নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ পথ!

১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১০

কতটা পথ পেরোলে তবে পথিক বলা যায়?
কতটা পথ পেরোলে পাখি জিরোবে তার ডানা?



পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ পথ কোনটি?
প্রশ্নটা পরিষ্কার হলো না।
পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ পায়ে হাঁটা পথ কোনটি?

দিনাজপুর সদর উপজেলার রামসাগর দিঘীপাড়া গ্রামের হাজি মহি উদ্দীন।
তিনি ১৯৬৮ সালে হজ্জ করার উদ্দেশ্যে পায়ে হেঁটে দিনাজপুর থেকে রওনা দেন। দিনাজপুর থেকে রংপুর হয়ে প্রথমে ঢাকার কাকরাইল মসজিদে যান। অন্য ১১ জনের সঙ্গে শুরু হয় ১২ জনের হজ্জযাত্রা। চট্টগ্রাম হয়ে ভারত যান। তারপর পাকিস্তানের করাচির মক্কি মসজিদে। পাকিস্তানের নোকঠি সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ইরানের তেহরান হয়ে ইরাকের বাগদাদ ও কারবালা হয়ে মিসর পাড়ি দিয়ে সৌদি আরব পৌঁছান।


তাঁদের এই হজ্জযাত্রা পথে কোনো নদী পরেছে কিনা, সেই নদীতে ব্রীজ না থাকলে তা পার হতে নৌকা ব্যবহার করেছেন কিনা আমার জানা নেই। তবে বর্তমান দুনিয়ায় এমন একটি পথ আছে যেটি দিয়ে হাঁটা শুরু করলে কোনো যানবান ব্যবহার না করেই শুধু পায়ে হেঁটে পথের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেতে ২২ হাজার ৩৮৭ কিলোমিটার পথ হাঁটতে হবে। এটিই পৃথিবীর দীর্ঘতম পায়ে হাঁটা পথ। এই পথ ধরে আপনি দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন থেকে রওনা হয়ে রাশিয়ার মাগাদানে চলে যেতে পারবেন। পুরোটাই যেতে পারবেন কোনো বাঁধা ছাড়াই পায়ে হেঁটে। বিমান, ট্রেন, বাস বা লঞ্চ, কোনো যানবাহনেই আপনাকে উঠতে হবে না।


এই পথ ২২ হাজার ৩৮৭ কিলোমিটার লম্বা। গুগল ম্যাপের হিসাব মতে ঘন্টায় প্রায় ৪.৯৮৩ কিলোমিটার বেগে হেঁটে গেলে ৪,৪৯২ ঘন্টা বা ১৮৭ দিন ১৬ ঘন্টা সময় লাগবে এই পথ টুকু পার হতে। এই হিসাবে দৈনিক ৮ ঘণ্টা করে হাঁটলে পধটুকু পার হতে সময় লাগবে প্রায় ৫৬১ দিন।


এই যাত্রাপথে পড়বে প্রায় ১৭টি দেশ, ৬টি টাইম জোন। দক্ষিণ আফ্রিকার গ্রাম লা আগুলাস থেকে হাঁটা শুরু করে বোস্তাওয়ানা, জিম্বাবুয়ে, জাম্বিয়া, তানজানিয়া, উগান্ডা, দক্ষিণ সুদান, সুদান, জর্জিয়া, মিশর, জর্ডান, সিরিয়া, তুরস্ক, রোমানিয়া আর বেলারুস ইত্যাদির উপর দিয়ে হেঁটে যতে হবে।


দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ঢুকতে হবে বন্যপ্রাণির জন্য বিখ্যাত জিম্বাবুয়েতে। হাঁটতে হবে উগান্ডার ন্যাশনাল পার্কে সামনে দিয়ে। চুরি ডাকাতির জন্য বিখ্যাত দক্ষিণ সুদান পার হয়ে সুদানের সাহারা মরুভূমির কিছু অংশ পার হতে হবে হেঁটে। সুদান থেকে মিশরে যাওয়ার রাস্তা টুকু সত্যিকারের পায়ে চলা রাস্তা হবে। অসান্ত যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়াে উপর দিয়েও যেতে হবে এগিয়ে। রাশিয়ায় এসে মোকাবেলাকরতে হবে সাইবেরিয়ার বৈরি শীত। এবং শেষে এই পথ ধরে হেঁটে পৌছেতে হবে পথের শেষ প্রান্ত রাশিয়ার শহর মাগাদানে।


এই যাত্রাপথটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হেঁটে চলার পথ হিসেবে স্বীকৃতি পেলেও এখন পর্যন্ত কোন পথিক এই পথ পুরুটা পরি দিতে পারেনি পায়ে হেঁটে। এখন পর্যন্ত কেউ চেষ্টা করেছে বলেও শুনি নি। এই পথে পা না বারানোর বেশ কয়েকটি কারণ আছে। পথ বেশ দূর্গম এবং বেশ কয়েকটি দেশের রাজনৈকিত অবস্থা এবং আইনশৃঙ্খলার অবস্থা স্থিতিশীল না। তাছাড়া বিভিন্ন দেশের ভিসার জটিলতা আছে এবং অনুমতি পাওয়াও কঠিন হবে।

সূত্র : সময়নিউস

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১৩

জুল ভার্ন বলেছেন: অনেক তথ্যপূর্ণ লেখায় প্লাস।

১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টে + ও মন্তব্যের জন্য।

২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মানুষ হাঁটতেই তো ভুলে গেছে। একমাত্র যারা শৌখিন অথবা এডভেঞ্চার প্রিয় তারাই হয়তো এই প্রায় দুই বছরের পথ হাঁটার সিদ্ধান্ত নিতে পারে

১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: হঁটার লোক এখনো আছে তবে তাদের সংখ্য্যা অতি নগন্য।
এই পথে হাঁটার জন্য অনেক বাঁধা পার হতে হবে। বেশ বড় একটি সাপটিং টিম সাথে না থাকলে সম্ভব হবে না। সেই সাথে খরচটাও হবে বিশাল অংকের।

৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৭

ফুয়াদের বাপ বলেছেন: ওয়াও! সুন্দর তথ্য। এই লম্বা পথ ধরে হেঁটে হয়তো অনেকেই রেকর্ড গড়ছেন। সৌখিন অবসরপ্রাপ্তরা হয়তো টাইম পাস পছন্দ করতে পারেন এই পথ ধরে হাঁটা।

হাঁটা একটি উত্তম শারিরিক ব্যায়াম। প্রতিদিন হাঁটার উপরে থাকলে রোগবালাই দৌড়ের উপর থাকে।

১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এই পথে হাঁটার জন্য অনেক বাঁধা পার হতে হবে। বেশ বড় একটি সাপটিং টিম সাথে না থাকলে সম্ভব হবে না। সেই সাথে খরচটাও হবে বিশাল অংকের। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত কেউ এই পথে পা বাড়ায়নি।

৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আদিম মানব তো শিকারের পেছনে পেছনে পায়ে হেটেই আফ্রিকা থেকে এশিয়া এরপর বেরিং প্রনালীতে জমাট বরফের উপর পায়ে হেটে উত্তর আমেরিকা হয়ে দক্ষীন আমেরিকা অষ্ট্রেলিয়া সহ সারা পৃথিবীতে ছড়িয়েছে।
এরপর শিল্পবিপ্লব গাড়ীঘোড়া আবিষ্কার।

১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কথা ঠিক বলেছেন।

৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




যাত্রাপথের যাাত্রী! লেখাটি খুবেই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয়। হয়তো কেউ না কেউ বা কোনো সংগঠন কর্মীর দল একদিন হাটবে।

১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বেশ কিছু সমস্যা আছে ঐ পথে হাঁটার। তবে সেই সব বাঁধা অনতিক্রম্য নয়। সরকারী সহযোগীতা বেশ কিছু বাঁধা মিটে যাবে। বড় একটা টিম, সেই সাথে বিশেষ এলাকাগুলিতে কিছু বিশেষ সহযোগীতা পেলেই কাজ হয়ে যাবে।
আজ হোক কাল হোক, হবেই।

৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৩০

রবিন.হুড বলেছেন: এই দীর্ঘ হাটাপথে কোন সগর নেই কিন্তু নদী থাকার সম্ভাবনা আছে?

১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আছে। নদী আছে, শাখা নদী আছে, খাল আছে। তবে সেগুলির উপরে ব্রীজ আছে।

৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০১

অধীতি বলেছেন: এটাও একদিন পাড়ি দিবে এমন উৎসাহী যথেষ্ট আছে। তবে মারা পড়বে অনেক। তথ্যবহুল লেখার জন্য ধন্যবা।

১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অবশ্যই, মানুষের অসাধ্য কিছু নেই। সময় লাগবে কিছু এইযা।

৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



সামুর অনেকেই ভ্রমণ পছন্দ করেন; পোষ্ট পড়ার পর, ২/১ হয়তো রওয়ানা দিয়েছেন।

১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সম্ভবতো আপনিই তাদের উৎসাহের মূল উৎস

৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৪

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আমাকে ধইরেন কিন্তু.... নাইলে কখন বাইরায় যামু!

১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমারে সাথে নিয়েন।

১০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৭

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এ পথেই মানুষ প্রথম হেঁটেছে।আরেকটা পথ সমুদ্রের উপকুল বেয়ে বেয়ে।এ ভাবেই মানুষ আফ্রিকা থেকে ছড়িয়ে পড়ে সারা বিশ্বে।

১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বর্তমানের যাতাটা অতীতের চেয়ে আলাদা হবে নিশ্চয়।

১১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪০

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: বাহ সুন্দর পোষ্ট, এই দীর্ঘ পথ সম্পর্কে জানতে পারলাম। হয়তো মানুষ একদিন এই পথ পাড়ি দিবে।

১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: হয়তো কয়েক বছরের মর্ধ্যেই আমরা শুনতে পারবো কেউ রওনা হয়ে গেছে ঐপথে। যদিও নানান বাঁধা আর সমস্যা আছে।

১২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৯

শায়মা বলেছেন: হা হা একটা কমেন্ট দেখে আর তার উত্তর দেখে আমি হাসতে হাসতে শেষ ভাইয়া।

যাইহোক আমি ভাবছি রোদ জল ঝড়ে কেমনে এত সাহস পেলো মনে?

১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি সম্ভবতো ধরতে পারছি কোন মন্তব্যকে মিন করেছেন!!!

১৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৬

শায়মা বলেছেন: হা হা সবাই পারবে।

এমন মন্তব্য আর কেই বা পারে?

হা হা হা

১৮ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমার মনে হয় আরো একজন আছে। এবং দুজনকেই আমি বেশ পছন্দ করি।

১৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বেশ তথ্যপুর্ণ একটি পোষ্ট ।
বয়সটা আরোকটু হলে একবার চেষ্টা করে দেখতাম ।
যাহোক, নবীন পর্যটকেরা চেষ্টা করলে এই পথে পদভ্রজে
আন্তমহাদেশীয় ভ্রমন করতে পারবেন ।

শুভেচ্ছা রইল

১৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: চলেন আপনি আর আমি বিসমিল্লাহ বলে হাঁটা শুরু করি।
আমার ধারনা আমাদের তিন থেকে পাঁচ বছরের বেশি সময় লাগবে না।

১৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ৫ বছরে শেষ করে ফেলা সম্ভব হবে। আরো কমও লাগতে পারে। কারণ প্রথম কয়েক মাস হাঁটার পরে আমার ভুরিটুরি কমে যাবে, তখন হাঁটার গতি বাড়বে। সমস্যা হচ্ছে একটা বাড়ি করার খুব খায়েস ছিলো, আমি হাঁটা ধরলে সেটা কে করে দিবে? আগে বাড়িটা করি, তারপর হজ্জ্বটা শেষ করে এসে হাঁটা ধরি। ততো দিন একটু ওয়েট করেন। আমরা পারবো।

১৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৩৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আগে মানুষ পায়ে হেঁটে হজ করার সাহস দেখাতে পারতেন। কিন্তু এই আধুনিক যুগে কেউ আর সে পথ মারাতে চান না। সুন্দর তথ্যবহুল পোস্ট। ধন্যবাদ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সঠিক বলেছেন।
আমরা আরাম প্রিয় ও যান্ত্রিক হয়ে গেছি।

১৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।
আমি আপনি বাড়ি করুণ। তারপর ইনশাল্লাহ। আমিও হজ্ব করবো।

১৯ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বেশ তবে সে কথাই রইলো।

১৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩২

মিরোরডডল বলেছেন:

পাগলা এই পোষ্ট পড়েই আমার পা ব্যথা করছে :)


১৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৩৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ভালো সঙ্গি আর সাপোর্ট পেলে পা ব্যথা ভুলে থাকা যায়।

১৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫১

মিরোরডডল বলেছেন:



লেখক বলেছেন: ভালো সঙ্গি আর সাপোর্ট পেলে পা ব্যথা ভুলে থাকা যায়।

ইউ আর রাইট কিন্তু তাই বলে এই পথ ২২ হাজার ৩৮৭ কিলোমিটার লম্বা???? B:-)

পাগলাই না বললো এখন পর্যন্ত কেউ চেষ্টা করেছে বলে শুনেনি ।

আচ্ছা, পাগলার একবারে ম্যাক্সিমাম হাঁটার রেকর্ড কতটুকু এটা আগে শুনি :)

১৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এখনো কেউ চেষ্টা করেনি সত্যি, তবে আমার ধারনো বছর কয়েকের মধ্যেই এই পথে পাড়ি দেয়ার জন্য কেউ না কেউ তৈরি হয়ে যাবে।


দুপুরের পরে হাঁটা শুরু করে রুমা বাজার থেকে বাগালেক। পরদিন সকালে বগালেক থেকে হেঁটে কেওক্রাডং এবং সেখান থেকে আবার হেঁটে বগালেক ফেরা। পরদিন সকালে বগালেক থেকে হেঁটে রুমাবাজার ফেরা। সব মিরিয়ে সম্ভবতো ৯০ কিলোমিটার হবে। এবং পুরুটাই পাহাড়ি পথ ছিলো।

২০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১৩

মিরোরডডল বলেছেন:



সাবাস! ভেরি ওয়েল ডান পাগলা ।
আমি একটানা না থেমে ১১ কিলোমিটার হেঁটেছি, ওটাও পাহাড়ের রকে ।
আই উইশ আই ক্যান ডু মোর :(


১৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি যে কাহিনি বলেছি তখন আমার ওয়েট ছিলো সম্ভবতো ৭৮-৮০ আর এখন ৯৬-১০০। এখন আর সম্ভব না।

২১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৪

মিরোরডডল বলেছেন:
Do you mind if I ask your height?
১০০ রিস্ক ফ্যাক্টর হয়ে যায় নাহ !


১৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:০৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: জ্বী বেশ রিস্কেই আছি।
হিসাব অনুযায় ৮০ থাকলে ভালো। সেটা আর হয় না।
আমি বেশ মোটা, ভুড়িটাও বিশাল। আমার উচ্চতা ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.