নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আদিপর্ব
১। শৌনকের আশ্রমে সৌতি
মহর্ষি শৌনক নৈমিষাবণ্যে দ্বাদশ বার্ষিক যজ্ঞ করছিলেন। একদিন লােমহর্ষণেব পুত্র পরাণকথক সৌতি সেখানে উপস্থিত হলেন।
আশ্রমের ঋষিরা তাঁকে প্রশ্ন করলেন, সৌতি, তুমি এখন কোথা থেকে আসছ, এতকাল কোথায় ছিলে?
সৌতি উত্তর দিলেন, আমি রাজর্ষি জনমেজয়ের সর্পযজ্ঞে ছিলাম, সেখানে কৃষ্ণদ্বৈপায়নরচিত বিচিত্র মহাভাবতকথা বৈশম্পায়নের মুখে শুনেছি।
ঋষিরা বললেন, রাজা জনমেজয়ের সর্পযজ্ঞে বৈশম্পায়ন যে মহাভারতকথা বলেছিলেন আমরা তাই শুনতে ইচ্ছা করি।
পৌষ্যপর্বাধ্যায়
২। জনমেজয়ের শাপ
উপমন্যু, আরুণি ও বেদ
সৌতি বললেন-
পরীক্ষিৎপুত্র জনমেজয় তার তিন ভাইদের সঙ্গে কুরুক্ষেত্রে এক যজ্ঞ করছিলেন এমন সময় সেখানে একটি কুকুর এল। জনমেজয়ের ভাইয়েরা কুকুরটিকে মেরে তারিয়ে দিলো। কুকুরটি কাঁদতে কাঁদতে তার মাতার কাছে গেল। কুকুরের মা কুদ্ধ হয়ে যজ্ঞস্থলে এসে বললে, আমার পুত্রকে বিনা দোষে মারলে কেন? ও কোনও অপরাধ না করেই মার খেয়েছে, তােমার উপরেও অতর্কিত বিপদ এসে পড়বে।
দেবকুক্কুরী সরমার এই অভিশাপ শুনে জনমেজয় ভয় পেয়ে গেলেন। যজ্ঞ শেষ হলে তিনি হস্তিনাপুরে ফিরে এসে শাপমােচনের জন্য উপযুক্ত পুরােহিতের সন্ধান করতে লাগলেন। একদিন তিনি শ্রুতশ্রবা ঋষির আশ্রমে উপস্থিত হয়ে ঋষির পুত্র সােমশ্রবাকে নিজের পুরােহিত হিসেবে চাইলেন।
শ্রুতশ্রবা বললেন, আমার এই পুত্র সাপের গর্ভে জন্ম নিয়েছে। ও মহাতপস্বী ও বেদজ্ঞ, মহাদেবের শাপ ছাড়া অন্য সমস্ত শাপ মোচন করতে পারে। তবে এর একটি ব্রত আছে, কোনও ব্রাহ্মণ কিছু চাইলে ও তা অবশ্যই পূরণ করবে। যদি তুমি তাতে সম্মত হও তবে একে নিয়ে যাও।
জনমেজয় ঋষিপুত্রকে নিয়ে গিয়ে ভাইদের বললেন, আমি একে উপাধ্যায়রুপে বরণ করেছি, ইনি যা বলবেন তােমরা তা নির্বিচারে পালন করবে। এই আদেশ দিয়ে জনমেজয় তক্ষশিলা দেশ জয় করতে গেলেন।
এই সময়ে আয়ােদ ধৌম্য নামে এক ঋষি ছিলেন, তার তিন শিষ্য উপমন্যু, আরুণি ও বেদ।
তিনি তাঁর প্রথম শিষ্য আরুণিকে বললেন, যাও, তুমি আমার ক্ষেতের আল বাঁধ।
আরুণি গুরুর আদেশ পালন করতে গেলেন, কিন্তু আল বাঁধতে না পেরে অবশেষে শুয়ে পড়ে জল আটকালেন।
আরুণি সন্ধ্যায় ফিরে এলো না দেখে ধৌম্য তার অপর দুই শিষ্যের সঙ্গে ক্ষেতে গিয়ে ডাকলেন- "বৎস আরুণি, কোথায় আছ, এস।"
আরুণি উঠে এসে বললেন, আমি জল আটকাতে না পেরে সেখানে শুয়ে ছিলাম, এখন আপনি ডাকতে উঠে এসেছি, বলুন এখন কি করতে হবে ।
ধৌম্য বললেন- "তুমি কেদারখন্ড (ক্ষেতের আল) থেকে উঠেছো সেজন্য তোমার নাম হবে উদ্দালক। আমার আজ্ঞা পালন করেছ সেজন্য তুমি শ্রেয়োলাভ করবে এবং সমস্ত বেদ ও ধর্মশাস্ত্র তোমার অন্তরে প্রকাশিত থাকবে।"
আয়োদ ধৌম্য তার আরেক শিষ্য উপমন্যুকে আদেশ দিলেন তার গরু চরানোর।
উপমন্যু প্রতিদিন গরু চরিয়ে সন্ধ্যায় গুরুকে প্রণাম করতে লাগলেন।
একদিন গুরু জিজ্ঞাসা করলেন, বৎস, তুমি কি খাও? তোমাকে বেশ স্থূল দেখছি।
উপমন্যু বললো, আমি ভিক্ষা করে জীবিকা নিবার্হ করি।
গুরু বললেন, আমাকে নিবেদন না করে ভিক্ষান্ন ভোজন করা উচিৎ নয়।
তারপর থেকে উপমন্যু ভিক্ষাদ্রব্য এনে গুরুকে দিতেন। কিছুদিন পরে উপমন্যুকে পুষ্ট দেখে গুরু বললেন, তুমি যা ভিক্ষা পাও সবই তো আমি নিই , তুমি এখন কি খাও?
উপমন্যু বললেন, প্রথমবার ভিক্ষা করে আপনাকে দিই, তারপর আবার ভিক্ষা করি , তাতেই আমার জীবিকা র্নিবাহ হয়।
গুরু বললেন, এ তোমর অন্যায় হয়, এতে অন্য ভিক্ষাজীবিদের ক্ষতি হয়, তুমি লোভী হয়ে পড়েছ।
তারপর উপমন্যু একবার মাত্র ভিক্ষা করে গুরুকে দিতে লাগলেন। গুরু আবার তাকে প্রশ্ন করলেন, বৎস, তোমাকে তো অতিশয় স্থূল দেখছি, এখন কি খাও?
উপমন্যু বললেন, আমি এই সব গরুর দুধ খাই।
গুরু বললেন, আমার অনুমতি বিনা গরুর দুধ খাওয়া অন্যায়।
উপমন্যু তারপরেও স্থূলকায় রয়েছেন দেখে, গুরু বললেন, এখন কি খাও?
উপমন্যু বললেন, স্তন্যপানের পর বাছুররা যে ফেনা উদগার করে তাই খাই।
গুরু বললেন, এই বাছুররা দয়া করে তোমার জন্য প্রচুর ফেনা উদ্গার করে, তাতে এদের পুষ্টির ব্যাঘাত হয়; ফেনা খাওয়া ও তোমার উচিৎ নয়।
গুরুর সকল উপদেশ মেনে নিয়ে উপমন্যু গরু চরাতে লাগলেন।
একদিন তিনি ক্ষুধার্ত হয়ে অর্কপত্র (আকন্দ পাতা) খেলেন। সেই ক্ষার তিক্ত, রুক্ষ ,তীক্ষ্ম বস্তু খেয়ে তিনি অন্ধ হলেন এবং চলতে চলতে কূপের মধ্যে পড়ে গেলেন।
সূর্যাস্তের পর উপমন্যু ফিরে এলেন না দেখে শিষ্যদের সঙ্গে নিয়ে বনে গিয়ে ডাকলেন- "বৎস , উপমন্যু কোথায় আছ, এস।"
উপমন্যু কূপের ভেতর থেকে উত্তর দিলেন, আমি অর্কপত্র (আকন্দ পাতা) খাওয়ার ফলে অন্ধ হয়ে এখানে পড়ে গেছি।
ধৌম বললেন, তুমি দেববৈদ্য অশ্বিনীকুমারদ্বয়ের গুণকীর্তন কর, তাঁরা তোমাকে চক্ষু ফিরিয়ে দিবেন।
উপমন্যু গুণকীর্তন করলেন, অশ্বিদ্বয় তাঁর নিকট আবির্ভূত হয়ে বললেন, আমরা তোমার গুরুভক্তিতে প্রীত হয়েছি, তুমি এই পিঠা খাও। তোমার উপাধ্যায়ের দন্ত কৃষ্ণ লৌহময় হবে, তোমার দন্ত হিরন্ময় হবে, তুমি চক্ষু ফিরে পাবে এবং শ্রেয়লাভ করবে ।
উপমন্যু চুক্ষ লাভ করে গুরুর কাছে এলেন, গুরু প্রীত হয়ে বললেন, অশ্বিকুমারদ্বয়ের বরে তোমার মঙ্গল হবে, সকল বেদ এবং ধর্মশাস্ত্রও তুমি আয়ত্ত করবে।
আয়োদ ধৌম্য তাঁর তৃতীয় শিষ্য বেদকে আদেশ দিলেন, তার বাড়িতে থেকে তাঁর সেবা করতে। বেদ দীর্ঘকাল গুরুগৃহে থেকে গুরুর আদেশে বলদের ন্যায় ভারবহন এবং শীত, গ্রীষ্ম, ক্ষুধা, তৃষ্ণার কষ্ট সহ্য করতে লাগলেন। অবশেষে তিনি গুরুকে পরিতুষ্ট করে শ্রেয় ও সর্বজ্ঞাতা লাভ করলেন।
সূত্র :
কৃষ্ণদ্বৈপায়ন ব্যাস কৃত মহাভারত : অনুবাদক - রাজশেখর বসু
বিশেষ ঘোষণা : হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থ মহাভারতের কথা আমরা সকলেই জানি। আমি এটিকে পড়ছি একটি কল্পকাহিনীর সাহিত্য হিসেবে, ধর্মগ্রন্থ হিসেবে নয়। এই গ্রন্থে প্রচুর উদ্ভট কল্পকাহিনী রয়েছে। (কথা বলতে পারা দেবকুক্কুরী সরমা এবং সাপের গর্ভজাত ঋষিপুত্র সােমশ্রবা) সেগুলিই আমি এই সিরিজে শেয়ার করবো। যারা মহাভারত পড়েননি তা এখান থেকে ধারাবাহিক ভাবে সেগুলি জেনে যাবেন।
২| ১৫ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:১৭
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: গপ্পো - শব্দটি অবজ্ঞাসূচক। শিরোনাম 'মহাভারতের গল্প' হলে সেটা শালীন এবং সম্মানজনক হত, সনাতন ধর্মের অনুসারী বন্ধুদের প্রতি।
১৫ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৩৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: গপ্পো - শব্দটি অবজ্ঞাসূচক হিসেবে ব্যবহার করা হয়নি।
গপ্পো শব্দটি ব্যবহার কর হয়েছে অতিরঞ্জিত কাহিনী হিসেবে।
তাছাড়া আমার লেখার শেষে আমি পরিষ্কার ঘোষণা করছি -
আমি এটিকে পড়ছি একটি কল্পকাহিনীর সাহিত্য হিসেবে, ধর্মগ্রন্থ হিসেবে নয়।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে আপনার মন্তব্য ও সুচিন্তিতো মতামতের জন্য।
৩| ১৫ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:২৬
আমি সাজিদ বলেছেন: চমৎকার। সিরিজটি চলুক।
১৫ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৩৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চেষ্টা করবো শেষ পর্যন্ত চালিয়ে যেতে। শত শত কাহিনী আসবে। যত সময় যাবে ততো বিচিত্রতা আসবে গল্পে। সাথে থাকুন।
৪| ১৫ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:৩০
হাবিব বলেছেন: আপনি অনেককিছু অধ্যয়ন করেন। আমি যে সময়েই কুলাতে পারি না!!
১৫ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:৪১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: তেমন কিছু না।
অনেক দিন আগে অনেকটুকু পড়ে বন্ধ করে দিয়েছিলাম। তাই আবার নতুন করে পড়া শুরু করেছি একটু একটু করে।
৫| ১৫ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:২০
শোভন শামস বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন, চালিয়ে যান
১৫ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৪৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
চালিয়ে যাবার ইচ্ছে আছে।
৬| ১৫ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৩৪
কামাল১৮ বলেছেন: মহাভারত পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মহাকাব্যের একটি।পরবর্তিতে ধর্ম গ্রন্থ হয়ে যায়।অনেক কাহিনী আছে কিন্তু সত্যতার কোন প্রমান নাই।সাহিত্যগুনে সমৃদ্ধ একটি গ্রন্থ,সবারই পড়া দরকার সময় করে।
১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৪৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ভালো বলেছেন এবং সঠিক বলেছেন।
আমি আগেও একবার কিছু দুর পড়েছি। এখন আবার শুরু করেছি।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
৭| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৪০
অপু তানভীর বলেছেন: সিরিজ চলুক ।
হিন্দু ধর্মের এই দুই মহাকাব্য পড়ার আমার ইচ্ছে অনেক দিনের ।
১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৪৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি চেষ্টা করছি গুরত্বপূর্ণ সবটুকু অংশই সংক্ষেপে তুলে ধরতে। কতটুকু পারবো এখনই বলা যাচ্ছে না।
আশা করি সাথেই থাকবেন।
৮| ১৮ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:১৮
বিটপি বলেছেন: দাপর যুগ কি?
১৮ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৩৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দ্বাপর যুগ (দেবনাগরী: द्वापर युग) হলো হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী, চার যুগের তৃতীয় যুগ। অন্য যুগ গুলো হলো সত্য যুগ, ত্রেতা যুগ, ও কলি যুগ
ভাদ্র মাসের কৃষ্ণ পক্ষের ত্রয়োদশী তিথিতে বৃহস্পতিবারে দ্বাপর যুগের উৎপত্তি। এর পরিমাণ ৮,৬৪,০০০ বছর। অবতার সংখ্যা দুই। শ্রীকৃষ্ণ, বলরাম
পুণ্য অর্ধেক, পাপ অর্ধেক। শাসক ছিল-শাল্ব, বিরাট, হংসধ্বজ, কুশধ্বজ, ময়ুরধ্বজ, বভ্রুবাহন, রুক্ষাঙ্গদ, ধৃতরাষ্ট্র, দুর্যোধন, যুধিষ্ঠির, পরীক্ষিৎ, জনমেজেয়, বিষকসেন, শিশুপাল, জরাসন্ধ, উগ্রসেন, কংস। প্রাণ ছিল রক্তে। বেদ ছিল যজুর্বেদ। তামার পাত্র ব্যবহার করা হত। তীর্থ ছিল কুরুক্ষেত্র। তারক ব্রহ্মনাম- হরে মুরারে মধুকৈটভারে গোপাল গোবিন্দ মুকুন্দ শৌরে যজ্ঞেশ নারায়ণ কৃষ্ণ বিষ্ণো নিরাশ্রয় মাং জগদীশ রক্ষো। অর্থাৎ হরি মুরারী মধু কৈটভ অরি, গোপাল গোবিন্দ মুকুন্দ শৌরি, নারায়ণ কৃষ্ণ বিষ্ণু যজ্ঞেশ, নিরাশ্রয় আমাকে রাখ জগদীশ।
৯| ১৮ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:০৮
বিটপি বলেছেন: শাল্ব ছিল মদ্ররাজ। পান্ডুর কনিষ্ঠ মহিষী মদ্রীর ভ্রাতা। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে পঞ্চবিংশতি দিবসে কৌরব পক্ষের শর সেনাপতি নিযুক্ত হন এবং ঐদিনই নিজ ভাগ্নে নকুলের হস্তে পরাজিত ও যুধিষ্ঠিরের হস্তে নিহত হন।
বিরাট ছিলেন মৎস্য রাজ্যের অধিপতি এবং নির্বাসনকালে পাণ্ডবদের আশ্রয়দাতা। তিনি পাণ্ডবদের পক্ষ নেন এবং কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে মারা যান। সম্পর্কে তিনি তৃতীয় পান্ডব অর্জুনের বেয়াই হন।
ধৃতরাষ্ট্র ছিলেন কৌরবরাজ এবং পান্ডব দের পিতৃব্য। তিনি ছিলের জন্মান্ধ।
দূর্যোধন ছিলেন ধৃতরাষ্ট্রর জ্যেষ্ঠ পুত্র । কিন্তু সে আবার শাসক ছিল কবে?
যুধিষ্ঠিরের পৌত্র ছিল পরীক্ষিত এবং তার পুত্র জনমেজেয়।
জরাসন্ধ ছিল মগধের শাসক। শিশুপাল ছিল চেদির রাজা। বাকীদের কাউকে চিনতে পারছিনা।
দ্বারকার শাসক বাসুদেবের নাম এখানে বাদ গেল কি করে?
সাড়ে আট লাখ বছরব্যাপী যে যুগ, সেখানে অবতার সংখ্যা মাত্র দুই? তাও আবার দুই ভাই?
১৮ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৩৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এই সম্পর্কে আমার কোনো ধারনা নেই বস।
আমি উইকি থেকে কপি করে দিয়েছি। এবং সেটা উপরে লিখেও দিয়েছি।
১০| ১৮ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ছোট বেলায় ছোটদের মহাভারত
পড়তাম। খুবই মজা পেতাম।
আপনার সৌজন্যে্ এবার বড়দের
মহাভারত পড়ার সুযোগ হলো।
এটাকে আমিও আপনার মতো
কল্পকাহিনীর গল্পই মনে করি।
১৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৪০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এটাকেও ঠিক বড়দের মহাভারত বলা চলেনা সম্ভবতো। কারণ বড়দের কিছু বিষয় এখানে নাম মাত্র উল্লেখ থাকবে।
আশা করি সাথেই থাকবেন, খারাপ লাগবে না।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:০৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চাঁদগাজী সাহেবকে ধন্যবাদ + দেয়ার জন্য।
মন্তব্য না করে + দিচ্ছেন!! এর অর্থ উনি এখনো মন্তব্যে ব্যান আছেন।
সম্ভবতো রাজীব নুর সাহেবও মন্তব্যে ব্যান আছেন। কারো পোস্টেই উনার মন্তব্য দেখি না।