নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রতিটা ছবির পিছনেই গল্প থাকে!!

২৩ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:১৮

প্রতিটা ছবির পিছনেই গল্প থাকে!!

এই বাক্যটি এখন আর সত্যি নয়। একটা সময় ছিলো যখন রিলের ক্যামেরায় ছবি তুলতাম। ৩৬টি ছবি উঠতো একটি রিলে। ক্যামেরায় সেই রিল ফিট করার সময় এমন সূক্ষ্ণ ভাবে বসাতাম যাতে অতি সামান্য অংশও নষ্ট না হয়। ৩৬টির বেশী ছবি উঠলে কিযে আনন্দ হতো তা বর্তমান ডিজিটাল ফটোগ্রাফাররা বুঝবেন না। বেড়াতে গেলে কার ভাগে কয়টা ছবি সেটা আলাদা করে মনে রাখতে হতো। ফলে প্রতিটা ছবি তোলার সময় স্থান, ব্যাকগ্রাউন্ড, ফ্রেম ইত্যাদি নানান দিক বিবেচনা করে তোলা হতো। তখন প্রতিটা ছবির পিছনে গল্প থাকতো। এখন অনেকের হাতেই ডিএসএলআর, প্রায় সকলের হাতেই ভালোমানের ক্যামেরা যুক্ত স্মাটফোন। ছবি তোলায় খরচ নেই, রিল থেকে ডেবলাপ করে ছবি ধোলাই করার ঝামেলা নেই, খরচও নেই। তাই সকলে প্রচুর ছবি তুলতে পারছেন, ফলে ছবির পিছনের গল্প গেছে কমে। এখন আর সব ছবির পিছনে গল্প থাকে না। অন্ততো আমার তোলা সব ছবির পিছনে এখন আর তেমন গল্প থাকে না।

আজ এখানে সামুর ছবি প্রতিযোগিতার জন্য আমার তোলা ১২টি ছবি রইলো, যার কয়েকটি গল্পহীন আর কয়েকটি গল্পযুক্ত। সমস্যা হচ্ছে ১২টি ছবির মধ্যে কয়েকটি হয়তো আগেও সামুতে দেয়া হয়েছে। সামুতে এতো ছবি শেয়ার করেছি যে, কোনটি কখন শেয়ার করেছি তা মনে রাখা কঠিন। আগে এই ছবিগুলির কোনোটি দেখে থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন সকলে।


০১। বাড়ি ফেরা

২০১৩ সালের জুলাই মাসের ৮ তারিখের ছবি এটি। এক ছোটো ভাইয়ের নিমন্ত্রণে ঢাকা থেকে গেছি বিরামপুরে বেড়াতে আমরা ৪ জন। সেখান থেকে কয়েকটা যায়গা বেড়িয়ে শেষ পর্যন্ত আমাদের গন্তব্য ছিলো তেঁতুলিয়ার ডাকবাংলো। বেশ কয়েকবার বেড়িয়েছি আমরা ওখানে। অনেক স্মৃতি জড়ানো। ৭ তারিখ রাতে সেই স্মৃতির টানেই ঢাকা থেকে দুইজন ড্রাইভার সাথে নিয়ে ছুটে আসে সাইফুল আমাদের সাথে যোগ দিতে। শুধু রাতটুকু আড্ডা দিয়ে পরদিন সকালেই ও আবার চলে যায় ঢাকায়। আমরাও ফিরতি পথ ধরি ঢাকার। চাইলে ওর গাড়িতে আমরা একজন ফিরে আসতে পারতাম, তা আমরা করিনি।


০২। রাজবাড়ির কন্যা


গিয়েছিলাম একটি কনে দেখার অনুষ্ঠানে। গিয়ে দেখি সেখানে কনে পক্ষ বিয়ের আয়োজন করে বসে আছে। পরিস্থিতি ঘোলাটে। বেশ বড়সড়ো ঝামেলা হয়েছিলো। আমি ঐসব ঝামেলা গায়ে না মেখে বৌ-বাচ্চা আর ভাগনিকে নিয়ে ঢুকে যাই গ্রামের ফসলের মাঠে। খুঁজেপাই এক মৌরি খেত। কানে পিঁয়াস ফুলে দিয়ে সেই মৌরিক্ষেতের সামনে আমার ভাগনি।



০৩। তিন নাম্বার ছবিটা প্রথমে দেয়া আছে


০৪। পূর্ণ গ্রাস সূর্যগ্রহণ

২০১৯ সালে ২৬ ডিসেম্বর বছরের তৃতীয় সূর্যগ্রণ কালে এই ছবিটি তুলে ছিলাম আমি। সূর্যের বা সূর্যগ্রহণের ছবি তোলার মতো ভালো কোনো লেন্স এবং ফিল্টার কোনোটাই নেই আমার। তবুও মনতো মানে না। এক্সরে পেপার ব্যবহার করে কোনো রকমে এই রকম কয়েকটা ছবি আমি তুলতে পেরেছিলাম। এবং এই ছবি দেখে আমি নিজেই মুগ্ধ হয়েছিলাম।



০৫। ২২ ডিগ্রী সৌর বর্ণবলয়

সকাল শেষ প্রায়, দুপুর শুরু হচ্ছে, আমার ছোট বোন ফোন করে বললো - "ভাইয়া আকাশে দেখেন, সূর্যের চারদিকে একটা রিং!!" শুনেই আমি আকাশ দেখতে বের হলাম। আসলেই সূর্যের চারদিকে একটা রিং দেখা যাচ্ছে। এটিকে বলে ২২ ডিগ্রী সৌর বর্ণবলয়। এবং আগের মতোই বলতে হচ্ছে এই ছবি তোলার মতো ভালো যন্ত্রপাতি আমার নাই। তবুও বেশ কয়েকটি ছবি তুলেছি কাঁচা হাতে।


০৬। গল্পহীন ছবি

ভারতের কাশ্মীরের বেতাব ভেলিতে এই যায়গাটি। চোখ জুড়িয়ে যাওয়ার মত সুন্দর এই যায়গাগুলি।



০৭। একজন চমৎকার মানুষ

এই ব্যাক্তি চমৎকার মানুষ। যেকোনো আসর জমিয়ে রাখার অসাধারণ দক্ষতা উনার আছে। তেমনি ভাবে উনি একজন ভালো ফটোগ্রাফার। উনি যে ফুলের ছবি তোলার চেষ্টা করছেন, আমিও সেই ফুলের একটি ছবি তুলেছিলাম। আমার তোলা ছবিটি মোটামুটি হয়েছিলো, উনার তোলা ছবিটি কেমন ছিলো জানি না। তবে উনার ছবি তোলার চেষ্টার এই স্মৃতি আমি ধরে রেখেছি আমার ক্যামেরায়।



০৮। অবাস্তব ছবি

চমৎকার একটি ছবি। বেশ কয়েকবার ক্যামেরার সেটিং পরিবতর্ণ করে, বেশ কয়েকটি ব্যর্থ চেষ্টা শেষে আমি কয়েকটি ভালো ছবি তুলতে পরেছিলাম। এই সৌন্দর্য ক্যামেরার সাটার স্পিডের কেরামতি। বাস্তব চোখে এমনটা দেখার কোনো সুযোগ নেই।


০৯। গল্পহীন ছবি

খুব চমৎকার কোনো গল্প কিন্তু হতে পারতো!!
রমনা পার্কের একটি নির্জন বেঞ্চ, পায়ের নিচে পরে আছে রক্ত রাঙ্গা পলাশ ফুল!!



১০। বজরা শাহী মসজিদ

আমার ধারনা বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর ১০টি মসজিদের তালিকা করলে নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ী উপজেলার বজরা ইউনিয়নের এই মসজিদটির স্থান তালিকার প্রথম দিকেই থাকবে।



১১। গল্পহীন ছবি

মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি



১২। আমাদের স্মৃতিসৌধ

অনেকবার এর সামনে দিয়ে যাওয়া আস করলেও ভেতরে ঢুকা হয়নি তখনও। বৌ-বাচ্চা নিয়ে গিয়ে ফিরে এসি প্রবেশদ্বারে তালা ঝুলতে দেখে। অনেক পরে ঐদিন সুযোগ হলো দেখার। কি নিপুন এক নির্মাণ!! অবস্থান পরিবর্ত হলে বার্হ্যিক অববয়ও কেমন পরিবর্তন হয়ে যায়!!! বাস্তবটা এমনই!!

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৪৪

ঢুকিচেপা বলেছেন: খুব চমৎকার হয়েছে আপনার এই পোস্ট।

৮ নম্বর অবাস্তব কেন এই গল্প জানতে চাই।

আপনার তোলা স্মৃতিসৌধের এত সুন্দর ছবি দেখে ভীষণ ভালো লাগলো।

২৩ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৫৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৮ নম্বরকে অবাস্তাব ছবি বলেছি কারণ বাস্তবে খালি চোখে কখনোই কোনো ঝর্ণা বা জলপ্রপাতকে এমনি ভাবে দেখা সম্ভব না।

২| ২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ১:৫৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ঠিকই বলেছেন প্রতিটি ছবির পিছনেই থাকে ইতিহাস ।
য়েমন ফটোগ্রাফারের ইতিহাস,অনেক ছবি উঠাতে গিয়ে
ফটোগ্রাফরের জীবন যেমন হয় বিপন্ন তেমনি ছবির বিষয়ের
থাকে সুদীর্ঘ ইতিহাস। এ ব্লগে অপনার পরিবেশিত ছবি
ব্লগে থাকা তেমনি একটি ছবির প্রতি আমার দৃষ্টি আকৃষ্ট
হয়েছে। সেটা সোনাইমুরী উপজেলার বজরা ইউনিয়নের
মসজিদটির ছবি। ছবিটি খুব সুন্দর হয়েছে । হ্যাঁ এর
ইতিহাসও অনেক পুরানো প্রায় ৩০০ বছরের ।
১৮ শতকে মুঘল আমলের স্থাপত্য শৈলী অনুকরনে
বজরা শাহী মসজিদটি নির্মিত। মনোমুদ্ধকর সুনিপুণ নকশায়
ভরপুর বজরা শাহী মসজিদ। মসজিদটির ভিতর বাহিরে
মনোহর নকশার কয়েকটি চিত্র এখানে সকলের সাথে
মন্তব্যের ঘরে শেয়ার করা হলো ।


বজরা মসজিদের ভিতরর কারোকার্যময় নকশা

ছবি ও তথ্য সুত্র : Click This Link

প্রতিযোগীতায় আপনার সাফল্য কামনা করছি ।

শুভেচ্ছা রইল

২৪ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৪৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য আর সুন্দর সব ছবি শেয়ার করার জন্য। আমি এর অল্প কয়েকটি ছবি তুলেছিলাম। আগামীতে বাংলাদেশের পুরনো মসজিদ গুলি নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে লিখবো ইনশাআল্লাহ।

৩| ২৪ শে জুন, ২০২১ ভোর ৫:৫১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ছবির আড়ালে গল্প থাকে। গল্পের পেছনে আরও বড় গল্প থাকে। কনে দেখতে গিয়ে বিয়ের আয়োজন এমন সমস্যা আমি বহুবার দেখেছি। এই সমস্যাগুলো সাধারণত বিপদজনক হয়। ক্যামেরার রিলে ৩৬টি ছবি তোলা যেতো মাঝে মাঝে কোডাকে ৩৭টি ছবি পেতাম। কোডাক রিল খুব সম্ভব বাংলাদেশের ওয়েদারে স্যুট করতো না তাই ছবিগুলো হতো ডার্ক। তাই ফুজি ও কনিকা দিয়ে ছবি তুলেছি বেশী। আগফা ও কোডাক দেশের বাইরের জন্য বেশ ভালো।

ছবির গল্প বেশ ভালো লেগেছে আর সাথে ডঃ এম এ আলী ভাইয়ের মন্তব্য তাই পোস্টটি প্রিয়তে রাখছি।

ধন্যবাদ।

২৪ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৫১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
বিয়ে করিয়ে বউ নিয়ে ঢাকা ফিরে এসেছিলাম বলে ঐখানো কোনো বিপদ হয় নাই। বিয়েটি সব মিলিয়ে ২ দিন টিকে ছিলো।

৪| ২৪ শে জুন, ২০২১ ভোর ৬:৩৫

হাবিব বলেছেন: গ্রেট ভাই, আপনার ছবিগুলো অসম্ভব ভালো লাগলো। প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকবেন অবশ্যই।

২৪ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৫২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৫| ২৪ শে জুন, ২০২১ সকাল ৭:৫৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: নয় নাম্বার ছবিটা দারুন

২৪ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৫২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি সহমত পোষণ করছি।

৬| ২৪ শে জুন, ২০২১ সকাল ৮:৩৫

শেরজা তপন বলেছেন: এইবার পাইছি আপনারে :)
৭ নম্বর ছবিখানা আমার ফান পোস্টে জুড়ে দেব নাকি?

এক্সরে ফিল্ম দিয়ে সূর্য গ্রহনের ছবি- রিয়েলি দ্যাম গুড ম্যান!!! আমিতো ভেবেছিলাম স্পেশাল ফিল্টার ব্যাবহার করেছেন :(

সৌর বলয়- চরম হৈসে

স্লো শাটার স্পিডে( এটাকে কি 'টাইম ল্যাপ্স' বলে? ভুলে গেছি) ঝর্নার ছবি বেশ চমৎকার। আমার এমন একটা আছে :)

এখন গুরু ফটোগ্রাফারেরা সব আসছে একে একে। কয়জন যে চুল ছেড়ে কে জানে- তবে কাভা'র খবর আছে :) :)

২৪ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শেরজা তপন বলেছেন:
৭ নম্বর ছবিখানা আমার ফান পোস্টে জুড়ে দেব নাকি?

দিতে পারেন, কোনো সমস্যা নেই।


টাইম ল্যাপস ছবি হচ্ছে যেটাতে গাছের বিজ থেকে পাত গজিয়ে চারা হচ্ছে দেখায় বা কলি থেকে ফুল ফুটতে দেখায় সেগুলি।
ঝর্ণার এরই ছবি গুলিরে কি বলে আমার জানা নাই।

ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

৭| ২৪ শে জুন, ২০২১ সকাল ৮:৪৩

শেরজা তপন বলেছেন: ও ভ্রাতা একটা কথা বলতে ভুলে গেছি- আপনার মত আমি একটা লেখা পোস্টাব বলে আশা রাখছি।
ছবির পেছনের গল্প টাইপ-ই
আপনার প্রথম কথাগুলো মনে ধরেছে। আপনি একটু হেল্পাইয়েন

২৪ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অবশ্যই।
আমার জানা থাকলে অবশ্যই আপনার লেখায় যুক্ত হয়ে আনন্দিতো হবো।

৮| ২৪ শে জুন, ২০২১ সকাল ৯:১৭

নিয়াজ সুমন বলেছেন: ক্যামেরা , রিল স্কুল জীবনের স্মৃতি মনে পড়ে গেলো.. সেই এনালগ আর আজকের ডিজিটাল ফটোগ্রাফি আকাশ পাতাল ব্যবধান। ঠিক তেমনি ছবি তোলার অনুভুতিও।
পোস্টের সবগুলো ছবিই এক কথায় অসাধারণ হয়েছে। :)
জাতীয় স্মৃতি সৌধের আমিও বিভিন্ন এনগেল থেকে ছবি তোলার সুযোগ হয়েছিলো । পরে বাসায় এসে দেখি আসলে এক এক পাশ থেকে এক এক রকম সৌন্দর্য্য ফুটে উঠে। সত্যি প্রশংসা করতে হয় এর নির্মাণশৈলী।
সর্বশেষ আপনার প্রতিযোগিতার ছবি ব্লগ পেয়ে খুশি হলাম।..

২৪ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: যেহোতু আলাদা করে কোনো রেজিষ্ট্রেশন করতে হচ্ছে না। অন্যকোনো ঝক্কিও নেই তাই আমিও অংশ নিলাম।

৯| ২৪ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:২৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: আপনার ছবিগুলো সুন্দর, সাথে ছবির গল্পও।
বাই দ্য ওয়ে, আমার মাঝে মধ্যে সেমি-কমার্শিয়াল ইউজের জন্য বিভিন্ন ছবি দরকার হয়। সেরকম সময়ে আমি আপনার সাথে যোগাযোগ করতে চাই। আপনার যদি কোনো সমস্যা না থাকে তো নাম্বারটা আমাকে দিবেন প্লিজ?

২৪ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনি চাইলে আমার তোলা যেকোনো ছবি ব্যবহার করতে পারেন, কোনো সমস্যা নেই।
০১৯৭৫৫৫৪৪৪৭

১০| ২৪ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:৫২

নতুন বলেছেন: খুবই ভালো হয়েছে। +

২৪ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

১১| ২৪ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:৩৭

আমি সাজিদ বলেছেন: কাশ্মীরের বেতাব ভ্যালীতে যাওয়া লাগবে।

আপনার তোলা ছবি নিয়ে যত বলি তত কম হয়ে যায়, চমৎকার ছবি তোলেন বরাবরই। প্লাস। প্রতিটা ছবি খুব ভালো লেগেছে।

২৪ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
সুযোগ হলে কাশ্মীরে বেরিয়ে আসতে পারেন। চমৎকার যায়গায়। শুধু শীতটা মানিয়ে নিতে পারলে আর কোনো সমস্যা নেই।

১২| ২৪ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:১২

সামিয়া বলেছেন: অসাধারণ ছবি ব্লগ, আমার দেখা সেরা ছবি ব্লগ।

২৪ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

১৩| ২৪ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:৪৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
প্রিয় ঘরে টিক দিতে ভুলে গিয়েছিলাম ।
কর্মটি এবার সেরে গেলাম ।

শুভেচ্ছা রইল

২৪ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।

১৪| ২৪ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩১

সোহানী বলেছেন: আপনি হলেন ব্লগের আসল ফটোগ্রাফারদের একজন। দূর্দান্ত ছবি তোলেন। ছবি ব্লগইতো আপনার বেশী, তাই ছবি বাছাই সত্যিই দূরহ কাজ। তারপরও এটি চৎমৎকার হয়েছে।

২৪ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি ঠিক ফটোগ্রাফার নই, বেরাবার স্মৃতি ধরে রাখার জন্য ছবি তুলি। ফুল-গাছ এদের ছবি তুলি ভালোবেসে। ছবি তুলতে পছন্দ করি। আর ছবি পোস্ট করাই সবচেয়ে সহজ বলে আমি সামুতে একের পর এক ছবি ব্লগ পোস্ট করি।

এই পোস্টে জন্য অনেক বাছাই শেষে ২৮টি ছবি পছন্দ করেছিলাম। সেখান থেকে তিন দফায় কমিয়ে ১২তে নেমেছি।

১৫| ২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:৪৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: মরুভূমির জলদস্যু,




আপনার তোলা ছবি নিয়ে বলার কিছু নেই । সবই নান্দনিক আর মনে হয় জীবন্ত।
এ ব্লগ পোস্টটিও তাই। সবচে' অবাক করার মতো ছবি ৪ নম্বরে পূর্ণ গ্রাস সূর্য্যগ্রহন। এমন দুরের ছবি ওঠানোর জন্যে আপনার ক্যামেরা লেন্স আর ফিল্টার এর ঘাটতির পরেও নিজ টেকনিকে যা তুলেছেন তা মনে হয় যথাযথ লেন্স-ফিল্টার থাকা ক্যামেরার ছবিকেও টেক্কা দিতে পারে।

আর ৯ নম্বরে "গল্পহীন ছবি" টাতে দারুন কিছু গল্প হতে পারতো!
++++++++

২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ১০:৪০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য ও মূল্যায়ণের জন্য।
আমিও বলি ৯ নম্বরে চমৎকার একটা গল্প হতে পারতো!!

১৬| ২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ১০:১৫

আখেনাটেন বলেছেন: সবগুলো ছবিই মনে হচ্ছে প্রফেশনাল ফোটোগ্রাফারের মতো.....অসাধারণ।

২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ১০:৪১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য ও মূল্যায়ণের জন্য।

১৭| ২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ১০:৫৯

করুণাধারা বলেছেন: সব ছবিই সুন্দর, কিন্তু চার আর পাঁচ নম্বর ছবি অসাধারণ হয়েছে।

কন্যা পক্ষকে এড়িয়ে ফিরতে পেরেছিলেন নাকি বিয়ে করতে হয়েছিল? নিছকই কৌতুহল।

শুভকামনা।

২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:০৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাতে আপনার মন্তব্য ও মতামতের জন্য।

বিয়ে করিয়ে বউ নিয়ে ঢাকা ফিরে এসেছিলাম বলে ঐখানো কোনো বিপদ হয় নাই। বিয়েটি সব মিলিয়ে ২ দিন টিকে ছিলো।

১৮| ২৫ শে জুন, ২০২১ রাত ১২:০০

কাছের-মানুষ বলেছেন: ছবিগুলো ভাল হয়েছে সাথে গল্পগুলোও ভাল।
আমার ভাল লাগা রইল।

২৫ শে জুন, ২০২১ রাত ১২:০৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যে ভালো লাগা জানানোর জন্য।

১৯| ২৬ শে জুন, ২০২১ সকাল ১০:৩৯

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ছবিগুলি সুন্দর আর পিছনের গল্পগুলো অসাধারণ !

২৬ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:৪৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

২০| ২৬ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:১১

ওমেরা বলেছেন: এটা কি আপনার প্রতিযোগিতার পোষ্ট ? আপনার ছবি পোষ্ট তো সুন্দর সব সময় ।

২৬ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:২০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সকলের সমস্ত ছবি পোস্টই প্রতিযোগিতার পোস্ট।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

২১| ২৬ শে জুন, ২০২১ দুপুর ২:১৯

অপু তানভীর বলেছেন: আসলেই ডিজিটাল যুগের ক্যামেরাম্যানটা সেই ফ্লিম ক্যামেরার অভিজ্ঞতা কিভাবে বুঝবে! আমাদের একটা ফ্লিম ক্যামরা ছিল । বলা চলা যে পুরো গ্রামের ভেতরে কেবল আমাদেরই তখন এই ক্যামেরা ছিল । যখনই গ্রামে কোন অনুষ্ঠান হত আমাদের পরিবারকে দাওয়াত দেওয়া হত সাথে ক্যামেরাটা তাদের দিতে হত ছবি তোলার জন্য । আমার ভাইয়ের বিয়ের সময়ও এই ক্যামেরা দিয়েই ছবি তোলা হয়েছে । ক্যামেরাটা খুজলে হয়তো এখনও পাওয়া যাবে বাসার কোথাও !
এখন মানুষেরা ছবি তোলার জন্য কোন ভাবে না । এক সিনের ১০/১২টা ক্লিক করে । তখন একটা ক্লিক করতে কত যে চিন্তা ভাবনা আর গবেষণা করতে হত তার কোন ঠিক নেই ।

আপনার ছবি নিয়ে কোন কথা বলার নেই । পোস্টে কেবল প্লাস দিয়ে গেলাম !

২৬ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:২৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এক সিনের ১০/১২টা ক্লিক করে । তখন একটা ক্লিক করতে কত যে চিন্তা ভাবনা আর গবেষণা করতে হত তার কোন ঠিক নেই ।
ছবি তোলার আগে বারবার দেখে নিতে হতো ব্যাকগ্রাউন্টা ঠিক আছে কিনা। যাযা চাইছি সব ফ্রেমে এসেছে কিনা, তারপর ক্লিক।
আর নিজের ছবি উঠানোর সময় ক্যামেরা পিছনে যে আছে সে যদি একটু কাঁচা হতো তাহলেতো টেনশনের শেষ নাই। আগে নিজে দেখে নিয়ে ক্যামেরা তার হাতে দিতে হতো।

২২| ২৭ শে জুন, ২০২১ সকাল ১০:২৫

মলাসইলমুইনা বলেছেন: আপনার প্রথম ফটোটা খুব ভালো লাগলো কেন জানি ।হয়তো আমার ছোট বেলার অনেকটা সময় কেটেছে নদী আর সাগর পারে নৌকা দেখেই সেজন্যই । মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ির ফটোটাও খুব সুন্দর । কিন্তু গ্রামবাংলার ফটোর সাথে আপনার পগলা জগাই নামটাইতো বেশি ভালো লাগছিলো । সেটা পুরো চেঞ্জ করে ফেললেন কেন ?তার পেছনের গল্পটাও বলেন ।

২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:০৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যে ভালো লাগাটুকু জানানোর জন্য।
পগলা জগাই নামটা মনে রাখাওর জন্যও কৃতজ্ঞতা রইলো।
নাম পরিবর্তণের পিছনে গল্প তেমন কিছু না। আসলে সেই ১০-১১ বছর আগে যখন প্রথম বাংলা ফোরাম / ব্লগ গুলিতে যুক্ত হতে থাকি তখন এই পগলা জগাই নিকটি ছিলো সামুতে। কিছুদিন পরেই অন্যান্য সকল ফোরাম / ব্লগ গুলিতে নিক মরুভূমির জলদস্যু নিকেই যুক্ত হই বা কোনো কোনোটায় পরিবর্তন করে নেই। কিন্তু সামুতে বারবার চেষ্টা করেও নিক পরিবর্তনে সক্ষম হইনি। ততো দিনে বাংলা ফোরাম / ব্লগ গুলিতে আমি মরুভূমির জলদস্যু নামে পরিচিত হয়ে গেছি। কেউ কেউ মরু ভাই কেউ কেউ দস্যু ভাই বলে ডাকতে শুরু করেছে।
অনেক বছর পরে হঠাত করেই সামু টিম আমার আবেদনে সারা দিয়ে ফাইনালি নিকটি পরিবর্তন করে দিয়েছে কয়েক মাস আগে।

২৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৩৭

অপু তানভীর বলেছেন: আপনি আমার পোস্ট টি দেখেছেন এবং সেখানে আপনার ছবি ব্যবহারে আপত্তি করেন নি দেখে কৃতজ্ঞ আমি।
সব সময় ভাল থাকুন।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:১৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: মনে করার কিছু নেই বস।
সম্ভবতো গাজী সাহেবের পোস্টের কারণে আপনি একটু চিন্তাযুক্ত হয়েছে।
ছবি ব্লগ প্রতিযোগিতায় আমার পছন্দের সেরা ২০ টি ছবি এই শিরনামে যদি সেরা সব্দটা না থাকতো তাহলেই বালো হতো।

যদি কিছু মনে না করেন তাহলে বলি, আপনার সিলেকশন খুব একটা ভালো হয়নি।
বেশীর ভাগ ছবি সাইজের রেশিও, কালার কম্বিনেশন, রুলও থার্ড, ফ্রেমিং, হোয়াইট ব্যালেন্স, কন্টাস্ট ইত্যাদি খারাপ হয়েছে।

তবে আপনার এই প্রয়াস, এই পোস্টের পিছনে মনোনিবেশ ও খাটুনির জন্য সাধুবাদ জানাই। শুধু বিচারাধীন বিষয়ে সেরা শব্দটাই ঝামেলা তৈরি করেছে বলে মনে হচ্ছে।

২৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:৩২

মিরোরডডল বলেছেন:




রমনা পার্কের একটি নির্জন বেঞ্চ, পায়ের নিচে পরে আছে রক্ত রাঙ্গা পলাশ ফুল!!

এই ছবিটাতে অন্যরকম একটা ভালোলাগা আছে ।

পাগলাকে নতুন করে বলার কিছু নেই, সবসময়ই অনবদ্য সব ছবি নিয়ে আসে ।



০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:২২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: যে ছবির কথা বলছেন সেটি রবীন্দ্রনাথের ছোটো গল্পের মতো - শেষ হইয়াও হইলো না শেষ

২৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৩৫

অপু তানভীর বলেছেন: নাহ তার পোস্ট নিয়ে মোটেই চিন্তা যুক্ত নই।
এই কমেন্টের কারণ হচ্ছে যাদের ছবি যুক্ত করেছি তাদের মাঝে একজন আপত্তি তুলেছে। তার ছবি অনুমতি না পোস্ট করেছি এবং এটা আমার ভুল হয়েছে। যদিও সব ছবির সাথেই লিংক যুক্ত করে ছিল তারপরেও স্বত্ত্বাধীকারী ছবির মালিক আপত্তি তুলতেই পারে। এইজন্য সবার কাছ থেকে অনুমতি চেয়ে কমেন্ট করেছি।
আর সিলেকশন নিয়েও আমার খুব একটা চিন্তা নেই। পোস্টেই বলেছি এটা কেবলই আমার ব্যক্তিগত পছন্দ।

আবারো ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:০২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এই বিষয়টা এতো সিরিয়াসলি নেয়ার কি আছে কারো!!!!
আপনিতো ছবিগুলি নিজের নামে চালানোর চেষ্টা করেন নাই। সূত্র সহ পোস্ট করেছিলেন।
যাইহক, এইসব মামুলি অথবা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আমার তেমন মাথা ব্যথা নাই।
আমি জানি আমার তোলা ছবি নির্বাচিতো হওয়ার মতো যোগ্য নয়, আমিও ফটোগ্রাফার নই। এই কারণেই হয়তো আমি এইসব আমলে নিই না। অংশগ্রহন করাটাই ছিলো আনন্দের। অন্যের চেষ্টা দেখেও আনন্দ পেয়েছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.