নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাল্টিপল পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার নামে একটি রোগ আছে।
মাল্টিপল পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত মানুষের মধ্যে দুইটি সত্ত্বা জন্ম নেয়। অনেকটা যেন দুটো আলাদা মানুষ একটি শরীর ব্যবহার করছে। দু্ইটি আলাদা ব্যাক্তিত্ব, দুইটি আলাদা চিন্তাধারা, কিন্ত শরীর একটাই।
গত দুই বছর রমজান এলো করনাকালীন সময়ে।
ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা (সিজনাল মুসলিমরাও) রমজানে সিয়াম পালন করেছেন। সন্ধ্যায় ইফতার করেছেন, রাতে তারাবির নামাজ আদায় করেছেন। নানান বাঁধা থাকা সত্ত্বেও অনেকেই মসজিদে গিয়েছেন তারাবির নামাজে অংশ নিতে। আমি নিজে প্রথম বছর তারাবির নামাজে মসজিদে না গেলেও এই বছর ঠিকই গিয়েছি।
মসজিদের সভাপতি হিসেবে আমি নিজে দাঁড়িয়ে সকলকে মাস্ক পরে মসজিদে আসতে বলেছি।
সকলকে বলেছি নিজ নিজ জায়নামজ নিয়ে আসতে।
তিন ফুট দূরে দূরে দাঁড়ানোর ব্যবস্থা করেছি।
মাঝখান থেকে একটি করে কাতার কমিয়ে দিয়েছি।
মুসল্লিদের বিনামূল্যে মাস্ক দিয়েছি।
সারাটা সময় জীবানুনাশক দিয়ে মসজিদের মেঝে পরিষ্কার করার ব্যবস্থা করেছি।
আমার দ্বৈত সত্ত্বা দেখেন- ওয়াক্তের নামাজ গুলি আদায় করেছি বাড়িতেই আর ফরজ নয় এমন একটি নামাজ আদায় করতে গেছি মসজিদে।
গত দুই বছরের রমজানেই দেখেছি ফেসবুকে রমজানের আগে আগে এবং শুরুতে অনেকেই পোস্ট দিয়েছেন, যাতে বলা হয়েছে- অনেক মানুষ নিজেদের চাহিদার খাবারটুকু জোগাড় করতে পারছেন না। তাই অন্যেরা যেনো তাদের রকমারি ইফতারের ছবি ফেইসবুকে শেয়ার না করেন।
যারা খাবার জোগাড় করতে পারছেনা তারা স্মাট ফোনে টাকা খরচ করে নেট কিনে কেনো ফেসবুক চালাবে সেটা একটা প্রশ্ন হতে পারে। তবে যারা ইফতারের ছবি দিতে নিষেধ করেছে তাদের অনেককেই দেখেছি রমজানের শেষ দশকের দিকে নিজেদের সংযম হারিয়ে নিজেরাই ইফতার পার্টির ছবি পোস্ট করা শুরু করেছিলেন।
বিগত বছর গুলিতে রমজানে আরো একটি দ্বৈত সত্ত্বা মূলক বিষয় আমার চোখে পরেছে। এলাকার বা এলাকার বাইরের বা পরিচিত বা অপরিচিত অনেক ফেসবুক ইউজারকেই দেখেছি রমজানে সেহেরির আগে-পরে এবং দিনের বেলায় নানান ইসলামিক পোস্ট-ইসলামিক ছবি-কোরানের আয়াত-হাদিস ইত্যাদি শেয়ার করেছে। তাদের অনেকেই রাত গভীর হলে নানান বয়ঃপ্রাপ্ত কন্টেন্ট দেখে লাইক দিয়েছে। নানান ধরনের পোস্টে গিয়ে মন্তব্য করেছে, যোগাযোগের জন্য নিজের মোবাইল নাম্বার মন্তব্যের ঘরে দিয়েছে। বেচারারা জানেই না যে তাদের এই লাইক দেয়া বিষয়গুলি ফেইসবুক ঐব্যক্তির ফেসবুকিও আশপাশের লোকদের জানিয়ে দেয়।
সমানেই আরেকটি দ্বৈত সত্ত্বা মূলক বিষয় আসছে।
আজ চাঁদের বয়স ২৫দিন পার হচ্ছে। আগামী ১০ তারিখে অসাবস্যা, ১১ তারিখে নতুন চাঁদ উঠবে। তার ১০ দিন পরে মুসলিমরা পালন করবেন ঈদুল আযহা, অর্থাৎ কোরবানির ঈদ। কোরবানির ঈদের ঐ ৩ দিনে হাজার হাজার গরু-ছাগল-উট-দুম্বা ইত্যাদি প্রাণী কোরবানী করা হবে আল্লাহর নামে।
সেই সময়ে কেউ-কেউ বলতে শুরু করবেন এটা নির্মমতা, নিষ্ঠুরতা, অপ্রয়োজনীয় প্রাণী হত্যা, অর্থের অপচয় ইত্যাদি ইত্যাদি। আবার এইসব যারা বলবেন তাদেরই কেউ কেউ ঈদের পরে নিজ বাড়িতে অথবা বন্ধুর বাড়িতে দাওয়াত খেয়ে নিহারি আর কাচ্চির তারিফ করে পোস্ট দিবেন ফেসবুকে।
অস্বীকার করার উপায় নেই এই ক্ষেত্রে আমিও নিষ্ঠুর। সাধ্যের মধ্যে একটি গরু কিনে সেটি আল্লাহর নামে কোরবানী দেয়ার তৌফিক যদি আল্লাহ আমাকে দেন, তাহলে প্রতি বছরের মতো এবারও আমি কোরবানী করবো ইনশাআল্লাহ।
আপডেট : আহমেদ জী এস কে ধন্যবাদ রোগটির সঠিক নাম জানানোর জন্য।
বি.দ্র. : এটি একটি আবলতাবল লেখা, নেই কাজ তো খৈ ভাজ টাইপ।
০৬ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:২৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সঠিক বলেছেন।
এই রোগ নিয়ে অনেকগুলি চমৎকার চমৎকার সিনেমা তৈরি হয়েছে।
২| ০৬ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৩১
মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: দ্বৈত সত্তার খেলা খুবই অদ্ভুত। একটা আসল সত্তা আরেকটা লোক দেখানো। লোক দেখাতে দেখাতে কখন যে আসলটা বের হয়ে আসে সেটা কেউই হয়তো জানতে পারে না।
০৬ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি যাদের কথা বলেছি তারা এই খেলাটাই খেলে।
আর আসলে যারা রোগী তাদের হিসাব আলাদা।
৩| ০৬ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৩
অর্ক বলেছেন: ভদ্রলোক একের পর এক মানসম্মত লেখা দিয়ে ভাসিয়ে দিচ্ছে ব্লগ! সালাম বন্ধু।
০৬ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: খোঁচাটা কেনো দিলেন বস বুঝলাম না।
যাইহক, আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
৪| ০৬ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৭
জগতারন বলেছেন:
সিজোফ্রেনিয়া, একটি সাংখাতিক মারাত্মক অসুখ,
এ রোগ নিয়ে আরও একটি সাংঘাতি বিষয় আমি আমার আগের মন্তব্যে বলতে ভুলে গেছি যা হয়তো অনেকেই অন-অবিহিতঃ
এ রোগ যার হয় তার এ রোগের কোনই লক্ষন প্রাথমিক পর্যায় বুঝা যায় না। কিন্তু এই টুক সময়ের মধ্যে পরিবারের অন্যান্য সদস্যের অসাধারন ক্ষতি করে থাকে আক্রান্ত ব্যাক্তি। যা এ জীবনে আর সংধোন করা যায় না।
এ রোগে আক্রান্তকারি ব্যক্তি; প্রাথমিক পর্যায় স্বেচ্ছাচারি, স্বার্থপর, স্বৈরাচারী কর্ম তথপরতা বৈশিষ্ট কাজ কর্ম করে থাকে।
এ সমস্ত কাজ-কাম দেখেও সনাক্ত করা প্রয়োজন পরিবারের সকলের বিড়াট কোন ক্ষতি হওয়ার আগে।
০৬ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এতো কিছুতো জানা নাই ভাই রোগ সম্পর্কে।
জানতে পারে ভালো লাগলো।
৫| ০৬ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: মরুভূমির জলদস্যু,
"সিজোফ্রেনিয়া" রোগটি সম্ভবত "দ্বৈত সত্ত্বা" নয়।
"সিজোফ্রেনিয়া" র বাংলা করতে গেলে বলতে হয় "আতঙ্কগ্রস্থতা"। সিজোফ্রেনিক রোগীরা সবসময় আতঙ্কগ্রস্থ থাকেন। রোগী বুঝতে পারেননা কোনটা সত্যি আর কোনটা কল্পনা। এর কারনগুলির একটি হলো এমন রোগীরা "হ্যালুসিনেশান"য়ে ভোগেন। "হ্যালুসিনেশান"য়ে ভোগার কারনে রোগী মনে করে তিনি কিছু শব্দ শুনতে পাচ্ছেন বা তার কানে কেউ যেন কিছু বলছে, নাকে অযথা গন্ধ পাচ্ছেন বা চোখে অদ্ভুত সব দৃশ্য দেখতে পাচ্ছেন যার কোনও বাস্তব ভিত্তি নেই আসলেই। যার ফলে রোগী আতঙ্কে ভোগেন সব সময়। রোগী বাস্তবতার সঙ্গে সম্পূর্ণ স্পর্শ হারিয়ে ফেলেন বলে পাগলের মতো আচরণ করেন কিছু কিছু সময়।
এসব কিন্তু "দ্বৈত সত্ত্বা"র লক্ষন নয়। তবে হঠাৎ হঠাৎ রোগীর পার্সোনালিটি (ব্যক্তিত্ব) এবং ব্যবহার বদলে যেতে পারে। এটা মনোবিকলন এপিসোডের সময় দেখা দিতে পারে।
আর দ্বৈত বা বহুসত্ত্বাকে চিকিৎসা পরিভাষায় বলে " ডিসোসিয়েটিভ ডিসঅর্ডার" বা "ডিসোসিয়েটিভ আইডেন্টিটি ডিসঅর্ডার" বা মাল্টিপল পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার" ইত্যাদি। এতে রোগীরা একেক সময়ে ভিন্ন ব্যক্তির আচরণ প্রকাশ করে থাকেন যা সচারচর তার নিজের নয়। এখানে আতঙ্ক থাকেনা। ভালো উদাহরণ হতে পারে - "ডাঃ জেকিল এন্ড হাইড" গল্পটি।
বাকী সব কথা অত্যন্ত বাস্তব ঘেষা। আর আমাদের এমন চৌদ্দ রকমের কথা বলার জন্যে নতুন করে ডাক্তারী পরিভাষা খুঁজতে হবে মনে হয়।
০৬ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে রোগটির সঠিক নাম ও অন্যান্য তথ্য জানানোর জন্য।
০৬ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: পোস্টে সঠিক নামটি আপডেট করে দিয়েছি।
আবারও ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ০৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:২৭
জুন বলেছেন: রোগের নাম পড়তে গিয়ে দাত ভাংগার জোগাড় জলদস্যু পড়ে নেই পুরোটা তারপর জানাবো মন্তব্যে।
০৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৪১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ৫ নাম্বার মন্তব্যটা পড়লে রোগ সম্পর্কে ভালো ধারনা পাবেন।
৭| ০৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:২৮
জটিল ভাই বলেছেন:
কাউকে উৎসর্গ করা?
লিখা ভালো
০৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৪৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অবশ্যই উৎসর্গ করা।
যাদের যাদের এই সব রোগের লক্ষ্যণ আছে তাদের সকলকেই উৎসর্গ করা।
৮| ০৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৪৪
কামাল১৮ বলেছেন: সমাজের বেশির ভাগ মানুষের দ্বৈত সত্তা।মুখে বলে একটা অন্তরে আরেকটা।প্রায় সবাই
০৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৪৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: তা বলা যেতে পারে।
৯| ০৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১২
কুশন বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদের 'নিষাদ' নামে একটা বই পড়েছিলাম। সেখানে মানুষের অনেক গুলো সত্তার কথা বলা হয়েছে।
০৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:১৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: না।
নিষাদের কাহিনীতে দেখানো হয়েছে প্যারালাল ইউনিভার্স। সেটি দ্বৈত সত্ত্বা না বরং পাশাপাশি চলোমান অসংখ্য দুনিয়ার বিষয়। প্রতিটি দুনিয়া একই রকম হলেও সেখানে কিছু কিছু বেত্বয় থাকে।
১০| ০৭ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১:২৫
নতুন বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষের বিষয়টা সম্ভবত দ্বৈত সত্বা না ভন্ডামী হবে।
আমাদের দেশের মানুষের নৈতিকতার ভিক্তি ধর্ম থেকে। এখন মানুষের ধর্মের ভয় কম কিন্তু সামাজিক ভাবে ধর্ম পালন করে।
নামে ধার্মিক কিন্তু কাজে নিজের সার্থ উদ্ধার। তাই মানুষ লোক দেখানোর সময় ভাল মানুষের মতন আচরন করে কিন্তু সার্থের সময় নিজের দিকটা আগে দেখে।
দেশের মানুষ বাবচাচার ধর্ম ছাড়তেও পারছেনা এবং পুরপুরি পালন করছেনা কারন ধর্মের উপরে আস্থা নাই। নরক আর গুনার ভয়ে মানুষ এখন ভীত না।
তাই এক রকমের ভন্ডামী স্ট্রেজে আছে অনেকে।
০৭ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:১৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: জ্বী, আপনার বিশ্লেষন সহী।
আল্লাহর ভয়ে যে কাজ করার কথা সেই কাজ লোকলজ্জার ভয়ে আমরা করি।
ভিন্নধর্মাবলম্বীদের হিসাবটা আবার হয়তো অন্য রকম।
১১| ০৭ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১:৪২
ঢুকিচেপা বলেছেন: সমাজে প্রতিনিয়ত ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো একটা সুতোয় বেঁধেছেন।
কড়াই যেহেতু গরম আছে তাই মাঝে মাঝেই বিভিন্ন বিষয় নিয়ে এমনভাবে খৈ ভাজা উচিত।
০৭ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:২১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি কুনো ব্যাংঙের মতো চোখ-কান বন্ধ করে ঘরে পরে থাকি। তাই অনেক কিছুই দেখিনা। লকডাউন শুনে আমি ঘরে বসে থাকি। ২-৩ দিন পরে সন্ধ্যায় বাচ্চার স্টেশনারি কিনতে বেরিয়ে দেখি মূলরাস্তার চটপটি-হালিম ওয়ালারা আমাদের গলির মুখে এসে ঠেলা বসিয়েছে। লোকজন দাঁড়িযে দাঁড়িয়ে তা খাচ্ছে। আমিই ঘরে বসে থাকি। তারচেয়েও বড় কথা লেখার যোগ্যতায়ও কমতি আছে আমার।
১২| ০৭ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৩:২১
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: "সিজোফ্রেনিয়া" রোগটি মোটেই "দ্বৈত সত্ত্বা" নয়।
..........................................................................
আমি একজন রোগীর খুব কাছ থেকে পর্যবেক্ষণ করছি ।
রোগী যেসব কান্ড কারখানা করেন তা একেবারেই অবশেসন ব্রেইন থেকে
সুস্হ হবার পর, বেশীর ভাগ স্মৃতি হারায়ে যায় ।
আর দ্বি- মুখি কার্যকলাপকে কেউ কেউ ভন্ডামী বলে, কারন সে যা করে সচেতন ভাবে
করে থাকে ।
..............................................................................
করনাকালীন বিষয়টি গুরুত্ব অনেক , ধন্যবাদ আপনাকে ।
০৭ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:২৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সঠিক বলেছেন আপনি।
রোগটি নিয়ে আমার বলার কিছু নাই। রোগীদের নিয়েও না।
ধরেনেন আমি এতো বড় একটা লেখে লিখেছি শুধু শেষ প্যারা টুকু লিখতে -
অস্বীকার করার উপায় নেই এই ক্ষেত্রে আমিও নিষ্ঠুর। সাধ্যের মধ্যে একটি গরু কিনে সেটি আল্লাহর নামে কোরবানী দেয়ার তৌফিক যদি আল্লাহ আমাকে দেন, তাহলে প্রতি বছরের মতো এবারও আমি কোরবানী করবো ইনশাআল্লাহ।
১৩| ০৭ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:১২
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: @ ব্লগার আহমেদ জী এস এর মন্তব্যটি ভালো লেগেছে।
০৭ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:২৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমাদের এমন চৌদ্দ রকমের কথা বলার জন্যে নতুন করে ডাক্তারী পরিভাষা খুঁজতে হবে মনে হয়।
আমার মনে হয় এইটা এখনই করা উচিত তাদের।
১৪| ০৭ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৫৩
হাবিব বলেছেন: লেখাটি এখনো পড়িনি। কমেন্টস করে রাখলাম।
০৭ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৫৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বেশ। পড়া শেষে আবার জানিয়েন কি লিখেছি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:২১
জগতারন বলেছেন:
সিজোফ্রেনিয়া নামে একটি রোগ আছে।
সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত মানুষের মধ্যে দুইটি সত্ত্বা জন্ম নেয়। অনেকটা যেন দুটো আলাদা মানুষ একটি শরীর ব্যবহার করছে। দু্ইটি আলাদা ব্যাক্তিত্ব, দুইটি আলাদা চিন্তাধারা, কিন্ত শরীর একটাই।
সিজোফ্রেনিয়া, একটি সাংখাতিক মারাত্মক অসুখ, এই অসুখ যার হয় সে দুনিয়া সকল আত্মীয় স্বজন হারায়। আপন বলতে তার আসে পাসে শেষপর্যন্ত কেহই থাকে না, সে হয় অসহায় মৃত্যুই যেন তার আপন ঠিকানা।।