নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাদীসের গল্প : ০৬ : মি’রাজ

০৩ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১২:০০



নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন -
আমার ঘরের ছাদ খুলে দেয়া হল। তখন আমি মক্কায় ছিলাম। তারপর জিবরীল (আঃ) এসে আমার বক্ষ বিদীর্ণ করলেন। আর তা যমযমের পানি দিয়ে ধুইলেন। এরপর হিকমত ও ঈমানে পরিপূর্ণ একটি সোনার পাত্র নিয়ে আসলেন এবং তা আমার বক্ষে ঢেলে দিয়ে বন্ধ করে দিলেন। তারপর হাত ধরে আমাকে দুনিয়ার আসমানের দিকে নিয়ে চললেন।
যখন দুনিয়ার আসমানে পৌঁছালাম, তখন জিবরীল (আঃ) আসমানের রক্ষককে বললেনঃ দরযা খোল।
তিনি বললেনঃ কে?
উত্তর দিলেনঃ আমি জিবরীল,
আবার জিজ্ঞাসা করলেনঃ আপনার সঙ্গে আর কেউ আছে কি?
তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, আমার সঙ্গে মুহাম্মদ।
তিনি আবার বললেনঃ তাঁকে কি আহবান করা হয়েছে?
তিনি উত্তরে বললেনঃ হাঁ।

তারপর আসমান খোলা হলে আমরা প্রথম আসমানে উঠলাম।
সেখানে দেখলাম, এক লোক বসে আছেন এবং অনেকগুলো মানুষের আকৃতি তাঁর ডান পাশে রয়েছে এবং অনেকগুলো মানুষের আকৃতি বাম পাশেও রয়েছে। যখন তিনি ডান দিকে তাকাচ্ছেন, হাসছেন আর যখন তিনি বাম দিকে তাকাচ্ছেন, কাঁদছেন।
তিনি বললেনঃ খোশ আমদেদ, হে পুণ্যবান নবী! হে নেক সন্তান!
আমি জিবরীল (আঃ) কে জিজ্ঞাসা করলামঃ ইনি কে?
তিনি বললেনঃ ইনি আদম (আঃ)। আর তাঁর ডানে ও বায়ে তাঁর সন্তানদের রুহ। ডান দিকের লোকেরা জান্নাতী আর বা দিকের লোকেরা জাহান্নামী। এজন্য তিনি ডান দিকে তাকালে হাসেন আর বাঁ দিকে তাকালে কাঁদেন।

তারপর জিবরীল (আঃ) আমাকে সঙ্গে নিয়ে দ্বিতীয় আকাশে উঠলেন।
সেখানে উঠে রক্ষক কে বললেনঃ দরযা খোল।
তখন রক্ষক প্রথম আসমানের রক্ষকের অনুরুপ প্রশ্ন করলেন। তারপর দরযা খুলে দিলেন।

যখন জিবরীল (আঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে ইদরীস (আঃ) এর পাশ দিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন, তখন ঈদরীস (আঃ) বললেনঃ খোশ আমদেদ! পুণ্যবান নবী ও নেক ভাই!
আমি জিজ্ঞাসা করলাম ইনি কে?
জিবরীল (আঃ) বললেনঃ ইনি ঈদরীস (আঃ)।

তারপর আমি মূসা (আঃ) এর নিকট দিয়ে যাচ্ছিলাম। তিনি বললেনঃ খোশ আমদেদ! পূণ্যবান রাসূল ও নেক ভাই।
আমি বললাম ইনি কে?
জিবরীল (আঃ) বললেনঃ মূসা (আঃ)।

তারপর আমি ঈসা (আঃ) এর নিকট দিয়ে যাচ্ছিলাম। তিনি বললেনঃ খোশ আমদেদ! পুণ্যবান রাসূল ও নেক ভাই।
আমি জিজ্ঞাসা করলাম ইনি কে?
জিবরীল (আঃ) বললেনঃ ইনি ঈসা (আঃ)।

তারপর ইবরাহীম (আঃ) এর নিকট দিয়ে যাচ্ছিলাম। তিনি বললেনঃ খোশ আমদেদ! পুণ্যবান নবী ও নেক সন্তান।
আমি জিজ্ঞাসা করলাম ইনি কে?
জিবরীল (আঃ) বললেনঃ ইনি ইবরাহীম (আঃ)।

তারপর আমাকে আরো উপরে উঠানো হল, আমি এমন এক সমতল স্থানে উপনীত হলাম, যেখান থেকে কলমের লেখার শব্দ শুনতে পেলাম। তারপর আল্লাহ তা’আলা আমার উম্মতের উপর পঞ্চাশ ওয়াক্ত সালাত (নামায/নামাজ) ফরয করে দিলেন। আমি এ নিয়ে প্রত্যাবর্তনকালে যখন মূসা (আঃ) এর নিকট দিয়ে যাচ্ছিলাম,
তখন মূসা (আঃ) বললেনঃ আপনার উম্মতের উপর আল্লাহ কি ফরয করেছেন?
আমি বললামঃ পঞ্চাশ ওয়াক্ত সালাত ফরয করেছেন।
তিনি বললেনঃ আপনি আপনার রবের কাছে ফিরে যান। কারণ আপনার উম্মত তা আদায় করতে সক্ষম হবে না।

আমি ফিরে গেলাম। আল্লাহ পাক কিছু অংশ কমিয়ে দিলেন।
আমি মূসা (আঃ) এর কাছে আবার গেলাম আর বললামঃ কিছু অংশ কমিয়ে দিয়েছেন।
তিনি বললেনঃ আপনি আবার আপনার রবের কাছে যান। কারণ আপনার উম্মত এও আদায় করতে সক্ষম হবে না।
আমি ফিরে গেলাম। তখন আরো কিছু অংশ কমিয়ে দেওয়া হল।
আবার মূসা (আঃ) এর কাছে গেলাম, এবারো তিনি বললেনঃ আপনি আবার আপনার রবের কাছে যান। কারণ আপনার উম্মত এও আদায় করতে সক্ষম হবে না।
তখন আমি আবার গেলাম, তখন আল্লাহ বললেনঃ এই পাঁচই (সওয়াবের দিক দিয়ে) পঞ্চাশ (গণ্য হবে)। আমার কথার কোন পরিবর্তন নেই।
আমি আবার মূসা (আঃ) এর কাছে আসলে তিনি আমাকে আবারো বলললেনঃ আপনার রবের কাছে আবার যান।
আমি বললামঃ আবার আমার রবের কাছে যেতে আমি লজ্জাবোধ করছি।

তারপর জিবরীল(আঃ) আমাকে সিদরাতুল মুনতাহা পর্যন্ত নিয়ে গেলেন। আর তখন তা বিভিন্ন রঙে ঢাকা ছিল, যার তাৎপর্য আমার জানা ছিল না।
তারপর আমাকে জান্নাতে নিয়ে যাওয়া হল। আমি দেখলাম তাতে মুক্তার হার রয়েছে আর তাঁর মাটি কস্তুরি।


সূত্র :
সহীহ বুখারী : (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) হাদীস নাম্বার : ৩৪২ এবং আন্তর্জাতিক হাদীস নাম্বার : ৩৪৯
সহীহ বুখারী : (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) হাদীস নাম্বার : ৩১০৬ এবং আন্তর্জাতিক হাদীস নাম্বার : ৩৩৪২


ঘোষণ :
শিরনামে "গল্প" বলতে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কতৃক বর্ননাকৃত ঘটনাকে বুঝানো হয়েছে।
ছবি : সংগৃহীত

=================================================================

হাদীসের গল্প : ০০১ : জাস্‌সা-সাহ ও দাজ্জাল
হাদীসের গল্প : ০০২ : দোলনায় কথা বলা তিন শিশু
হাদীসের গল্প : ০০৩ : তিন যুবকের গল্প
হাদীসের গল্প : ০০৪ : যামিনদার হিসাবে আল্লাহ্‌ই যথেষ্ট
হাদীসের গল্প : ০০৫ : খাযির (আঃ) ও মুসা (আঃ) এর ঘটনা

=================================================================

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১২:২৬

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


নবী মুসা (সঃ) আগেই কিভাবে জানতেন নবী মুহাম্মাদের উম্মতের অপারগতা?

০৩ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১২:২৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ‌এই প্রশ্ন করতে হবে নবী মুসা কে।

২| ০৩ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: হাদীস গুলো যারা বানিয়েছেন, তাঁরা মোটামটি বুদ্ধিমান ছিলেন।

০৩ রা জুন, ২০২২ দুপুর ২:৫৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনার মতো?
নাকি আমার মতো?

৩| ০৩ রা জুন, ২০২২ বিকাল ৫:১১

জুল ভার্ন বলেছেন: জীবন চারিতায় আমরা দিন দিন কোরআন নির্ভর না হয়ে হাদিস নির্ভর হয়ে যাচ্ছি।

০৩ রা জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৩৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: না, মনে হয়।
আমার মনে হয় দুইটা থেকেই দূরে সরে যাচ্ছি।

৪| ০৩ রা জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি মহাভারত থেকে রূপকথা প্রকাশ করেছিলেন সামুতে; সেগুলো আপনি বিশ্বাস করতেন?

০৩ রা জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৪৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনার উদ্দেশ্য পরিষ্কার।

আপনি বিশ্বাস করতেন?

৫| ০৩ রা জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:


সব ধর্মে রূপকথা যোগ করা হয়েছিলো; রূপকথার দিক থেকে, সবচয়ে খারাপ অবস্হা ছিলো গ্রীক, রোমান ও হিন্দুধর্মে; গ্রীক ও রোমান ধর্ম বিলুপ্ত হয়েছে; কিন্তু হিন্দু ধর্ম রয়ে আছে, এবং বিজেপি উহাকে শক্ত করে প্রতিষ্ঠিত করছে।

০৩ রা জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনি যাকে রূপকথা বলছেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে সেগুলি ধর্মীও বিশ্বাস, সেখানে কোনো প্রশ্ন করা যায় না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে রূপক।

৬| ০৩ রা জুন, ২০২২ রাত ১০:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মেরাজের সত্যতা নিয়ে পরস্পরবিরোধী হাদিসও আছে।
আসলে হাদীসের গ্রহণযোগ্যতা কতটুকু?

যেখানে রসূল নিজেই সব হাদিস পুড়িয়ে ফেলতে বলেছিলেন।
বলেছিলেন শুধু কোরআন ফলো করতে। কোরআন ইসলামের সম্পূর্ণ গ্রন্থ। সবার জন্য সহজবোধ্য করে তৈরি করা হয়েছে।
কোরআন সম্পূর্ণ জীবন বিধান। এরপরে কে কি বলল না বলল কোন খলিফা কি করলো, কোন সাহাবী কি বলল কোন স্কলার কী বলল তা সেসব কোনোটিই গ্রহণযোগ্য নয়।

এত নিষেধের পরেও আবার হাদিস লেখা শুরু হলো ৩০০ বছর পর, ৬ জেনারেশন পর কোন কথা কারো মনে থাকে? এই ডিজিটাল যুগেও ২ জেনারেশন আগের দাদা নানাদের পিতার নাম বলতে পারব না।

হাদিস নিজের ইচ্ছায় লেখেনি, মক্কা মদিনা থেকে বহুদূরে একজন শাসকের ইচ্ছায় একজন শাসকের স্পন্সরে হাদিস লেখা শুরু হয়। হাদিস লেখকও একজন অনাআরব।
এরপরেও হাদীস টিকে গেছে। যুদ্ধবাজ দখলবাজ শাসকগণ হাদীস টিকিয়ে রেখেছে দেশ শাসনের জন্য। বর্তমান ধর্মব্যবসায়ীদের মূল অস্ত্রে পরিণত হয়েছে। ইহাকে নিজেদের ইচ্ছামত ব্যাখ্যা করছে নিজেদের রুটি রুজির প্রয়োজনে। হাদিসকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়ে আরও পোক্ত করে ফেলেছে।

০৩ রা জুন, ২০২২ রাত ১১:১২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: মেরাজের সত্যতা নিয়ে পরস্পরবিরোধী হাদিসও আছে।
সেগুলি কি কি?

আসলে হাদীসের গ্রহণযোগ্যতা কতটুকু?
এই হাদিসটি আপনি বা আমি গ্রহণ করা না করায় তেমন কোনো ক্ষতিবৃদ্ধি নেই। তবে এমন অনেক হাদিস আছে যেগুলি আপনি মুসলিম হলে অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে। যেমন নামাজ পড়ান নিয়ম।

যেখানে রসূল নিজেই সব হাদিস পুড়িয়ে ফেলতে বলেছিলেন।
এইটাতো কোথাও শুনি নাই!! সূত্রটা দেন।

৭| ০৪ ঠা জুন, ২০২২ রাত ১২:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মেরাজের গল্প ৩০০ বছর পর যুক্ত হয়েছে।

আর হাদিস পুড়িয়ে ফেলার পুর্বে এইসব প্রসংগে রাসুল সঃ এর কিছু মন্তব্য পাওয়া যায় সহীহ মুসলিম-এর কিছু অংশ থেকে:


"তোমরা আমার কোনো-কথাই লিখো না। কেউ কুরান ছাড়া অন্য কিছু লিখে থাকলে তা মুছে ফেল। তবে আমার কথা মুখে প্রচার করতে পার। এতে কোনো দোষ নাই। মুখে বললেও বর্ণনায় যেন কোনো মিথ্যা বলো না। যে আমার সম্পর্কে কোনো মিথ্যা বলবে, সে যেন জাহান্নামে তার আশ্রয় গ্রহণ করে।" (সহি মুসলিম, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা ৪১৪)

একই বর্ণনাকারী থেকে আর একটি হাদিস: আমরা রাসুল সঃ থেকে কিছু আদেশ উপদেশ (কুরান ছাড়া অন্য কিছু) লিপিবদ্ধ করে রাখতে অনুমতি চেয়েছিলাম, কিন্তু তিনি অনুমতি দেন নি।
যায়দ বিন সাবিতও একই রকমের হাদিস বর্ণনা করেছেন।

পরে এইসব সাহাবি কর্তৃক রসুলের মুখে বর্নিত যা কিছু লেখা হয়েছিলো, সব পুড়িয়ে ফেলা হয়
(রেফ: মুসনাদে ইমাম আহমদ, ১ম খন্ড, পৃ. ১৭১, মজমায়ুজ জাওয়ায়িদ, ১ম খন্ড, পৃ.১৫২)

অর্থাৎ, রাসুল সঃ নিশ্চিত ভাবেই চাননি কোরানের মত হাদিস লিখিত রুপে থাকুক, এবং 'কোরানের সাথে মিশ খেয়ে রাজনীতি ব্যবসা করতে নতুন কোনো এক কিতাব তৈরি হোক' (আকিতাবু মাআ' কিতাবাল্লহি) ----তা স্পষ্ট। এটা নিয়ে মুসলমান স্কলার পন্ডিত কারো ভেতরে কোনো মতভেদ নাই।

রসুল এত কিছু বলার পরও ধর্ম ব্যবসায়ী রাজনৈতিক ইসলামিষ্ট দের প্রয়োজনে ৩০০ বছর পর রসুলের বক্তব্য টেম্পার করে জ্বাল হাদিস তৈরি হয়ে হাদিস বৈধতা দেয়া হয়।

০৪ ঠা জুন, ২০২২ দুপুর ১:৪২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: তোমরা আমার কোনো-কথাই লিখো না। কেউ কুরান ছাড়া অন্য কিছু লিখে থাকলে তা মুছে ফেল।
সেই সময় কোরআনের সাথে যাতে হাদীস মিশে না যায় তাই শুধু কোরআনের লিখিতো রূপ রাখার কথা বলেছিলিন নবীজী।
এবং নবীজী এও বলেছেন যে তোমাদের কারো যদি আমার একটি কথা জানা থাকে তাহলে তা অন্যকে জানাও।
কোরআন একবার লেখা হয়ে যাওয়অর পরে হাদীস লিখে রাখাটাই যুক্তিসংঙ্গত ছিলো। তবে একথাও সত্য হাদীসে অনেক হেরফের করা হয়েছে সেই সময়।

৮| ০৪ ঠা জুন, ২০২২ সকাল ১১:২৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী হাদিস বিশ্বাস করে না। কিন্তু তিনি হাদিসের সুত্র দিয়ে বলতে চাচ্ছেন যে হাদিস লেখা নিষেধ। উনি যেহেতু শুধু কোরআন বিশ্বাস করেন ওনার উচিত কোরআনের সুত্রে এটা প্রমাণ করার চেষ্টা করা।

হাদিস লেখার পক্ষেও হাদিস আছে। এই উভয় ধরণের হাদিসের ব্যাখ্যা আসলে ভিন্ন। প্রেক্ষাপটও ভিন্ন। সেটা আমরা বুঝতে চাচ্ছি না। কখন এবং কেন রসূল (সা) হাদিস লিখতে নিষেধ করেছেন আবার পরে অনুমতি দিয়েছেন এটা আমাদের বুঝতে হবে।

০৪ ঠা জুন, ২০২২ দুপুর ১:৪৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
কোরআনে নির্দেশনা পালনের জন্য হাদীস দরকার এটি অনেকেই বুঝতে চায় না। এটিও বুঝতে চায় না যে হাদীসের কয়েকটি ধরন আছে। কোনো হাদীস বিশ্বাসাএর সাথে সম্পর্কিক, কোনোটি পালন করার সাথে, কোনোটি আমলের সাথে, কোনটি বুঝার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.