নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এতো চমৎকার একটি ফুল, এবং বাংলাদেশে এর বেশ চাষও হয়। যে কোন উৎসবে নারীদের খোপায় জারবেরা গুঁজে সাজতে দেখা যায় আমাদের দেশে। তবুও এই সুন্দর ফুলটির কোনো বাংলা নাম নেই। তবে জারবের নামটিও কম সুন্দর নয়। Scientific নামের প্রথম অংশ Gerbera (জারবেরা) নামেই এটি পরিচিত হয়ে গেছে আমাদের মাঝে।
জার্মান পরিবেশবিদ ট্রাগোট জরবার প্রথম এই ফুলের গণটি আবিষ্কার করেন বলে তার নামানুসারেই ফুলটির নামকরণ হয়েছে Gerbera Jamesonii.
ফুলের নাম : জারবেরা
Common Name : Gerbera, Gerber daisy, Transvaal daisy, Barberton daisy
Scientific Name : Gerbera Jamesonii
জারবেরা ডেইজি পরিবারের ফুল। এরা বহুবর্ষজীবী বীরুৎশ্রেণির একটি উদ্ভিদ। জারবেরা গাছ দেখতে গুচ্ছাকার বা ঝোপপূর্ণ হয়ে থাকে। গাছেটির উচ্চতা হয় ১ থেকে ২ ফুট পর্যন্ত। গাছের মোটা পাতাগুলি 8 থেকে 10 ইঞ্চি দৈর্ঘ্যের হয়। ঝোপের প্রতিটি কাণ্ডের অগ্রভাগে ফুল ফোটে। কাণ্ড গুলি ১২ থেকে ১৮ ইঞ্চি লম্বা হয়। ফুলের আকার মাঝারি সাইজের, ২.৫ থেকে ৪ ইঞ্চি ব্যাসের হতে পারে। ফুল গুলি লাল, হলুদ, সাদা, কমলা, গোলাপি ইত্যাদি নানান উজ্জ্বল রঙের হয়ে থাকে। জারবেরা ৪০টির বেশি প্রজাতি রয়েছে।
সাধারণত সারা বছরই অল্প পরিমাণ ফুল ফুটলেও এপ্রিল-মে মাসে সবচেয়ে বেশি ফুল ফোটে। তবে বাংলাদেশে শীতকালে ও শীতের শেষের দিকে এর চাষাবাদ বেশি হতে দেখা যায়। বর্তমানে সারাবিশ্বের ফুলের বাজারে সবচেয়ে বেশী চাহিদার ফুলগুলো মধ্যে জারবেরা অন্যতম।
জারবেরা গাছের মুল, শিকড় ও মূলসহ কাণ্ড আলাদা করে লাগিয়ে চারা করা যায়। আবার এর বীজ থেকেও বংশবিস্তার হয়। জারবেরা সব ধরনের জলবায়ুতেই কমবেশি জন্মায়। তবে উজ্জ্বল সূর্যের আলো যুক্ত স্থানে জারবেরা গাছ খুব ভালো হয় ও ফুলও উন্নতমানের হয়।
ছবি তোলার স্থান : ঢাকা, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ২৯/০৬/২০২২ ইং
তথ্য সূত্র : নিজ, উইকিপিডিয়া ও অন্তর্জাল।
=================================================================
আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
ফুলেদের কথা
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী,
এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কালো বাদুড় ফুল
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, গামারি, গামার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু
ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা,
জবা - ১, জবা - ২, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, গোলাপী জবা
জ্যাকারান্ডা,
ঝুমকোলতা
ডালিয়া
তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা
ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীল বনলতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা
ভাট ফুল
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল,
রঙ্গন, রুক্সিনী, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া,
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ
শাপলা (সাদা), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত অকন্দ
সুলতান চাঁপা, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা,
হাতি জোলাপ,
=================================================================
ফুলেদের ছবি
ফুলের রাণী গোলাপ - ০১, ফুলের রাণী গোলাপ - ০২, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৪
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৫, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৬, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৭, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৮
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৯, ফুলের রাণী গোলাপ - ১০, ফুলের রাণী গোলাপ - ১১, ফুলের রাণী গোলাপ - ১২
ফুলের রাণী গোলাপ - ১৩
রাতের গোলাপ - ০১, রাতের গোলাপ - ০২, রাতের গোলাপ - ০৩, রাতের গোলাপ - ০৪
অর্কিড-২, অর্কিড-৩, অর্কিড-৪, অর্কিড-৫
কচুরিপানা ফুল-২, কসমস-২, কসমস-৩, কসমস-৪, কসমস-৫, কসমস-৬, কর্ণফ্লাওয়ার-২,
গ্লুকাস ক্যাসিয়া-২, গ্লুকাস ক্যাসিয়া-৩, গোলাপি আমরুল-২,
ডালিয়া-২, ডালিয়া-৩, ডালিয়া-৪,
দাদমর্দন-২, দাদমর্দন-৩, দাদমর্দন-৪, দোলনচাঁপা-২
পপী-২, পপী-৩, পপী-৪, পপী-৫
বোতল ব্রাশ-২, বোতল ব্রাশ-৩, বোতল ব্রাশ-৪
শিমুল গাছে আগুন, অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল
মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল,
=================================================================
গাছেদের কথা
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================
২০ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৪১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: একই এলাকার বা বংশের সব মানুষ দেখতে কি একই রকম হয়?
হয় না।
গাছেদে বা ফুলেদর বেলাতেও তাই। একটি জাতের মধ্যে অনেক গুলি উপ-প্রজাতি থাকে। প্রাকৃতিক ভাবেই এই তফাত তৈরি হয়। জারবেরা ৪০টির বেশি প্রজাতি রয়েছে। এখন অবশ্য মানুষ ইচ্ছে করে নানান হাইব্রিড প্রজাতি তৈরি করছে।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
২| ২০ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:২৩
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
চমৎকার ফুল নিশ্চই হাতে ক্যামেরা থাকলে সবাই এ ফুলের ছবি তুলবেই।
২০ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৪২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ফুল গুলি আসলেই সুন্দর, বেশ বড় ডাটা হয় বলে হাতে নিতে বা খোঁপায় দিতে বেশ সুবিধায় বলে মেয়েরা খুবই পছন্দ করে। তাছাড়া এরা অনেক ক্ষণ পর্যন্ত সজিব থাকে।
৩| ২০ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৪১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সুন্দর। দস্যু ভাই ফুলের ছবি বা দিক থেকে নিলে ফুল আরও সেন্টার হবে। ছবিও ভালো হয়েছে।
২০ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৪৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আমি ছবিগুলিতে ইচ্ছে করেই ফুল সেন্টারে রাখি নাই। কাটছাট করে একপাশে চাপিয়ে দিয়েছি, কিছুটা রুল অব থার্ড (Rule of Third) হিসাব করে।
৪| ২১ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: জারবেরা নামটা যত সুন্দর- ফুলটা তথ্য সুন্দর নয়। তার উপর এই ফুলের কোনো সুবাস নাই।
২১ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৩০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমার কাছেতো ফুলটা সুন্দরই লাগে।
৫| ২১ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৫৩
রানার ব্লগ বলেছেন: মন খারাপ ছিলো ফুল দেখে কিঞ্চিৎ ভালো অনুভব করছি !!
২১ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:১৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
কিঞ্চিৎ ভালো অনুভব করার খবরে খুশী হলাম।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:১৭
কামাল৮০ বলেছেন: একই প্রজাতির ফুল বিভিন্ন রংয়ের হয়। এর রহস্য কি?