নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছবি তোলার স্থান : টেকনাফ সৈকত, কক্সবাজার, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ৩০/০৯/২০২০ ইং
নদী, নদ, নদনদী, তটিনী, তরঙ্গিনী, প্রবাহিনী, শৈবালিনী, স্রোতস্বতী, স্রোতস্বিনী, গাঙ, স্বরিৎ, নির্ঝরিনী, কল্লোলিনী, গিরি নিঃস্রাব, মন্দাকিনী, কূলবতী, স্রোতোবহা, সমুদ্রবল্লতা, সমুদ্রকান্তা, সমুদ্রদয়িতা যে নামেইা ডাকা হোক, সেই আদিকাল থেকে তার বুকে ভেসে চলেছে নৌকা, ওসা, কোশাকুশি, কোষা, কন্ঠাল, খিলিয়া, খেয়া, ডিঙ্গা, ডিঙ্গি, ডিঙি, ডোঙ্গা, ডোঙা, তারণ, তরালু, তরি, তরণি, তরন্ত, তরন্তী, তরন্তপাদী, তরমাণ, তল্লী, নাও, পাদালিন্দ, পোত, প্লাবমান, বাবুট, বার্কট, বারিরথ, বোট, বজরা, বহিত্র, বন্ডাল, বহন, ভাসন্ত, ভেলক, ভেলা, মঙ্গিনী, মান্দাস, রোক, লা, লাউক, লাও। এদেরই কিছু ছবি থাকবে এখানে।
ছবি তোলার স্থান : কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ, কক্সবাজার, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ০১/১০/২০২০ ইং
ছবি তোলার স্থান : কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ, কক্সবাজার, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ০১/১০/২০২০ ইং
ছবি তোলার স্থান : কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ, কক্সবাজার, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ০১/১০/২০২০ ইং
ছবি তোলার স্থান : কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ, কক্সবাজার, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ০১/১০/২০২০ ইং
=================================================================
সিরিজের পুরনো পর্বগুলি দেখতে -
নদী ও নৌকা - ০১, নদী ও নৌকা - ০২, নদী ও নৌকা - ০৩, নদী ও নৌকা - ০৪, নদী ও নৌকা - ০৫
নদী ও নৌকা - ০৬, নদী ও নৌকা - ০৭, নদী ও নৌকা - ০৮, নদী ও নৌকা - ০৯, নদী ও নৌকা - ১০
নদী ও নৌকা - ১১, নদী ও নৌকা - ১২, নদী ও নৌকা - ১৩
=================================================================
২৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
২| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৪০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার নন্দিত ছবিগুলো
ছঁয়ে দেখতে মন চায়।
২৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৪৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
প্রথম ছবিটি ছাড়া বাকি গুলি চলন্ত গাড়ি থেকে।
৩| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৫৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নৌকার কিছু নাম বাদ পরেছে।
নাও (ছোট নৌকা),
গয়না (বড় মার্চেন্ট বোট)
সাম্পান (সামুদ্রিক নৌকা)
২৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:৩৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
নাও টা আছে।
গয়না আর সাম্পান বাদ পরেছে।
৪| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ২:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: ছবিতে যে নৌকা গুলো দেখা যাচ্ছে- সেগুলোর নাম সম্ভবত সাম্পান। সাম্পান নদীতে চলে না। সমুদ্রে চলে।
২৯ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৪০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: স্থানীয়রা একে বলে চাঁন নাও। এগুলি মূলত সমূদ্রে মাছ ধরার নৌকা।
৫| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৩:২৭
গরল বলেছেন: ছবিগুলো দেখে কেমন যেন একটা প্রশান্তি চলে এল মনে, খুব সুন্দর হয়েছে ছবিগুলো। সাম্পান গুলো অদ্ভুত চাঁদের মত আকৃতি হলেও সমুদ্রে চলাচলের জন্য একেবারে উপযুক্ত। চড়েছিলমা দুতিনবার এবং মুগ্ধ হয়েছি এগুলোর নির্মাণশৈলী দেখে।
২৯ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৪২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
স্থানীয়রা একে বলে চাঁন নাও।
আমি কখনো চড়িনি এতে। সমূদ্রগামী ট্রলারে চড়ে সেন্টমার্টিনে গিয়েছিলাম অনেক অনেক বছর আগে।
৬| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ ভোর ৪:১৬
সোনাগাজী বলেছেন:
আগামী কয়েক বছর শুধু সাম্পানই দেখে যাবো?
২৯ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৪৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: জ্বী শুধু সাম্পানই দেখে যাবেন।
৭| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৩১
জুল ভার্ন বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে।
চট্টগ্রাম- কক্সবাজার অঞ্চলে এই নৌকাকে সম্ভবত সাম্পান বলে।
২৯ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৪৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনিই জানিয়ে ছিলেন স্থানীয়রা একে বলে চাঁন নাও।
৮| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: স্থানীয়রা একে বলে চাঁন নাও। এগুলি মূলত সমূদ্রে মাছ ধরার নৌকা।
চান নাও হলেও এগুলোর কেতাবি নাম সাম্পান। একটা গান আছে ''ওরে সাম্পানওলা, তুই আমারে করলি দিওয়ানা'' নিশ্চয়ই শুনেছেন।
আমি সাম্পানে উঠেছি। কিছু দূর যাওয়ার পর কলিজা উড়ে গেছে আমার। সমুদ্রের বিশাল ঢেউ। সাম্পান একবার ডানে যায়, একবার বামে যায়। নিশ্বাস বন্ধ করে বসে ছিলাম। আর আল্লাহ আল্লাহ করেছি।
২৯ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৫৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সত্যি বলতে এগুলি সাম্পান না। শুনতে হয়তো আপনার খারাপ লাগবে, বিশ্বাস হতে চাইবেনা। তবুও এগুলি সাম্পান না।
বাংলাপিডিয়া বলছে-
সাম্পান সামান্য বাঁকানো কাঠামোয় চেপ্টা তলিযুক্ত নৌযান। এর সমুন্নত সম্মুখভাগ আন্নি নামে পরিচিত। সাম্পানের পশ্চাদ্ভাগ দেখতে প্রায় ইংরেজি বর্ণ ‘ইউ’-এর মতো। এক জোড়া হালিস (বৈঠা) দিয়ে মাঝি একাই সাম্পান বাইতে এবং একই সঙ্গে আবার হাল ধরতেও পারেন।
সাম্পান একটি ক্যান্টনিজ শব্দ। যা সাম (তিন) এবং পান (কাঠের টুকরো) থেকে উদ্ভব; আভিধানিক অর্থ ‘তিন টুকরো কাঠ’। একটি সম্পূর্ণ কাঠের টুকরো দিয়ে চেপটা তল এবং তার দুপাশে আস্ত আরও দুখানা টুকরো জোড়া দিয়ে চীনা সাম্পানের কাঠামো তৈরি হয়। কিন্তু চট্টগ্রামের সাম্পান আস্ত কাঠের টুকরো দিয়ে তৈরি হয় না, বরং এখানে ব্যবহূত হয় কাঠের সরু ফালি।
আর আমি যেগুলির ছবি দিয়েছি সেগুলির নাম বালামি। এগুলো বালামি সম্প্রদায়ের তৈরি করা নৌকা। নৌকার নামও তাই বালামি।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:০২
কবীর হুমায়ূন বলেছেন: ছবিগুলো দারুণ হয়েছে। মনে হয়েছে, ছবি তোলার জন্যই বুঝি সাম্পানগুলো জড়ো করা হয়েছে।
নদী ও নৌকা-এর এতো এতো প্রতিশব্দ জেনে ভালো লাগলো। অনেকগুলো শব্দ নূতনভাবে পাঠ করলাম। শুভ কামনা মরুভূমির জলদস্যু।