমস্ত বদ্ধ জলাশয়েই জলজ ফুল শাপলাকে ফুটে থাকতে দেখা যায়। গ্রামবাংলার চিরায়ত এক দৃশ্য বিলের জলে কিশোর ছেলে ছোট্ট নৌকোয় তুলছে শাপলা। আমাদের বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশী চোখে পরে সাদা শাপলা। এবং তারপরেই আছে লাল শাপলার অবস্থান। এই লাল শাপলার বৈজ্ঞানিক নাম Nymphaea Rubra। প্রচীন যুগে গ্রীকরা এই জাতীয় ফুলকে Nymph (জলপরীদের) উৎসর্গ করতো, সেখান থেকেই এই Nymphaea শব্দটি এসেছে।
Hylas and the Nymphs by John William Waterhouse (উইকি)
বাংলাদেশে কয়েক প্রজাতির শাপলা দেখতে পাওয়া যায়। এদের মধ্যে শুধু মাত্র সাদা শাপলাই আমাদের জাতীয় ফুলের মর্যাদা পেয়েছে, অন্য কোনো রঙের শাপলা তা পায়নি।
যতদূর জানি সারা পৃথিবীতে মোটামুটি ৩৫ প্রজাতির মত শাপলা দেখতে পাওয়া যায়। তবে বাংলাদেশের শাপলাদের রং সাধারণত সাদা, লাল, লালচেগোলাপী, নীল, আর নীলচে সাদা, বেগুনী হতেই বেশী দেখা যায়।
জলের উপর ভেসে থাকে শাপলা ফুল আর তার বড় সবুজ পাতা। সাধারণত শাপলা ফুল পানির উপরে ছড়ানো অবস্থায় থাকে। কদাচিৎ পানির অল্প নীচে থাকতে পারে, কোথাও কোথাও এই অল্প ডুবে থাকা শাপলাকে “ডুবুরি শাপলা” বলে।
শাপলার পাতা আর ফুলের কান্ড বা ডাটি বা পুস্পদন্ড পানির নিচে মূলের সঙ্গে যুক্ত থাকে আর এই মূল যুক্ত থাকে মাটির সঙ্গে। এই মূল থেকই আবার নতুন শাপলা জন্ম নেয়। শাপলার কান্ড বা ডাটা বা পুস্পদন্ড সবজী হিসেবেও খাওয়া হয়। আজকাল এই শাপলা ফুলের কান্ড বা ডাটা বা পুস্পদন্ড বাজারে বিক্রি হচ্ছে হরহামেসাই। তবে লাল শাপলা অনেকেই খেতে চায় না।
পূর্ণবিকশিত শাপলা ফুলের গর্ভাশয়ে গুড়ি গুড়ি বীজ থাকে। আঠালো এই বীজ গ্রামের ছোটো ছোটো বাচ্চাদের খেতে দেখা যায়। তাছাড়া এই বীজ ভেজে এধরনের খাবার তৈরী করা হয় যার নাম “ঢ্যাপের খৈ”। খেতে খুবই চমৎকার। কিন্তু উপযুক্ত সময়ে গর্ভাশয়ের এই বীজ সংগ্রহ না করা হলে শেষ পর্যায়ে তা শুষ্ক হয়ে যায়।
শাপলা সারা বছর ধরেই একটু-আকটু ফুটতে দেখা যায় তবে বর্ষায় ও শরৎ কালে এদের ফুটার সিজন বলা যায়। তখন এরা ফুটে প্রচুর পরিমানে।
=================================================================
আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
ফুলেদের কথা
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী,
এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কালো বাদুড় ফুল
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, গামারি, গামার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু
ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা,
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা,
ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
ডালিয়া
তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা
ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীল বনলতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা
ভাট ফুল
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল,
রঙ্গন, রুক্সিনী, রক্তক, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা, রক্তকাঞ্চন
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ
শাপলা (সাদা), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত অকন্দ
সুলতান চাঁপা, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা,
হাতি জোলাপ,
=================================================================
ফুলেদের ছবি
ফুলের রাণী গোলাপ - ০১, ফুলের রাণী গোলাপ - ০২, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৪
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৫, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৬, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৭, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৮
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৯, ফুলের রাণী গোলাপ - ১০, ফুলের রাণী গোলাপ - ১১, ফুলের রাণী গোলাপ - ১২
ফুলের রাণী গোলাপ - ১৩
রাতের গোলাপ - ০১, রাতের গোলাপ - ০২, রাতের গোলাপ - ০৩, রাতের গোলাপ - ০৪
অর্কিড-২, অর্কিড-৩, অর্কিড-৪, অর্কিড-৫
কচুরিপানা ফুল-২, কসমস-২, কসমস-৩, কসমস-৪, কসমস-৫, কসমস-৬, কর্ণফ্লাওয়ার-২,
গ্লুকাস ক্যাসিয়া-২, গ্লুকাস ক্যাসিয়া-৩, গোলাপি আমরুল-২,
ডালিয়া-২, ডালিয়া-৩, ডালিয়া-৪,
দাদমর্দন-২, দাদমর্দন-৩, দাদমর্দন-৪, দোলনচাঁপা-২
পপী-২, পপী-৩, পপী-৪, পপী-৫
বোতল ব্রাশ-২, বোতল ব্রাশ-৩, বোতল ব্রাশ-৪
শিমুল গাছে আগুন, অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল
মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল,
=================================================================
গাছেদের কথা
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০১, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০২, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৩, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৪, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৫, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৬
=================================================================
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
বেহেস্তের ছবি পেলেন কোথায়?
কোরান হাদিসে কি বর্ণনা আছে?
সাদার জন্য আলাদা পোস্ট আছে- সাদা শাপলা, তাই এখানে সাদার সাথে লাল মিশাইনি। পরে অবশ্য লাল-সাদা-নীল-বেগুণী গোলাপি সব মিলিয়ে আরেকটি পোস্ট দেয়ার ইচ্ছে আছে।
২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১২
জুল ভার্ন বলেছেন: বেশ কয়েক বছর আগে ফরিদপুর জেলার কোটালিপাড়া - কাশিয়ানী উপজেলায় একটা বিল দেখেছিলাম যে বিলের সবই লাল শাপলা!
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: জয়দেবপুরের দেউলিয়া গ্রামে বিলের একটি অংশে বড় বড় লাল শাপলা ফোটে প্রচুর।
৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২২
পোড়া বেগুন বলেছেন:
সুন্দর শাপলা ফুক।
ছোটবেলায় যখন শাপলা তুলতাম
তখন সাদা শাপলা তুলতাম। লাল শাপলা
খেতনা কেউ। জানিনা এখন লাল শাপলা খায়
কিনা মানুষ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
সম্ভবতো এখনো লাল শাপলা খায় না।
আমার কাছে সব ধরনের শাপলাই দেখতে সুন্দর লাগে।
৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩২
শেরজা তপন বলেছেন: প্রথম ছবিটা দুর্দান্ত!!
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে মতামতের জন্য।
৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: সুন্দর ছবি।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:১৯
মিরোরডডল বলেছেন:
একবার সিলেটের তেলিয়াপাড়া চা বাগানের লেকে দেখেছিলাম অসংখ্য লাল শাপলা ।
একসাথে এতো লাল শাপলা আমি আর কখনও দেখিনি ।
কি যে সুন্দর !
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
একসাথে যখন অনেক লাল শাপলা ফুটে থাকে তখন চমৎকার লাগে দেখতে। বিশেষ করে জলে যখন লাল শাপলার ছায়া পড়ে সেটি আরো অন্য রকম হয়ে যায়।
৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১১
কামাল৮০ বলেছেন: উন্নত বক্ষা এবং কুমারী।এদের দেখে তাই মনে হয়।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: গ্রীক পুরাণে এরা জলপরী, বেহেস্তের কেউ না।
৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০২
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার ওই ইডেনের শাপলার খাদে সব হুরের দেখি একই চেহারা!
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আরে না তো!!
নাক চোখে তফাত আছে, তফাত আছে চুলের রঙেও!
৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: দস্যু ভাই লাল শাপলা দেখতে হলে আমাদের গ্রামে আসুন।
নিমন্ত্রণ রইলো।
লাল শাপলার দেশে আসুন
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কোনো একদিন হয়তো যাবো ঐদিকে।
ধন্যবাদ নিমন্ত্রণের জন্য।
১০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৭
কামাল৮০ বলেছেন: পরী আর হুর খুব একটা পার্থ্ক্য নাই।দুটিই কাল্পনিক।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এটা অবশ্যই ঠিক বলেছেন।
১১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:২০
অপু তানভীর বলেছেন: পরীর যে ছবি দিলেন, অনেকে না আবার সিডিউসড হয়ে যায় !
এই শুক্রবার আলীকদমে গিয়েছিলাম । সেখানে পাহাড়ের মাঝে একটা ছোট পুকুর ছিল । সেখানে (সম্ভবত) লাল শালপা ফুটে ছিল কয়েকটা !
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
সিডিউসড হওয়া ভালো তো! ভালো না?
আলীকদম আমার যাওয়অ হয়নি। ইচ্ছে আছে, শরীরে কুলা্বে কিনা সেটাই প্রশ্ন।
১২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৩:৩১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ভাল লাগল শাপলা কথন ।
শাপলার নীচে থাকে শালুক
সেটাও খেতে খুব মঝা ।
ছোটকালে পানিতে ডুব দিয়ে
শাপলা তুলে আনতাম তবে
প্রতি ডুবে শাপলা পাওয়া
যেতোনা ।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
শালুক আমার কাছে খুব এবটা ভালো লাগে না।
অনেক কাল আগে আকালের সময় এই শালুক অনেক অঞ্চলে সহজলভ্য খাবারে পরিনত হতো শুনতে পাই। এখন আর সেই পরিস্থিতী হয়না বোধহয়।
১৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:২৩
বিটপি বলেছেন: আপনি একটা তথ্য বোধ হয় ভুল দিয়েছেন। বাংলাদেশে লাল শাপলাই দেখতে পাওয়া যায় বেশি। সাদা শাপলা কম হয়। তরকারী হিসেবে অবশ্য সাদা শাপলার কদর বেশি। তবে লাল শাপলাও খেতে মন্দ নয়।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:১০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
তথ্যটি নিতান্তই আমার ব্যাক্তিগত পর্যবেক্ষণ।
বাংলাদেশে নির্দিষ্ট কিছু জলাসয়ে প্রচুর লাল শাপলা ফোটে, সেগুইলি বেশী প্রচার হয়। এছাড়া সারা দেশেই বিক্ষিপ্ত ভাবেও কিছু লাল শাপলা ফোটে। সেই তুলনায় সাদা শাপলার পরিমান অনেক অনেক গুণ বেশী। শুধু লালের মতো প্রচার নেই।
১৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:২৭
শাওন আহমাদ বলেছেন: আমার অনেক দিনের শখ এক গুচ্ছ লাল শাপলা সাদা পাঞ্জাবি পরিহিত অবস্থায় বুকের উপর রেখে নৌকায় শুয়ে একখানা ছবি তুলবো।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:২৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: খুব কঠিন কোনো শখ নয়। নিশ্চয়ই কোনো একদিন সেটি পূর্ণ হবে। শুভকামনা রইলো।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৫৮
কামাল৮০ বলেছেন: বেহেস্তের ছবিও দিয়েছেন সাথে।কোরান হাদিসে এ ভাবেই বর্ণনা করা আছে।
লালের সাথে কিছু সাদা থাকলে দেখতে সুন্দর লাগতো।