নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গাত ২৯শে মে সকালে যাওয়ার কথা ছিল টঙ্গী হাটে আশ্রমের জন্য কয়েকটি হাঁসের বাচ্চা কিনবো, দুটি ভেড়াও কেনার ইচ্ছে ছিল। কিন্তু হীরার বাসায় হঠাত করে মেহমান এসে পড়ায় বের হতে হতে অনেক দেড়ি হয়ে গেলো। ফলে সঙ্গী যাদের হওয়ার কথা ছিলো তারা কেউই যেতে চাইলো না। অগত্যা আমি আর হীরা বের হলাম বাসা থেকে। সময় তখন সম্ভবতো সাড়ে বারোটা। আকাশে রোদের তেজ না থাকলেও ঘরম ছিলো খুব। তাই আমরা বাড্ডা থেকে নতুন বাজার গিয়ে সেখান থেকে এসি বাসে চলে গেলাম টঙ্গিতে।
হাটে পৌছে বুঝতে পারলাম আমরা বেশ দেড়ি করে ফেলেছি। বাচ্চা হাঁস নেই বললেই চলে। অনেক খুঁজে পরে একজনের কাছে মাঝারি সাইজের কিছু হাঁসের বাচ্চা পাওয়া গেল, ১০টির মতো হবে। দরদাম করে শেষে প্রতিটির দাম ঠিক করা হলো ১৫০ টাকা করে। কয়েকটি দূর্বল মনে হওয়া বেছে বেছে শেষ পর্যন্ত ৭টি হাঁস নেয়া হলো। আরো কিছু নেয়ার ইচ্ছে থাকলেও দুই যায়গা থেকে নেয়াটা হাঁসের রোগ ছড়ানোর কারণ হতে পারে বলে এই ৭টি নিয়েই রওনা হলাম আমরা আশ্রমের দিকে। দিপঙ্করকে ফোন করে জানিয়ে দিলাম আমরা দুজন আসতেছি। ভূনা খিঁচুড়ি আর ডিম ভাজির ব্যবস্থা করে রাখতে বললাম।
টঙ্গী ব্রিজের দক্ষিণ পাশে থেকে ইজিবাইকে চললাম উলুখোলা ব্রিজে। পথে বারবার হাঁসগুলি নিজেদের পায়ের বাঁধন খুলে ফেলে আমাদের বিপাকে ফলতে শুরু করলো। শেষে বাধ্য হয়ে ওদের পায়ে ধরে ঝুলিয়ে নিতে হলো। এক সাথে ৩-৪টা হাঁসের ওজন একেবারে কম নায়! কিছুক্ষণ পরেই হাত ব্যথা হয়ে যায়। যাইহোক ইজিবাইকে উলুখোলা নেমে সেখান থেকে আরেকটি বেটারি রিক্সা নিয়ে পৌছে গেলাম আশ্রমের কাছে।
আশ্রমের সাবমার্সিবল পাম্পটি পুরে গেছে। নতুন আরেকটি কেনার আগে সোলার প্যানেল থেকে কত ওয়াড আসছে আরো কি কি যেন চেক করতে হবে (এইসব বিষয়ে আমার জ্ঞান শূণ্যের কোঠায়, আমি এইসব বুঝি না)। হীরা তাই একটা ডিজিটাল মিটার নিয়ে এসেছে। কিন্তু একেতো আকাশে মেঘ তার উপরে বিকেল হয়ে গেছে তাই সোলার প্যানেল থেকে কিছুই মাপা গেলো না। ততোক্ষণে প্রচন্ড খিদা লেগে গেছে খুব।
বিকেল থেকে আশ্রমের চারপাশের পরিবেশ অন্যরকম হয়ে যায়। তাছাড়া এখন বর্ষাকাল হওয়াতে চারদিকে বর্ষার নতুন জল এসে গেছে। সময়ের সাথে সাথে জল বড়তেছে। জলের উপর দিয়ে শীতল বাতাস বয়ে আসে আশ্রমে। আশ্রমের বিচিত্র বাড়ির ঝাপগুলি যখন খুলে দেই তখন শাতল-মাতাল হাওয়া মন উদাস করে তোলে। এবারও তাই হলো। ভাবলাম রাতটা থেকেই যাই। পরদিন সকালে সূর্য উঠলে মাপামাপির কাজ শেষ করে বাড়ি ফেরা যাবে।
বাসায় ফোন করে বিষয়টা জানাতেই শুরু হলো ক্যাচাল, নানান ভাবে বুঝিয়ে শুনিয়ে রাজী করাতে হয়েছে। হীরারও একই অবস্থা। ও বাড়িতে বলেছে হাস রান্না হচ্ছে। খাওয়া দাওয়া শেষ করে যত রাতই হোক ফিরে আসবো। রাতেন ১১টা পর্যন্ত এই বুঝ দিয়ে রেখেছিলো হীরা ও বাড়িতে। হাঁস কিন্তু সত্যিই রান্না করা হয়েছি। আশ্রমে রাতে পরিবেশ লিখে বুঝানো সম্ভব না। সন্ধ্যার পরে হীরা আর দিপঙ্কর চলে গেলো বাজারে, কিছু কেনা কাটা আছে। দুধের সর, মুড়ি, কোক এইসব টুকটাক জিনিস।
ওরা চলে যাওয়ার পরে আমি আশ্রমের দ্বীপে একা। চারিধার অন্ধকার, আশেপাশে কোথাও কোনো আলো নেই। দূরে অন্য একটি গ্রামের টিমটিমে আলো দেখা যায় একটুখানি। হাজারো নিশিজাগা পোঁকার ডাকে চারিদিক মুখরিত। বড় বড় কিছু মশা আমাকে একা পেয়ে আক্রমণ করে বসলো। ফোন করে বললাম কয়েল নিয়ে আসবে। তবে একটু পরেই তারা উধাও হয়ে গেলো, কয়েল আর জ্বলতেই হয়নি সারা রাত। আমি একা একা নিশ্চুপ হয়ে শুয়ে শুয়ে প্রকৃতির মাঝে মিশে যেতে চাইলাম....
অনেক্ষণ পরে ওরা ফিরে এলো। আমি তখন গোসল করে ঝরঝারা শরীরে হাঁস কাটতে বসলাম। তারপর শুরু হলো হাঁস রান্না। অনেক রাতে হাঁস রান্না শেষ হলে পরে আমরা খাওয়া দাওয়া শেষ করলাম। দিপঙ্কর গেলো টেটা নিয়ে মাছ শিকারে। একটি টাকি মাঝ ধরে ফেললো অল্প সময়েই। কিন্তু টর্চের আলো কমে গেছে বলে পরে আর পেলো না কিছুই। এক সময় আমি আর হীরা ঘুমানোর আয়োজন করলাম। দিপঙ্কর আর তার বন্ধু গেলো শশ্মানে কাছে একটি গাছ থেকে আম পারতে।
সকালে এরা ফোটে এখন আশ্রমে
সকালে দোকান থেকে পরটা আনিয়ে হাঁসের ঝোল গরম করে নাস্তা সেরে নিলাম। আকাশে গুমট মেঘ, মাপামাপির কাজ আজও হলো না তাই। সকাল হলেই আশ্রমে থাকাটা কষ্টকর হয়ে যায়। টিনের ঘর হওয়াতে বেশ একটা অস্থির গরম হয়। তাছাড়া এখনো গাছ-পালা ছায়া দেয়ার মতো বড় হয়নি। বাতাসও সকালে কম থাকে।
তাই বের হয়ে গেলাম আশ্রম থেকে বাড়ির পথে। করান বাজার থেকে ৬০ টাকায় ২টি টেডি সাইজের কাঠাল নিলাম। আর রাতের পারা এক ব্যাগ আমের দাম ২০০ টাকা ফেরার সময় সেই গাছের মালিককে দিয়ে দিলাম। এবার বাড়ি ফেরার পালা। বেশ কিছুটা পথ আশার পরেই আকাশ কালো করে মেঘ জমতে শুরু করলো, সাথে শীতল হাওয়া। বাতাসে বৃষ্টির গন্ধ পেলাম। বেরাইদ এসে নৌকাতে যখন উঠছি তখন বৃষ্টি হচ্ছে, শীতল বৃষ্টি....
=================================================================
আশ্রমের কথা :
প্রায় কাল্পনিক একটি রাতের চিত্র
বৃষ্টি বিলাস
গল্প কিন্তু গল্প না
বর্ষার জলে অবগাহন চিত্র
শীত বিলাস ২০২২
এবার আগাম জোয়ার এসেছে!!
আশ্রমের পুকুরে দ্বিতীয় দফায় মাছ ধরা হলো
আবার কোনো দিন বৃষ্টিতে ডুব দিবো পুকুরের জলে....
আবার কোনো দিন বৃষ্টিতে ডুব দিবো পুকুরের জলে.... (ছবি ব্লগ)
আশ্রম বিলাস
আশ্রমে গিয়ে বিপাকে
=================================================================
০১ লা জুন, ২০২২ রাত ১১:০৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: দুধের সর ভুলে দোকানেই ফেলে এসেছিলো। পরদিন সেটি সংগ্রহ করেছিলাম। দোকানি ফ্রিজে রেখে দিয়েছিলো।
রাতে আমি রাতে হাঁসে মাংস খেয়েছি মুড়ি দিয়ে।
পরদিন সকালে পরোটার সাথে হাঁসের ঝোল।
সমস্যাতো হয়নি, হওয়ার কথাও না।
২| ০১ লা জুন, ২০২২ রাত ১১:১২
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
হাঁস মাংস হিসেবে জনপ্রিয় হয়নি কেন? আশ্রমের কথা শুনতে শুনতে কখন জানি আশ্রম নিয়ে স্বপ্ন দেখি।
০১ লা জুন, ২০২২ রাত ১১:২৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কে বললো হাঁস মাংস হিসেবে জনপ্রিয় হয়নি?
এটি খুবই জনপ্রিয়।
একদিন সময় করে বেরিয়ে আসেন আশ্রম থেকে। অবশ্য এখন নানান সমস্যা থাকবে, বৃষ্টি-জল-কাদা-পিপড়া.....
৩| ০১ লা জুন, ২০২২ রাত ১১:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাদের আশ্রমে ওয়াসরুম কি ঠিকঠাক আছে?
শুনুন আর ১৫ দিন পর বর্ষাকাল শুরু হবে। এই বর্ষাকালে পুরো আশ্রম গাছ দিয়ে ভরে ফেলুন।
০১ লা জুন, ২০২২ রাত ১১:২৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: না ঠিক নেই। পাম্প নষ্ট করে ফেলেছে বলে উপরের টাংকিতে পানি তোলা যাচ্ছে না। তাই ফ্লাস কাজ করবে না। বালতি থেকে জল ব্যবহার করতে হবে।
কিছু গাছ আছে, আরো অনেক গাছ লাগানো হবে।
৪| ০১ লা জুন, ২০২২ রাত ১১:২৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গরম কালে হাসের গোস্ত জমে না।
হাস খেতে হয় শীত কালে।
০১ লা জুন, ২০২২ রাত ১১:৩১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কথা সত্য, হাঁসের মাংস শীতের জন্য। তবে জমাইতে পারলে গরমেও জমে গুরু।
৫| ০২ রা জুন, ২০২২ রাত ২:০৩
অপু তানভীর বলেছেন: আপনার আশ্রমের ছবি যত দেখছি তত ইচ্ছে করতে ওখানে বাস্তা বেডিং নিয়ে গিয়ে উঠে পড়ি । মাস খানেক আরাম করে শুয়ে বসে থেকে আসি ! কাজটা করা গেলে একটা কাজ গত !
০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ১০:১৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এক-দুই দিন থাকলেই হাফিয়ে যাবেন। আধুনীক ব্যবস্থার অভাবের কারণে।
বিকেল থেকে ভোর পর্যন্ত সমস্যা হবে না। সকালে সূর্য উঠার পরেই গরম বারবে। তখন খারাপ লাগাও বারবে। ফ্যানের ব্যবস্থা আছে, তবে সেটি যথেষ্ট নয়। চেষ্টা করছি কিছু দিনের মধ্যেই আর গুছিয়ে নিতে।
এসে পরেন একদিন।
৬| ০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ৯:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: অত্যন্ত মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশ- দেখেই প্রশান্তিতে মন ভরে যায়।
০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ১০:২৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: একে বারে ঠিক কথা বলেছেন। এই কারণেই বার বার ছুটে যাই।
৭| ০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ১১:৩৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: হাসের বাচ্চাগুলো কেটে ফেললেন ? আমি তো মনে করে ছিলাম পালার জন্য কিনেছেন । বাচ্চা হাস তো খাওয়া যায় না ।
০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ১১:৩৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: হাঁসের বাচ্চা বলতে সেগুলি কম বয়ষ্ক হাঁস মোটামুটি খাওয়া চলে।
বড়সর একটি খেয়েছি। সেটি একটু দূর্বল ছিলো। বাকি ৬টি আছে।
৮| ০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ১১:৪৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ইশ এত সুন্দর একটা জায়গা যেতে ইচ্ছে করছে।
আপনি বড় শৌখিন। বর্তমানে শৌখিন মানুষের বড্ড অভাব
সবাই খালি টাকা টাকা করে
০২ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১২:২৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: টাাকা ছাড়া জীবন অচল।
ইদানিং খুবই অর্থ সংকটে আছি।
৯| ০২ রা জুন, ২০২২ সকাল ১১:৪৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ছবি পোস্ট আর করতে পারবোই কিনা কে জানে। নতুন ডিপার্টমেন্টে কোনো সুযোগ সুবিধা নাই। আর বাসায় ল্যাপটপে বসার সময়ও নেই ক্যামেরা মনে হয় বন্দিই রাখতে হবে । হয়তো ঠিক হবে আশা রাখি ইনশাআল্লহ
০২ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৩০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শুভকামনা রইলো আপনার জন্য। আশা করি খুব শিঘ্রই আপনার সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
অ.ট. : আপনাদের ডেপুটি গভর্ণরের সাথে আপনার সম্পর্ক কেমন? আলাপ আছে আপনার?
১০| ০২ রা জুন, ২০২২ দুপুর ২:৪৪
আরইউ বলেছেন:
ভাবলাম হাঁস আর ভেড়া আশ্রমে লালন-পালনের জন্য, পরে দেখি সাবার করে দিলেন!!
০২ রা জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আরে না সাবার করি নাই। একটা মাত্র খেয়েছি হাঁস। এখন ১০ টা আছে। এই মাসে আরো ১৫-২০টা কিনবো। কয়েকটি রাজা হাসও কিনবো। টারকির বাচ্চাও কেনার ইচ্ছে আছে।
তবে ঘেরা কিনবো খাওয়ার জন্য।
১১| ০২ রা জুন, ২০২২ দুপুর ২:৪৫
আরইউ বলেছেন:
ভেড়া কিনলে সেগুলোও কি রোস্ট হয়ে যাবে? কি একটা অবস্থা!
০২ রা জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ২ টা ভেড়া কেনার কথা, ২টা পিকনিকের জন্য।
১টা বন্ধুরা মিলে, এন্টিফি ধরা হয়েছে সর্বনিম্ন ১,২০০ টাকা। (অংশগ্রহনকারীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা হবে)।
অন্যটি পারিবারিক পিকনিক। সেটিতে পিছনের দুই ঠ্যাং বারবিকিউ হবে। বাকিটা কারী।
১২| ০২ রা জুন, ২০২২ বিকাল ৩:৪৭
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: চমৎকার পরিবেশ, ছবিগুলো একেবারে জীবন্ত!
তবে আপনার আশ্রমের ব্যাপারটা কেমন যেন ধাঁধাঁর মত মনে হল!
এটা কিসের আশ্রম ভাই? কেনই বা বানানো হয়েছে? বিস্তারিত জানতে পারলে ভাল লাগত।
০২ রা জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমাদের মনের কোনের ছোট ছোট স্বপ্নগুলিকে আশ্রয় দিতেই এই আশ্রম, স্বপ্নের আশ্রম।
একটি ছোটো খামার বাড়ির মতো করবো। হাস-মুরগি-গরু-ছাগল থাকবে, পুকুরে মাছ থাকবে। গাছে গাছে ফুল আর ফল থাকবে। পরিবারের লোকজন, বন্ধু-বান্ধব বেড়াতে যাবে।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
১৩| ০২ রা জুন, ২০২২ বিকাল ৪:১৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ডেপুটি গভর্নর ৪ জন
না উনাদের সাথে আমার আলাপ বা পরিচয় নেই। তবে কেইস উপস্থাপন করেছি একজন ডিজি বরাবর
০২ রা জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বেশ।
শুভকামনা রইলো।
১৪| ০৩ রা জুন, ২০২২ রাত ১২:০১
রাজীব নুর বলেছেন: এর আগের বার যখন পোষ্টে এসেছিলাম। তখন ছবি গুলো দেখা যায়নি।
এখন ছবি গুলো দেখে নিলাম।
০৩ রা জুন, ২০২২ রাত ১২:৫৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ছবি যেখানে লোড করছি সেই সাইটে সমস্যার কারণে প্রায় সময় ছবি দেখতে সমস্যা হচ্ছে। ভালো কোনো ফ্রী সাইট খুঁজতে হবে।
১৫| ০৬ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:৪৭
মিরোরডডল বলেছেন:
পাগলার আগের পোষ্টে দেখেছিলাম কিন্তু পোলাপাইন সব কাপড়চোপর ঠিকঠাক নেই, এলোমেলো অবস্থা তাই লজ্জায় আর ওইমুখো হয়নি । এবারের পোষ্ট ঠিক আছে, তাই এলাম
পাগলার আশ্রমটা খুবই খুবই সুন্দর হয়েছে । গুড লাক পাগলা !
০৬ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:৫৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: প্রকৃতির কোলে গিয়ে পোলাপাইন একটু ইয়ে হয়ে যা্য়।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা জুন, ২০২২ রাত ১১:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
বেশী রাতে হাঁসের মাংস, দুধের সর, পরোটার সাথে হাঁসের ঝোল? সমস্যা হতে পারে?