নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ২৪ তারিখ। কিশোরগঞ্জের একটি প্রত্যন্ত গ্রামের একটা মঠ (স্মৃতি মন্দির) দেখে ফিরে আসছি, হঠাৎ করেই গ্রামে পায়েচলা সরু রাস্তায় ধারে চোখে পড়লো বেশ উঁচু একটি গাছের অনেক উপরে ছোট গোলাপি-পার্পেল কালারে কয়েকটি ফুল ফুটে আছে। অনেক বেশী উঁচু হওয়া খুব ভালো ছবি তুলতে পারলাম না। তবে চিনতে পারলাম এটি রক্তকাঞ্চন ফুল।
অদূরে ফুটেছে নেবু ফুল,
গাছ ভরেছে গোলকচাঁপায়,
কোণের গাছে ধরেছে কাঞ্চন,
কুড়চি-শাখা ফুলের তপস্যায় মহাশ্বেতা।
----- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর -----
আন গো ডালা গাঁথ গো মালা,
আন মাধবী মালতী অশোকমঞ্জরী, আয় তোরা আয়।
আন করবী রঙ্গন কাঞ্চন রজনীগন্ধা প্রফুল্লমল্লিকা, আয় তোরা আয়।
----- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর -----
রক্তকাঞ্চন
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : কাঞ্চনার, কাঞ্চনক, পাকারি, রক্তপুষ্পক, লালকাঞ্চন
Common Name : Orchid tree, Camel's foot tree, Kachnar, Mountain ebony, Red flowered bauhinia, Napoleon's hat, Paper mulberry, Poor man's orchid, Variegated orchid tree.
Scientific Name : Bauhinia variegata
নানান ধরনের কাঞ্চন ফুল দেখতে পাওয়া যায়। রং, আকার, ধরনের বিবেচনায় তাদের সংখ্যা একেবারে কম নয়। তবে আমাদের বাংলাদেশে সাধারণত তিন ধরনের কাঞ্চনই বেশী দেখা যায়। শ্বেতকাঞ্চন, দেবকাঞ্চন এবং রক্তকাঞ্চন। এদের মধ্যে দেবকাঞ্চন চোখে পড়ে তুলনায় কম, শ্বেতকাঞ্চন এবং রক্তকাঞ্চনের আধিক্যই বেশী। তাছাড়া হাইব্রীড কাঞ্চনও আছে।
রক্তকাঞ্চন এক প্রকারের অলঙ্কারিক বৃক্ষ। এরা ছোট আকারের কষ্ট সহিষ্ণু গাছ। গাছে কাণ্ড ও শাখা-প্রশাখা বেশ শক্ত ও খাটো। তবে মাঝে মধ্যে বেশ বড় আকারের রক্তাঞ্চনের গাছও দেখতে পাওয়া যায়।
রক্তকাঞ্চন পত্রঝরা ভারতীয় প্রজাতির গাছ। শীত ও বসন্তে রক্তকাঞ্চনের অনেক পাতা ঝরে গিয়ে গাছে বেগুনি রঙের সুগন্ধী ফুলে ভরে যায়। যখন পত্রহীন রক্তকাঞ্চন গাছ রক্তিম ফুলে ফুলে গাছ ভরে যায় তখন তা দেখতে অসাধারণ লাগে। যদিও এমন রূপ সব সময় সব গাছে দেখা যায় না। ফুটন্ত ফুলে রূপসী কাঞ্চন গাছ সবার নজর কাড়ে। শাখা-প্রশাখার অগ্রভাগে এক বা একাধিক ফুল ফুটতে দেখা যায়। শীতের শেষে ফুল ফোটা শুরু হয়ে গ্রীষ্মকাল পর্যন্ত গাছে ফুল থাকে। গাছে কয়েক মাস ধরে ফুল ফোটলেও মৌসুমের শুরুতে গাছে বেশি সংখ্যক ফুল ফোটে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন-
ফাল্গুনে বিকশিত
কাঞ্চন ফুল ,
ডালে ডালে পুঞ্জিত
আম্রমুকুল।
রক্তকাঞ্চন ফুল মূলত ঘন মেজেন্টা রঙের। ফুলে বড় বড় পাঁচটি পাপড়ি থাকে। পাঁচটি পাপড়ির ঠিক মাঝের পাপড়িটি অন্যগুলির চেয়ে কিছুটা ব্যতিক্রম। মাঝের পাপড়িটির গোড়ার দিকে গাঢ় বেগুনি রঙের কারুকার্য থাকে। ফুলের মাঝে কাস্তের মতো বাঁকানো পরাগদণ্ড থাকে। রক্তকাঞ্চন ঘন মেজেন্টা রঙের হলেও এর একটি সাদা রঙের প্রকারভেদও আছে।
ফুল শেষে গাছে ফল হয়। ফল দেখতে শিমের মতো চ্যাপ্টা সবুজ। ফল পরিপক্ক হলে শুকিয়ে ফেটে বীজগুলো চার পাশে ছড়িয়ে পড়ে। বীজ ও ডাল কাটিংয়ের মাধ্যমে বংশবিস্তার করা যায়
বসন্তের মাঝামাঝি গাছে নতুন পাতা গজায়। রক্তকাঞ্চন বা যেকোনো কাঞ্চন গাছের পাতা কিন্তু বেশ দেখতে। অন্য যেকোনো গাছের পাতার চেয়ে অনেক বেশী আলাদা হয়। পাতা গুলি হৃদয় আকৃতির মাঝারি সাইজের হয়। পাতা দেখে খুব সহজেই কাঞ্চন গাছ চেনা যায়। তবে সেটি কোন কাঞ্চন তা পাতা দেখে অনুমান করা কঠিন।
অনেকই রক্তকাঞ্চন ফুলকে দেবকাঞ্চনের সাথে মিলেয়ে ফেলে। দুটি আলাদা করার সবচেয়ে সহজ বিষয় হচ্ছে ফুল ফুটার সময়। দেবকাঞ্চন ফুটে হেমন্ত ও শীতে। এই সময় রক্তক্ঞ্চন ফুটে না। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে ফুলের পাপড়ি। দেবকাঞ্চনের পাপড়ি মুক্ত, আর রক্তকাঞ্চনের পাপড়ি একটার উপরে আরেকটি উঠে আসে।
ছবি তোলার স্থান : হাতিরঝিল, ঢাকা, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ০৬/০১/২০১৯ ইং
=================================================================
আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
ফুলেদের কথা
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী,
এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কালো বাদুড় ফুল
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, গামারি, গামার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু
ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা,
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা,
ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
ডালিয়া
তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা
ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীল বনলতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা
ভাট ফুল
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল,
রঙ্গন, রুক্সিনী, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ
শাপলা (সাদা), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত অকন্দ
সুলতান চাঁপা, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা,
হাতি জোলাপ,
=================================================================
ফুলেদের ছবি
ফুলের রাণী গোলাপ - ০১, ফুলের রাণী গোলাপ - ০২, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৪
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৫, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৬, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৭, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৮
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৯, ফুলের রাণী গোলাপ - ১০, ফুলের রাণী গোলাপ - ১১, ফুলের রাণী গোলাপ - ১২
ফুলের রাণী গোলাপ - ১৩
রাতের গোলাপ - ০১, রাতের গোলাপ - ০২, রাতের গোলাপ - ০৩, রাতের গোলাপ - ০৪
অর্কিড-২, অর্কিড-৩, অর্কিড-৪, অর্কিড-৫
কচুরিপানা ফুল-২, কসমস-২, কসমস-৩, কসমস-৪, কসমস-৫, কসমস-৬, কর্ণফ্লাওয়ার-২,
গ্লুকাস ক্যাসিয়া-২, গ্লুকাস ক্যাসিয়া-৩, গোলাপি আমরুল-২,
ডালিয়া-২, ডালিয়া-৩, ডালিয়া-৪,
দাদমর্দন-২, দাদমর্দন-৩, দাদমর্দন-৪, দোলনচাঁপা-২
পপী-২, পপী-৩, পপী-৪, পপী-৫
বোতল ব্রাশ-২, বোতল ব্রাশ-৩, বোতল ব্রাশ-৪
শিমুল গাছে আগুন, অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল
মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল,
=================================================================
গাছেদের কথা
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০১, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০২, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৩, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৪, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৫, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৬
=================================================================
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ক্যামেরা, আলো আর ফুলের পজিশনের কারণে ছবি ভালো হয়েছে। আমার কোনো কেরামতি নেই।
২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:২৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
বাঙালীরা ফুলের গাছকে বৃক্ষ হতে দেয় না সহজে, এ গাছ সহজলভ্য?
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
মোটামোটি সহজলভ্যই বলা চলে। বিশেষ করে ঢাকার উদ্যান, পার্ক গুলিতে। পাহাড়ে এখনো মোটামোট ভালই দেখা যায়।
৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৫৮
রায়হান চৌঃ বলেছেন: অসাধারন সুন্দর ফুল রক্তকাঞ্চন।
আমি যে শহরে থাকি এখনে হলুদকাঞ্চন দেখাযায় খুব বেশি আবার মাঝেমধ্যে সাধাকাঞ্চন ও দেখাযায়, তবে রক্তকাঞ্চন আর দেবকাঞ্চন দেখা যায় না...... আমার দেখা প্রথম রক্তকাঞ্চন হলো গুলশান এভিউনিউ রোড়ের ডিভাইডার এর মাঝখানে (অষ্ট্রেলিয়ান হাই কমিশন এর দক্ষিন- পশ্চিম কর্ণারে, রাস্তার মাঝে), পুরো ১১ বছর এর প্রায় প্রতিদিন ই সে আমায় মুগ্ধ করেছে, বলতে পারেন কাঞ্চন এর প্রেমে পড়ি।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: হলুদ কাঞ্চনের দেখা আমি পাইনি। তাই ছবিও তুলতে পারিনি।
বাকি তিন কাঞ্চনের দেখা ও ছবি তোলার সুযোগ আমার হয়েছে।
লতাকাঞ্চন নামে আরো একটি কাঞ্চন আছে। আমি গাছটি দেখেছি, ফুল পাইনি।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আহ ছবিগুলো যা সুন্দর হয়েছে যেন জীবন্ত!
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ক্যামেরা, আলো আর ফুলের পজিশনের কারণে ছবি ভালো হয়েছে। আমার কোনো কেরামতি নেই।
৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:২৬
জুন বলেছেন: এটাই আমার প্রোপিক যার ছবি আমি তুলে এনেছিলাম সুসং দুর্গাপুরের এক প্রিয় গাড়ো পরিবারের উঠোন থেকে জলদস্যু
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
পাহারে রক্তকাঞ্চন ফুলের গাছ বেশ ভালই দেখা মেলে।
২০২০ সালে নীলাচল পাহাড়ে একটি গাছে দেখেছিলাম ফুলে ফুলে ছেয়ে আছে। সমতলে এতে ফুল ফুটতে দেখিনা কোনো গাছে।
৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: চমতকার!
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শুকরিয়া
৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩১
শেরজা তপন বলেছেন: শ্বেত কাঞ্চন ই তো সুদর
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আমার কাছে সব কাঞ্চনই সুন্দর লাগে।
সাদা আর রক্ত কাঞ্চনটা বেশ। হাইব্রিডটাও ভালো।
দেবকাঞ্চনের কয়েকটা ধরন আছে যা দেখতে ততোটা ভালো না।
সেগুলিও দিবো এক সময়।
৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:১৬
ককচক বলেছেন: সুন্দর। বরাবরের মতো ভালো লাগলো।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:২৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে মতামত ও ভালো লাগা জানানোর জন্য।
৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৪৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: রক্তকাঞ্চন সাহেবের সাথে পরিচিত করে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:২৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
অনেকেতো শুধু ইলিয়াস কাঞ্চন সাহেবকে চেনে, তার সাথে সাথে নাহয় রক্তকাঞ্চনকেও চিনলো।
১০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৩৬
অপু তানভীর বলেছেন: প্রথম ফুলটার ছবিই ভাল হয়েছে । দ্বিতীয় ছবিতে ফুলটার সম্ভবত একটা পাপড়ি ছিড়ে পড়েছে ! তাই না ? আমার অবশ্য ভুল হতে পারে !
চার নম্বর ছবিওটাও বেশ !
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য ও মূলবান মতামতের জন্য।
আপার পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা ভালো। ২ নাম্বার ফুটটির একটি পাপড়ি ঝরে গেছে। আমি নিজেই সেটি লখ্য করি নাই।
পোস্টে কিন্তু লিখে দিয়েছি রক্তকাঞ্চনের পাপড়ি হবে ৫ টি। ঐটা ৪টি আছে মানে হচ্ছে একটি ঝরে গেছে।
১১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:০৮
অপলক বলেছেন: বক ফুল নিয়ে একটা ব্লগ করুন ... খুশি হব।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:১৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
বেশ, মাথায় রইলো।
এই মাসেই পেয়ে যাবেন।
১২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৪২
কামাল৮০ বলেছেন: সুন্দর ছবি।(ছবির আমি কি বুঝি?)
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ছবি বুঝার কিছু নাই। ভালো লগেছে তাতেই চলবে।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০৫
পোড়া বেগুন বলেছেন:
সত্যি অসাধারণ ছবি তোলার হাত আপনার।