২৭ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৫৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ওখানে সংস্কৃত, আরবি ও হিন্দি নাম রয়েছে।

২৭ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:০৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: জ্বী স্যার ডুমুরের ফুল হয়।
এবং অন্য সকলের ন্যায় আপনিও সেই ফুল দেখেছেন।
আমরা ডাকে ডুমুর ফল বলি আসলে সেটিই ডুমুরের ফুলের উপরের আবরন। ওটি ফল নয়।
ডুমু‌রের পুষ্প‌বিন্যাস‌টি আবর‌ণে ঢাকা থাকে তাই এর গঠন কাঠা‌মোটা ফ‌লের ন্যয় দেখা যায়। এ ধর‌নের পুষ্প‌বিন্যাস‌কে উ‌দ্ভিদ বিজ্ঞা‌নে সাই‌মোস পুষ্প‌বিন্যাস ব‌লে। এর ভেতর‌টি পু‌রোটাই ফাঁপা থা‌কে। উপ‌রের দি‌কে পুংপুষ্প এবং নি‌চের দি‌কে স্ত্রীপুষ্প থা‌কে। অর্থাৎ উভয় লিঙ্গ উ‌দ্ভিদ। এ ধর‌নের ফুল যে শুধু ডুমু‌রে হয় তা নয়, বট, পাকুরসহ আ‌রো অ‌নেক উ‌দ্ভি‌দেই বিদ্যমান।

২৭ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:৩১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সর্বদাই সুস্বাগতম, যখন প্রয়োজন নক করবেন। আমার স্বল্প জ্ঞানের মধ্যে যদি সেই ফুল পরিচিতো হয় তাহলে অবশ্যই নাম জানাবো।

২৭ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:৫০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনার জন্যও শুভকামনা রইলো ছবি আপু।

২৭ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:১৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনি তরুণ বয়সে পান খেতেন?

২৭ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৪২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমিও খাইনি কখনো।
এখনকার তরুনরাও খুব একটা খায় না বলেই মনে হয়।

২৭ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৪৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
পানের বরজের ভিতরাটা কিন্তু বেশ ঠান্ডাও হয়।

২৭ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১১:০৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
ছোট বেলায় আমিও ঐ ফল দিয়ে লাটিম বানিয়েছি।
পানের বরজর না করার কুসংস্কারটির বিষয়ে একটু বললে আগ্রহ মিটতো।

২৮ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১২:২৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: হুম, এমন নানান ধরনের কুসংস্কার এখনো টিকে আছে আমাদের বাংলাজুড়ে।
পানের বরজে সাধারনত কোনো যুবতী মেয়েকে ঢুকতে দেয় না।

২৮ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৩৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: পিটুল খাওয়অর অযোগ্য যতদূর জানি।
ডুমুরের অনেক প্রজাতি আছে। কিছু কিছু কাঁচা ডুমুর রান্না করে খাওয়া চলে। কিছু কিছু ভর্তা বা চাটনি তৈরি করে খাওয়া হয়। আবার কিছু ডুমুর আছে যেগুলি পাঁকলে ভিতরের বীজ ও শাশালো অংশ খাওয়া হয়। খেতে হালকা মৃষ্টি।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
শুভকামনা রইলো, আপনিও ভালো থাকুন।

২৮ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৫৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে স্যার।
মেরা গোটা গাছ জলের ধারেই বেশী হয়, বিশেষ করে বর্ষার জল যেখানে আসে। পরিপক্ক ফল জলে ভেসে গিয়ে অন্যত্র বংশবিস্তার করে। জলে ছেলেদের খেলার উপকরণ হয়। জলের ধারের একটি ছবি আগামিতে এই সিরিজে দিবো আমি।

আপনি যে ফলটির ছবি দিয়েছেন আমাদের এলাকায় সেটির নাম পেলাগোটা। খুবই সুস্বাদু একটি দেশী ফল। বুনো ফলও বলা চলে। গাছে বড় বড় কাঁটা হয়।

আমার ছাদে একটি গাছ আছে প্রায় ৫ বছর বয়স। এখনো ফল হয়নি। কারণ সম্ভবতো গাছটিতে রোদ পরে না। মাস খানেক আগে হঠাত করে দেখেছি ফুল এসেছে।

আমি গাছটি কিনেছিলাম বনশ্রীর একটি নার্সারি থেকে। নার্সারিতে খুব একটা পাওয়া যায় না এই গাছ। গ্রামের দিকে খোঁজ করলে পাওয়া যেতে পারে। আমি কোনো খোঁজ পেলে অবশ্য আপনাকে জানাবো।
আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

২৮ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৫৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আসলেই অনেক স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়।
বিশেষ করে পিটুলি আমার ছোটবেলার স্মৃতিতে জড়িত।

২৮ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৫২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কিছু ছবি খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে স্মৃতিকে সামনে এনে দেয়।

২৮ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৫৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: গ্রামের জিনিস শহরের মানুষ না চেনারই কথা।