নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন -
কিয়ামতের দিন মু’মিনগণ একত্রিত হবে এবং তারা বলবে, আমরা যদি আমাদের রবের কাছে আমাদের জন্য একজন সুপারিশকারী পেতাম।
এরপর তারা আদম (আঃ) এর কাছে আসবে এবং তাঁকে বলবে আপনি মানব জাতির পিতা। আপনাকে আল্লাহ তা’আলা নিজ হাতে সৃষ্টি করেছেন। আর ফেরেশতা দ্বারা আপনাকে সিজদা করিয়েছেন এবং যাবতীয় বস্তুর নাম আপনাকে শিক্ষা দিয়েছেন। অতএব আপনি আপনার রবের কাছে আমাদের জন্য সুপারিশ করুন, যেন আমাদের কঠিন স্থান থেকে আরাম দিতে পারেন।
তিনি বলবেন, তোমাদের এ কাজের আমার সাহস হচ্ছে না।
তিনি নিজ ভুলের কথা স্মরণ করে লজ্জাবোধ করবেন। (তিনি বলবেন) তোমরা নূহ (আঃ) এর কাছে যাও। তিনিই প্রথম রাসূল যাকে আল্লাহ জগতবাসীর কাছে পাঠিয়েছেন।
তখন তারা তাঁর শরণাপন্ন হবে। তিনিও বলবেন, তোমাদের এ কাজের জন্য আমার সাহস হচ্ছে না।
তিনি তাঁর রবের কাছে প্রশ্ন করেছিলেন এমন বিষয় যা তাঁর জানা ছিল না। সেকথা স্মরণ করে তিনি লজ্জাবোধ করবেন এবং বলবেন বরং তোমরা আল্লাহর খলীল (ইবরাহীম) (আঃ) এর কাছে যাও।
তারা তখন তাঁর কাছে আসবে, তখন তিনি বলবেন, তোমাদের এ কাজের জন্য আমার সাহস হচ্ছে না। তোমরা মূসা (আঃ) এর কাছে যাও। তিনি এমন বান্দা যে তাঁর সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং তাঁকে তাওরাত গ্রন্থ দান করেছেন।
তখন তারা তাঁর কাছে আসবে। তিনি বলবেন, তোমাদের এ কাজের জন্য আমার সাহস হচ্ছে না।
তিনি এক কিবতীকে বিনা দোষে হত্যা করার কথা স্মরণ করে তাঁর রবের নিকট লজ্জাবোধ করবেন।
তিনি বলবেন, তোমরা ঈসা (আঃ) এর কাছে যাও। তিনি আল্লাহর বান্দা ও রাসূল এবং আল্লাহর বাণী ও রূহ্।
(তারা সেখানে যাবে) তিনি বলবেন, তোমাদের এ কাজের জন্য আমার সাহস হচ্ছে না। তোমরা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে যাও। তিনি এমন এক বান্দা যার পূর্ব ও পরের ভুলত্রটি আল্লাহ মাফ করে দিয়েছেন।
তখন তারা আমার কাছে আসবে। তখন আমি আমার রবের কাছে যাব এবং অনুমতি চাইব, আমাকে অনুমতি প্রদান করা হবে। আর আমি যখন আমার রবকে দেখব, তখন আমি সিজদায় লুটিয়ে পড়ব। আল্লাহ যতক্ষণ চান আমাকে এ অবস্থায় রাখবেন।
তারপর বলা হবে, আপনার মাথা উঠান এবং চান দেওয়া হবে, বলুন শোনা হবে, সুপারিশ করুন কবুল করা হবে।
তখন আমি আমার মাথা উঠাবো এবং আমাকে যে প্রশংসা সূচক বাক্য শিক্ষা দিবেন তা দ্বারা আমি তাঁর প্রশংসা করব।
তারপর সুপারিশ করব। আমাকে একটি সীমারেখা নির্দিষ্ট করে দেওয়া হবে। (সেই সীমিত সংখ্যায়) আমি তাদের জান্নাতে প্রবেশ করাবো।
আমি পুনরায় রবের সমীপে ফিরে আসব। যখন আমি আমার রবকে দেখব তখন পূর্বের ন্যায় সব কিছু করব।
তারপর আমি সুপারিশ করব। আবার আমাকে একটি সীমারেখা নির্দিষ্ট করে দেওয়া হবে। তদনুসারে আমি তাদের জান্নাতে দাখিল করাবো।
(তারপর তৃতীয়বার) আমি আবার রবের নিকটে উপস্থিত হয়ে অনুরূপ করব।
এরপর আমি চতুর্থবার ফিরে আসব এবং আরজ করব এখন কেবল তারাই জাহান্নামে অবশিষ্ট রয়ে গেছে যারা কুরআনের ঘোষণা অনুযায়ী আটকে রয়েছে আর যাদের উপর চিরস্থায়ীভাবে জাহান্নামে থাকা অবধারিত রয়েছে।
সূত্র :
সহীহ বুখারী : (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) হাদীস নাম্বার : ৪১২৪ এবং আন্তর্জাতিক হাদীস নাম্বার : ৪৪৭৬
ঘোষণ :
শিরনামে "গল্প" বলতে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কতৃক বর্ননাকৃত ঘটনাকে বুঝানো হয়েছে।
ছবি : সংগৃহীত
=================================================================
হাদীসের গল্প : ০০১ : জাস্সা-সাহ ও দাজ্জাল
হাদীসের গল্প : ০০২ : দোলনায় কথা বলা তিন শিশু
হাদীসের গল্প : ০০৩ : তিন যুবকের গল্প
হাদীসের গল্প : ০০৪ : যামিনদার হিসাবে আল্লাহ্ই যথেষ্ট
হাদীসের গল্প : ০০৫ : খাযির (আঃ) ও মুসা (আঃ) এর ঘটনা
হাদীসের গল্প : ০০৬ : মি’রাজ
=================================================================
১৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:১২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও জানাই মন্তব্যের জন্য।
২| ১৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:০০
নতুন বলেছেন: যাদের উপর চিরস্থায়ীভাবে জাহান্নামে থাকা অবধারিত রয়েছে।
জাহান্নামে চিরস্থায়ী ভাবে কিছু মানুষকে রেখে সৃস্টিকতার কি লাভ?
আর উপরের ঘটনায় বোঝা যায় ছোটখাট অন্যায় করলে হাশরের ময়দানে এই তরিকায় মাফ পাওয়া যাবে। শুধু কঠিন কয়েকটা পাপ করা যাবেনা।
১৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:১৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সৃষ্টির্তার লাভ-ক্ষতির হিসাব সৃষ্টিকর্তাই জানে। আমার সাথে এই বিষয়ে তার কোনো আলোচনা হয় নাই।
৩| ১৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:১৪
ফারহানা শারমিন বলেছেন: নূর এ নবী।
১৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:১৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সারোয়ারে কায়েনা
৪| ১৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৩৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
সুপারিশ শব্দটার ব্যাপ্তী অনেক "জীবিত /মৃত উভয় অবস্থায়।
১৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:১৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কথাতো ঠিকই!
৫| ১৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:০৫
জুল ভার্ন বলেছেন: গুড পোস্ট।
১৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:১৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: থ্যাং Q
৬| ১৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
প্রাইমারী স্কুলে পড়ার সময় ইউনিভার্স সম্পর্কে জানার সুযোগ আপনি পাননি; এখন ইউনিভার্সগুলোর সম্পর্কে জানার সুযোগ হয়েছে আপনার; ইউনিভার্সগুলোর মডল থেকে নিশ্চয় আপনার ধারণা হওয়া উচিত, গ্রহ ইত্যাদি কিভাবে সৃষ্টি হয় ও ধ্বংস হয়। পৃথিবী যখন ধ্বংসর দিকে যাবে, তার কয়েক মিলিয়ন বছর আগেই ইহা থেকে প্রানের বিলুপ্তি ঘটবে; ফলে, মানুষ কোন অবস্হায় পৃথিবীর ধ্বংস দেখার সুযোগ পাবে না।
১৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:০৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনার মতো ভীতু মানুষ আমি প্রচুর দেখেছি।
যারা ধর্মকে মানতে চায় না, আবার ধর্মকে ছেড়ে দিতেও ভয় পায়।
দুই নায়ে পা দিয়ে আছেন কেন?
যে কোনো এক নৌকায় উঠে পরেন সাহস করে। নৌকা দুটিই আপনার জন্য উন্মুক্ত আছে।
৭| ১৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:১৩
সোনাগাজী বলেছেন:
ধর্ম যখন এসেছে, উহা ততকালীন সময়ের মানুষের জীবনকে ধারণ করেছে, সাথে অনেক কল্পিত রূপকথার জীবনও যোগ করেছে; ফলে, আমাদের জীবনের কিছু অংশ ধর্মের সাথে মিলে যাচ্ছে, কিছু অংশ মিলছে না; কিন্তু আমরা আগর দিনের মানুষর চেয়ে বেশী জানছি, বুঝতেছি, এবং ধর্মের কল্পিত রূপকথা টুকুকে আলাদা করতে সমর্থ হয়েছি। এখানেই আপনি ২ নৌকা দেখছেন; যারা পড়ার লেখার সুযোগ পায়নি, তারা আরো কমবেশী নৌকা দেখছে।
১৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:২০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
অর্থাৎ আপনি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলতে চাইছেন যে আপনি ধর্ম মানে, কিন্তু ধর্মের কিছু কিছু অংশ যেগুলি আপনার কাছে আজগুবি মনে হয় সেগুলি আপনি মানেন না?
ইসলামে অনেক আজগুবি বিষয় আছে যেগুলি কোনো প্রশ্নছাড় মেনে নিতে হয় যেমন - নবী-রসুল, কিতাব, কেয়ামত, দোজখ, বেহেস্ত, জ্বীন, ফেরেস্তা, স্রষ্টা।
এর কোনো একটি অস্বীকার করার কোনো উপায় মুসলমানদের নেই। আপনি এগুলি অস্বীকার করেও বলতে চাইছেন আপনি ইসলাম মানেন?
৮| ১৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০২
সোনাগাজী বলেছেন:
রূপকথা বিশ্বাস করলে আপনি এখনো শিশু। আগের দিনের লোকজন নিজের ইচ্ছা মতো কথা বলতে পারতো, রুপকথা বলতে পারতো; এখন রূপকথার জীবনের কথা বলে জীবিকা অর্জন আর সম্ভব নয়।
১৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনার মতো ভীতু মানুষ অনেক দেখা যায়।
যারা সাহস করে কোন একটা পথ বেছে নিতে পারে না। আবার কোনো একটা পখ বেছে নিতে পারলেও সাহস করে সেটা স্বীকার করতে পরে না।
৯| ১৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৪
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: সৃষ্টির্তার লাভ-ক্ষতির হিসাব সৃষ্টিকর্তাই জানে। আমার সাথে এই বিষয়ে তার কোনো আলোচনা হয় নাই।
এই রকমের গোজামিল দেওয়া জিনিস আছে বলেই মানুষের ধর্মের উপর বিশ্বাস কমে যাচ্ছে
১৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: তাতে করে ধর্মের বা কারো কোনো কিছু যায় আসে না।
১০| ১৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমরা আল্লাহতালার শ্রেষ্ঠ নবীর উম্মত। আমাদের উচিত আমাদের কর্মের মাধ্যমে ওনার (সা) সম্মান রক্ষা করা।
১৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বিষয়টা খুবই সহজ, কিন্তু আমার সেটা মানতে নারাজ।
১১| ১৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩১
সোনাগাজী বলেছেন:
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমরা আল্লাহতালার শ্রেষ্ঠ নবীর উম্মত।
-আপনারা শ্রেষ্ঠ নবীর উম্মত হওয়ায় এই অবস্হা? জাপানীরা, আমেরিকানরা, কানাডিয়ানরা দুর্বল নবীর উম্মত?
১২| ১৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ সোনাগাজী- কানাডিয়ান, জাপানি আর আমেরিকানদের প্রতি শ্রেষ্ঠ নবীর দাওয়াত আজও অব্যাহত আছে। কিন্তু তারা নির্বোধের মত আচরণ করছে এবং বিভ্রান্তির মধ্যে আছে।
১৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সোনা সাহেব নিজেও বিভ্রান্তির মধ্যে আছেন।
উনি অবস্থা হচ্ছে-
মনে করি করী কিনি, না হয় কিনি, হয় না কিনা।
১৩| ১৭ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার এই পোষ্টে একজনের মন্তব্য গুলো আমার ভীষন পছন্দ হইছে।
১৭ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:০৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমার ধারনা আপনিও সোনা সাহেবের মতো দুই নৌকার যাত্রী।
১৪| ১৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:৩৭
রানার ব্লগ বলেছেন: পৃথিবী যখন ধ্বংসর দিকে যাবে, তার কয়েক মিলিয়ন বছর আগেই ইহা থেকে প্রানের বিলুপ্তি ঘটবে; ফলে, মানুষ কোন অবস্হায় পৃথিবীর ধ্বংস দেখার সুযোগ পাবে না।
ইহা সত্য কথা !!! মানুষের পক্ষে পৃথিবী ধ্বংসের কোন নমুনাই দেখা সম্ভব হবে না !!! বাঁকি যে সব আছে তা শুধুই আধ্যাত্মিক কথাবার্তা !!!
** আল্টেমেটলি সকলেই জান্নাতে যাইবে !!! ইহা সুখের কথা । ৭২ জন হুর (যাহার ত্বক পলিথিনের ন্যায় পাতলা, শরীরের শিরা উপশিরায় যে রক্ত প্রবাহমান তা দেখা যাইবে , যাহারা হাশি দিলে পৃথিবীর সকল পুরুষ মুর্ছা যাইবে মহিলাদের কি সৌন্দর্যে এলার্জি আছে? ) পাওয়া যাইতেছে তাহলে !!!
১৮ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
মানুষের পক্ষে পৃথিবী ধ্বংসের কোন নমুনাই দেখা সম্ভব হবে না।
হিসাব মতে এই কথা সত্যি। তবে ইসলাম বলে যে মানুষকে পুনরায় জীবন দান করা হবে কেয়ামত দেখার জন্য, হাসরের ময়দানে দাড়া করানোর জন্য, বিচারের জন্য।
সকলে জান্নাতে যাবে না।
১৫| ১৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমার ধারনা আপনিও সোনা সাহেবের মতো দুই নৌকার যাত্রী।
ভুল। ভুল বললেন।
আমি এবং সোনা সাহেব আমরা আধুনিক চ্চিন্তার মানুষ। কোনোরকম কুসংস্কার আমাদের মধ্যে নেই।
১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:০২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আমি ভুল বলিনি, আপনি না বুঝ হয়েছেন।
অবশ্যই আপনি এবং সোনা সাহেব আধুনিক চ্চিন্তার মানুষ। আপনাদের মধ্যে কুসংস্কার আছে সেটাও আমি বলি নাই।
১৬| ১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:২০
রানার ব্লগ বলেছেন: কেয়ামত ও পৃথিবীর ধ্বংস দুইটা সম্পুর্ন ভিন্ন বিষয়। মানুষের পুনঃউত্থান হবে কেয়ামত হবে এই গুলা অনেক পরের বিষয়। এই মুহূর্তে মনে করতে পারছি না কোথায় যেন পড়েছি আল্লাহ নিজেই বলছেন মানুষের ধ্বংস হবার পর পৃথিবী সম্পুর্ন ভাবে বিরান কয়েক লক্ষ বছর পরে থাকবে তার পরে কোন এক সময় সুর্যের ধ্বংসের সাথে সাথে পৃথিবীর ধ্বংসর প্রক্রিয়া শুরু হবে। কেয়ামত য্যেখানে হবে তা নিশ্চিত পৃথিবীর বুকে না পৃথিবীর মতোন কিছু একটার উপরে। মানুষ সব মরে ভুত হবে তারপর নতুন কোন সভ্যতা আসবে তারাও পৃথিবীতে ঘুরে বেড়াবে তারপর তারা ধ্বংস হবে এমন করে যতো দিন সুর্য তার শক্তি না ক্ষয়ে যাচ্ছে ততদিন চলবে। সুর্য শেষ পৃথিবী ও শেষ।
১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:০৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আমাদের সূর্যের মতো আকারের নক্ষত্র গুলি মোটামোটু ভাবে হাজার কোটি বছর বাঁচে। কমবেশী আটশো কোটি বছর বয়স হলে এদের মৃত্যু শুরু হয়। ধরে নেয়া যায় আরো ৪০০ বা ৪৫০ কোটি বছর পরে আমাদের সূর্যের ধ্বংস শুরু হবে। তখন সূর্য তার প্রাথমুক জ্বালানি শেষ করে ফেলবে বলে তার ভর যাবে কবে। ফলে সে তার বাইরের দিকের অংশকে নিজের দিকে টানতে পারবেনা বলে তার আকার যাবে অনেক বড় হয়ে। সূর্যের আকার বাড়তে বাড়তে সেটি বুধ এবং শুক্রকেও নিজের মধ্যে ঢুকিয়ে নিবে। তারপর বাইরের অংশ পাতলা হয়ে পৃথিবীকে ছাড়িয়ে গিয়ে মিলিয়ে যাবে। এর পরে সূর্যের সংকোচন শুরু হবে। তারও অনেক অনেক অনেক আগেই পৃথিবী থেকে সকল প্রাণের অস্তিত্ব শেষ হয়ে যাবে। তবে আমারও ধারনা মানুষের অস্তিত্ব শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও অন্যান্য নানান প্রাণের উদ্ভব পৃথিবীতে হবে, থাকবে।
১৭| ১৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১২:২১
রানার ব্লগ বলেছেন: মানুষ জাতি শেষ হয়ে যাওয়ার পর তার সাবলিংক থেকে যেতে পারে। যারা পুরাপুরি মানুষ নয়। যেমন ডাইনসর যুগের শেষ হবার পর তাদের সাবলিংক পাখি, মুরগী, সাপ ব্যাং কুমিড় রয়ে গেছে। প্লাটিপ্লাস নামে এক প্রকার জীব আছে এরা কিন্তু সরাসরি ডাইনোসর যুগের সাবলিংক ।
১৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১২:২৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: হে, হতে পারে।
তার সাথে সাথে সম্পূর্ণ ভিন্ন রকমের প্রানের উদ্ভব হতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৫২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টের জন্য।