নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : গুলেটু, রত্নগণ্ডি, সিদ্ধেশ্বরা, সিদ্ধেশ্বর, সিধাক্য, ছোট কৃষ্ণচূড়া ইত্যাদি।
Common Name : Peacock flower, Poinciana, Paradise Flower, , Petit Flamboyant, Red bird of paradise, Mexican bird of paradise, Dwarf poinciana, Dwarf flamboyant, Flamboyant Nain, Pride of Barbados, Barbados Pride, flowerfence.
Scientific Name : Caesalpinia pulcherrima
ঢাকার সড়ক দ্বীপে এই ফুল আজ প্রচুর দেখা যায়। বাগানেও রাধাচূড়ার কদর অনেক।
সুন্দরী রাধাচূড়ার আদি নিবাস ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এই ওয়েস্ট ইন্ডিজ সুন্দরী আমাদের দেশের আবহাওয়ায় খুব ভালো মানিয়ে নিয়েছে।
ছোট ঝোপাল আকৃতির গুল্মজাতীয় গাছ এই রাধাচূড়ার। অসংখ্য ডালপালা কিছুটা ছড়ানো হয়ে থাকে। গাছের উচ্চতা ৫ থেকে ১৫ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। খুবই দ্রুত বর্ধনশীল এই গাছ। কাণ্ড ও শাখায় কাঁটা থাকে।
রাধাচূড়ার ফুল ফোটার ধরন খুব চমৎকার। ডালের আগায় লম্বা ডাঁটায় নিচ থেকে ওপরের দিকে ফুল ফোটে। পাপড়ির মাঝখানে থাকে একগুচ্ছ পুংকেশর। সেগুলি থাকে বেশ বড়। বারো হাত কাঁকড়ের তেরো হাত বীচির মতো সেগুলি ফুলের বাইরে বেরিয়ে থাকে।
রাধাচূড়ার ফুল ফোটার নির্দিষ্ট কোন সময় নেই, সারা বছর জুড়েই ফুল ফুটে, তবে সাধারণত শীতে ফুল কম ফুটে।
রাধাচূড়ার ফলের রং নিয়ে অনেকেরই ভুল ধারনা আছে। অনেকেই মনে করেন লাল রং এর ফুল গুলি কৃষ্ণচূড়া আর হলুদ গুলি রাধাচূড়া। আসলে তা নয়, বরং রাধাচূড়া লালচে কমলা ও হলুদ হতে পারে। তাছাড়া গোলাপী রঙের রাধাচূড়াও হয়, তবে তা খুব রেয়ার।
যত সুন্দরীই হোকনা কেনো এই রাধাচূড়া কিন্তু সুগন্ধি হীন। তবুও প্রজাপতি ও ছোট পতঙ্গ এর আকর্ষণে ছোটে ছুটে আসে।
রাধাচূড়ার ফল দেখতে শিমের মতো চ্যাপ্টা। বীজ থেকে খুব সহজেই চারা জন্মে এবং বছর না ঘুরতেই গাছে ফুল দেখা দেয়।
মালী বলেছিল। সেই মতো
টবে লাগিয়েছি রাধাচূড়া।
এতটুকু টবে এতটা গাছ ?
সে কি হতে পারে ? মালী বলে :
হতে পারে যদি ঠিক জানো
কীভাবে বানায় গাছপালা।
খুব যদি বাড় বেড়ে ওঠে
দাও ছেঁটে দাও সব মাথা
কিছুতে কোরো না সীমাছাড়া
থেকে যাবে ঠিক ঠাণ্ডা, চুপ
ঘরেরও দিব্যি শোভা হবে
লোকেও বলবে রাধাচূড়া।
সবই বলেছিল ঠিক, শুধু
মালী যা বলে নি সেটা হলো
সেই বাড় নীচে ছারিয়ে যায়
শিকড়ে শিকড়ে মাথা খোঁড়ে আর
এখানে-ওখানে মাটি ফুঁড়ে
হয়ে ওঠে এক অন্য গাছ।
এমন কী সেই মরশুমি টব
ইতস্ততের চোরা চাপে
বড়ো মাথা ছেড়ে খুদে মাথায়
কাতারে কাতারে ঝেঁপে আসায়
ফেটে যেতে পারে হঠাৎ যে
সে কথা কি মালী বলেছিল ?
মালী তা বলেনি, রাধাচূড়া !
----- শঙ্খ ঘোষ -----
রাধাচূড়া বার্বাডোস এর জাতীয় ফুল।
গাছটির পাতা, ফুল, ছাল মূল সব অংশেই ঔষধিগুণ বিদ্যমান।
রাধাচূড়ার নাম শোনেননি এমন লোক খুব কমই আছেন। তবে রাধাচূড়া ও কৃষ্ণচূড়া ফুল চেনা নিয়ে অনেকোই সমস্যায় পড়ে যায়। তাদের অনেকেই কৃষ্ণচূড়া ও রাধাচূড়া ফুল দুটিকে গুলিয়ে ফেলেন।
কেউ কেউ মনে করেন - “যে কৃষ্ণচূড়া ফুলের রং লাল সেটির নাম কৃষ্ণচূড়া”, আর “যে কৃষ্ণচূড়া ফুলের রং হলুদ সেটির নাম রাধাচূড়া”। আবার অনেকে কনকচূড়াকে মনে করেন রাধাচূড়া। এই সমস্যা দূর করতে কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক নামে একটি পোস্ট করেছিলাম।
নিচের ছবিটিতে পাশাপাশি কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়ার ছবি ও তথ্য দিয়ে দিলাম।
বিভিন্ন সময় ঢাকার হাতিরঝিলে, উত্তর বাড্ডায় আমার বাসার ছাদে, কক্সবাজারের রামুতে, ইত্যাদি বিভিন্ন যায়গায় ছবি গুলি তুলেছি আমি।
=================================================================
আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
ফুলেদের কথা
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অলকানন্দা, আকন্দ, আমরুল,
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা
গাঁদা, গামারি, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া,
ঘোড়া চক্কর
জ্যাকারান্ডা,
ঝুমকোলতা
ডালিয়া
তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা
ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা,
পপী, পুন্নাগ
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট
ভাট ফুল
মাধবীলতা, মধুমঞ্জরি
রঙ্গন, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাধাচূড়া, রাণীচূড়া
লতা পারুল
শাপলা (সাদা), শিউলি, শিবজটা, সুলতান চাঁপা
জবা - ১, জবা - ২, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, গোলাপী জবা
=================================================================
ফুলেদের ছবি
ফুলের রাণী গোলাপ - ০১, ফুলের রাণী গোলাপ - ০২, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৪
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৫, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৬, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৭, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৮
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৯, ফুলের রাণী গোলাপ - ১০, ফুলের রাণী গোলাপ - ১১, ফুলের রাণী গোলাপ - ১২
ফুলের রাণী গোলাপ - ১৩, রাতের গোলাপ - ০১, রাতের গোলাপ - ০২, রাতের গোলাপ - ০৩
অর্কিড-২, অর্কিড-৩, অর্কিড-৪, অলকানন্দা (বেগুনী)-২, অলকানন্দা (বেগুনী)-৩, আমরুল-২,
কসমস-২, কসমস-৩, কসমস-৪, কসমস-৫, কসমস-৬, কর্ণফ্লাওয়ার-২,
গাঁদা-২, গ্লুকাস ক্যাসিয়া-২, গোলাপি আমরুল-২,
ঝুমকোলতা-২
ডালিয়া-২, ডালিয়া-৩, ডালিয়া-৪,
তারাঝরা- ২, দাদমর্দন-২
নাগলিঙ্গম-২, নাগলিঙ্গম-৩
পপী-২, পপী-৩, পপী-৪,
বাগানবিলাস-২, বোতল ব্রাশ-২, বোতল ব্রাশ-৩,
রাধাচূড়া-২, রাধাচূড়া-৩, লতা পারুল-২
গামারির হলুদ বন্যা, আরো কিছু গামারি, শিমুল গাছে আগুন, কদম ফুলের ১০টি ছবি, অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভোমড়, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল
মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল
=================================================================
গাছেদের কথা
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================
২২ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:১৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সম্ভবতো ৫ আর ৬!!
১০টির মধ্যে ৮টি ছবি চলনসই হয়েছে তাতেই আমি আনন্দিতো।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যে মূল্যায়নের জন্য।
২| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্টের অপেক্ষাতে ছিলাম। এখন সেহেরি খেতে যাচ্ছি।
২২ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:১৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমিও পোস্ট করেই সেহেরি শেষ করলাম।
আর ১০/১৫ মিনিট পরে ওডিসি নিয়ে শুবো, পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে যাবো।
আপনার সেহেরি তৃপ্তিময় হোক।
৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৪:৪৯
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: রাধাচুড়ার প্রতি হুমায়ূন আহমেদের অন্যরকম দুর্বলতা ছিলো- যা তিনি তার পাঠকের মাঝে সফল ভাবে ছড়িয়ে দিতে পেরেছেন।
নিরাপদ থকবেন।
২২ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৪৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদের প্রায় সব বই আমার পড়া আছে, কিন্তু রাধাচূড়া নিয়ে কোনোটাই আমাকে প্রভাবিতো করতে পারে নাই!! আমি হয়তো লখ্যই করি নাই!!
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য। শুভকামনা রইলো।
৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৫:১৭
সোহানী বলেছেন: আপনার পোস্টগুলো প্রায় আমি বাচ্চাদেরকে পড়াই। ছেলেটা বাংলা ভালো পড়তে পারে কিন্তু মেয়েটা মাত্রই শিখছে। বানান করে করে ফুলের নামগুলো পড়ে।
চমৎকার সব পোস্টে ভালোলাগা।
২২ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৫০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সেরেছে!!!
এর আগেও একজন এই কথাই বলেছিলো বেশ কয়েক বছর আগে!!
আমি কিন্তু বানানের দিকে খুব একটা নজর দেই না। বানানে আমার জ্ঞান অতি-সামান্য।
বাচ্চাদের জন্য অশেষ ভালোবাসা ও শুভকামনা রইরো।
৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:২১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ছবিগুলো অনেক চমৎকার।
২২ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৫০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মতামতের জন্য।
৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৩৩
নিয়াজ সুমন বলেছেন: কবিতা টি সুখপাঠ্য ছিলো।
ছবি গুলো উপভোগ্য
২২ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৫৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: গতকাল কবি শঙ্খ ঘোষ মারা গিয়েছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যে মতামত জানানোর জন্য।
৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:০১
মা.হাসান বলেছেন: অসাধারণ সব ছবি। অনেক ভালো লাগা।
খুব যদি বাড় বেড়ে ওঠে
দাও ছেঁটে দাও সব মাথা
কিছুতে কোরো না সীমাছাড়া
মডু গেলো কোথায়?
২২ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:০৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এ্যা......
এইভাবে তো......
৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৩১
পদ্মপুকুর বলেছেন: ছোট ঝোপ আকৃতির, ৫ থেকে ১৫ ফুট হতে পারে.....
মলচত্বরে তো আমি দেখি বিশাল বিশাল রাধাচুড়া গাছ। একই সাথে কৃষ্ণচুড়া আর জারুলের সাথে পাল্লা দিচ্ছে।
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: রাধাচুড়ার প্রতি হুমায়ূন আহমেদের অন্যরকম দুর্বলতা ছিলো- যা তিনি তার পাঠকের মাঝে সফল ভাবে ছড়িয়ে দিতে পেরেছেন।
আমারও অসংখ্য হুমায়ুন পড়া, কিন্তু রাধাচুঁড়ার উপস্থিতি খুব একটা পেয়েছি বলে তো মনে পড়ছে না। কি জানি, আমিও হয়তো আপনার মত লক্ষ্য করিনি...
২২ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:৩৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: গাছের আকারে দুই একটি ব্যাতিক্রম থাকতে পারে। ১৫ ফুট একেবারে কম নয়।
ধন্যবাদ আপনাইকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:১০
রাজীব নুর বলেছেন: আমি জীবনে বহু ছবি তুলেছি। দুঃখের বিষয় আমার এত এত তোলা ছবি সব হারিয়ে গেছে।
২২ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:৩৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমিও বেরাবার সময় প্রচুর ছবি তুলি।
অনেক অনেক বছর আগে একবার আমার প্রচুর লেখা আর প্রথম দিকের ছবি গুলি মুছে গেছে।
এখনও আছে অনেক অনেক হাবিজাবি ছবি।
আপনিতো ফটো সাংবাদিক ছিলেন, আপনার ছবির বক্তব্যই অন্য রকম হবে।
১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:০২
মিরোরডডল বলেছেন:
দারুণ!!!
২২ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:১৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শুকরিয়া
১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: মরুভূমির জলদস্যু,
সংসদ ভবনের সামনের রাস্তায় সারিবদ্ধ রাধাচুড়া আর কৃষ্ণচুড়া ফুটতে দেখেছি একসময়। চোখ আর হৃদয় কেড়ে নিত একসাথে । এখন তা আর সেভাবে আছে কিনা জানিনে!
সুন্দর মনমাতানো রঙের ফুলের কথা। সাথে শঙ্খ ঘোষের কবিতা যেন রাধাচুড়ার কেশরের মতো হাতছানি দিয়ে ডাকছে.....
২২ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৩১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
কয়েক বছর আগে বেশ কিছু কৃষ্ণচুড়া মারা গিয়েছিলো। এখন হয়তো আবার লাগিয়েছে। ফুলের সময় অনেক দিন সেদিকে যাওয়া হয়নাই বলে মনে পড়ছে না।
১২| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২০
ওমেরা বলেছেন: অপূর্ব সুন্দর রাধাচুড়া ফুলের সাথে শঙ্খ ঘোষের কবিতা যেন রাধাচুড়ার কবিতা দারুন কম্বিনেশন।
ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন সর্বদা।
২২ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৩২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
শুভকামনা রইলো আপনার জন্যেও।
১৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৩
জুন বলেছেন: হলুদ ফুলগুলোকে বলে রাধাচুড়া আর কমলাগুলো কৃষ্ণচুড়া এটাই আমরা জানতাম জলদস্যু । তবে যাই হোক দুটোই রূপে অনন্যা । আর আপনার ক্যামেরায় তা আরও রূপসী হয়ে ধরা দিয়েছে ।
+
২২ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৩৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ভুল জানতেন। এগুলি সবই রাধাচূড়া।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
১৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমিও বেরাবার সময় প্রচুর ছবি তুলি।
অনেক অনেক বছর আগে একবার আমার প্রচুর লেখা আর প্রথম দিকের ছবি গুলি মুছে গেছে।
এখনও আছে অনেক অনেক হাবিজাবি ছবি।
আপনিতো ফটো সাংবাদিক ছিলেন, আপনার ছবির বক্তব্যই অন্য রকম হবে।
ফটোসাংবাদিকতা করতে গিয়েই আমার ফোটোগ্রাফির বারোটা বেজেছে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৫৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বরং উল্টোটাই হওয়ার কথা নয়কি!!!
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:১২
রাজীব নুর বলেছেন: প্রথম থেকে ৬ আর ৭ নম্বর ছবি সুন্দর হয় না। এছাড়া সব গুলো সুন্দর।