নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফুলটির বাংলা নাম পুন্নাগ।
অনেকে আবার সুলতান চাঁপা নামে ডাকে। পুন্নাগ চির সবুজ বৃক্ষ, এরা ২০ থেকে ৫০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।
Common Name : Beauty Leaf, Alexandrian laurel, Ballnut Tree, Beach calophyllum, Beach touriga, Borneo-mahogany, Indian doomba oiltree, Indian-laurel, Laurelwood, Red poon.
Scientific Name : Calophyllum inophyllum
এদের পাতা ঝলমলে উজ্জ্বল সবুজ, পাতার আগা গোল। পাতার গোড়ায় ১০-১৫ সেন্টিমিটার লম্বা শাখায়িত মঞ্জুরিতে ছোট ছোট সুগন্ধী সাদা ফুল ফোটে। প্রতিটি পুষ্পমঞ্জরিতে ৪-১৫টি ফুল হয়। সাদা ফুলের মাঝে গুচ্ছাকারে হলুদ রঙের পুংকেশর থাকে। পতঙ্গের মাধ্যমে ফুলের পরাগায়ন ঘটে।
ফল ছোট গোলাকার, শাঁসাল, একবীজী। কাঁচা ফল সবুজ, পাকা ফল হলদে বাদামি। বীজ ও কলম করে চারা করা যায়। প্রাকৃতিতে মা গাছের আশপাশে বীজ থেকে গজিয়ে উঠা চারা পাওয়া যায়। ফল পানিতে ভেসে ভেসে নানান দিকে ছড়িয়ে যায়। ফলে উপকূলীয় অঞ্চলে এটির বিস্তার ঘটেছে বেশী।
পুন্নাগের আদি আবাস পূর্ব আফ্রিকা, ভারত ও বাংলাদেশের দক্ষিণ উপকূল।
পুন্নাগ গাছের কাণ্ড শক্ত, কাঠ মজবুত। প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকার দ্বীপবাসীরা এ কাঠ দিয়ে নৌকা তৈরি করতো। তাছাড়া ফার্নিচার তৈরিসহ নানান কাজে লাগে। পুন্নাগের বীজ থেকে তৈরি করা তেলের ভেষজগুণ রয়েছে।
পুন্নাগ গাছের বয়স যখন ৮ থেকে ১০ বছর হয় তখন গাছে ফুল আসে।
আমি প্রথম সুলতান চাঁপার একটি গাছ দেখি পিরজপুরের প্রত্তন্ত একটি গ্রামে। গাছটির তখনও ফুল ফোটার বয়স হয়নি। শুধু পাতা দেখেই আইডিয়া করেছিলাম। পরে আরেকটি গাছ দেখি রমনা পার্কের নার্সারির ভিতরে। সেটিতেও ফুল দেখিনি তাই কিছুটা সন্দেহ আছে। পরেই এই গাছটি দেখতে পাই গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালের ইমাজেন্সির পাশে। অনেক দিন থেকে লক্ষ্য করছিলাম গাছটিকে। তারপর হঠাত একদিন ছোট চাচাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময় দেখতে পাই গাছটির নিচে ফুল ঝরে পরে আছে। সাথে থাকা মোবাইলে বেশ কিছু ছবি তুলে নেই। যদিও ছবিগুলি মোটেও ভালো আসেনি।
ছবি তোলার তারিখ : ০২/১২/২০২১ ইং
ছবি তোলার স্থান : ইউনাইটেড হাসপাতালে, গুলশান, ঢাকা, বাংলাদেশ।
=================================================================
আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
ফুলেদের কথা
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অলকানন্দা, আকন্দ, আমরুল,
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা
গাঁদা, গামারি, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া,
ঘোড়া চক্কর
জ্যাকারান্ডা,
ঝুমকোলতা
ডালিয়া
তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা
ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা,
পপী, পুন্নাগ
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং
ভাট ফুল
মাধবীলতা, মধুমঞ্জরি
রঙ্গন, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাধাচূড়া, রাণীচূড়া
লতা পারুল
শাপলা (সাদা), শিউলি, শিবজটা, সুলতান চাঁপা
জবা - ১, জবা - ২, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, গোলাপী জবা
=================================================================
ফুলেদের ছবি
ফুলের রাণী গোলাপ - ০১, ফুলের রাণী গোলাপ - ০২, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৪
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৫, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৬, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৭, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৮
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৯, ফুলের রাণী গোলাপ - ১০, ফুলের রাণী গোলাপ - ১১, ফুলের রাণী গোলাপ - ১২
ফুলের রাণী গোলাপ - ১৩
রাতের গোলাপ - ০১, রাতের গোলাপ - ০২, রাতের গোলাপ - ০৩, রাতের গোলাপ - ০৪
অর্কিড-২, অর্কিড-৩, অর্কিড-৪, অর্কিড-৫, অলকানন্দা (বেগুনী)-২, অলকানন্দা (বেগুনী)-৩, আমরুল-২,
কচুরিপানা ফুল-২, কসমস-২, কসমস-৩, কসমস-৪, কসমস-৫, কসমস-৬, কর্ণফ্লাওয়ার-২,
গাঁদা-২, গাঁদা-৩, গ্লুকাস ক্যাসিয়া-২, গ্লুকাস ক্যাসিয়া-৩, গোলাপি আমরুল-২,
ঝুমকোলতা-২
ডালিয়া-২, ডালিয়া-৩, ডালিয়া-৪,
তারাঝরা- ২
দাঁতরাঙ্গা-২, দাদমর্দন-২, দাদমর্দন-৩
নাগেশ্বর-২, নাগলিঙ্গম-২, নাগলিঙ্গম-৩
পপী-২, পপী-৩, পপী-৪, পপী-৫, ফাল্গুনমঞ্জরী-২,
বাগানবিলাস-২, বাগানবিলাস-৩, বাদুড় ফুল-২, বোতল ব্রাশ-২, বোতল ব্রাশ-৩, বোতল ব্রাশ-৪, বিড়াল নখা-২, বোতল ব্রাশ-৪
মাধবীলতা-২, মাধবীলতা-৩
রুদ্রপলাশ-২, রুদ্রপলাশ-৩, রাজ অশোক-২, রাজ অশোক-৩, রাধাচূড়া-২, রাধাচূড়া-৩, রাধাচূড়া-৪, রাধাচূড়া-৫
লতা পারুল-২, লতা পারুল-৩, লতা পারুল-৪
শিউলি-২
গামারির হলুদ বন্যা, আরো কিছু গামারি, শিমুল গাছে আগুন, অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল
মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল,
=================================================================
গাছেদের কথা
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================
০২ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১১:২৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ছবিতে যা দেখছেন বাস্তবেও তাই।
গাছ আর পাতার তুলনায় ফুল গুলি আসলে খুবই ছোট।
২| ০২ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১১:২৭
সোনাগাজী বলেছেন:
ইহার পাতা তো বাদাম জাতীয় গাছের পাতার মতো
০২ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৩১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
বাদাম জাতীয় কোন গাছের পাতা এমন?
আমার কাছে বরং magnolia প্রজাতীর পাতার সাথে মিল মনে হয় অনেক অনেক বেশী।
৩| ০২ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৩৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এটার ছবি ঠিকঠাক।
০২ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৩৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আমার কমদামি পুরানা মোবাইলে তোলা অতি নগন্য ছবি এইগুলি।
৪| ০২ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৪২
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
গাছটি পছন্দ হয়েছে,ইউনাইটেডে আরও কোনো ফুলের গাছ আছে নাকি?
০২ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৪৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
আছে, আরো অনেক গাছ আছে।
৫| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার সব ছবির সমাহার!
মুগ্ধ হয়ে দেখেছি বার বার।
০৩ রা জুলাই, ২০২২ রাত ৩:০৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ছড়াংশ ভালো হয়েছে
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৬| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৩৯
জুল ভার্ন বলেছেন: পুন্নাগ ফুল আমার কাছে একেবারেই অপরিচিত। আমি আগে কখনো দেখেছি কি না মনে করতে পারছিনা। তবে গাছের ছবি দেখে মনে হয়- এই গাছ দক্ষিনাঞ্চলের খাল-নদীর পারে অনেক দেখেছি। সেইসব যায়গায় এই গাছ/ফুলের নাম রয়না। রয়না থেকে তেল তৈরী হয়।
০৩ রা জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৩৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য প্রিয় জুল ভার্ন ভাই।
সম্ভবতো এই গাছটি আপনি দেখেন নি। এর সংখ্যঅ খুবই কমে গেছে। আগে দেখলেও আলাদা করে চিনতে পারেননি হয়তো।
মন্তব্যে আপনি যে গাছটির কথা বলেছেন সেটি আসলেই রায়না গাছ। অনেকে সেটিতে পিতরাজ বা বদ্দিরাজ নামে চেনেন। গাছটিতে লটকনের মতো দেখতে ফল হয়। পরিপক্ক ফলগুলি ফেটে ভিতরের লাল বীজ দেখা যায়।
৭| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:২৮
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: অনেকটা সবেদা ফুলের মতো দেখতে , ঘ্রাণ আছে কি ?
০৩ রা জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:১৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
নাতো!!
আমি যতদূর জানি সফেদা বা সবেদা ফুল প্রথম অবস্থায় দেখতে অনেকটা বকুল ফুলের কুড়ির মতো। পুন্নাগের সাথে তার কোনো মিল নেই।
পুন্নাগে ঘ্রাণ আছে।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য প্রিয় সাখাওয়াত ভাই।
৮| ০৩ রা জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি ফল গাছের ফুলের ছবি তুলেন না।
প্রতিটা ফল গাছে আগে ফুল হয়। সেই ফুল থেকে ফল আসে।
০৩ রা জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:১৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
জ্বী ফগা ছের ফুলের ছবিও আমি তুলি।
মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, বিলম্ব, ঝুমকোলতা, শাপলা ইত্যাদির ছবি আমি সামুতে শেয়ার করেছি। আরো অনেক ছবি আছে, শেয়ার করবো।
ফেসবুকে আমার এদের জন্য আলাদা একটি এ্যালবাম তৈরি করা আছে, তবুও ফুল নামে।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১১:০৬
অপু তানভীর বলেছেন: ফুল গুলো দেখে তো মোটেই যুতের মনে হচ্ছে না । বাস্তবে দেখতে কেমন বলেন দেখি ? ছবিতে ভাল লাগছে না ।