নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফুলের নাম : শ্বেত আকন্দ

৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৩৬

শ্বেত আকন্দ



আমরা দেখেছি যারা অন্ধকারে আকন্দ ধুন্দুল
জোনাকিতে ভ’রে গেছে; যে-মাঠে ফসল নাই তাহার শিয়রে
চুপে দাঁড়ায়েছে চাঁদ–কোনো সাধ নাই তার ফসলের তরে;
----- জীবনানন্দ দাশ -----



অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : সাদা আকন্দ, অর্ক, সুর্য্যাহবয়, ক্ষীরী, সদাপুষ্প, বিকীরণ, মন্দার, বসুক,অলর্ক, রাজাহব, দিব্যপুম্পিক, হ্রাসভাগনি, শ্বেতার্ক, গণরূপ, প্রতাপশ।
Common Name : Giant Milkweed, White Crown Flower , Giant Milkweed Crown Flower, Gigantic-Swallow-Wort, White Calotrope ইত্যাদি
Scientific Name : Calotropis gigantea (সম্ভবতো)



শিবঠাকুরে পূজো সিদ্ধ হয়না বেল পাতা, ধুতোরা, আকন্দ ফুল ব্যতিরেকে। আকন্দের পাঁচটি পাঁপড়ি নির্দেশ করে শিবের অপর রূপ পঞ্চাননকে। শিবপূজায় একটি আকন্দ ফুল অর্পন করে ফল পাওয়া যায় স্বর্ণ অর্পনের সমান, এমনটাই বর্ণিত পুরাণে। বলা হয়,

“আকন্দ বিল্বপত্র আর গঙ্গাজল
এই পেয়ে তুষ্ট হোন ভোলা মহেশ্বর।”



আকন্দ এক প্রকার গুল্ম জাতীয় ঔষধি উদ্ভিদ। রাস্তা পাশে এবং পরিত্যক্ত স্থানে বেশি পাওয়া যায়। এই গাছ সাধারণত: ৩-৪ মিটার পর্যন্ত উচুঁ হয়ে থাকে। কচি ডাল লোমযুক্ত। পাতা ৪ থেকে ৮ ইঞ্চি লম্বা এবং পাতার নিজের ভাগ ভেলবেটের ন্যায় নরম। তবে মে- জুন মাসে ফল পাকলে ফেটে বীজ বাতাসে ভেসে বেড়ায়। বীজ থেকে বংশ বিস্তর সম্ভব হলেও সাধারণ এর মোথা ও সাকার অংশ থেকে বংশ বিস্তার হয়ে থাকে।

আমাদের দেশে সাধারণত তিন ধরনের আকন্দ দেখতে পাওয়া যায়। লাল আকন্দ, শ্বেত আকন্দ ও ছোট আকন্দ
লাল আকন্দের ফুলের রং সাদার মধ্যে বেগুনি রং এর। শ্বেত আকন্দের ফুলের রং সাদা। এই দুই ধরনের আকন্দই বেশী দেখা যায়। এছাড়া ছোট আকারের আরেক রকম আকন্দ আছে, তবে সেটি খুব একটা দেখা যায় না।





আকন্দ গাছের পাতা বা ডাল ভাঙ্গলে দুধের মত সাদা কষ (তরুক্ষীর) বের হয়। এই কষ খুবই বিষাক্ত। চোখে লাগলে চোখ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

আকন্দের রূপে মুগ্ধ হয়ে জীবনান্দ দাশ লিখেছেন -
"আকন্দফুলের কালো ভীমরুল এইখানে করে গুঞ্জরন
রৌদ্রের দুপুর ভ’রে;"


আবার বলেছেন-

চারিদিকে বাংলার ধানী শাড়ি-শাদা শাঁখা- বাংলার ঘাস
আকন্দ বাসকলতা ঘেরা এক নীল মঠ- আপনার মনে
ভাঙিতেছে ধীরে ধীরে;-চারিদিকে এই সব আশ্বর্য উচ্ছাস;




আর কবিগুরু লিখেছেন -
“আছিলে কাব্যের দুয়োরাণী
পথপ্রান্তে গোপন আঁধারে।
সঙ্গী যারা ছিল ঘিরে তারা সবে নামগোত্রহীন,
কাড়িতে জানে না তারা পথিকের আঁখি উদাসীন।
ভরিল আমার চিত্ত বিষ্ময়ের গভীর আনন্দ,
চিনিলাম তোমারে আকন্দ।”





আকন্দের ছাল ,পাতা, ফুল ও কষ ঔষধি হিসেবে ব্যবহার হয়।
এটি বায়ুনাশক, উদ্দিপক, পাচক, পাকস্থলীর ব্যথা নিবারক, বিষনাশক, ফোলা নিবারক।
প্লীহা, দাদ, শোথ, অর্শ, ক্রিমি ও শ্বাসকষ্টে উপকারী।


ছবি তোলার সময় ও স্থান : বিভিন্ন সময় আমার ছাদে এই শ্বেত আকন্দ গুলি ফুটে ছিলো।
তথ্য সূত্র : বাংলাপিডিয়া ও উইকিপিডিয়া, অন্তর্জাল


=================================================================

আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
ফুলেদের কথা
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অলকানন্দা, আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, উর্বশী,
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, গামারি, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি,
ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা,
জ্যাকারান্ডা,
ঝুমকোলতা
ডালিয়া
তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা
ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা,
পপী, পুন্নাগ
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং
ভাট ফুল
মাধবীলতা, মধুমঞ্জরি
রঙ্গন, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাধাচূড়া, রাণীচূড়া
লতা পারুল
শাপলা (সাদা), শিউলি, শিবজটা, শ্বেত অপরাজিতা, সুলতান চাঁপা, সোনাপাতি,
জবা - ১, জবা - ২, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, গোলাপী জবা


=================================================================
ফুলেদের ছবি
ফুলের রাণী গোলাপ - ০১, ফুলের রাণী গোলাপ - ০২, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৪
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৫, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৬, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৭, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৮
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৯, ফুলের রাণী গোলাপ - ১০, ফুলের রাণী গোলাপ - ১১, ফুলের রাণী গোলাপ - ১২
ফুলের রাণী গোলাপ - ১৩
রাতের গোলাপ - ০১, রাতের গোলাপ - ০২, রাতের গোলাপ - ০৩, রাতের গোলাপ - ০৪

অর্কিড-২, অর্কিড-৩, অর্কিড-৪, অর্কিড-৫, অলকানন্দা (বেগুনী)-২, অলকানন্দা (বেগুনী)-৩, আমরুল-২,
কচুরিপানা ফুল-২, কসমস-২, কসমস-৩, কসমস-৪, কসমস-৫, কসমস-৬, কর্ণফ্লাওয়ার-২,
গ্লুকাস ক্যাসিয়া-২, গ্লুকাস ক্যাসিয়া-৩, গোলাপি আমরুল-২,
ঝুমকোলতা-২
ডালিয়া-২, ডালিয়া-৩, ডালিয়া-৪,
তারাঝরা- ২
দাঁতরাঙ্গা-২, দাদমর্দন-২, দাদমর্দন-৩, দাদমর্দন-৪, দোলনচাঁপা-২
নাগেশ্বর-২, নাগলিঙ্গম-২, নাগলিঙ্গম-৩
পপী-২, পপী-৩, পপী-৪, পপী-৫, ফাল্গুনমঞ্জরী-২,
বাগানবিলাস-২, বাগানবিলাস-৩, বাদুড় ফুল-২, বোতল ব্রাশ-২, বোতল ব্রাশ-৩, বোতল ব্রাশ-৪, বিড়াল নখা-২, বোতল ব্রাশ-৪
মাধবীলতা-২, মাধবীলতা-৩
রুদ্রপলাশ-২, রুদ্রপলাশ-৩, রাজ অশোক-২, রাজ অশোক-৩, রাধাচূড়া-২, রাধাচূড়া-৩, রাধাচূড়া-৪, রাধাচূড়া-৫, রঙ্গন-২,
লতা পারুল-২, লতা পারুল-৩, লতা পারুল-৪
শিউলি-২, সুলতান চাঁপা-২

গামারির হলুদ বন্যা, আরো কিছু গামারি, শিমুল গাছে আগুন, অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল

মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল,
=================================================================
গাছেদের কথা
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি

=================================================================

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:




দেশে এত ফুল ফোটে, কিন্তু দেশে বিশুদ্ধ মধু নেই, ফুল বিক্রয় করে দু:খী কিশোরীরা।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৫২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আপনি এক চোখ বন্ধ করে দেখছেন।
দেশে বিশুদ্ধ মানুষ নেই বলে বিশুদ্ধ মধু নেই। বিশুদ্ধ মানুষ পাওয়া গেলেই বিশুদ্ধ মধু পাওয়া যায়।
দুঃখী কিশোরীরা প্রায় নষ্ট হয়ে যাওয়া ফুল গুলি বিক্রির সুযোগ পায়। ভাল ফুল কারা বিক্রি করে তা দেখতে হলে আপনাকে দুই চোখে দেখতে হবে।

২| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৫৫

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

এলোমেলো ফুল মনে হলো।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:০০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
কোনো এলোমেলো মনে হলো?
এই ফুলে কোনো এলোমেলো ভাব নেই। একটি অন্যটির হুবহু কপি বলা চলে।

৩| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৫৭

জুল ভার্ন বলেছেন: আমার জানামতে এটা বিষাক্ত গাছ। যে গাছের কষ সাদা সেগুলো বিষাক্ত হয় জানতাম।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:০১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আমি পোস্টে লিখেছি -
আকন্দ গাছের পাতা বা ডাল ভাঙ্গলে দুধের মত সাদা কষ (তরুক্ষীর) বের হয়। এই কষ খুবই বিষাক্ত। চোখে লাগলে চোখ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

৪| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:০৪

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: গাছের পাতা ছিঁড়লে কিংবা কাণ্ড ভেঙে ফেললে দুধের মতো কষ (তরুক্ষীর) বের হয়। পাতায় এনজাইম সমৃদ্ধ তরুক্ষীর বিদ্যমান। এতে বিভিন্ন গ্লাইকোসাইড, বিটা-এমাইরিন ও স্টিগমাস্টেরল আছে।
ছোটবেলায় সেই কষ (তরুক্ষীর)ফড়িং কে খাওয়াতাম। আমর বলতাম ফড়িঙের দুধ।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
এই তরুক্ষীর থেকে ছোটো বেলাতেই দূরে থাকতাম।
তবে এই ফুলের কলি টিপ দিলে ফট শব্দ করে ফুটে যেতো। সেইটি ছিলো মজার।

৫| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২৯

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: নদীর তীরে অযত্ন অবহেলায় ফুটে থাকা ফুলটিই হচ্ছে, আকন্দ । ছোট বেলায় আকন্দ ফুলের চেয়ে গাছটি আমাকে বেশি আকষন করতো । বট গাছের ছোট ভাই বলে মনে হতো ।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
বট গাঠের ছোট ভাই!
ভালো বলেছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

৬| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:০৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এবারের বর্ণনাগুলো একটু জটিল লেগেছে।

শুভেচ্ছা রইল।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আগামীতে আরো সহজ করে লিখতে চেষ্টা করবো।

৭| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:০৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কবিতা ফুলের মত সুন্দর।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আর ফুলও কবিতার মতো সুন্দর।

৮| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৭

কামাল৮০ বলেছেন: কবিতা গুলোর ব্যবহার আপনি এতো সুন্দর করে করেন দেখে আমার অবাক লাগে। মনে হয় এই,কবিতা গুলি বুঝি এই জন্যই লিখা হয়ে ছিল।
ছোট বেলায় দেখেছি,দাঁত ব্যথা হলে আকন্দ পাতা গরম করে ছেঁক দিতো।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ব্যথায় আকন্দ পাতার ছেক খুবই কার্যকর ছিলো, এখনো আছে। তবে ব্যবহার আমরা ভুলে গেছি।

আমি আসলে কবিতা খুব একটা ভালো বুঝি না। পড়িও খুব কমই। পোস্টের জন্য কবিতা দরকার পড়লে খুঁজে খুঁজে বের করি।

৯| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩০

অপু তানভীর বলেছেন: আমার কাছে কিন্তু ফুল ফোটা থেকে বোঝা অবস্থাটা বেশি ভাল লাগছে দেখছে । দ্বিতীয় ছবিটার ফুল গুলো । এগুলো দেখতে বেশি ভাল লাগছে !

৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আমার কাছে অবশ্য কলির চেয়ে ফোটা ফুলটিই বেশী ভালো লাগে এর।

১০| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনাকে অনেকবার প্রশ্ন করেছিলাম, আপনার আশ্রমে কি কি ফুল ও ফল গাছে লাগায়েছেন! মনে হয়, কাঁঠাল গাছ লাগানোর দরকার হবে।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
এবং প্রতিবার আমি আপনাকে আশ্রমের ফুল গাছের তালিকা লিখে জানিয়েছি। শুধু ফুল গাছ না, সব গাছের তালিকাই লিখে ছিলাম বার বার। তবে আপনি কচ্ছপের মতো ডিম পেরে আর ফিরে আসেননি বলে সেই তালিকা আপনার দেখা হয়নি।

আপনি চাই আবার সেই তালিকা আমি লিখে দিতে পারি।
আমি একটি মান্দার আর শিমুল গাছ লাগাবো। কেনো আইডিয়া করতে পারেন?

১১| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:১০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমাদের এলাকায় এক সময় প্রচুর ছিল। এখন তেমন দেখা যায় না।
এর কষ ঝিনুকে নিয়ে গরম করে ধরা ব্যাথায় ব্যবহার করতে দেখেছি

৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:২৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমাদের এলাকাতে একসময় বেশ দেখা যেতো। এখন শুধু আমাদের দুই একটা ছাদে আছে।

১২| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:২৪

শায়মা বলেছেন: এত সুন্দর যেন নরম শোলা দিয়ে বানানো ফুল...

৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৫১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
প্রতিটি ফুল দেখতে হুবহু একই রকম। মনে হয় যেনো তৈরি করা হয়েছে।

১৩| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:০৩

শেরজা তপন বলেছেন: এর পাতা অনেকটা ধুতরা পাতার মত কি?
অনেক দেখেছি এই ফুল নাম জানা ছিল না।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:১২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
না মনে হয়। ধুতরা পাতার সাথে আকন্দ পাতার মিল খুব একটা নেই।
আগে গ্রামে খুব দেখা যেতো আকন্দ, এখনো দেখা যায়, তবে সংখ্যায় কমে গেছে। শহরে প্রায় নেই হয়ে গেছে।

১৪| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:২০

বাংলার এয়ানা বলেছেন:

০১ লা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:১৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
বিছা / ছেঙ্গাদের এই গাছ অতি প্রিয়।
ছবিটি চমৎকার তুলেছেন।

১৫| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:৪৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: গ্রামে যত্রতত্র আকন্দ গাছ দেখা যেত এখন খুঁজেও পাওয়া যায়না।

০১ লা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:৫০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: গ্রামে এখনো কিছু কিছু পাওয়া যায়। শহরে প্রায় শেষের পথে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.